ইউক্রেনে রাজনৈতিক পরামর্শক হিসেবে কাজ করে পাওয়া কয়েক কোটি ডলারের তথ্য গোপন করে কর ফাঁকি ও ব্যাংক জালিয়াতির কারণে এ দণ্ড হয় তার।
রায়ের ঘোষণার সময় গেঁটেবাতে আক্রান্ত হয়ে হুইল চেয়ারে বসে থাকা ম্যানাফোর্টের দৃশ্যমান কোনো প্রতিক্রিয়া ছিল না। তবে বিশেষ কনস্যুল রবার্ট মুয়েলারের তদন্তে তার আরও বেশি শাস্তি হতে পারত। ৬৯ বছর বয়সী ম্যানাফোর্টের ২০ বছরের শাস্তি চাওয়া হয়েছিল।
গত জুন থেকে কারাগারে থাকা ম্যানাফোর্ট ইতিমধ্যে ৯ মাসের শাস্তি ভোগ করেছেন বলে ধরে নেয়া হবে।
অবৈধভাবে লবিং করার অভিযোগে ম্যানাফোর্টের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার রায় হওয়ার কথা রয়েছে আগামী সপ্তাহে।
শাস্তি ঘোষণার আগে বিচারক টিএস এলিস বলেন, ম্যানাফোর্ট তাকে বলেছিলেন ‘এতে আমি অপমানিত ও লজ্জিত হতে পারি’। কিন্তু তার কথায় কোনো ক্ষমাসুলভ বিষয় ছিল না।
মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী করতে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগ নিয়ে তদন্তের সূত্র ধরে ম্যানাফোর্টের অপরাধের তথ্যগুলো বেরিয়ে আসে।