ধর্ষণ
ঝালকাঠিতে কিশোরীকে ধর্ষণ, ঢাকা থেকে আসামি গ্রেপ্তার
ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে ১২ বছর বয়সী কিশোরীকে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মো. সাকিবকে (২২) ঢাকার তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
সাকিব ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর থানার ৬নং ওয়ার্ড বদনকাঠি গ্ৰামের মৃত নুরুর ছেলে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে খাদ্য কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুদক
র্যাব-৮ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মাহমুদুল হাসান বুধবার (১৭ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় নগরীর রুপাতলীতে র্যাব-৮ এর সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি গনমাধ্যমকে জানান।
তিনি বলেন, গত ৫ মে সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় কিশোরী তার খালার বাসা থেকে বাড়ি ফিরছিল। পথে ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার বাইপাস মোড় রাস্তায় পৌঁছালে সাকিব কিশোরীর মুখে গামছা বেঁধে তুলে নিয়ে যায়। পরে পার্শ্ববর্তী সাবু হাওলাদার-এর বাগানের মধ্যে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে তাকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় সে।
পরবর্তীতে ভুক্তভোগী অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে ফিরলে তার বাবা মেয়ের কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পেরে পরদিন সাকিবকে প্রধান আসামি করে ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-৮ বিষয়টি আমলে নিয়ে আসামির অবস্থান শনাক্ত করে।
পরে মঙ্গলবার (১৬ মে) বিকাল সাড়ে তিনটায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৮ ও র্যাব-১০ যৌথ অভিযান চালিয়ে আসামি সাকিবকে ঢাকার তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান মো. মাহমুদুল হাসান।
আরও পড়ুন: শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইয়াবা জব্দ, গ্রেপ্তার ১
ঝিনাইদহে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পলাতক স্বামী গ্রেপ্তার
যশোরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এমবিবিএস ডাক্তার গ্রেপ্তার
যশোরে বিয়ের আশ্বাসে এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক এমবিবিএস ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ মে) সকালে শহরের জেল রোড থেকে তাকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার সুদীপ্ত হাসান দ্বীপ (২৯) শহরের পুরাতন কসবা ঢাকা রোডের তৈয়েবুর রহমানের ছেলে।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালক ও আরোহী নিহত, আটক ১
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ২০১৭ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে তার সঙ্গে সুদীপ্ত হাসান দ্বীপের পরিচয় হয়। এরই সূত্র ধরে বন্ধুত্ব ও প্রেম। একপর্যায়ে সুদীপ্ত তাকে বিয়ের আশ্বাস দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। এরপর দ্বীপ তাকে বিয়ে না করে পালিয়ে বেড়ানো শুরু করে। অবশেষে কোনো উপায় না পেয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় নিয়মিত মামলা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ভুক্তভোগীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠনো হয়েছে। মামলা তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে আটক ৮ জনসহ ২০০ ছাত্রদল নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
বরগুনায় সাবেক ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১০
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ১
গাইবান্ধায় এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষণসহ পৃথক দু,টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ সন্দেহভাজন ধর্ষকদের একজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হলেও প্রতিবন্ধী মেয়েটির অভিযুক্ত ধর্ষককে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার জানান, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় শুক্রবার ভোরে রিফাত নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার অজুহাতে ভিকটিমদের একজনকে তার বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে।
বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় ভিকটিম বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় গিয়ে রিফাতের বিরুদ্ধে মামলা করেন।পরে রিফাতকে শালমারার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে আজ সকালে আদালতে পাঠানো হয়।
এসআই জানান ভুক্তভোগী মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে অপর একটি ঘটনায় ১৮ এপ্রিল এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, ১৮ এপ্রিল রাতে গাইবান্ধা সদর উপজেলার শ্রী সাগর চন্দ্র নামে এক ব্যক্তি প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে মেহেদি কেনার অজুহাতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে।
পরে নির্যাতিতা বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি তার বাবা-মাকে জানায়।
আরও পড়ুন: মাগুরায় ধর্ষণের অভিযোগে ২ যুবক গ্রেপ্তার
পরে থানায় মামলা করতে যাওয়ার চেষ্টা করলে ধর্ষকের স্বজনরা ভিকটিমের পরিবারকে বাড়িতে আটকে রাখে।
গতকাল নির্যাতিতা ও তার বাবা-মা পালিয়ে গিয়ে গাইবান্ধা থানায় ঘটনার বর্ণনা দেন।
নির্যাতিতার পরিবার জানায়, ধর্ষকের পরিবার প্রভাবশালী হওয়ায় নির্যাতিতা ও তার পরিবারকে থানায় যেতে দেওয়া হয়নি।
ভুক্তভোগীকে পরে চিকিৎসার জন্য গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং সন্দেহভাজন পলাতক রয়েছে।
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান জানান, প্রতিবন্ধী মেয়ের ধর্ষককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: গারো শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ঝিনাইগাতী ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার,কমিটি বিলুপ্ত
নলছিটিতে প্রতিবন্ধী যুবতীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ
ঝালকাঠির নলছিটিতে প্রতিবন্ধী যুবতীকে ধর্ষণের পর হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার দুপুরে উপজেলার পশ্চিম কামদেবপুর গ্রামের ফসলের মাঠ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত স্মৃতি আক্তার (৩৫) পশ্চিম কামদেবপুর গ্রামের মৃত মতিউর রহমান মোল্লার মেয়ে।
আরও পড়ুন: মাদারীপুরে চতুর্থ শ্রেণির ছাএীকে ধর্ষণের অভিযোগ
পুলিশ জানায়, স্মৃতি আক্তার মায়ের সঙ্গে বাড়িতে থাকতো। রাতে ঘরের দরজা খুলে মেয়েকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা নিয়ে যায়। বাড়ির পেছনের একটি ফসলের মাঠে নিয়ে তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ ফেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
সকালে ঘরের দরজা খোলা পেয়ে নিহতের মা মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পায়নি। দুপুরে ফসলের মাঠে লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা।
এরপর পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
নিহতের মাথায় গুরুতর আঘাতের চিহ্ন ও ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ঝালকাঠির পুলিশ সুপার আফরুজুল হক টুটুল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আতাউর রহমান বলেন, নিহতের মাথায় আঘাত এবং ধর্ষণের আলামত রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে ধর্ষণের পর ওই যুবতীকে হত্যা করে লাশ ফেলে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, লাশ উদ্ধার করে বিকালে ময়না তদন্তের জন্য ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন: ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আরও ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
গারো শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ঝিনাইগাতী ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার,কমিটি বিলুপ্ত
ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আরও ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় এক নারীর করা ধর্ষণ মামলায় আরও দুইজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে তাদের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।
সাক্ষ্য প্রদানকারিরা হলেন-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) এজাজুল হক ও মামলার বাদি জান্নাত আরা ঝর্ণার বাড়িওয়ালা মোশারফ হোসেন।
এর আগে সকালে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আসামি মামুনুল হককে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে আনা হয়। এসময় আদালত প্রাঙ্গণে হেফাজতের নেতাকর্মীরা এসে জড়ো হতে থাকেন। পরে সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পুনরায় মামুনুল হককে কাশিমপুর কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ এনে ২০২১ সালের ৩০ এপ্রিল মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানায় ধর্ষণ মামলা করেন জান্নাত আরা ঝর্ণা নামের এক নারী।
আরও পড়ুন: মামুনুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা: আদালতে সাক্ষ্য দিলেন রিসোর্টের তিনজন
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটির অ্যাডভোকেট রকিব উদ্দিন জানান, এই মামলায় এখন পর্যন্ত বাদি এবং বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ বিশজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। আদালত আগামী ৬ জুন মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য করেছেন।
তিনি বলেন, প্রত্যেক সাক্ষী আদালতে বলেছেন যে মামুনুল হক বাদি জান্নাত আরা ঝর্ণাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছেন। বাদি নিজেই তা স্বীকার করে অভিযোগ দিয়েছেন।
তবে আসামি মামুনুল হকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নয়ন বলেন, যে দুজন সাক্ষী দিয়েছে তাদের জবানবন্দিতে কারও কথার সঙ্গে ঘটনার মিল নেই।
ন্যায়বিচার পেলে মামুনুল হক খালাস পাবে বলে তিনি দাবি করেন।
নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, সকাল নয়টায় কঠোর নিরাপত্তায় কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। সেই সাথে আদালতপাড়া জুড়ে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ
ধর্ষণ মামলায় হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
গারো শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ঝিনাইগাতী ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার,কমিটি বিলুপ্ত
শেরপুরে এক গারো কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে ঝিনাইগাতী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার খান শাওনকে সংগঠনকে থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। সেইসঙ্গে সংগঠনের কার্যক্রম নিস্ক্রিয় থাকায় ঝিনাইগাতী উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইমনের সই করা ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের জরুরি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জানানো যাচ্ছে যে সংগঠন বিরোধী, শৃঙ্খলা পরিপন্থী, অপরাধমুলক এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় এমন কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার খান শাওনকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো।
আরও পড়ুন: ইবিতে শিক্ষার্থী নির্যাতন: ছাত্রলীগের ১ নেত্রী ও ৪ কর্মী বহিষ্কার
একইসঙ্গে সাংগঠনিক নিস্ক্রিয়তার কারণে ছাত্রলীগের ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখার কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিটি শেরপুরে দলীয় নেতাকর্মীদের মাধ্যমে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।
উল্লেখ্য, গত শনিবার (ঈদের দিন) দিবাগত রাতে গজনী অবকাশ কেন্দ্র সংলগ্ন এলাকার কলেজ পড়ুয়া এক গারো ছাত্রীর বাড়িতে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায় মো. শাহরিয়ার খান শাওন।
এ ঘটনায় সোমবার ঝিনাইগাতী থানায় মামলা হলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছাত্রলীগ নেতা শাহরিয়ার খান শাওনকে গ্রেপ্তার করে। মঙ্গলবার বিকালে তাকে আদালতে সোপর্দ করার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: বরিশালে কনস্টেবলকে মারধর, ছাত্রলীগের নেতাসহ আটক ৪
