প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
স্বাধীনতা পদক-২০২৪ প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দেশের জন্য গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক বিজয়ী বা তাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন তিনি।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মুক্তিযোদ্ধা কাজী আবদুস সাত্তার বীর প্রতীক, মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) এবং মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নাঈম মো. নজিব উদ্দিন খান (খুররম) (মরণোত্তর) স্বাধীনতা পদক পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: মস্কোতে কনসার্ট হলে সন্ত্রাসী হামলায় প্রধানমন্ত্রীর শোক ও নিন্দা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদানের জন্য ড. মোবারক আহমদ খান এবং চিকিৎসায় অবদানের জন্য ডা. হরিশঙ্কর দাস পদকে ভূষিত হয়েছেন।
সংস্কৃতি ও ক্রীড়ায় অবদানের জন্য মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান ও ফিরোজা খাতুনকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়।
সমাজসেবা ক্যাটাগরিতে অরণ্য চিরণ, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. মোল্লা ওবায়দুল বাকী ও এস এম আব্রাহাম লিংকনকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া হয়।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের পক্ষ থেকে রফিকুজ্জামান তার অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের সংক্ষিপ্ত জীবনীসহ গুরুত্বপূর্ণ উদ্বৃতি পাঠ করা হয়।
১৯৭৭ সাল থেকে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিবছর ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই সম্মাননা পদক দিয়ে আসছে।
আরও পড়ুন: আজ সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
গাজায় ইসরাইলের তাণ্ডব ঠেকাতে বিশ্বের ব্যর্থতায় প্রধানমন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ
বিশ্ববাসী গাজায় হত্যা বন্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে ইসরাইলি বাহিনীর হাতে হত্যাকাণ্ড দেখছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রবিবার (২৪ মার্চ) সফররত ফিলিস্তিনের ক্ষমতাসীন দলের মহাসচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেব্রিল আলরজব প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সাক্ষাৎ করতে গেলে একথা বলেন শেখ হাসিনা।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
নজরুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিনিদের প্রতি তার দ্ব্যর্থহীন সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। একই সঙ্গে গাজায় নারী ও শিশুসহ হাজার হাজার মানুষকে হত্যা এবং হাসপাতালে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার নিন্দা জানান তিনি।
তিনি গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় হতাহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেন এবং সেখানে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানান।
আরও পড়ুন: সম্মিলিত সামরিক বাহিনীর সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশ মিসরের মাধ্যমে দুইবার ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য ত্রাণ সহায়তা পাঠিয়েছে।
তিনি বলেন, 'আমি যখনই সুযোগ পাই তখনই ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য আন্তর্জাতিক ফোরামে আমার কণ্ঠ তুলে ধরি।’
১৯৯৭ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ইয়াসির আরাফাতের বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার বিষয়ে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর নীরব থাকার অবস্থানের কঠোর সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'এটা এক ধরনের ভণ্ডামি।
শেখ হাসিনা ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা এবং ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা লাঘবের স্বার্থে এটা করা উচিত।’
এ প্রসঙ্গে তিনি পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনের রাজধানী হিসেবে জাতিসংঘের প্রস্তাব বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থন ও আন্তর্জাতিক ফোরামে তাদের পক্ষে জোরালো বক্তব্য রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান ফাতেহ মুভমেন্টের নেতা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেবরিল আলরজব।
তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, 'অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত এজন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া।’
আরও পড়ুন: ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে চান প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘গাজায় খাদ্যের তীব্র সংকট বিরাজ করছে এবং জনগণ অনাহারে রয়েছে। সেখানে খাদ্য সহায়তা জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়াই এই সংকট সমাধানের একমাত্র পথ।
তিনি বলেন, আরব দেশগুলোতে ৪০ কোটি মানুষ বসবাস করলেও তারা ঐক্যবদ্ধ নয়।
তিনি বলেন, ‘তারা ঐক্যবদ্ধ হলে ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন সহজেই বন্ধ হবে। আরব বিশ্বের ক্ষমতা ও সম্পদ রয়েছে এবং ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ করার জন্য তাদের মধ্যে কেবল ঐক্য প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, এই যুদ্ধ বন্ধ না হলে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও বৈশ্বিক শান্তি কখনোই প্রতিষ্ঠিত হবে না।
