আওয়ামী-লীগ
গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নে বিএনপিই প্রধান বাধা: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জন্য বিএনপি নেতাদের জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত।
বুধবার (২৭ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, 'এদেশে গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নে বিএনপি প্রধান বাধা।
স্বৈরশাসনের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রের আদর্শ ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলেও অভিযোগ করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের উচিত অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া। কিন্তু তারা তা না করে বরাবরের মতো অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্য দিচ্ছেন।’
কাদের বলেন, আজকে গণতন্ত্রের ঘাতকরা যখন গণতন্ত্রের কথা বলেন, তার মানে তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন।
গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য এটা তাদের মায়াকান্না ছাড়া আর কিছুই নয়।’
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটিতে থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেল চলাচলে নজরদারি বাড়ান: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, গণতন্ত্রের জন্য তাদের কান্না মূলত দেশকে ১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড, হাওয়া ভবনের মাস্টারমাইন্ড, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমানের দুঃশাসনের যুগে দেশকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া।
তিনি বলেন, ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় আওয়ামী লীগের প্রায় ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে এ দেশের গণতান্ত্রিক ও দেশপ্রেমিক নাগরিক সমাজ আজ ঐক্যবদ্ধ।’
বিএনপি নেতার মিথ্যাচার ও অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান আওয়ামী লীগের এই নেতা।
আরও পড়ুন: ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করাই বিএনপির উদ্দেশ্য: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করাই বিএনপির উদ্দেশ্য: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করা ও দ্রব্যমূল্য বাড়ানোই বিএনপির উদ্দেশ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে অনেক পণ্যই ভারত থেকে আসে। হাজার হাজার কিলোমিটার সীমান্তে বৈধভাবে কিছু সীমান্ত বাণিজ্যও হয়। বিএনপির ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকের মূল উদ্দেশ্য দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলা ও দ্রব্যমূল্য বাড়ানো, যাতে জনগণের ভোগান্তি হয়।’
শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে জেলার উন্নয়ন সমন্বয় সভায় বক্তৃতা শেষে বিএনপিসহ কয়েকটি দলের ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক সম্পর্কে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দেশকে মগের মুল্লুক বানাতে ব্যর্থ হয়ে খেই হারিয়েছে বিএনপি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'আপনারা ভারত থেকে আসা পেয়াঁজ খাবেন, আপনাদের নেত্রী ভারত থেকে আসা শাড়ি পরিধান করবেন, আপনাদের মাঠের নেত্রীরাও ভারতীয় শাড়ি পরবেন, ভারত থেকে আসা গরুর মাংস দিয়ে আপনারা ইফতার করবেন, সেহেরি খাবেন, ভারতে চিকিৎসা নিতে যাবেন, আবার আপনারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেবেন - এগুলো হিপোক্রেসি ছাড়া অন্য কিছু নয়। বিএনপির আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশে বাজার অস্থিতিশীল করে পণ্যের মূল্য বাড়ানো।'
ড. হাছান বলেন, 'ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক যারা দিয়েছে, তাদের সঙ্গে শামিল হয়ে রিজভী সাহেব নিজের পরনের শালটিও জ্বালিয়ে দিয়েছে। আসলে শালটি ভারত থেকে কিনেছিল, নাকি বঙ্গবাজার থেকে কিনেছে আমি জানি না।'
সোমালি দস্যুদের হাত থেকে নাবিক ও জাহাজ উদ্ধার তৎপরতা
সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছে জিম্মি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকারের পক্ষ থেকে কী ধরনের ভূমিকা রাখা হচ্ছে- সাংবাদিকদের প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গতবার যখন এমভি জাহান মনি হাইজ্যাক হয়েছিল তাদের মুক্ত করতে ১০০ দিন সময় লেগেছিল। এখন যতদ্রুত সম্ভব তাদের মুক্ত করার চেষ্টাই আমরা করছি। এখানে অবস্থানকারী নাবিক ও জাহাজের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, সেভাবেই আমরা উদ্ধার করার চেষ্টা করছি।
তিনি বলেন, ‘জাহাজের মধ্যে কয়লা আছে। কয়লা একটি দাহ্য পদার্থ। সুতরাং এমন কিছু করা যাবে না যাতে করে দাহ্য পদার্থ হুমকির সম্মুখীন হয়, জাহাজের ক্ষতি হয়। সেভাবেই আমরা এগুচ্ছি এবং যারা জাহাজটি হাইজ্যাক করেছে, তারা এরই মধ্যে মালিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও এ ব্যাপারে আমাদের সহযোগিতা করছে এবং আপনারা নাবিকদের পরিবারের সঙ্গে কথা বললেও জানতে পারবেন তারাও অনেকটা আশ্বস্ত। আশা করছি, আমরা সহসাই নাবিকদের উদ্ধার করতে পারব।’
চট্টগ্রাম উন্নয়ন সমন্বয় সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এর আগে চট্টগ্রামের উন্নয়ন সমন্বয় সভায় জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। আন্তঃদপ্তর সমন্বয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানান ড. হাছান।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রকল্প শেষ হতে আরও আড়াই বছর বাকি আছে। এই আড়াই বছর সময়ের মধ্যে জনগণের যাতে কোনো ভোগান্তি না হয় সেটির ওপর গুরুত্ব দিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একইসঙ্গে এই প্রকল্প শেষ হওয়ার পর যাতে নিয়মিতভাবে মেনটেইনেন্স করা হয় সেটিকেও গুরুত্ব দিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