মাগুরায় ধর্ষণের অভিযোগে ২ যুবক গ্রেপ্তার
মাগুরার শালিখায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ। সোমবার ধনেশ্বরগাতী গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার যুবকরা হলেন- মিঠুন বিশ্বাস (৩৭) ও গৌতম বিশ্বাস (৩৮)।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে চালককে হত্যা করে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১
শালিখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, মিঠুন বিশ্বাস এবং গৌতম বিশ্বাস নামের দুই যুবক ঐ গৃহবধূর ঘরের পিছনে রাতের বেলায় পালিয়ে ছিলো। গভীর রাতে গৃহবধূ টয়লেট ব্যবহার করতে ঘরের বাহিরে বের হলে পেছন থেকে ঐ দুই যুবক তাকে জোর করে ধর্ষণ করে।
এ ঘটনার পর ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে দুইজনকে আসামি করে রবিবার শালিখা থানায় মামলা করেন বলে জানান ওসি।
পুলিশ অভিযুক্ত দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীর মেডিকেল রিপোর্ট করার জন্য তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ও আসামিদেরকে আদালতে পাঠান।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে বিকাশ ও নগদ প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
মানিকগঞ্জে ঘুমন্ত বড়ভাইকে গলা কেটে হত্যা: ছোট ভাই গ্রেপ্তার
গ্রেপ্তারের আশঙ্কা জানালেন ডনাল্ড ট্রাম্প, প্রতিবাদের আহ্বান
ডনাল্ড ট্রাম্প (৭৬) শনিবার দাবি করেছেন যে তার গ্রেপ্তার আসন্ন এবং তার সমর্থকদের এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ট্রাম্প আরও দাবি করেন, নিউইয়র্কের গ্র্যান্ড জুরি তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগকারী নারীদের থেকে গোপনে টাকা নিয়ে এই মামলার তদন্ত করছেন।
যদিও ট্রাম্পের আইনজীবী এবং মুখপাত্র বলেছেন যে প্রসিকিউটরদের কাছ থেকে তাদের সঙ্গে কোনও রকম যোগাযোগ করা হয়নি।
তবে, ট্রাম্প তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে একটি পোস্টে ঘোষণা করেছেন যে মঙ্গলবার তাকে পুলিশি হেফাজতে নেয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
পরবর্তী একটি পোস্টে ২০২৪ সালের নির্বাচনের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ট্রাম্প তার বিরোধী বাইডেন প্রশাসনের বিপক্ষে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ওই পোস্টে বড় হাতের অক্ষরে তিনি লিখেছেন, ‘সময় এসেছে!!!’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমরা আর এটা হতে দিতে পারিনা। তারা আমাদের দেশকে ধ্বংস করছে, আর আমরা বসে আছি এবং দেখছি। আমাদের অবশ্যই আমেরিকাকে বাঁচাতে হবে! প্রতিবাদ, প্রতিবাদ, প্রতিবাদ!!!’
আরও পড়ুন: ধর্ষণের অভিযোগের বইয়ের কোনো অংশ কখনো পড়েননি ট্রাম্প
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন ক্যাপিটলে বিদ্রোহের কিছুদিন আগে তিনি যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, প্রকারান্তরে তারই পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে তার এবারের পোস্টে।
সেদিন সকালে ওয়াশিংটনের একটি সমাবেশে তৎকালীন প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে এই আহ্বান শোনার পর, তার সমর্থকরা ক্যাপিটলে হামলা করে এবং বিজয়ী ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনের হোয়াইট হাউস বিজয়ের কংগ্রেসনাল সার্টিফিকেশন বন্ধ করার চেষ্টা করে। তারা ক্যাপিটল ভবনের দরজা-জানালা ভেঙ্গে এবং অফিসারদের পিটিয়ে রক্তাক্ত রেখে যান।
অন্যদিকে, ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি অ্যালভিন ব্র্যাগ তার বিরুদ্ধে করা ট্রাম্পের অভিযোগের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
বরং সম্প্রতি তিনি ট্রাম্পকে গ্র্যান্ড জুরির সামনে সাক্ষ্য দেয়ার সুযোগ দেয়ারও প্রস্তাব দিয়েছেন।
