বুয়েট
বুয়েট ছেড়ে শান্তিনিকেতনে পাড়ি দেন সাদি মহম্মদ
শত অভিমান বুকে নিয়ে নিরবে চির বিদায় নিয়েছেন কিংবদন্তি রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সাদি মহম্মদ। যার হাত ধরে আজ অনেক রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ছড়িয়ে আছে দেশ-বিদেশে। সেই মানুষের হঠাৎ চলে যাওয়া যেন শোকের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে সবার মাঝে।
বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বাদ জোহর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদে জানাজা শেষে মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে সাদিকে সমাহিত করা হয়।
সাদি মহম্মদের মা মারা যান গত বছর। মা হারানোর বেদনা কোনোভাবেই কাটিয়ে উঠতে পারছিলেন না তিনি। এরপর অনেকটাই নিরব হয়ে যান তিনি।
সাদি মহম্মদের জন্ম ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। তার বাবা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। তার বাবা আওয়ামী লীগের নেতা সলিমউল্লাহর বাড়িতে নিয়মিত বৈঠকে আসতেন দলের শীর্ষ নেতা বঙ্গবন্ধুপুত্র শহীদ শেখ কামালও।
১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ তাজমহল রোডের সেই বাড়িতে সেজ ছেলে সাদি মহম্মদের আঁকা বাংলাদেশের পতাকা ওড়ান বাবা সলিমউল্লাহ। মূলত সেই পতাকা ওড়ানোর সূত্র ধরে একাত্তরের ২৬ মার্চ অবাঙালি বিহারি ও পাকিস্তানি সেনাদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হয়ে ওঠে সলিমউল্লাহর বাড়ি।
পুড়িয়ে দেওয়া হয় তাদের পুরো বাড়ি। পাশাপাশি গুলি করে হত্যা করা হয় সাদি মহম্মদের বাবা সলিমউল্লাহকে। পরে তার বাবার নামেই ঢাকার মোহাম্মদপুরের সলিমউল্লাহ রোডের নামকরণ করা হয়।
ছোটবেলা থেকে পড়াশোনায় বেশ ভালো ছিলেন তিনি। ১৯৭৩ সালে বাবা-মায়ের ইচ্ছায় বুয়েটে ভর্তি হন। কিন্তু যেই ছেলে একটি বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীতের কিংবদন্তি শিল্পী হবেন তার তো প্রকৌশলে মন বসানো সম্ভব নয়।
তাই ১৯৭৫ সালে গানের টানে স্কলারশিপ নিয়ে শান্তিনিকেতনে সংগীত নিয়ে পড়তে চলে যান সাদি মহম্মদ। বিশ্বভারতী থেকে রবীন্দ্রসংগীতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। সেই থেকে গানের জগতে পথচলা তার।
বর্ষা ও বসন্তের গান ভীষণ পছন্দ করতেন সাদি মহম্মদ। সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র, উত্তম কুমার ও সুচিত্রা সেনের সিনেমা ছাড়াও হলিউডের ‘দ্য বাইসাইকেল থিফ’, ‘রোমান হলিডে’ ছিল তার পছন্দের তালিকায়। এ ছাড়া বই পড়তে ভালোবাসতেন। তার প্রিয় লেখকদের মধ্যে একজন ছিলেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী হিসেবে পরিচিতি থাকলেও আধুনিক গানও গেয়েছেন তিনি। এ ছাড়াও সাংস্কৃতিক সংগঠন রবিরাগের পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
ফারদিন হত্যা মামলা: নারাজি দিতে সময়ের আবেদন বাবার
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর মামলায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ওপর নারাজি দিতে সময় চেয়ে আবেদন করেছেন মামলার বাদী পরশের বাবা নুর উদ্দিন রানা।
মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালতে আসামি আমাতুল্লাহ বুশরার অব্যাহতি চেয়ে ডিবির দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। তবে, এদিন বাদীপক্ষের আইনজীবী হেমায়েত উদ্দিন হীরন নারাজি দেয়ার জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১৬ মার্চ পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
এদিন ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা আদালতে হাজিরা দেন। তার পক্ষে স্থায়ী জামিন চেয়ে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান। শুনানি শেষে আদালত আগামী ধার্য তারিখ পর্যন্ত জামিনের আদেশ দেন।
৬ ফেব্রুয়ারি বুশরার অব্যাহতি চেয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার।
আরও পড়ুন: বুয়েট ছাত্র ফারদিন হত্যা মামলায় বান্ধবী বুশরা গ্রেপ্তার
নিখোঁজের তিন দিন পর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে গত ৭ নভেম্বর রাতে বুয়েটের ছাত্র ফারদিন নূর পরশের লাশ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।
পরে ৯ নভেম্বর রাতে তার বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় মামলা করেন। মামলায় নিহতের বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বুশরাসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
মামলা দায়েরের পর ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ১০ নভেম্বর তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