আরও পড়ুন: দেশে উৎপাদিত শস্য ও খাদ্য গ্রহণে উৎসাহিত করতে কর্মসূচির আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
তিনি বলেন, আপনারা জেনে খুশি হবেন, আজকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বে-টার্মিনালের জন্য এরই মধ্যে পাঁচশ একর জায়গা প্রধানমন্ত্রী বিনামূল্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছেন। আরও তিনশ একরের বেশি জায়গা তারা পাবে, সেটির জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষ আবেদন করেছে। এরই মধ্যে ডিপি ওর্য়াল্ড ও সিঙ্গাপুর পোর্ট অথরিটির সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দর এমওইউ স্বাক্ষর করেছে।
তিনি আরও বলেন, এখানে তিনটি ভাগে কাজ হবে। একটি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ করবে, আরেকটি সিঙ্গাপুর বন্দর কর্তৃপক্ষ করবে, আরেকটি ডিপি ওয়ার্ল্ড করবে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানও সেখানে যুক্ত হচ্ছে। এটা একটি বড় অগ্রগতি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বে-টার্মিনাল হলে সেটি চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ে আরও বড় একটি নতুন বন্দর হবে, যেটি সমগ্র বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন সম্পদ হবে এবং একইসঙ্গে এই বে-টার্মিনাল দিয়ে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যসমূহের পণ্য সরবরাহ আমরা করতে পারব। এছাড়া চট্টগ্রামে পাহাড়কাটা বন্ধ ও যানজট নিরসনসহ সার্বিক অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা ও প্রতি তিন মাস পরপর সমন্বয় সভা করার সিদ্ধান্তের কথা জানান হাছান মাহমুদ।
চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনার আবুল বাশার মো. ফখরুজ্জামানের সঞ্চালনায় চট্টগ্রামের উন্নয়নসংক্রান্ত সমন্বয় সভায় অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়েশা খান, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, সংসদ সদস্য মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, মহিউদ্দিন বাচ্চু, এম এ ছালাম, এম এ মোতালেব সিআইপি, বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম, ডিআইজি নুরে আলম মিনা, সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ওয়ান ইলেভেনের কুশীলবরা ঘাপটি মেরে আছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেল চলাচলে নজরদারি বাড়ান: কাদের
আসন্ন ঈদুল ফিতরের ছুটিতে সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে সড়ক-মহাসড়কে থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেল চলাচলের বিষয়ে সতর্কতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বনানীতে সড়ক ভবনে ঈদুল ফিতরে যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত সংশ্লিষ্টদের সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমরা এখনো দুর্ঘটনার আশঙ্কায় আছি। এসব দুর্ঘটনার শেষ নেই। তিন চাকার গাড়ি ও মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে দুর্ঘটনা ঘটছে। এজন্য নিরাপদ সড়ক প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা যদি অনিচ্ছুক থাকি তবে দুর্ঘটনা ঘটতেই থাকবে। এক্ষেত্রে অন্যকে দোষারোপ না করে বরং নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করা উচিত।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস: কাদের
থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেল ঈদে রাস্তায় সবচেয়ে বড় উপভোগ্য বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২২টি মহাসড়কে এসব যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
এখানে হাইওয়ে পুলিশ ও বিআরটিএর সক্ষমতা বাড়াতে হবে।
এ সময় ঢাকা শহরে ফিটনেসবিহীন যানবাহন চলাচল নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, 'এই শহরে অনেক কারখানা আছে যারা এসব গাড়ি তৈরি করে। আমি নিজে দেখেছি। তারা গাড়ি রং করছে। রং দশ দিনও স্থায়ী হয় না।’
মন্ত্রী বলেন, 'ঢাকার প্রাইভেট কার ও বাসের দিকে তাকান। ঢাকা শহরের এসব ফিটনেসবিহীন গাড়ি আমাদের উন্নয়ন অর্জনে লজ্জাজনক।’
ঈদে গাড়ির ফিটনেস দেখানোর বদলে সত্যিকার ফিটনেস সম্পন্ন গাড়ি বের করতে মালিকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সভায় ঈদের জন্য সম্ভাব্য ১৫৫টি যানজট পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়।
আরও পড়ুন: পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি পুরোপুরি বন্ধ হবে না: কাদের
বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস: কাদের
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম মানেই হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্ম।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্ম হতো কি না সন্দেহ যদি এই জনপদে বঙ্গবন্ধুর মতো নেতার জন্ম না হতো।’
