যানবাহন
নির্বাচনে যানবাহন চলাচলে ডিএমপি'র নিষেধাজ্ঞা
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ৬ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ৭ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় ট্যাক্সি ক্যাব, পিকআপ, মাইক্রোবাস, ট্রাক ইত্যাদি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ৫ জানুয়ারি মধ্যরাত থেকে ৮ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নববর্ষ উপলক্ষে আগ্নেয়াস্ত্রের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করল ডিএমপি
নিচে উল্লিখিত বিষয়গুলোতে বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে:
১. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী, প্রশাসন ও অনুমোদিত পর্যবেক্ষক বহনকারী যানবাহন।
২. জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহন এবং ওষুধ, স্বাস্থ্য-চিকিৎসা ও অনুরূপ পণ্য ও সংবাদপত্র বহনকারী যানবাহন।
৩. বিমানবন্দর থেকে আত্মীয়-স্বজন বা আত্মীয়-স্বজনের নিজ বাসভবন বা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত যানবাহন (টিকিট বা অনুরূপ প্রমাণপত্র প্রদর্শন) এবং স্থানীয় পর্যায়ে ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত যানবাহনের পাশাপাশি দূরপাল্লার যাত্রীদের যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত যানবাহন।
৪. নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থী ও তার নির্বাচনী এজেন্টের জন্য একটি করে গাড়ি (জিপ, গাড়ি, মাইক্রোবাস ইত্যাদি) যথাযথ নিয়োগপত্র বা পরিচয়পত্র প্রদর্শন এবং স্টিকার প্রদর্শন সাপেক্ষে চলাচলের অনুমতি পাবে।
৫. রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমোদনক্রমে জরুরি কাজে ব্যবহৃত সাংবাদিক, পর্যবেক্ষক বা মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি দেওয়া।
৬. নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনসাপেক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারী বা নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত অন্য কোনো ব্যক্তির জন্য মোটরসাইকেল চালানোর অনুমতি;
৭. প্রতিবন্ধী ভোটারদের সহায়তায় নিয়োজিত যানবাহন।
৮. ঢাকা মহানগরী বা এ জাতীয় সব সড়ক থেকে প্রস্থান বা প্রবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, মহাসড়ক ও সংযোগকারী প্রধান সড়কে বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে।
আরও পড়ুন: ঢাকার অর্ধেক ভোটকেন্দ্র 'ঝুঁকিপূর্ণ': ডিএমপি কমিশনার
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ পালনের জন্য আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যানবাহন চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
সোমবার (২০ নভেম্বর) জারি করা আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা ও দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই এলাকায় যান চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় অবস্থানরত লোকজন ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন ছাড়া সব ধরনের যানবাহনকে শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সেনানিবাসের ভেতরের রাস্তাগুলো যানজটমুক্ত রাখতে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৩ বছরে জাতিসংঘ মিশন থেকে সশস্ত্র বাহিনীর আয় ২৭,৯৪১ কোটি টাকা: আইনমন্ত্রী
জাতির সেবার মাধ্যমে অর্জিত মর্যাদা সমুন্নত রাখুন: সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির গভীর শ্রদ্ধা
বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ
বিরোধী দলগুলোর চলমান অবরোধের কারণে অন্যান্য সাধারণ দিনের তুলনায় গণপরিবহন চলাচল তুলনামূলকভাবে কম হলেও ঢাকার বাতাসের মান 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ৯টা ১৩ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ২০৮ স্কোর নিয়ে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং ভারতের কলকাতা যথাক্রমে ৪৬৩, ৪৫৮ এবং ২৩৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় বুধবার সকালে ঢাকা চতুর্থ
এ ছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
৩ দিনের অবরোধে যানবাহন চালানোর সিদ্ধান্ত মালিক সমিতির
