বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশে সিএমএ পেশার গুরুত্ব বিষয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
বাংলাদেশে কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস (সিএমএ) পেশার গুরুত্ব বিষয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারটির আয়োজন করে আইসিএমএবির খুলনা ব্রাঞ্চ কাউন্সিল ও ব্যবসা প্রশাসন ডিসিপ্লিন।
আরও পড়ুন: সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বারে ‘এসএমই উন্নয়ন বিভাগ’ চালু
সিএমএ পেশাজীবীদের যোগ্যতা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরির ধারাবাহিক প্রচেষ্টা হিসেবে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০০ শিক্ষার্থী অংশ নেন।
এ সময় সেমিনারে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন প্রধান অতিথি এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও আইসিএমএবির প্রেসিডেন্ট মো. আব্দুর রহমান খান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও ঢাকা ওয়াসার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ) মো. আক্তারুজ্জামান অতিথি বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে বক্তারা ব্যাখ্যা করেন, কেন সারা বিশ্বে সিএমএ পেশার এত চাহিদা এবং তারা কীভাবে প্রতিষ্ঠানের টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে সহায়তা করে।
আইসিএমএবির পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া মাসুদ সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। সভাপতিত্ব করেন খুলনা ব্রাঞ্চ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মো. আরিফুর রহমান এবং স্বাগত বক্তব্য দেন ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান।
আরও পড়ুন: অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমে স্বচ্ছতা আনতে আর্থিক ও ব্যয় নিরীক্ষা বাস্তবায়নের দাবি আইসিএমএবির
দেশের ব্যবসা উদ্যোগের ৯৯.৮৪ শতাংশই সিএমএসএমই
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইকবালের বহিষ্কারাদেশ স্থগিত হাইকোর্টের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থী ও দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রতিনিধি ইকবাল মনোয়ারকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের আদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।
ইকবালের করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১৪ আগস্ট) বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী ও বিচারপতি মো. আলী রেজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।
রুলে তার বহিষ্কারাদেশ কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
রিট আবেদনকারীর আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান বলেন, হাইকোর্টের এই আদেশের ফলে ইকবাল তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। তিনি তার স্বাভাবিক শিক্ষাজীবন চালিয়ে যেতে পারবেন।
আরও পড়ুন: মশা নিয়ন্ত্রণে রিসার্চ সেন্টার করতে বললেন হাইকোর্ট
গত ৩১ জুলাই কুবি’র উপাচার্য এ এফ এম আবদুল মঈনের বক্তব্য নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় ২ আগস্ট ইকবালকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করে প্রশাসন।
ইকবাল দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির সাংবাদিক সমিতির অর্থসম্পাদক।
ইকবালকে সাময়িক বহিষ্কারের আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে ৯ আগস্ট আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্যসহ ৮ জনকে ইকবালের পক্ষে এই আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল।
আইনি নোটিশে বলা হয়েছিল, তিন দিনের মধ্যে এই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা না হলে উচ্চ আদালতে যাবেন ইকবাল।
নোটিশে আরও বলা হয়, যে অফিস আদেশের মাধ্যমে ইকবালকে বহিষ্কার করা হয়েছে, সে আদেশে কোনো আইন বা বিধির উল্লেখ করা হয়নি।
এছাড়া তার সংবাদে উল্লিখিত উপাচার্যের বক্তব্য বিকৃতের আপাত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এর থেকে প্রতীয়মান হয়, উপাচার্য তার ব্যক্তিগত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতেই ইকবালকে বহিষ্কার করেছেন।
এছাড়া গত ৬ আগস্ট সংশ্লিষ্ট সংবাদের ব্যাখ্যা দিয়ে ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে উপাচার্যের নিকট চিঠি দিয়েছেন ইকবাল। এখন পর্যন্ত সে চিঠির কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।
আইনি নোটিশে আরও বলা হয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৬ এর ৩২ নং ধারা অনুযায়ী শৃঙ্খলা বোর্ড থাকার কথা থাকলেও সে সংক্রান্ত কোন বোর্ড এবং বিধি তৈরি হয়নি। এ অবস্থায় কুবি প্রশাসনের এই বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত বেআইনি ও এখতিয়ার বহির্ভূত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইকবাল তার পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন, যার সঙ্গে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর কার্যক্রমের কোনো সম্পৃক্ততা নেই উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়, কোনো সংবাদের বিষয়ে যদি উপাচার্য সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকেন, তাহলে তার প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করার অধিকার রয়েছে।
