সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা জানান, সকাল ৬টায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
খালেক রানা প্লাজা ধসে হতাহতের ঘটনায় অন্যতম আসামি ছিলেন।
রানা প্লাজা ধসের ঘটনা ও ভবন নির্মাণে নকশা জালিয়াতি, মাদক আইনের মামলাসহ একাধিক মামলায় তার পুত্র যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সোহেল রানা প্রধান আসামি এবং বর্তমানে কারাবন্দী রয়েছেন।
আবদুল খালেক অনুরূপ মামলায় স্ত্রীসহ দীর্ঘদিন হাজত বাস করে গত বছর মুক্তি পান। গত সপ্তাহে তার করোনার উপসর্গ দেখা দিলে পরীক্ষায় পজিটিভ আসে। তার শরীরে উচ্চ মাত্রার ডায়াবেটিসসহ একাধিক রোগ ছিল।
গত দুইদিন ধরে তিনি শ্বাস কষ্টসহ নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। সকালে তার বাজার রোডের বাসায় মারা যান তিনি।
দুপুরের পর স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ম্যান ফর ম্যান সদস্যরা তাকে তালবাগে কবরস্থানে দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করেন।
সাভারে অবৈধভাবে গড়ে তোলা রানা প্লাজা ভবনটি ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল ধসে পড়ে। ভবনটিতে পাঁচটি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি ছিল। দুর্ঘটনায় ১১৩৮ জন প্রাণ হারান এবং আহত হন দুই হাজারেরও বেশি মানুষ।