এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ফয়েজ উল্লাহ (২৪) নামে এক কলেজছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার ফয়েজকে কুমিল্লার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ফয়েজ উল্লাহ উপজেলার ধামতী ইউনিয়নের তেবারিয়া গ্রামের মো. আবদুল আলিম মিয়ার ছেলে। সে পাশের দুয়ারিয়া এজি মডেল কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। ধর্ষণের শিকার শিক্ষার্থীর চাচা তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
ভিকটিমের চাচা জানান, ওই ছাত্রী স্থানীয় একটি মাদরাসায় ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। ফয়েজ উল্লাহ সম্পর্কে তার প্রতিবেশী চাচা হয়। এরপরও ফয়েজ বিভিন্ন সময়ে তার ভাতিজিকে উত্যক্ত করত। গত ২২ মে দুপুরে ভাতিজি ফয়েজ উল্লাহর বাড়ির সামনে দিয়ে যাচ্ছিল। এ সময় তাকে জোর করে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় ফয়েজ মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে রাখে। ওই ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া এবং মানুষকে দেখানোর হুমকি দিয়ে ফয়েজ উল্লাহ কয়েকবার ওই শিশু ছাত্রীকে ধর্ষণ করে।
দেবিদ্বার থানার ওসি মো. জহিরুল আনোয়ার জানান, অভিযুক্ত ফয়েজ উল্লাহকে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্তপূর্বক পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।