তা না করে ইকবালকে বহিষ্কার করে উপাচার্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ইকবাল সংবাদকর্মী হিসেবে শুধু উপাচার্যের হুবুহু বক্তব্য তুলে ধরেছেন যার অডিও রেকর্ড তার কাছে রয়েছে।
সংবাদ প্রকাশের জেরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের মাধ্যমে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ (২) (খ) অনুচ্ছেদে উল্লিখিত গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন করেছেন মর্মে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ইকবালকে তার অবস্থান ব্যাখ্যার জন্য কোনো ধরনের পূর্ব নোটিশ না দিয়ে বহিষ্কারাদেশ দেওয়ার মাধ্যমে প্রাকৃতিক ন্যায়বিচারের নীতির চূড়ান্ত লঙ্ঘন করা হয়েছে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
কিন্তু তিন দিনের মধ্যে নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন ইকবাল।
আরও পড়ুন: তারেক রহমানের লন্ডনের ঠিকানায় নোটিশ পাঠাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
আপনি ভুল করেননি, ক্রাইম করেছেন: জেলা জজকে হাইকোর্ট
ডি-নথিতে যুক্ত হলো আরও ১০ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
পেপারলেস অফিস প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে দ্বিতীয় ধাপে ডি-নথির (ডিজিটাল নথি) সঙ্গে যুক্ত হলো দেশের আরও ১০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এই নিয়ে মোট ১৮ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি-নথি কার্যক্রম শুরু হলো।
রবিবার (১৩ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-নথি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এমপি।
ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ- এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নূরুল আলম অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউজিসি’র ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন এন্ড ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক ড. সুলতান মাহমুদ ভূঁইয়া।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ডি-নথির মাধ্যমে যেকোন স্থান থেকে ফাইল নিষ্পত্তি করা যায়। ফলে কোনো ফাইল আটকে থাকছে না, বাড়ছে কাজের গতি। এতে দাপ্তরিক কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সংস্কৃতি তৈরি হচ্ছে এবং দুর্নীতির সুযোগ কমে যাচ্ছে।
তিনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ডি নথি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে শপথ নিল শিক্ষার্থীরা
এজন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
তিনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি-নথি বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য ইউজিসিকে ধন্যবাদ জানান।
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ডি-নথির ব্যবহার বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের দাপ্তরিক কাজ গতিশীলতা নিশ্চিত করবে।
তিনি সবাইকে গতানুগতিক মানসিকতা পরিহার করে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্লাসরুমে পাঠদানের বাইরে আইসিটি অবকাঠামো বিষয়ে বাস্তবজ্ঞান প্রদান এবং নিজেদের বিশ্ববদ্যিালয়ের জন্য ডি-নথির যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের পরামর্শ দেন।
উপমন্ত্রী আরও বলেন, ইউজিসির আইনী সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সরকার কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি ইউজিসি দেশের কলেজগুলোর শিক্ষার মান তদারকি করতে পারেন বলে মন্তব্য করেন।
এছাড়া, এনডাউমেন্ট ফান্ড গঠন এবং গবেষণা খাতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও অ্যালামনাই যুক্ত করতে ইউজিসিকে একটি ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির অনুরোধ করেন।
অনুষ্ঠানে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশে পদার্পণ করছি। ডিজিটাল নথি বাস্তবায়ন করা গেলে ফাইলের স্তূপ কমবে, সেবা প্রত্যাশীরা স্মার্ট সেবা পাবেন এবং ভোগান্তি কমে যাবে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকে থাকছে না বৃত্তি পরীক্ষা
তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ডিজিটাল নথি বাস্তবায়নে আন্তরিক হওয়ার পরামর্শ দেন।
প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, স্মার্ট সিটিজেন তৈরি করতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। উদ্ভাবন ও গবেষণায় উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নেতৃত্ব দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা যেন কর্মদক্ষতা অর্জন করতে পারে এবং আত্মমর্যাদা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে সেদিকে নজর দেওয়ার জন্য তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