১৬ নভেম্বর রিমান্ড শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে বুশরাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে ৮ জানুয়ারি জামিন পান বুশরা।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা মামলা ডিবিতে হস্তান্তর
ফারদিন হত্যা মামলা: তদন্ত প্রতিবেদন ১৪ ফেব্রুয়ারি
ফারদিনের মৃত্যু: বুশরার অব্যাহতি চেয়ে ডিবি’র চূড়ান্ত প্রতিবেদন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর মামলায় বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা জড়িত নয় মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেছে ডিবি পুলিশ।
সোমবার রামপুরা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখায় বুশরার অব্যাহতি চেয়ে এ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার।
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি মামলাটির ধার্য তারিখ রয়েছে। ওইদিন প্রতিবেদনটি আদালতে উপস্থাপন করা হবে বলে জানান আদালতের রামপুরা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক সেলিম রেজা।
উল্লেখ্য, নিখোঁজের তিনদিন পর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে গত ৭ নভেম্বর রাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের লাশ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। পরে ৯ নভেম্বর রাতে তার বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় মামলা করেন।
মামলায় নিহতের বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বুশরাসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলা দায়েরের পর ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১০ নভেম্বর তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ১৬ নভেম্বর রিমান্ড শেষে জামিন নামঞ্জুর করে বুশরাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ৮ জানুয়ারি জামিন পান বুশরা।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা মামলা: তদন্ত প্রতিবেদন ১৪ ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর মামলায় বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা জড়িত নয় মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেছে ডিবি পুলিশ।
সোমবার রামপুরা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখায় বুশরার অব্যাহতি চেয়ে এ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার।
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি মামলাটির ধার্য তারিখ রয়েছে। ওইদিন প্রতিবেদনটি আদালতে উপস্থাপন করা হবে বলে জানান আদালতের রামপুরা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক সেলিম রেজা।
উল্লেখ্য, নিখোঁজের তিনদিন পর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে গত ৭ নভেম্বর রাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের লাশ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। পরে ৯ নভেম্বর রাতে তার বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় মামলা করেন।
মামলায় নিহতের বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বুশরাসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলা দায়েরের পর ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১০ নভেম্বর তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ১৬ নভেম্বর রিমান্ড শেষে জামিন নামঞ্জুর করে বুশরা কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ৮ জানুয়ারি জামিন পান বুশরা।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা: ২ মাস পর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বুশরা
ফারদিনের মৃত্যু: জামিন পেলেন বুশরা
ফারদিন হত্যা মামলা: তদন্ত প্রতিবেদন ১৪ ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় রাজধানীর রামপুরা থানায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১৪ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রবিবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালত এ দিন ধার্য করেন।
এদিন ফারদিন নূর পরশের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা আদালতে হাজিরা দিয়েছেন।
নিখোঁজের তিনদিন পর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর রাতে ফারদিনের লাশ উদ্ধার করে নৌপুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ফারদিনের মৃত্যু: জামিন পেলেন বুশরা
এছাড়া তার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে বলে চিকিৎসকরা জানান।
এরপর ৯ নভেম্বর রাতে ফারদিনকে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগে তার বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলায় নিহতের বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বুশরাসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
