ই-ক্যাব
ই-কমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ আয়োজনে প্রস্তুত ই-ক্যাব
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) আবারও আয়োজন করছে ই-কমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড (ইকমা)-২০২৩।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাব জানায়, ইতোমধ্যে ইকমা-২০২৩ আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
আগামী বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক জমকালো অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার দেওয়া হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ই-ক্যাব জানায়, এ দেশের মানুষের নতুন স্বপ্ন ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। এই স্বপ্ন পূরণে ই-কমার্স শিল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রযুক্তি ও ডিজিটাল প্লাটফর্মগুলোর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে এ শিল্প অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে তাড়িত করে। শুধু তাই নয়, জনসাধারণের জীবনযাপনের মানেও আনে উন্নতির ছোঁয়া।
আরও পড়ুন: করপোরেট সেবার জন্য ফুডপ্যান্ডা’র সঙ্গে ব্র্যাক আইটি’র চুক্তি
ই-কমার্স সেক্টরের মার্কেট প্লেয়ারদের এই অসাধারণ অবদানকে সম্মানিত করা এবং স্বীকৃতি দেওয়াই ইকমা পুরস্কারের মূল লক্ষ্য।
মোট ২৭টি নমিনেশন ক্যটাগরির মাঝে থাকছে- সেরা ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস, সেরা পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম, সেরা লজিস্টিকস ই-কমার্সের জন্য, সেরা ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম, সেরা এমএফএস প্লাটফর্ম, সেরা পেমেন্ট গেট আওয়ে প্রভৃতি। যা ইন্ডাস্ট্রির পরিধির বহুদিককে উপস্থাপন করে।
আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
এছাড়া, সম্মানিত অতিথি হিসেবে থাকবেন সালমান এফ রাহমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
ব্যবসার ক্ষমতায়নের জন্য ই-ক্যাব এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে ই-কমার্স সেক্টরে একটি ইতিবাচক পরিবেশ প্রচার করতে চায়।
এছাড়া, ইকমা পুরস্কারের মতো সম্মানজনক স্বীকৃতি ই-কমার্স ইকোসিস্টেমকে সহজতর করতেও সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: এফআইসিসিআই’র ৬০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
ডেনিম উদ্ভাবনের বৈচিত্র্য প্রদর্শনে ১৫তম বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো
ই-ক্যাব নির্বাচন: ‘অগ্রগামী’ প্যানেলে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের আস্থা প্রকাশ
চতুর্থ ই-ক্যাব কার্যনির্বাহী কমিটির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে দেশের ই-কমার্স খাতের অগ্রগামীতায় সংহতি প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রামের ই-ক্যাব সদস্যরা। অভিজ্ঞ, নিবেদিত এবং নতুন শক্তির সমন্বয়ে গঠিত ‘অগ্রগামী’প্যানেলের প্রতি নিজেদের আস্থার কথা প্রকাশ করেছেন বন্দরনগরীর ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা।
তারা বলেছেন, করোনা ও করোনা পরবর্তী সময়ে যারা নিজেদের ব্যবসায়ের দিকে না তাকিয়ে সদস্যদের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন তাদের হাতেই ই-ক্যাবের ভবিষ্যত হবে নিরাপদ। ফলে ঢাকায় ভোট অনুষ্ঠিত হলেও তারা দলবেধেই কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
নগরীর হোটেল দি পেনিনসুলাতে শনিবার অনুষ্ঠিত ই-ক্যাব মেম্বার্স আড্ডায় অংশ নিয়ে এমন অভিব্যক্তিই তুলে ধরেন সাধারণ ভোটাররা। আড্ডায় ভোটারদের মতামত, ব্যবসা সংক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা, ও সুযোগ-সুবিধার দিকগুলো নিয়ে সদস্যদের সাথে আলোচনা করেন অগ্রগামী প্যানেলের সদস্যরা। আলাদা আলাদা ভাবে তাদের সঙ্গে আলাপ করেন শমী কায়সার, আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, মোহাম্মাদ সাহাব উদ্দিন, নাসিমা আক্তার নিশা, আসিফ আহনাফ, আম্বারিন রেজা, মোহাম্মাদ সাইদুর রহমান, শাহরিয়ার হাসান এবং মো. রুহুল কুদ্দুস ছোটন।
আড্ডায় নতুন কমিটি গঠনের পর ই-ক্যাব স্ট্যান্ডিং কমিটিতে চট্টগ্রাম থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে একাধিক সদস্য অন্তর্ভূক্ত করা ছাড়াও বিভাগীয় পর্যায়ে ই-ক্যাবের কার্যক্রম জোরদার করার ঘোষণা দেন অগ্রগামী প্যানেলের দলনেতা শমী কায়সার।
আরও পড়ুন: চার প্রতিষ্ঠানের ই-ক্যাব সদস্য পদ স্থগিত
সংকটে কীভাবে মানুষের পাশে থাকা যায় তা দেখিয়েছে ই-ক্যাব
চার প্রতিষ্ঠানের ই-ক্যাব সদস্য পদ স্থগিত