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি মঙ্গলবার থেকে দেশব্যাপী বিএনপির ৩ দিনের অবরোধকে সামনে রেখে পণ্যবাহী ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সোমবার পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ’র সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবার দুপুরে ঢাকায় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় এ আহ্বান জানানো হয়।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে অবরোধ অমান্য করে যানবাহন চলাচলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আরও পড়ুন: বিরোধীদের ৩ দিনের অবরোধ শুরু মঙ্গলবার থেকে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ পর্যন্ত ১৩টি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে মারা গেছেন নাঈম নামে অসিম পরিবহনের এক কর্মী।
এ ধরনের ধ্বংসাত্মক ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সংগঠনটি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানে যাতে যানবাহন চলাচল বন্ধ না হয় সেজন্য ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার থেকে দেশব্যাপী ৩ দিনের অবরোধ বিএনপির
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাহজাহান খানের সভাপতিত্বে সভায় মালিক সমিতির সভাপতি মসিউর রহমান রাঙ্গা, মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু রায়হান, ঢাকা জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিনসহ বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক সমিতি ও ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাস্তা দখল ও অবরোধের হুমকি দিয়ে বিএনপির ইচ্ছা পূরণ হবে না: কাদের
বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে দৈনিক ১৭২৬০ যানবাহন চলাচল করতে পারবে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল দিয়ে দৈনিক ১৭ হাজার ২৬০ এবং বছরে ৭৬ লাখ যানবাহন চলাচল করতে পারবে। তাতে দেশের জিডিপিতে বছরে শূন্য দশমিক ১৬৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বাড়াতেও সাহায্য করবে টানেলটি।
আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) টানেলটি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টানেল উদ্বোধনের পর আনোয়ারা প্রান্তে ইপিজেড মাঠে সুধী সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তিনি।পরদিন ২৯ অক্টোবর ভোর ৬টা থেকে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে এটি।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ইউএনবিকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
সেতু কর্তৃপক্ষ বলছে, টানেল নির্মাণকে ঘিরে চট্টগ্রাম শহরকে চীনের সাংহাই শহরের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ বা ‘এক নগর দুই শহর’-এর মডেলে গড়ে তোলা হবে।
আরও পড়ুন: ২৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী: কাদের
সেতুমন্ত্রী বলেন, দৈনিক ১৭ হাজার ২৬০ এবং বছরে ৭৬ লাখ যানবাহন চলাচল করতে পারবে এ পথে। নদীর মধ্য ভাগে কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ সড়কটি অবস্থান করবে মাটি থেকে ১৫০ ফুট গভীরে। এর নির্মাণকাজ শেষ করে চায়না কমিউনিকেশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড (সিসিসিসি)। এই সুড়ঙ্গ কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের অঞ্চলকে যুক্ত করবে। এটিই হবে বাংলাদেশের প্রথম টানেল এবং দক্ষিণ এশিয়ায় নদীর তলদেশের দীর্ঘতম সড়ক সুড়ঙ্গপথ।
তিনি বলেন, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলকে আগলে রেখেছে যে কর্ণফুলী, তার বুক চিরে তৈরি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দেশের প্রথম সুড়ঙ্গপথ। দেশের এ প্রবেশদ্বারে ব্যবসা-বাণিজ্যের ভিত্তি আরও মজবুত করতে আলাদা শক্তি জোগাবে এই টানেল। বাণিজ্যিক এই রাজধানীতে আরও স্থাপন হবে নতুন নতুন শিল্প ও কলকারখানা, পরিধি বাড়বে আমদানি-রপ্তানির, গতি পাবে অর্থনীতি। সমৃদ্ধির অধিগম্যতায় প্রবেশ করবে চট্টগ্রাম।
