অভিযুক্ত আবুল কালাম আজাদ মৌডুবী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভারপ্রাপ্ত সদস্য।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে বুধবার বিকালে স্থানীয় জনগণ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে যায়। এ সময় ভবন খুলে দেয়া হলে তোশক বিছিয়ে শাশুড়িসহ পরিবারের চার-পাঁচজন সদস্যের জন্য একটি কক্ষ দখল করে নেন কালাম।
এছাড়া, স্থানীয় কয়েকজন তার বিরুদ্ধে আশ্রয়কেন্দ্রের শুকনা খাবারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা লুটপাটেরও অভিযোগ করেছেন।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গাজী মো. শফিউদ্দিন বলেন, ‘দুর্যোগের সময় বিদ্যালয়ের ভবনটি আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছিল। এখন এ ধরনের অবৈধ দখল অত্যন্ত দুঃখজনক।’
যোগাযোগ করা হলে মৌডুবী ইউনিয়নের প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত চেয়াম্যান) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। তবে সেখানে আমাদের প্রতিনিধি ছিল, কিন্তু তারা কেউ আমাকে এটি জানায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে কালামের সাথে অনেকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।