তবে বর্তমানে বুশরা জামিনে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ফারদিন নূরের মৃত্যু: বুশরার জামিন আবেদনের আদেশ রবিবার
ফারদিন নূর: র্যাব, ডিবি'র তদন্তে আস্থা প্রকাশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
ফারদিনের মৃত্যু: জামিন পেলেন বুশরা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের মামলায় তার বান্ধবী ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী আমাতুল্লাহ বুশরার জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
রবিবার (৮ জানুয়ারি) জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত-৭ এর বিচারক তাহসিন ইফতেখার এ আদেশ দেন। এর আগে ৫ জানুয়ারি জামিন আবেদনের ওপর আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা: রিমান্ড শেষ, বুশরা জেলে
বুশরা এই মামলায় প্রায় দুই মাস ধরে কারাগারে বন্দী রয়েছেন। যদিও তদন্ত সংস্থাগুলো ফারদিনের মৃত্যুর সঙ্গে তার যুক্ত থাকার প্রমাণ খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়েছে। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা শাখা) মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ বলেন, ফারদিনের মৃত্যুর সঙ্গে বুশরার কোনো সম্পর্ক নেই বলে আদালতে প্রতিবেদন দেবেন তারা।
ফারদিনের লাশ উদ্ধারের পরপরই ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর বুশরাকে ঢাকার বনশ্রীর বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৬ নভেম্বর পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
দীর্ঘ ৩৮ দিনের তদন্ত শেষে ১৪ ডিসেম্বর ডিবি প্রধান বলেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে ফারদিনকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একা ঘুরতে দেখা গেছে। ফারদিন খুন হননি, বরং হতাশার কারণে গত ৪ নভেম্বর সুলতানা কামাল সেতু থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
ফারদিন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩য় বর্ষের ছাত্র এবং নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার বাসিন্দা।
নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর ৭ নভেম্বর ফারদিনের সিদ্ধিরগঞ্জে একটি কটন মিলের পেছনে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ময়নাতদন্ত করা নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ফারদিনের মাথায় ও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
ওই দিনই ফারদিনের বাবা কাজী নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় ছেলে হত্যার ঘটনায় মামলা করেন এবং পরে মামলাটি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: ফারদিন নূরের মৃত্যু: বুশরার জামিন আবেদনের আদেশ রবিবার
ফারদিনের মৃত্যুতে বুশরার যোগসূত্র নেই, আদালতকে অবহিত করবে ডিবি: হারুন
নিখোঁজের ৩ দিন পর শীতলক্ষ্যায় মিলল বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে সোমবার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ সদর নৌ পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, নিহত ফারদিন নূর পরশ (২৪) নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার কাজী নূরউদ্দিন রানার ছেলে।
তিনি বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।
৪ নভেম্বর পরশ বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি। তার সঙ্গে যোগাযোগও করা যাচ্ছিল না।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর পদ্মা নদী থেকে বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
পরে তার বাবা রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
সোমবার দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জে একটি কটন মিলের ঠিক পেছনে নদীতে লাশটি ভাসতে দেখা যায়।
ওসি জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন: বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ১৫ বন্ধুর রিমান্ড মঞ্জুর
নাটোরের বড়াল নদীতে নিখোঁজ বাগানকর্মীর লাশ উদ্ধার
বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ১৫ বন্ধুর রিমান্ড মঞ্জুর
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা হত্যা মামলায় তার ১৫ বন্ধুর তিনদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
শনিবার ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম কাজী আশরাফ উজ্জামান শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ার কবীর বাবুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, আদালতে আসামিদের হাজির করে পুলিশ।
এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাদের সাতদিন করে রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দোহার থানার কুতুবপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই (উপপরিদর্শক) শামছুল আলম। অন্যদিকে রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর পদ্মা নদী থেকে বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে তিনদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
রিমান্ডকৃতরা হলেন- শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নুরুজ্জামান, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা শামছুল আলম বলেন, তারিকুজ্জামান সানি সাঁতার জানতেন না। গত ১৪ জুলাই সানিকে কৌশলে আসামিরা পদ্মা নদীর মৈনটঘাটে ঘুরতে নিয়ে যায়। সেখানে আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে সানিকে পদ্মা নদীর পানিতে ফেলে হত্যা করে।
গত ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫-১৬ যুবক পদ্মা নদীতে ঘুরতে যান। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হন। রাতেই স্থানীয়দের দেয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ।
শুক্রবার (১৫ জুলাই) সকালে সানির লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে ওই বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ঘটনায় শুক্রবার বিকালে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান একটি হত্যা মামলা করেন।
ওই মামলায় আসামি করা হয় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া ১৫ বন্ধুকে।
বুয়েটে চান্স পেয়েছেন আবরার ফাহাদের ছোটভাই
বুয়েটের হলে সহপাঠী ও ছাত্রলীগ কর্মীদেরর হাতে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোটভাই আবরার ফাইয়াজ বুয়েটে চান্স পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার বুয়েটের ২০২১-২২ ব্যাচের স্নাতক ভর্তির রেজাল্ট প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকাশিত রেজাল্টে আবরার ফাইয়াজ ৪৫০ তম হয়ে যন্ত্রকৌশল বিভাগে চান্স পেয়েছেন।
বুয়েটে চান্স পাওয়ায় আবরার ফাইয়াজের বাবা-মা বরকত উল্লাহ ও রোকেয়া খাতুনসহ পরিবারের সবাই খুশি।
আবরার ফাইয়াজ বলেন,‘ইচ্ছা আছে ভর্তি হওয়ার। তারপরও পরিবারের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিব।’
আরও পড়ুন: আবরার ফাহাদ: এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের অকাল বিদায়
আবরার হত্যা: ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন
বুয়েটে ভর্তিতে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিতে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আবেদনকারীদের মধ্যে ৫টি অনুষদের অধীনে ১২ বিভাগের মোট এক হাজার ২৭৯টি আসনের বিপরীতে ১৭ হাজার ০৩৪ জন দুই দফায় প্রাথমিক ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল।
বুয়েটের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৯৫ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ: ডিসিসিআই-বুয়েটের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বুয়েটের উপাচার্য ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার ও উপ-উপাচার্য প্রফেসর আবদুল জব্বার খান পরীক্ষার সময় বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ সময় ভর্তি কমিটির সভাপতি ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ড. আবু সিদ্দিকসহ বুয়েটের অন্যান্য শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলগ্রহের জন্য রোবট তৈরিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অপার সম্ভাবনা
মহাবিশ্বে নতুন বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন প্রাণের খোঁজেই হোক আর আবাস সম্প্রসারণের জন্যই হোক; গ্রহান্তরের নেশাটা মানুষের অনেক আগে থেকেই। এই নেশাটা এখন আপাতত স্বপ্নের পর্যায়ে থাকলেও বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা সেই স্বপ্নের ঘোড়াটাকে দুর্দান্ত গতিতে ছুটিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক রোবটিক্স প্রতিযোগিতায় ইতোমধ্যে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বেশ সুনাম কুড়িয়েছে। মঙ্গল গ্রহে পাঠানোর উদ্দেশ্যে নিজেদের তৈরি করা রোবট নিয়ে বিস্ময়কর সাফল্য নিয়ে এসেছে বাংলাদেশের জন্য। চলেন জেনে নেই।
রোবট মঙ্গলতরী
মঙ্গল গ্রহে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তৈরি নতুন প্রজন্মের রোবট যান মঙ্গলতরী। রোবটিক্স প্রোজেক্টটির কাজ শুরু হয় ২০১৫ সালে ১১ জন শিক্ষার্থীর হাত ধরে। বর্তমানে এই সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ৪০-এ, যারা ৯টি গ্রুপে ভাগ হয়ে প্রোজেক্টটির বিভিন্ন বিভাগে কাজ করছেন।
আরও পড়ুন: সুবর্ণ আইজাক বারী: বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ অধ্যাপক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ‘বিস্ময় বালক’