এছাড়া, অনুষ্ঠানে ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়; শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি); খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়; যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস এবং রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দ; ইউজিসি; এটুআই এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন এন্ড ট্রেনিং বিভাগের উপপরিচালক মো. মনির উল্লাহ অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম ধাপে দেশের ৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি-নথি কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।
আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষার মান এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পাহাড় ধস, ৪ জনকে জীবিত উদ্ধার
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় চবি কর্মচারী মো. হানিফ আহত হন।
এদিকে স্থানীয়রা ঘটনাস্থল থেকে একই পরিবারের ৪ সদসস্যকে জীবিত উদ্ধার করেন।
সোমবার (৭ আগস্ট) ভোর রাত সাড়ে ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহী কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে শিশুর মৃত্যু
পাহাড় ধসে পড়া বাড়িটিতে থাকতেন মো. হানিফ নামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদের এক কর্মচারী।
এ সময় হানিফ ও তার স্ত্রীসহ দুই ছেলে-মেয়ে বাড়ির দেয়ালের নিচে চাপা পড়েন। পরে প্রতিবেশিদের সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, টানা বৃষ্টির কারণে ভোরের দিকে প্রায় ৩০০ ফুট দূর থেকে একটি বড় গাছসহ পাহাড়ের মাটি ধসে পড়ে। এতে কাঁচাপাকা বাড়িটির দুই পাশের দেয়াল ভেঙে যায়।
হানিফ বলেন, ভোর রাতে হঠাৎ বিকট শব্দ হয়ে মাটি ধসে পড়ে। আমরা সবাই চাপা পড়ি। রাত থেকে ভারী বর্ষণ হচ্ছিল। ভোর রাতের দিকে হঠাৎ দেয়াল এসে আমাদের গায়ের ওপর পড়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নুরুল আজিম সিকদার বলেন, ভোর রাতে অতিবৃষ্টির কারণে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ঘরের দেয়াল ভেঙে একজনের মাথা ফেটে গেছে।
তিনি আরও বলেন, তাদেরকে আগেও মাইকিং করে সতর্ক করা হয়েছিল। তাছাড়া ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় গাছ ভেঙে পড়েছে। সংশ্লিষ্টদের বিষয়টি জানিয়েছি।
শিগগিরই সবকিছু আগের অবস্থায় ফিরে আসবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের আশঙ্কায় নিরাপদ আশ্রয়ে ২৫০ পরিবার
চট্টগ্রামে টাইগার পাসে পাহাড় ধসে রাস্তা বন্ধ, মাইক্রোবাস আটকা
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের দশম বর্ষপূর্তি উদযাপিত হয়েছে। একই দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে।
শনিবার (২৯ জুলাই) উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন আর্চবিশপ বিজয় এন. ডি ক্রুজ এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন পবিত্র ক্রুশ সংঘের দ্বিতীয় সহকারী জেনারেল ব্রাদার প্রদীপ প্লাসিড গমেজ।
আরও পড়ুন: সিডনিতে লেবার পার্টির জয় ও ঈদ পুনর্মিলনী উদযাপন প্রবাসী বাংলাদেশিদের
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিওটি চেয়ারম্যান ড. জর্জ কমল রোজারিও। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ফাদার প্যাট্রিক ড্যানিয়েল গ্যাফনি, ট্রেজারার ফাদার এস, আদম পেরেরা, রেজিস্ট্রার ড. ফাদার লেনার্ড শংকর রোজারিও, ডিন, বিভিন্ন অনুষদের প্রধানগণ, প্রশাসনিক, অ্যাকাডেমিক ও নন অ্যাকাডেমিক স্টাফ, আমন্ত্রিত অতিথি ও শিক্ষার্থীরা।
আয়োজনের শুরুতেই প্রধান অতিথি ফিতা কেটে নতুন ভবন উদ্বোধন করেন। এরপরেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে আয়োজনের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
স্বাগত বক্তব্যে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বক্তারাবলেন, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বিগত সময়ের মতো ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষার মান উন্নয়নে এবং গবেষণায় কাজ করে যাবে; যা অন্যদের জন্য অনুকরনীয় হয়ে থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. ফাদার লেনার্ড শংকর রোজারিও সবার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে এ আয়োজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
২০১৩ সালের ২৯ এপ্রিল নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ কার্যক্রম শুরু করে।
আরও পড়ুন: আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা শনিবার উদযাপন করতে যাচ্ছে ‘ফেত দো লা মিউজিক ২০২৩’
দারুণ সব অফারসহ শেয়ারট্রিপ এর ৫ লাখ ডাউনলোড উদযাপন!