স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা ট্রাম্পের বিচার পরবর্তী সময়ের জননিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ট্রাম্পের বক্তব্যের পর এক ইমেইলে ব্র্যাগ বলেছেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তাকে নিশ্চিত করতে হবে যে তার অফিসে কাজ করা এক হাজর ৬০০ জন ব্যক্তি নিরাপদ থাকবে এবং ‘যে কোনও ধরনের হুমকিরই’ তদন্ত করা হবে।
তিনি লিখেছেন, ‘আমরা আমাদের নিউইয়র্ক অফিসকে ভয় দেখানো বা আইনের শাসনের ওপর হুমকি দেয়ার চেষ্টাকে সহ্য করি না।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এ বিষয়েও আমরা আমাদের অন্য সকল তদন্তের মতোই সমান ও ন্যায্যভাবে আইন প্রয়োগ করবো এবং সময় হলেই জনসম্মুখে সব প্রকাশ করা হবে।’
এ মামলায় গ্র্যান্ড জুরির গোপন তদন্তের জন্য কোনও সময়সীমার কথা প্রকাশ্য ঘোষণা দেয়া হয়নি।
আরও পড়ুন: ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলা: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি বিচারের আহ্বান আইন প্রণেতাদের
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই বিচারকার্য সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমপক্ষে আরও একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য দেয়া বাকি রয়েছে।
ট্রাম্পের একজন আইনজীবী সুসান নেচেলেস বলেছেন, ট্রাম্পের পোস্টটি ‘মিডিয়া রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে’ এবং একজন মুখপাত্র বলেছেন যে ব্র্যাগের অফিস থেকে ‘কোনও বিজ্ঞপ্তি’ আসেনি। এবং ট্রাম্পের মঙ্গলবার গ্রেপ্তার ওেয়ার আশঙ্কার কারণ এখনও অস্পষ্ট।
জেলা অ্যাটর্নি অফিস এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
ট্রাম্পের সহযোগী এবং আইনি দল অভিযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
যদি এমন হয়, তবে আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকার করলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
ট্রাম্পের আইনজীবীরা আগে বলেছিলেন যে তিনি স্বাভাবিক নিয়ম অনুসরণ করবেন। যার অর্থ সম্ভবত তিনি নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্ট প্রিন্সেন্টে বা সরাসরি ব্র্যাগের অফিসে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হবেন।
এটা স্পষ্ট নয় যে ট্রাম্পের সমর্থকরা তার প্রতিবাদের আহ্বানে সাড়া দেবেন কিনা।
ট্রুথ সোশ্যাল-এ ট্রাম্পের পোস্টগুলো সাধারণত টুইটারের চেয়ে অনেক কম জনপ্রিয়তা পায়।
তবে তার অনুগত অনেক সমর্থক রয়েছে।
আরও পড়ুন: সম্ভাব্য বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ট্রাম্প নথির পর্যালোচনা সম্পন্ন
তবে, গত ৬ জানুয়ারি দাঙ্গার পরে ট্রাম্পের শতাধিক অনুগত গ্রেপ্তার হয়েছিল এবং ফেডারেল আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। এটাও সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের আবেগ কমিয়ে দিতে পারে।
তার পোস্টের পরে, রিপাবলিকান হাউস স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিচার করার যে কোনও পরিকল্পনাকে ‘একজন র্যাডিক্যাল ডেপুটি অ্যাটর্নির ক্ষমতার অশোভন অপব্যবহার’ হিসেবে প্রত্যাখ্যান করেন।
তিনি দাবি করেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার’ বশবর্তী হয়ে এই বিচার করছেন।
গ্র্যান্ড জুরি ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেন সহ সাক্ষীদের কাছ থেকে শুনানি করছেন।
কোহেন বলেছেন, তিনি ২০১৬ সালে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌন নিগ্রহের বিষয়ে চুপ থাকার জন্য দুজন নারীকে অর্থ দিয়েছিলেন। এক দশক আগে ট্রাম্পের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ছিল।
যদিও, ট্রাম্প এই অভিযোগগুলোকে অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি কোনও ভুল করেননি এবং রিপাবলিকানদের ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য ডেমোক্র্যাটিক প্রসিকিউটররা তার বিরুদ্ধে ‘দাষ খুঁজছেন’।
ট্রাম্প ব্র্যাগকেও অভিযুক্ত করে বলেছে, ব্র্যা একজন কৃষ্ণাঙ্গ এবং একজন ‘বর্ণবাদী’।
তিনি প্রসিকিউটরকে অভিযুক্ত করে বলেছেনছেন যে তিনি ট্রাম্পের দিকে মনোনিবেশ করার সময় শহরে অপরাধ দমনের ব্যাপারে যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছেন না।