টিম মঙ্গলতরীকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সুহাইল হক রাফি। ইলেকট্রনিক্স টিমের প্রধান মাহবুবুল হক, অটোনোমাস, কন্ট্রোল অ্যান্ড সায়েন্স দলনেতা সুহাইল হক রাফি ও ডিজাইন অ্যান্ড মেকানিক্যাল দলনেতা শামস ফেরদৌস অর্ণব। নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ভিশননের দায়িত্ব পালন করছেন সাদ নূর মিম বিধু। রিসার্চ অ্যান্ড ডকুমেন্টেশনের দিকটি দেখাশোনা করছেন বৃষ্টি দাস। মুরছালিন আহমেদ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্সের দায়িত্বে আছেন।
২০১৫ থেকে প্রতি বছর আপডেট হওয়া মঙ্গলতরীর এবারের ভার্সনে যুক্ত হচ্ছে হারানো বস্তু পুনরুদ্ধার, দৃষ্টিগোচর যে কোন কিছু রেকর্ড করা, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সহায়তায় সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিচরণ করা বৈশিষ্ট্য।
আরও পড়ুন: ফোর্বসের ‘থার্টি আন্ডার থার্টি’তে বাংলাদেশের প্রকৌশলী বাশিমা
প্রতিবারের মত এবারও মঙ্গলতরী অংশ নিতে যাচ্ছে ইউআরসি (ইউনিভার্সিটি রোভার চ্যালেঞ্জ)তে। এটি মঙ্গলে পাঠানোর জন্য তৈরি প্রোটোটাইপ রোবটের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। এখানে সারা বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীরা হাজির হন নিজেদের নকশা করা মঙ্গল যান নিয়ে। মঙ্গলতরী ২০১৬ সাল থেকেই এখানে অংশ নিয়ে আসছে। এবারের আসর বসবে আগামী জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ইউটাহ্র এমডিআরএস (মার্স ডেসার্ট রিসার্চ স্টেশন)-এ। সবচেয়ে গর্বের বিষয় হচ্ছে, গত দুই বছর ধরে এই প্রতিযোগিতায় টিম মঙ্গলতরীর প্রাপ্ত নাম্বার ৯০-এর ওপর। ২০২০ সালে ৯৩টি দলের মধ্যে তৃতীয় স্থানে ছিল মঙ্গলতরী টিম। অবশ্য করোনা মহামারির কারণে ইভেন্টটি শেষমেশ ফাইনালের মুখ দেখতে পারেনি।
এ বছর আরও একটি রোবট প্রতিযোগিতা আইআরসি (ইন্টারন্যাশনাল রোভার চ্যালেঞ্জ)-এ অংশ নিবে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির এই দলটি। আগামী মার্চ-এ ভারতের চেন্নাইয়ের ভিআইটি(ভেলোর ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি)তে শুরু হবে এ প্রতিযোগিতা।
আরও পড়ুন: পুরনো স্মার্টফোনের আয়ু বাড়ানোর ৫টি টিপস
ড্রোন নির্ভীক
নির্ভীক মঙ্গলগ্রহে ভ্রমণের জন্য বুয়েট (বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়)-এর শিক্ষার্থীদের নির্মিত একটি ড্রোন। এর সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীরা হলেন তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স কৌশল বিভাগের খন্দকার শিহাবুল হক, মো. রাসুল খান, ও কুশল রায়; যন্ত্রকৌশল বিভাগের নাফিজ ইমতিয়াজ, নাজীব চৌধুরী, রাফি বিন দস্তগীর, অপূর্ব সরকার, স্বরূপ চন্দ, মিসফাকুর রহমান, মো. আমিন হক, সৈয়দ তাওসিফ ইসলাম, ইন্তেসার জাওয়াদ জায়গীরদার, অজয় কুমার সরকার, ইয়ামিনুল হক, ফারসিয়া কাওসার চৌধুরী, ইমন রায়, আর কে বি এম রিজমি, এম আবরার মুহিত ও বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এস এম সাকিফ সানি।
নির্ভীক ড্রোনটি নিয়ে কাজের সময় মঙ্গলগ্রহের বাতাসের চাপ, আদ্রতা, অভিকর্ষের মান নিয়ে সুক্ষ্ম গবেষণা করা হয়েছে। পুরো প্রোজেক্ট শেষ করতে সময় লেগেছে প্রায় দুই মাস।
আরও পড়ুন: গ্যালাক্সি আনপ্যাকড অনুষ্ঠানে গ্যালাক্সি এস২২ আল্ট্রা ও এস২২+ উন্মোচন করল স্যামসাং
নির্ভীক’র বিভিন্ন ধরনের সেন্সরগুলো মঙ্গলগ্রহের বাতাসে থাকা নানান উপাদান যাচাই করে তার ডাটা পাঠাতে পারবে। প্রায়-১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কাজ করতে সক্ষম নির্ভীক।
নির্ভীক’র মূল কাঠামোর নকশা করেছেন রাফি বিন দস্তগীর ও যান্ত্রিক নকশার রূপকার স্বরূপ চন্দ।
আরও পড়ুন: রিয়েলমি ৯ আই: ৩৩ ওয়াট ডার্ট চার্জিং এবং স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০ প্রসেসরের সেরা পারফর্মার
২০২১ এর আইপিএএস (ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যানেটারি অ্যারিয়াল সিস্টেম চ্যালেঞ্জ)-এ ইন্টারপ্ল্যানেটার নামে অংশ নেয় বুয়েটের টিমটি। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ড্রোন তৈরির নিমিত্তে আইপিএএস চ্যালেঞ্জের আয়োজন করে মার্স সোসাইটি সাউথ এশিয়া। প্রতিযোগিতায় বুয়েটের ইন্টারপ্ল্যানেটার অষ্টম স্থান অধিকার করলেও উদ্ভাবনে সর্বসেরা খেতাবটি অর্জন করে নেয় নির্ভীক টিম।
সবশেষে বলা যায় যে একাডেমির গণ্ডি পেরিয়ে মঙ্গলগ্রহে পাঠানোর জন্য এই প্রোটোটাইপগুলোর এখন প্রয়োজন শিল্পায়নে অন্তর্ভুক্ত করা। তবেই এই শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিশ্বের পেশাদার প্ল্যাটফর্মের নজরে পড়বে। আর এভাবেই লালিত হবে কোন এক বাংলাদেশির নকশায় গড়া রোবটের মঙ্গলগ্রহে পাড়ি জমানোর অপার সম্ভাবনা।
আরও পড়ুন: এলিয়েন কি সত্যি পৃথিবীতে এসেছিল?