সে বড় হায়াতপুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী মো. আবু হানিফের মেয়ে এবং সাদিপুরা-চাঁদপুর এমএ খালেক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী।
রবিবার দুপুরে খালে মিশুর লাশ ভসতে দেখে স্থানীয়রা কচুয়া থানায় খবর দিলে পুলিশ তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
পরিবারের সদস্যরা জানান, ৩১ জুলাই বিকালে বাড়ি সংলগ্ন বিলে ঘাস কাটতে গিয়ে নিখোঁজ হয় মিশু। ওই দিন সে বাড়িতে না ফেরায় তার পরিবার তাকে খুঁজতে বিলে যায়। সেখানে তার কাছে থাকা ঘাস কাটার কাঁচি ও গায়ের ওড়না পড়ে থাকতে দেখা যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মামা ইকবাল হোসেন পর দিন শনিবার কচুয়া থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন।
স্কুলছাত্রীর মা শেফালী বেগম বলেন, ‘আমার মেয়েকে কেউ ধর্ষণ করে লাশ খালে ফেলে গেছে। মেয়ের হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।’
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়ালী উল্লাহ বলেন, ‘লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে সে অনুযায়ী পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে বলে জানান তিনি।