ব্র্যাগের অফিস পরীক্ষা করে দেখছে যে ভুক্তভোগীদের মুখ বন্ধ রাখতে ট্রাম্পের কোম্পানি যেভাবে কোহেনকে দিয়ে ওই নারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল, সেক্ষেত্রে কোনও রাষ্ট্রীয় আইন ভঙ্গ করা হয়েছে কিনা।
খুলনায় বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণ, আদালতে অভিযুক্তের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বিয়ে
খুলনায় আদালতের এজলাসে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে ভুক্তভোগীকে বিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (১৩ মার্চ) দুপুরে খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আব্দুস ছালাম খান বিয়ের আদেশ দিলে কাজীর মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।
খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ বলেন, ২০২০ সালে ভুক্তভোগীর সঙ্গে রাজু শেখের পরিচয়ের পর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। এরপর ভুক্তভোগীর আগের ঘরের ছেলেসহ তাকে নিয়ে ভাড়া বাসায় স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বসবাস করে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় বিয়ের আশ্বাসে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার কিশোরী, গ্রেপ্তার ৫
এসময় বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণ করায় ভুক্তভোগী অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়ে। অভিযুক্ত রাজু তাকে সন্তান নষ্ট করতে বলে এবং এরপর থেকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। পরে ভুক্তভোগী জানতে পারে ২০২১ সালের ১৬ জুন রাজু অন্য মেয়েকে বিয়ে করেছে। ভুক্তভোগী রাজুকে ফোন দিলে রিসিভ করতো না। একবার শুধু ফোন রিসিভ করে তার গর্ভের সন্তান নষ্ট করে ফেলতে বলে।
এরপর ২০২১ সালের ২০ জুন ভুক্তভোগী লবণচরা থানায় মামলা করে।
সেই মামলায় আজ বিচারক ভুক্তভোগীর সঙ্গে রাজুর বিয়ের আদেশ দেন এবং কাজীর মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।
আরও পড়ুন: বিয়ের আশ্বাসে রোগীকে ধর্ষণের অভিযোগে চিকিৎসক গ্রেপ্তার
সিলেটে মাদরাসা ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
সিলেটের মোগলাবাজারে মাদরাসায় যাওয়ার পথে (১৭) বছরের এক ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রবিবার সকালে থানাধীন জালালপুর ইউনিয়নের নিজ জালালপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম রাসেল ওরফে শাহ রাসেল (৩৫) ওই একই গ্রামের মৃত ইছুব আলী মাষ্টারের ছেলে।
এছাড়া ভুক্তভোগী ছাত্রীকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি)-তে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় বিয়ের আশ্বাস দিয়ে বিধবাকে ধর্ষণের অভিযোগ
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত শাহ রাসেল স্থানীয় জালালপুর মাদরাসা শাখা সিএনজি স্ট্যান্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জালালপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা। সে গত এক বছর যাবত ওই ছাত্রীকে বিরক্ত করে আসছিলো। মাদরাসায় যাওয়া আসার পথে তাকে কুপ্রস্তাব দিতো। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে এলাকায় শালিশ বৈঠক হয়েছে।
রবিবার সকালে ওই মাদরাসা ছাত্রী তার মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে তুলে নিয়ে নগরীর একটি আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে ধর্ষণ করে ছেড়ে দেয়। দুপুর ২টার দিকে ভুক্তভোগী বাড়িতে এসে ঘটনাটি তার পরিবারকে জানালে তার দিনমজুর পিতা তাৎক্ষনিক মাদরাসা কর্তৃপক্ষ, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় ইউপি সদস্য ফজির আলীকে অবগত করেন। পরে তাদের পরামর্শে তিনি থানায় অভিযোগ করেন।
খবর পেয়ে সন্ধ্যায় মোগলাবাজার থানা পুলিশ অভিযুক্ত ধর্ষককে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।
(ওসি) জানান, খবর পেয়ে অভিযুক্ত ধর্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সিলেটে মাদরাসা ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
আরও পড়ুন: যশোরে শিশুকে ধর্ষণ করে হত্যার অভিযোগে যুবকের ফাঁসির আদেশ