আজ রবিবার (১৭ মার্চ) সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি আছেন, থাকবেন। আমাদের সকল দুর্যোগে, সংকটে বঙ্গবন্ধু আমাদের চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবেন। তিনি বাঙালির দুঃখ কষ্টে একমাত্র বাতিঘর। যিনি আমাদের অবিরাম পথ দেখিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিয়ে তিনি যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন তিনি না থাকলেও তার সেই উত্তরাধিকারের কোনোদিন মৃত্যু হবে না। এই লিগ্যাসি অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বঙ্গবন্ধু নেই। তার কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই করে যাব। আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভিযাত্রা অব্যাহত রাখব।’
আরও পড়ুন: জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি পুরোপুরি বন্ধ হবে না: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে পরিবহনে চাঁদাবাজি চলছে।
এটি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
শুক্রবার সকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাজারে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
তিনি বলেন, ‘আমরা কাজ করছি এবং ফলাফল একদিন আসবে।’
বিএনপি সম্পর্কে তিনি বলেন, বিএনপি অল্প সময়ের মধ্যে সরকার পরিবর্তনের দিবাস্বপ্ন দেখছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প নেই। সুতরাং তারা (বিএনপি) যদি সরকার পরিবর্তন করতে চায় তবে তাদের আরেকটি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিএনপির আন্দোলনে জনগণের কোনো আগ্রহ নেই। শেখ হাসিনার ওপর মানুষ খুশি। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব বিশ্বস্ত এবং এদেশের মানুষ তার সততা, পরিশ্রম ও নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাজা বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে কি না- এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মনে করি না এটি দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।
এ সময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সিন্ডিকেট ও মজুদদারির সঙ্গে বিএনপির যোগসাজশ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে সরকার: কাদের
রমজানে আন্দোলন অব্যাহত রাখলে বিএনপি আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে: কাদের
সিন্ডিকেট ও মজুদদারির সঙ্গে বিএনপির যোগসাজশ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে সরকার: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সরকার বাজার সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে এবং সিন্ডিকেট ও মজুদদারদের সঙ্গে বিএনপির কোনো যোগসূত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
এই ধরনের সিন্ডিকেট সরকারকে অস্থিতিশীল করতে এবং নির্বাচিত সরকারের অগ্রগতি ব্যাহত করতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে: কৃষিমন্ত্রী
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
কাদের তার সাম্প্রতিক সিঙ্গাপুর সফরের কথা উল্লেখ করে বলেন, সেখানেও পণ্যের মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে মূল্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। সরকার এখানে নিষ্ক্রিয় নয়। সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী সময় দিচ্ছেন। এখানে আমাদের কোনো অবহেলা নেই। গ্যাস, জ্বালানি ও দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির মুখে গোটা বিশ্ব। এই সংকট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, অন্যান্য উন্নত দেশগুলোতেও চলছে।’
আরও পড়ুন: ছেলেদের যেন অক্ষত ফিরে পাই সেই ব্যবস্থা করুন: এমভি আবদুল্লাহ’র সিও আতিকের মা
সম্প্রতি সোমালিয়ায় বাংলাদেশি জাহাজ ও ক্রুদের ছিনতাইয়ের বিষয়ে মন্ত্রী আশ্বস্ত করে বলেন, তাদের মুক্তির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিয়োজিত রয়েছে।
তিনি বলেন, ২৬ জন ক্রু সদস্যের বীমা করা আছে এবং তাদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা চলছে।
ইউনূসকে দোষী সাব্যস্ত করায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের নেতিবাচক প্রভাব প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘ডক্টর ইউনুস একজন ব্যক্তি। জানতে চাই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কে? তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশের আইন আদালত আছে। যা সবার জন্য সমান। এখানে শ্রমিকেরা পাওনা না পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আইন আদালত সব দেশের নিজস্ব ব্যাপার।’
আরও পড়ুন: অধ্যাপক ইউনূস তার কর্মজীবনের কারণে জাতিসংঘের ঘনিষ্ঠ বন্ধু: মুখপাত্র
রমজানে আন্দোলন অব্যাহত রাখলে বিএনপি আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে: কাদের
রমজান মাসে নিজেদের সংযত করার পরিবর্তে বিএনপি আন্দোলন অব্যাহত রাখলে তারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বোর্ডের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় তিনি সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে সহিংসতাকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থানের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, সরকারি দলের ছত্রছায়ায় যদি কোনো অপরাধ ও অপকর্ম সংঘটিত হয় এবং সরকার যদি কাউকে ছাড় না দেয়, তাহলে বুঝতে হবে সরকার এখানে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি বজায় রেখেছে।
‘সে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ বা ছাত্রলীগ যাই হোক না কেন কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। অপরাধী যতই প্রভাবশালী হোক না কেন। অপরাধীদের অপরাধী হিসেবেই গণ্য করা হবে।’
এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত কঠোর বলেও জানান তিনি।
দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থেকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার অত্যন্ত সতর্ক ও সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
‘এমনকি বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটেও এরই মধ্যে জ্বালানি তেলের দাম কমানো হয়েছে। বিএনপির আমলে এমনটা ঘটেনি। তারা শুধু দাম বাড়াতে পারে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, গতবারের মতো এবারও রমজানে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো ইফতার মাহফিল হবে না। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গরিব ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ইফতার ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে শনিবার দেশে ফিরবেন ওবায়দুল কাদের
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে শনিবার দেশে ফিরবেন ওবায়দুল কাদের
মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ঢাকার উদ্দেশে শনিবার (৯ মার্চ) সিঙ্গাপুর ত্যাগ করবেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
মন্ত্রীকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট সন্ধ্যা ৬টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (এইচএসআইএ) অবতরণ করবে বলে মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রবিবার (৩ মার্চ) সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বিএনপি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, বিএনপি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে কমিউনিটি পুলিশিং ও মাদকবিরোধী সমাবেশে যোগদানের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২৮ অক্টোবর তারা সর্বনাশ করেছিল। তাদের নেতা ইংল্যান্ড থেকে নির্দেশনা দেন, কিন্তু তাদের কর্মীদের কী হবে তা নিয়ে ভাবেন না। তাদের ভুল অনুধাবন না হলে তারা বিলুপ্ত হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে তারা মাত্র ৩০টি আসনে জয়লাভ করেছিল। ২০১৪ সালে, তারা নির্বাচন না করেই ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করেছিল এবং মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল।’
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে জেলা প্রশাসকদের অনুরোধ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
গত নির্বাচনে বিদেশিদের ভূমিকা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক দেশ অনেক কথা বলে, সবাই জানে সেখানে কীভাবে গণতন্ত্রের চর্চা হয়। কিছু উন্নত দেশে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ ভোট পড়ে। আমাদের ভোট ৪২ শতাংশ। কেউ যদি বলে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, তাহলেও আমাদের কিছু বলার নেই।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এদেশে সুস্থ গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার কথা ভাবছেন। তিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ভাবছেন।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুড়িগ্রাম-২ সংসদ সদস্য হামিদুল হক খন্দকার, কুড়িগ্রাম-৩ আসনের সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিপ্লব হাসান পলাশ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: পরাজয় নিশ্চিত জেনে নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকার বিদেশিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব চায় কিন্তু তাদের আধিপত্য চায় না: কাদের
সরকার বিদেশিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব চায়, কিন্তু দেশে কেউ আধিপত্য বিস্তার করতে চাইলে তা হতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘আমরা বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। তবে তারা বন্ধুর পরিবর্তে প্রভুর ভূমিকায় আসতে চাইলে আমরা বরদাশত করব না।’
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধি দলের সফরকালে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার কথা বলেছেন।
আরও পড়ুন: উগ্রবাদের মূল উৎস বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারা যা বলেছে তাতে বিএনপির আশাবাদী হওয়ার কিছু নেই। তারা সরকারের পতন, ব্যর্থতা বা সরকারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে কিছু বলেনি। এ কারণে তারা এখন নীরব।’
তারা (বিএনপি) যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে যা চেয়েছিল তা পায়নি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা শুনতে চেয়েছিল, সরকারের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে, কিন্তু মার্কিন প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মানুষ বুঝতে পারছে এটা সরকারের দোষ নয়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি শুধু বাংলাদেশের সমস্যা নয়। সারা বিশ্বেই দাম বাড়ছে। আমাকে বিশ্বের এমন একটি দেশ দেখান যেখানে দাম স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের জনগণের ক্রয়ক্ষমতা এখনো আছে। আমরা আশা করছি, আসন্ন রমজানে পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘চাঁদাবাজির একটা ব্যাপার অবশ্যই আছে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর বক্তব্য দিয়েছেন।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনে না আসায় বিএনপিকে খেসারত দিতে হবে: কাদের
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতি বাংলাদেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছে: ওবায়দুল কাদের