তিনি উল্লেখ করেন, কৃষিক্ষেত্রে সময়োপযোগী ও পরিবেশবান্ধব সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে টেকসই স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের দিকে অগ্রসরমান। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। খাদ্যশস্য উৎপাদনে বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান দশম।
মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিটিভ রবার্ট ডগলাস সিম্পসনসহ একটি প্রতিনিধিদল কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলে তিনি এসব কথা বলেন।
কৃষি উন্নয়ন ও পুষ্টি খাতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার অনুদানের কথা উল্লেখ করে রবার্ট ডগলাস সিম্পসন বলেন, বাংলাদেশে কৃষিকাতে চলমান কাজের মধ্যে রয়েছে ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্টে (ইফাদ) ৬৫ মিলিয়ন ডলার। রংপুর, বরিশাল ও টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলায় ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। উত্তরবঙ্গের জন্য ৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক কৃষিমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ায় জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সাবেক মহাপরিচালকের অভিনন্দন বার্তা পৌঁছে দেন তিনি।
বাংলাদেশের কৃষি, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্যসহ সকল খাতে পূর্ণ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার কথাও উল্লেখ করেন রবার্ট ডগলাস সিম্পসন।