অর্থ আত্মসাৎ, কারণ দর্শানো ও সতর্কীকরণ পত্রের জবাব না দেয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে চারটি প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ই-ক্যাব। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটি এই তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে কতিপয় সদস্য প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ই-ক্যাব আভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভোক্তা ও বিক্রেতাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ই-ক্যাব ১৬ টি প্রতিষ্ঠানকে ভিন্ন ভিন্ন অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে। এর মধ্যে অভিযোগের বিষয়ে জবাব না দেয়া অথবা সন্তোষজনক জবাব না দেয়ার কারণে চারটি প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।প্রতিষ্ঠানগুলোগুলো হলো, (১) টুয়েন্টিফোর টিকেটি. ডট কম (24tkt.com) (২) গ্রীন বাংলা ই-কমার্স লিমিডেট, (www.greenbangla.space) (৩) এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড এ্যাগ্রো ফুড এন্ড কনজ্যুমার লি:, (www.excellentbigbazar.com) (৪) ই-অরেঞ্জ ডট কম (www.eorange.shop)।
আরও পড়ুন: ‘ঘরে থাকাই নিরাপদ, ই-কমার্সই ভবিষ্যৎ’ জানাল ই-ক্যাব
প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে সেগুলো হলো, অর্থ আত্মসাৎ, ক্রেতা ও সরবরাহকারীদের অভিযোগ নিষ্পত্তি না করা, ই-ক্যাবের কারণ দর্শানো ও সতর্কীকরণ পত্রের জবাব না দেয়া, ই-ক্যাবের পাঠানো অভিযোগগুলোর সমাধান না করা, ‘ডিজিটাল কমার্স নির্দেশিকা ২০২১’ প্রতিপালন না করা ও এমএলএম ব্যবসা পরিচালনা করা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ভোক্তা ও বিক্রেতাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ই-ক্যাব মোট ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে ভিন্ন ভিন্ন অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯টি প্রতিষ্ঠানের কেউ কেউ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করেছে। কেউ কেউ অভিযোগ নিষ্পত্তি ও ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা -২০২১ মেনে চলার প্রতিশ্রুতিসহ সময় প্রার্থনা করেছে। তাই ৯টি প্রতিষ্ঠানকে পর্যবেক্ষণে রেখে অধিকতর তদন্ত চলছে। সন্তোষজনক সমাধান না হলে সেসব প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে অনুরুপ সিদ্ধান্ত গৃহিত হতে পারে।ই-ক্যাব সর্বসাধারণকে নিজেদের আর্থিক নিরাপত্তার স্বার্থে অস্বাভাবিক অফার দেয়া পণ্য কেনাকাটায় সাবধানতা অবলম্বনের অনুরোধ করছে এবং যেসব প্রতিষ্ঠান ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১’ প্রতিপালন করছে না সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছে। ক্রেতা-ভোক্তারা কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রতারিত হয়ে থাকলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করতে পারেন।
ক্রেতাদের স্বার্থরক্ষা, ই-কমার্স সেক্টরের আস্থা বহাল রাখা ও এর উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে ই-ক্যাব বদ্ধ পরিকর। সরকার ঘোষিত ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১’ ও এসক্রো পদ্ধতি ই-ক্যাবের প্রস্তাবিত দাবির ফসল যা বর্তমানে ক্রেতাদের আর্থিক নিরাপত্তা বিধানে ভূমিকা রাখছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ. বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনসহ বিভিন্ন সরকারি তদন্ত সংস্থাকে ই-ক্যাব অনবরত সহযোগিতা করে আসছে।ইতোমধ্যে ই-ক্যাব সকল সদস্য প্রতিষ্ঠানকে সঠিক নিয়মে ব্যবসা পরিচালনা ও ক্রেতাদের স্বার্থরক্ষার মাধ্যমে ই-কমার্স খাতের সুনাম রক্ষা করার অনুরোধ করে বার্তা পাঠিয়েছে। বিশেষ করে অস্বাভাবিক অফার বন্ধ করা, সময়মতো পণ্য ডেলিভারি করা, ব্যাংক ডিপোজিটের মাধ্যমে টাকা গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকা, ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১’ প্রতিপালন করা, দেশের প্রচলিত আইন মেনে চলা, ভোক্তা অধিকারে আসা অভিযোগগুলো দ্রুত সমাধান করা ও ই-ক্যাবের অভিযোগগুলো সমাধান করে তার প্রতিবেদন পেশ করার জন্য সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সংকটে কীভাবে মানুষের পাশে থাকা যায় তা দেখিয়েছে ই-ক্যাব
সদস্যসহ ক্রেতা ও বিক্রেতাদের যেকোনো পরামর্শ ই-ক্যাব সাদরে গ্রহণ করবে। তথাপি ই-ক্যাবের দায়িত্ব কর্তব্য সম্পর্কে না বুঝে এবং ই-ক্যাবের গৃহিত পদক্ষেপ সম্পর্কে না জেনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ই-ক্যাবের নামে মিথ্যা, মনগড়া ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে নেতিবাচক ও উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা চালালে ই-ক্যাব আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
গরু কিনে ‘ডিজিটাল পশুর হাট’ উদ্বোধন করলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহায় করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সকলকে অনলাইনে পশু ক্রয়-বিক্রয়ের আহ্বান জানিয়ে ডিজিটাল পশুর হাট থেকে একটি গরু ক্রয় করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