সীতাকুণ্ডে সমুদ্রে নেমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ শিক্ষার্থী নিখোঁজ
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সমুদ্র নেমে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইআইইউসি) দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়েছেন। সোমবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে এ ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ শিক্ষার্থীরা হলেন- আলী হাসান মারুফ (২৩) ও এনায়েত চৌধুরী (২২)। এর মধ্যে মারুফের বাড়ি কুমিল্লায় এবং এনায়েতের বাড়ি ভৈরবে।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে গাড়ির ধাক্কায় নিহত ১
নিখোঁজ দুজন সীতাকুণ্ডের কুমিরা এলাকায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তারা সীতাকুণ্ডের গুল আহমেদ জুটমিল এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন।
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের সহপাঠী একরাম হোসেন জানান, সোমবার বিকালে তিন বন্ধু বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যান। পরে তারা তিনজনই সাঁতার কাটতে সৈকতে নামেন। এ সময় আলী হাসান মারুফ ও এনায়েত চৌধুরী স্রোতের টানে সাগরে ভেসে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কুমিরা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার মো. ফিরোজ ভূঁইয়া জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাদেরকে উদ্ধারে কাজ শুরু করে।
তিনি আরও বলেন, তাদের দুইজনকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে আসামি বহনকারী বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ৩ পুলিশ আহত
সীতাকুণ্ডে পাহাড় থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেনের ধাক্কায় নিহত নানী-নাতি
চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ থানাধীন অক্সিজেন এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটর ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নারী ও শিশু নিহত হয়েছেন। তারা দুজন সম্পর্কে নানী ও নাতি বলে জানা গেছে।
রবিবার (২৫ জুন) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনের ধাক্কায় এক বৃদ্ধা নিহত
নিহত দুজন হলেন -রাজিয়া বেগম (৬৮) ও তার নাতি সাহিল (৮)।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুর আলম আশিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বায়েজীদ থানাধীন অক্সিজেন মোড় রেলক্রসিং -এ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ট্রেন এসে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তিকে ধাক্কা দেয়।
তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
দুজনকে হাসপাতালে আনয়নকারী ও প্রত্যক্ষদর্শী যুবক রিয়াজ জানান, নানী নাতি দুইজন একটি রেল ব্রিজ পার হওয়ার সময় বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেন তাদের ধাক্কা দেয়।
কয়েকজনের সহযোগিতায় আমি তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসি।
তিনি জানান, নিহত দুজনের বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায়। তবে তারা ঘটনাস্থলের কাছে অক্সিজেন পাঠানপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন বলে জেনেছি।
আরও পড়ুন: নাটোরে ট্রেনের ধাক্কায় দম্পতির মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় বাবা-ছেলে নিহত
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য কর্মমুখী শিক্ষা বাড়াতে হবে: রাষ্ট্রপতি
শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের জন্য কর্মমুখী শিক্ষার বিষয়ে মনোযোগ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কর্মমুখী শিক্ষা বাড়াতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা ডিগ্রি অর্জনের সঙ্গে সঙ্গে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে।
সোমবার জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সৈয়দ মাহফুজুল আজিজ বঙ্গভবনে তার সঙ্গে পৃথকভাবে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, উদ্ভাবন যেন দেশের জন্য টেকসই হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: জনগণের অর্থের যথাযথ ব্যয় নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
