তিনি বলেন, ‘অব্যাহত আন্দোলনকে মৃত্যুদণ্ডের বিধান (ধর্ষকদের) এবং অদ্ভুত বিবৃতি (মন্ত্রীদের) দিয়ে থামানো যাবে না। আমি এই রোগের একমাত্র চিকিত্সা বলতে চাই গণতন্ত্র, একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন এবং জনগণের ক্ষমতায়ন।’
একটি মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্যে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত জনগণকে একত্রিত করার জন্য এই আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’
নারী ও শিশু ধর্ষণ ও তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতার প্রতিবাদ জানিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী সংগ্রামী দল এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকে ইঙ্গিত করে মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ বলেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে না দিয়ে তিনি একা দেশের বর্তমান সমস্যা সমাধান করতে পারবেন না।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের বিষয়ে কেন ভয় পাচ্ছেন? সামাজিক রোগ নিরাময়ের জন্য গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে একটি মধ্যবর্তী নির্বাচন দিন। আপনার উচিত সামগ্রিক পরিবর্তন এবং সকলের সাথে কথা বলার জন্য কমিশন করা (বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য)।’
তিনি ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে নারীদের সমান অধিকার এবং তাদের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
‘স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক দুর্নীতি’ প্রসঙ্গে এই মুক্তিযোদ্ধা বলেন, সরকার ‘চুরিতে চ্যাম্পিয়ন’ হয়েছে।