অধিকৃত গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের বিষয়ে ইসরাইলের গণহত্যা কনভেনশন লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) ইসরাইলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার আবেদনে সমর্থন জানানোর জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের একটি চিঠিও প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বড় বাধার মুখে ফিলিস্তিনের নতুন প্রধানমন্ত্রীর সংস্কারের পরিকল্পনা
শিশুদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করতে অভিভাবকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতির মতো অভিশাপ থেকে দূরে রাখতে শিশুদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, পিতা-মাতার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে হবে। এতে তারা (শিশুরা) বিপথগামী হতে পারবে না। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতি থেকে দূরে রাখতে তাদের ছোটবেলা থেকেই সততার শিক্ষা দিতে হবে।
রবিবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিশুদের ক্লাসের পাশাপাশি খেলাধুলা, চিত্রাঙ্কন, সংগীত ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক চর্চা এবং ধর্মীয় শিক্ষার মতো পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কাজে নিয়োজিত করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি অভিভাবক ও শিক্ষকদের অনুরোধ জানাব, আপনারা খেয়াল রাখবেন যাতে শিশুরা একদিকে মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়, অন্যদিকে তারা তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়।’
শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উল্লেখ করে শিক্ষার নামে শিশুদের ওপর কোনো ধরনের অন্যায্য চাপ সৃষ্টি না করতে অভিভাবক ও শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের শিক্ষা নিতে হবে, যাতে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়। আমরা সে অনুযায়ী কারিকুলাম প্রণয়নে এগিয়ে যেতে চাই।
তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে শিশুরা এখন ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে বিশ্বকে দেখতে পারছে।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তিনি আরও বলেন, ‘তাই তারা শুধু পাঠ্যবই পড়ে নয়, চোখ দিয়ে দেখেও শিখতে পারে। আর তখন তারাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট সিটিজেন। আমরা এটাই চাই।’
গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ধরে, আনব হাসি সবার ঘরে’।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক এবং শিশু তৈয়বা তাসমিন।
শিশু পিয়াশা জামিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন দুই শিশু আব্দুর রহমান ও লামিয়াতুল বারী।
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার সাবিরুল ইসলাম ও গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
অনুষ্ঠানে‘বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকার’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত কুইজ, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, দেশাত্মবোধক গান ও নৃত্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস উপলক্ষে ১০৪ জন অসচ্ছল শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস: কাদের
রমজানে কোনো পণ্যের ঘাটতি হবে না: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আসন্ন রমজান মাসে বাজারে পণ্যের কোনো ঘাটতি হবে না। রমজানে কোনো কিছুর অভাব হবে না।
শুক্রবার(২৩ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণ বিশ্ব শান্তির প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারের প্রতিফলন : প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪-এ যোগদানের জন্য তার সাম্প্রতিক জার্মানি সফরের ফলাফল সম্পর্কে অবহিত করতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
রোজার মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, ছোলা, খেজুর, চিনির মতো পর্যাপ্ত পরিমাণ পণ্য আমদানির ব্যবস্থা রয়েছে। ‘সুতরাং, এতে কোনো সমস্যা হবে না।’
প্রধানমন্ত্রী ১৫ ফেব্রুয়ারি মিউনিখ যান এবং ১৯ ফেব্রুয়ারি দেশে ফেরেন।
মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
আরও পড়ুন: গত মাসের নির্বাচন নিয়ে বিশ্বের কোনো নেতা প্রশ্ন তোলেননি: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভিয়েতনাম সফরের আমন্ত্রণ
ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী ফাম মিন চিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সরকারি সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
ভিয়েতনামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বুই থান সন ব্রাসেলসে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা জানিয়েছেন।
ব্রাসেলজে চলমান তৃতীয় ইইউ ইন্দো-প্যাসিফিক মিনিস্ট্রিয়াল ফোরামের বৈঠকের ফাঁকে বৃহস্পতিবার(১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ভিয়েতনাম,বেলজিয়াম, চেক ও সুইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে ড. হাছানের বৈঠক