কাদের বলেন, টানেলটি চালুর পর চট্টগ্রাম মূল শহরের সঙ্গে সাগর ও বিমানবন্দরেরও দূরত্ব কমে আসবে। অর্থনীতির গতিপথ আরও গতিশীল করতে এই টানেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল ঘিরে নদীর দক্ষিণ পাড়ের আনোয়ারা, কর্ণফুলী, পটিয়াসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামে দৃশ্যমান পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে এই উপজেলায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ শুরু হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, কক্সবাজারে আমানত শাহ সেতু হয়ে যেতে অনেক সময় লাগত। এখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল হয়ে যেতে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিটের সে পথ তিন মিনিটেই যাওয়া যাবে। এতে বাঁচবে খরচ ও সময়।
২৯ অক্টোবর থেকে উন্মুক্ত
২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের পরদিন ভোর ৬টা থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য টানেল উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক।
প্রকল্প পরিচালক হারুনুর রশীদ বলেন, ‘মনে রাখতে হবে, এটা কোনো সাধারণ ব্রিজ বা কালভার্ট নয়, এটা টানেল। থ্রি হুইলার, মোটরসাইকেল কোনোভাবেই টানেলে প্রবেশ করতে পারবে না। আমাদের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থাকবে। সেখান থেকে সবকিছু মনিটর হবে। এফ এম রেডিওতে যেভাবে ঘোষণা দেওয়া হয় বা তথ্য জানানো হয়, এখানেও সার্বক্ষণিকভাবে সেটা থাকবে। বিভিন্ন ধরনের কমেন্ট্রি দেওয়া হবে।’ ইতোমধ্যে চূড়ান্ত টোল হার ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে।
বঙ্গবন্ধু টানেল টোল
বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য গত আগস্টে টোল হার চূড়ান্ত করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ। টানেলের মধ্য দিয়ে যেতে হলে ব্যক্তিগত গাড়ি (প্রাইভেট কার), জিপ ও পিকআপকে দিতে হবে ২০০ টাকা করে। আর মাইক্রোবাসের জন্য দিতে হবে ২৫০ টাকা। ৩১ বা এর চেয়ে কম আসনের বাসের জন্য ৩০০ এবং ৩২ বা তার চেয়ে বেশি আসনের জন্য ৪০০ টাকা টোল দিতে হবে।
টানেলে দিয়ে যেতে হলে ৫ টন পর্যন্ত ট্রাককে ৪০০ টাকা, ৫ দশমিক ১ টন থেকে ৮ টনের ট্রাককে ৫০০, ৮ দশমিক ১ টন থেকে ১১ টনের ট্রাককে ৬০০ টাকা টোল দিতে হবে। তিন এক্সেলবিশিষ্ট ট্রাক-ট্রেইলরের টোল চূড়ান্ত করা হয়েছে ৮০০ টাকা। চার এক্সেলের ট্রাক-ট্রেইলরকে দিতে হবে ১০০০ টাকা। এর বেশি ওজনের ট্রাক-ট্রেইলরকে প্রতি এক্সেলের জন্য ২০০ টাকা করে অতিরিক্ত দিতে হবে।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে পাইপলাইনে ভারত থেকে জ্বালানি তেল আমদানি শুরু: প্রধানমন্ত্রী
পানি নেমে যাওয়ায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হওয়ায় দুই দিন বন্ধ থাকার পর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে এখনও বান্দরবানের সঙ্গে বন্ধ রয়েছে সড়ক যোগাযোগ।
দোহাজারী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মোহাম্মদ ইরফান জানান, পানি নেমে যাওয়ায় সকাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। দুয়েক জায়গায় পানি রয়েছে, বৃষ্টি না হলে দুপুর নাগাদ তাও কমে আসবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বন্যার পানিতে নিখোঁজের ৩২ ঘণ্টা পর যুবকের লাশ উদ্ধার
গত এক সপ্তাহ ধরে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যায় চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ ও লোহাগাড়া উপজেলার রাস্তা। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চন্দনাইশের হাশিমপুর ইউনিয়নের বড়পাড়া কসাইপাড়া থেকে সাতকানিয়ার কেরানী হাট কোমর সমান পানিতে তলিয়ে যায়।
চন্দনাইশ কলেজ গেট এলাকা থেকে কেরানিহাট অংশে সড়কে পানি বাড়তে শুরু করলে সোমবার রাতে মহাসড়কে যানজট তৈরি হয়। পরে রাত ৩টার পর থেকে যান চলাচল কার্যত বন্ধ হয়ে যায়, তাতে দুর্ভোগে পড়েন বয়স্ক ও শিশুসহ অন্য যাত্রীরা।
গত দুই দিন কিছু কিছু যানবাহন বিকল্প সড়ক বাঁশখালী হয়ে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম শহরে আসা-যাওয়া করছিল।গতকাল থেকে ভারী বৃষ্টি না হওয়ায় পানি সরে যাওয়ার পর আজ সকাল থেকে স্বাভাবিক হয়েছে যানবাহন চলাচল।
সাতকানিয়ার কেরানী হাটের ব্যবসায়ী মফিজুর রহমান জানান, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এখনও চন্দনাইশ সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলার বেশ কিছু এলাকা পানির নিচে তলিয়ে আছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ রয়েছে। জনজীবন স্বাভাবিক হতে আরও ২/৩ দিন লাগবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বন্যার পানিতে ডুবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের মৃত্যু
চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর বন্যা পরিস্থিতি ২৪ ঘণ্টায় উন্নতি হতে পারে: এফএফডব্লিউসি
ঈদযাত্রা: গাজীপুর মহাসড়কে বেড়েছে যানবাহনের চাপ
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে মঙ্গলবার থেকে চারদিনের ছুটি শুরু হওয়ায় সকাল থেকেই গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
চান্দিনা চৌরাস্তা, ভোগড়া বাইপাস মোড়, বোর্ডবাজার, গাজীপুরাসহ মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করছে।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ থাকবে ১০ দিন
এছাড়া রাজধানী থেকে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোর প্রবেশদ্বার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের ধীরগতি দেখা গেছে।
এদিকে চন্দ্রা ত্রিমোরে প্রায় এক কিলোমিটার সড়কে ধীরগতিতে যানবাহন চলছে। তবে গাজীপুর মহাসড়কে এখন পর্যন্ত যানজট দীর্ঘ হয়নি।
এ বছর সড়কে দীর্ঘ যানজট নেই বলে জানিয়েছে ঘরমুখো মানুষ।
কিন্তু পরিবহন শ্রমিকরা অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন বলে তাদের অভিযোগ।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার মাহবুব আলম জানান, টঙ্গী থেকে চান্দিনা মোড় পর্যন্ত মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করে আরামদায়ক ঈদযাত্রা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক মো. আনিসুর রহমান বলেন, যানজট নিরসনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও জেলা প্রশাসনের ১২টি টিম নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে কাজ করছে।
এছাড়া কেউ অতিরিক্ত ভাড়া নিলে এসব দলও ব্যবস্থা নিচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সকলের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ দৃঢ় প্রতিজ্ঞ: আইজিপি
ঈদযাত্রায় যানজট নিরসনে খুলে দেওয়া হলো সিরাজগঞ্জের নলকা ফ্লাইওভার
পাটুরিয়া ঘাটে যানবাহন ও যাত্রীর চাপ কম
মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে মঙ্গলবার সকালে ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ তুলনামূলক কম ছিল। পদ্মাসেতু চালু হওয়ার পর থেকে টার্মিনালটিতে যানবাহন ও যাত্রী কমেছে।
তবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ জানিয়েছেন, ঈদে যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে পারাপারের জন্য ফেরির সংখ্যা বাড়িয়ে ১৮টি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মে দিবসে পাটুরিয়া ঘাটে ভিড়
তিনি আরও জানান, ঢাকা থেকে যাত্রীদের পারাপারের সুবিধার্থে কর্তৃপক্ষ ওপার থেকে খালি ফেরিগুলো ফিরিয়ে আনছে।
এছাড়া পাটুরিয়ার পাঁচটি ঘাট সংস্কার করা হয়েছে এবং পুরোপুরি চালু রাখা হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা জানান, কোরবানির পশুবোঝাই ট্রাক বহনের জন্য একটি বিশেষ ফেরির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৭ জুন) থেকে ঈদের তিনদিন পর পর্যন্ত পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা থাকলেও যানজট না থাকায় ট্রাক চলাচল স্বাভাবিক রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খান জানান, কোরবানির পশু বহনকারী ট্রাক নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
যেকোনো ধরনের চাঁদাবাজি ঠেকাতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে যানজটে দুর্ভোগ
পাটুয়ারিয়া ঘাটে ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাটে স্বস্তির ঈদ যাত্রা
মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাটে স্বস্তির ঈদ যাত্রা চলছে। মঙ্গলবার সকাল থেকেই পাটুরিয়া ঘাটে ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। ব্যক্তিগত বাহন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাসের পাশাপাশি বেড়েছে মোটরসাইকেলের চাপও। তবে কোনো ধরনের অপেক্ষা ছাড়া ফেরিতে যানবাহনগুলো অনায়াসেই উঠে পড়ছে। যাত্রীরাও পার হচ্ছেন ভোগান্তি ছাড়া।
বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, পদ্মাসেতু চালুর পর থেকে পাটুরিয়ায় যাত্রী ও যানবাহন চলাচল কমে গেছে। তবে ঈদে নির্বিঘ্নে যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে ফেরির সংখ্যা বাড়িয়ে ১৮টি করা হয়েছে। আর পাটুরিয়ার পাঁচটি ঘাটকে সংস্কার করে পুরোপুরি সচল রাখা হয়েছে। কোরবানির পশুবাহী ট্রাক পারাপারে বিশেষ ফেরির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা সেক্টরের ডিজিএম শাহ খালিদ নেওয়াজ জানান, যাত্রীর অতিরিক্ত চাপের কারণে কর্তৃপক্ষ ওপার থেকে খালি ফেরি এনে যাত্রী পারাপার করছেন।
আরও পড়ুন: ঈদ যাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২৮৫ জন নিহত, আহত ৪৫৪: আরএসএফ
আজ থেকে ঈদের তিন দিন পর পর্যন্ত সাধারণ পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার বন্ধের ঘোষণা থাকলেও যানজট না থাকায় কর্তৃপক্ষ ট্রাক পারাপার স্বাভাবিক রেখেছে।
এদিকে, অনায়াসে গুরুবাহি ট্রাক পারাপারে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খান।
কোনো ধরনের চাঁদাবাজি যেন না হয় সে ব্যাপারে সড়কের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: এবারের ঈদ যাত্রায় কোনো ভোগান্তি নেই: কাদের
ঈদ যাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ৭ এপ্রিল
সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া গবাদিপশু বহনকারী যানবাহন থামানোর বিষয়ে সতর্ক করেছেন আইজিপি
কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে শনিবার পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া কেউ কোরবানির পশু পরিবহন থামালে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আইজিপি বলেন, কেউ এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ পুলিশ স্টেশন বা ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস ৯৯৯ নম্বরে কল করুন।
তিনি পশু বহনকারী পরিবহনের সামনে পশুর গন্তব্য স্থান/বাজারের নাম সম্বলিত ব্যানার টাঙানোর জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানান।
শনিবার দুপুরে গাজীপুর জেলার গাজীপুর চৌরাস্তা, চন্দ্রা মোড় ও বাইপাইল এলাকায় যান চলাচল ও যানজট ব্যবস্থাপনা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইজিপি এসব কথা বলেন।
পুলিশ প্রধান বলেন, গত বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে এবারের নিরাপত্তা পরিকল্পনাও প্রণয়ন করা হয়েছে। তবে এবারের চ্যালেঞ্জ গত ঈদের চেয়ে ভিন্ন, কারণ গতবার শুধু যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে হয়েছে। এবার যাত্রীদের পাশাপাশি কোরবানির পশু পরিবহনও রয়েছে। এছাড়া মৌসুমি ফলের পরিবহন তো আছেই।
আরও পড়ুন: সাইবার ক্রাইম মোকাবিলায় প্রতিটি পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে: আইজিপির প্রতি রাষ্ট্রপতি
আইজিপি আরও বলেন, সবকিছু মাথায় রেখে আমরা আমাদের নিরাপত্তা পরিকল্পনা তৈরি করেছি।
তিনি বলেন, মহানগর পুলিশ, জেলা পুলিশসহ পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিটগুলো জনগণের ঈদযাত্রা সহজ করতে একযোগে কাজ করছে।
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবারও মানুষের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে বলে আইজিপি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সাধারণ যাত্রীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আইজিপি বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস, লঞ্চ ও ট্রেনে ভ্রমণ করবেন না।
ট্রেনের ছাদে যাতায়াত না করারও আহ্বান জানান তিনি।
আইজিপি বলেন, ঈদযাত্রায় দুর্ঘটনারোধে পণ্যবাহী যানবাহনে যাত্রী পরিবহন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত আইজিপি (হাইওয়ে রেঞ্জ) মো. শাহাবুদ্দিন খান, ডিআইজি (অপারেশনস) মো. হায়দার আলী খান, ডিআইজি (হাইওয়ে রেঞ্জ) মো. মাহফুজুর রহমান, ডিআইজি হাইওয়ে রেঞ্জ মো. মোজাম্মেল হক,
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাহবুব আলম, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ সৈয়দ, নুরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল জেলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান, গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে: আইজিপি
সব ধর্মীয় উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে পালন নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে: আইজিপি