রবিবার (৪ জুলাই) ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ই-ক্যাব আয়োজিত 'ডিএনসিসি ডিজিটাল পশুর হাট'র উদ্বোধন শেষে ঈদুল আজহায় কুরবানির উদ্দেশে একটি গরু ক্রয় করেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: যত্রতত্র পশুর হাট নয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী দেশে করোনা সংক্রমন ঊর্ধ্বগতি থাকায় জনসমাগম এড়াতে হাটে না গিয়ে অনলাইনে পশু ক্রয়-বিক্রয়ে দেশের সকল মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করতে ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দেন।
মন্ত্রী বলেন, ই-কমার্স একটি আধুনিক বাণিজ্যিক পদ্ধতি যা দীর্ঘদিন ধরে মানুষের আস্থা অর্জন করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।
করোনা মহামারিতে ই-কমার্সের গুরুত্ব আরও বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ই-ক্যাবসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহ এগিয়ে আসায় দেশের করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করা এবং ঘরবন্দী মানুষের নিকট প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সহজে পৌঁছে দেয়া সম্ভব হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: নির্ধারিত স্থানের বাইরে পশুর হাট বসতে দেয়া হবে না: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
তাজুল ইসলাম বলেন, গত বছরের তুলনায় এবছর কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আরও বেশি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। জনসমাগম এড়াতে আমাদের আরও বেশি সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। গত ঈদুল আযহা পশুর হাট পরিচালনায় অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে এবং আমরা সফলও হয়েছি। এবছরও সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মোকাবিলা করতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।
তিনি বলেন, অনলাইনে কেনাকাটায় সব মানুষকে সম্পৃক্ত করতে হবে। যারা ডিজিটাল টেকনোলজি সম্পর্কে অথবা ডিজিটাল লেনদেন সম্পর্কে খুব ভালো জানেন না তাদেরকে কীভাবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সম্পৃক্ত করা যায় সে উপায় বের করতে হবে।
গণমাধ্যমে ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনলাইনে কেনাকাটা বৃদ্ধিকরণে মানুষকে উৎসাহিত করার জন্য প্রচার-প্রচারণার চালানোর উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল প্লাটফর্ম শুধু ক্রয়-বিক্রয় নয়, অর্থনৈতিক, সামাজিক নিরাপত্তাজনিত এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ অনেক বিষয়ে অবদান রাখছে। এই ব্যবস্থা শুধু শহরে নয় গ্রাম-গঞ্জেও ছড়িয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী বলেন, পুরো পৃথিবী একটি ভয়ানক পরিস্থিতির মধ্যে অতিবাহিত হচ্ছে। বিভিন্ন দেশে করোনা তাণ্ডবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডসহ মানুষের জীবন-জীবিকা স্থবির হয়ে পড়লেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বহুমাত্রিক ব্যবস্থাপনা গ্রহণের ফলে আমাদের দেশে করোনা সেরকম প্রভাব ফেলতে পারেনি।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ সিটির খেলার মাঠে কোরবানির পশুর হাট নয়: ডিএসসিসি মেয়র তাপস
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়-বিভাগের সিনিয়র সচিবরা অংশগ্রহণ করেন।
‘ঘরে থাকাই নিরাপদ, ই-কমার্সই ভবিষ্যৎ’ জানাল ই-ক্যাব
বৃহস্পতিবার ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
অনলাইন শপিং জনপ্রিয় হলেও বেড়েছে প্রতারণা
কোভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতিতে দেশে অনলাইন শপিং জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও কিছু অসাধূ ই-কমার্স ব্যবসায়ী স্বচ্ছতার অভাবের সুযোগ নিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলছে।
সংকটে কীভাবে মানুষের পাশে থাকা যায় তা দেখিয়েছে ই-ক্যাব
মানুষের বিশেষ করে সংকটের সময়ে টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন একে অপরের সাথে সংযোগ। ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে সেটা নিশ্চিত করে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়া যায়।
শনিবার শুরু হচ্ছে দেশীয় অনলাইন শপিং উৎসব ‘১০-১০’
দেশের টাকা দেশেই থাকুক স্লোগানকে প্রাধান্য দিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘১০-১০’ দেশীয় অনলাইন শপিং উৎসবI
ওয়ারীতে কম ও ভতুর্কি মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো
রাজধানী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ারীর লকডাউন এলাকায় ন্যায্যমূল্য, পাইকারি দামে এমনকি ভুর্তুকি মূল্যেও পণ্যসেবা জনগনের দোরগোড়ার পৌঁছে দিচ্ছে ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো।
লকডাউন চলাকালে ওয়ারীতে জরুরি পণ্য সরবরাহ করবে ই-ক্যাব
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে শনিবার থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪১ নম্বর ওয়ার্ড ওয়ারীতে শুরু হয়েছে ২১ দিনের লকডাউন। এ সময়ে ওয়ারীর দুটি প্রবেশমুখ ছাড়া সব রাস্তা বন্ধ থাকছে।