ভিয়েতনামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম বন্ধুত্বপূর্ণ ৫০ বছরের সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসানকে শিগগিরই ভিয়েতনাম সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বলে শুক্রবার জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আরও বাড়ানোসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্রিফিং: সাংবাদিকতার আড়ালে আবারও গণমাধ্যমের স্বীকৃতির অপব্যবহার
নির্বাচন ২০২৪: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীনের অভিনন্দন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় এবং আওয়ামী লীগের বিজয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকালে রাষ্ট্রদূত ইয়াও চীনা নেতাদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।
আজ চীনের রাষ্ট্রদূত গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এসময় দীর্ঘদিনের প্রতিষ্ঠিত বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিতে, পারস্পরিক আস্থা বাড়াতে এবং বাস্তবিক সহযোগিতা আরও গভীর করতে চীনা নেতারা তার সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, চীন ও বাংলাদেশ উভয়ই উন্নয়ন ও অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে এবং আধুনিকীকরণের পথে চীন সর্বদা বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অংশীদার এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বন্ধু হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের ঠিক আগে ট্রেনে আগুন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্তের চূড়ান্ত অভিপ্রায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় চীন ও বাংলাদেশ পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।
জাতীয় সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা এবং বহিরাগত হস্তক্ষেপের বিরোধিতায় চীন দৃঢ়ভাবে বাংলাদেশকে সমর্থন করবে।
চীন ঐক্য ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিষয়ে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালনে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে বলেও উল্লেখ করেন এই কূটনীতিক।
'রূপকল্প ২০৪১' এবং 'সোনার বাংলার' স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চীন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানানো হয়।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা জোরদার করতে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, উচ্চমানের চীন-বাংলাদেশ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ জোরদার এবং 'স্মার্ট বাংলাদেশ' বাস্তবায়নে নিজস্ব অবদান রাখতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে প্রস্তুত।
আরও পড়ুন: নির্বাচনকে 'অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সফল' বললেন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও রাশিয়ার পর্যবেক্ষকরা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে আমরা যে বাংলাদেশ পেয়েছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা এগিয়ে যাচ্ছে।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, ‘আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছি। আগামী দিনে এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নির্বাচনে কোনো শরিকের জয়ের নিশ্চয়তা দেবে না: কাদের
তিনি আরও বলেন, ‘একটা ভিশন নিয়ে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তবে অগ্রগতি-সমৃদ্ধির পথে প্রতিবন্ধকতা হলো সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘দেশে যে অপশক্তি নির্বাচনের বিরোধিতা করছে ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির পথে অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে, এরা শুধু সাম্প্রদায়িকতা কায়েম করতে চায় না, দেশের রাজনীতি ধ্বংস করাই এদের মূল লক্ষ্য।’
কাদের বলেন, ‘এই অপশক্তিকে রুখব এটাই আজকের দিনের অঙ্গীকার। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিরুদ্ধ শক্তিকে প্রতিহত করব, পরাজিত করব।’
আরও পড়ুন: স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের সুযোগ নেই: কাদের
আসন বণ্টনের বিষয় আসেনি: জাপার সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে কাদের
‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩’ নীতিগত অনুমোদন মন্ত্রিপরিষদে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রস্তুত করা ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন ২০২৩’ নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ আইনটি উপস্থাপন করেন।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষে সরকারি, বেসরকারি সব শিল্প কারখানার প্রক্রিয়া ও উদ্ভাবনী তথ্য, ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত দেশীয় প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির গোপনীয় তথ্যের সুরক্ষা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিপরিষদে ৬০ হাজার মেট্রিক টন সার ক্রয়ের অনুমোদন
এর পরিপ্রেক্ষিতে ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩’এর খসড়া প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এ খসড়া আইনের বিষয়ে গত ১৭ এপ্রিল ২০২২ তারিখে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়।
পরে একাধিক সভা, কর্মশালা, ওয়েবসাইটে প্রদর্শনের মাধ্যমে সর্বসাধারণের মতামত গ্রহণ করা হয়।
‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩’ এর খসড়া পরিমার্জনের পর চূড়ান্ত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাভাষা বাস্তবায়ন কোষে (বাবাকো)’ প্রমিত করা হয়।