এসময় ভিসি সৌমিত্র শেখর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
যশোরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এমবিবিএস ডাক্তার গ্রেপ্তার
যশোরে বিয়ের আশ্বাসে এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক এমবিবিএস ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ মে) সকালে শহরের জেল রোড থেকে তাকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার সুদীপ্ত হাসান দ্বীপ (২৯) শহরের পুরাতন কসবা ঢাকা রোডের তৈয়েবুর রহমানের ছেলে।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালক ও আরোহী নিহত, আটক ১
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ২০১৭ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে তার সঙ্গে সুদীপ্ত হাসান দ্বীপের পরিচয় হয়। এরই সূত্র ধরে বন্ধুত্ব ও প্রেম। একপর্যায়ে সুদীপ্ত তাকে বিয়ের আশ্বাস দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। এরপর দ্বীপ তাকে বিয়ে না করে পালিয়ে বেড়ানো শুরু করে। অবশেষে কোনো উপায় না পেয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় নিয়মিত মামলা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ভুক্তভোগীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠনো হয়েছে। মামলা তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে আটক ৮ জনসহ ২০০ ছাত্রদল নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
বরগুনায় সাবেক ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১০
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের খালি আসনের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ
বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ সেশনে প্রথম বর্ষে (সম্মান) গুচ্ছভুক্ত ভর্তিতে খালি আসনের তালিকা তৈরি ও প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মেধা তালিকায় থাকা ভর্তি বঞ্চিত তিন শিক্ষার্থীর করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
এদিকে রুলে খালি আসন পূরণ না করে ভর্তি প্রক্রিয়া বন্ধ কেন অবৈধ হবে না তা জানতে চেয়েছেন।
আরও পড়ুন: হজ প্যাকেজের অতিরিক্ত খরচ কেন জনস্বার্থ পরিপন্থী নয়: হাইকোর্ট
আদেশে হাইকোর্ট বলেছেন, এক মাসের মধ্যে ইউনিট ভিত্তিতে খালি আসনের তালিকা প্রস্তুত এবং প্রকাশ করতে হবে।
আবেদনকারীরা মেধা তালিকা অনুসারে যোগ্য হলে তাদের ভর্তি করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এবি এম ওয়ালীউর রহমান খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এবি এম ওয়ালীউর রহমান খান জানান, ২০২১-২০২২ সেশনে ৩০ জুলাই থেকে ২৩ আগস্ট ভর্তি পরীক্ষা হয়। রিট আবেদনকারীরা বিভিন্ন ইউনিটে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৫৪ দশমিক ৫০ থেকে ৫১ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হন। আর ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন স্কোর হচ্ছে ৩৫ নম্বর।
কিন্তু ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ফাইনাল তালিকা প্রকাশ না করে এবং বিভিন্ন আসন খালি থাকার পরও কর্তৃপক্ষ ভর্তি প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়। আসন খালি রেখে ভর্তি প্রক্রিয়া বন্ধ করা সঠিক নয়। এতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: দণ্ডপ্রাপ্ত ডিআইজি প্রিজন বজলুর রশিদের হাইকোর্টে জামিন
এছাড়া এসব বিষয়ে উল্লেখ করে লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তাতে সাড়া না পেয়ে শিক্ষার্থীরা রিট করেন। শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে আদেশ দেন।
রিট আবেদনকারীরা হলেন-
বরিশালের ইমাম হোসেন, কুমিল্লার মো. ওয়হিদুর রহমান লিমন ও পটুয়াখালীর সাকিল হোসেন রাতুল।
বিবাদীরা হলেন-
শিক্ষা সচিব, ইসলামী, শাহজালাল, খুলনা, হাজী মোহাম্মদ দানেশ, মওলানা ভাসানী, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, জাতীয় কবি কাজী নজরুল, যশোর, বেগম রোকেয়া, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বরিশাল, রাঙামাটি, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, চাঁদপুর ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সদস্য সচিব।
আরও পড়ুন: রকেটের গতিতে মামলা তদন্ত: সেই কর্মকর্তাকে বরখাস্তের নির্দেশ হাইকোর্টের