পরবর্তী সময়ে অংশীজনদের মতবিনিময়ের মাধ্যমে আইনটির খসড়া পুনরায় পরিমার্জন করা হয় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ‘আইনের খসড়া পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মতামত প্রদান সংক্রান্ত কমিটি’খসড়া আইনটি মন্ত্রিসভা-বৈঠকে উপস্থাপনের সুপারিশ করে।
এ আইনটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—
· উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত কার্যাবলি তত্ত্বাবধান ও পরিবীক্ষণের জন্য বিদ্যমান প্রশাসনিক ব্যবস্থায় একটি নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা স্থাপন নিশ্চিত করা;
· কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত উপাত্ত সংগ্রহ, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, ব্যবহার বা পুনঃব্যবহার, হস্তান্তর, প্রকাশ, বিনষ্টকরণ ও তৎসংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিধান করা;
· জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণা এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উপাত্তের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করা;
· তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কোনো ব্যক্তির উপাত্ত সুরক্ষা ও উহার প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত কার্যাদি নিয়ন্ত্রণ ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করা এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত উপাত্ত সুরক্ষার নীতিসমূহ অনুসরণক্রমে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে মুক্ত বাণিজ্যের প্রসার ও বিস্তৃতি ঘটানোর ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত উপাত্তের ব্যবহার নিশ্চিত করা।
উল্লেখ্য, দেশের নাগরিকদের স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মতো দেশের সঙ্গে পর্যালোচনা করে বাংলাদেশের উপাত্ত সুরক্ষা আইন ২০২৩ আইনটি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিপরিষদে অফশোর গ্যাস অনুসন্ধানে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বানে খসড়া অনুমোদন
মন্ত্রিপরিষদের সভায় জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবের প্রতি শেখ হাসিনার শ্রদ্ধা
আজ আ. লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন ফরম আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর) বিক্রির উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ১০টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র বিক্রির উদ্বোধন করবেন তিনি।
৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)।
শনিবার গভর্নিং কমিটির সভা শেষে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি: সিইসি
দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা শনিবার (১৮ নভেম্বর) থেকে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে পারবেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী নির্দিষ্ট বুথ থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। এদিকে রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের প্রার্থীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের তৃতীয় তলা থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় সব বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে।
এতে আরও বলা হয়, মনোনয়ন প্রত্যাশীদের অতিরিক্ত জনসমাগম ছাড়াই নিজেরাই অথবা প্রার্থীদের যোগ্য প্রতিনিধিদের মাধ্যমে আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের জন্য প্রার্থীকে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: অনলাইনে পাওয়া যাবে আ. লীগের মনোনয়ন ফরম
আ. লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরুল্লাহ
রাজধানীতে 'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা তুলে ধরে রাজধানীর বিজয় সরণিতে নির্মিত 'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' উদ্বোধন করেছেন।
'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' এর মাঝখানে বঙ্গবন্ধুর একটি বিশাল ভাস্কর্য ৭ দেওয়ালের ম্যুরালসহ স্থাপন করা হয়েছে।
ম্যুরালে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে।
এর আগে ২০২১ ও ২০২২ সালে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজে 'মৃত্যুঞ্জয়' নামে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যটি প্রদর্শিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে উৎসবমুখর কক্সবাজার
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতার এই ভাস্কর্যটি নিছক একটি ভাস্কর্য নয়, এটি একটি ইতিহাস। আমাদের দেশকে জানার জন্য এটি একটি ইতিহাস।’
ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে অন্যান্য আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামে জাতির পিতার নেতৃত্ব ও অবদান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মিত এই প্রাঙ্গণের দেয়ালে চিত্রিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী 'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' ঘুরে দেখেন এবং পরে সেখানে উপস্থিত শিক্ষার্থী এবং সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছবি তোলেন।
সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনই আমাদের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের আবিষ্কারক প্রধানমন্ত্রী: নৌপ্রতিমন্ত্রী