বঙ্গবন্ধু
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
পরে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন শেখ হাসিনা।
পরে আওয়ামী যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আরও পড়ুন: আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
ফরিদপুরে অনুষ্ঠিত হলো ৭টি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ প্রতিযোগিতা
বুধবার থেকে শুরু বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা স্কুল ফুটবল
বুধবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৩ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৩ চূড়ান্ত পর্বের খেলা।
বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে সকাল ৯টায় চূড়ান্ত পর্বের খেলার উদ্বোধন করবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী
বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী খেলায় ময়নমনসিংহ বিভাগের চ্যাম্পিয়ন জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরগোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বরিশাল বিভাগের চ্যাম্পিয়ন ভোলা সদর উপজেলার ব্যাংকেরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মুখোমুখি হবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে ট্রাকচাপায় ফুটবলার নিহত
অন্যদিকে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী খেলায় চট্টগ্রাম বিভাগের চ্যাম্পিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুখোমুখি হবে বরিশাল বিভাগের চ্যাম্পিয়ন পটুয়াখালির বাউফল উপজেলার মাধবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এবারের প্রতিটি টুর্নামেন্টে ৬৫ হাজার ৩৫৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে। উভয় টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২২ লাখ ২২ হাজার, ২৬ জন।
ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায় শেষে এখানে চূড়ান্ত পর্বের খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে উভয় টুর্নামেন্টের বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন স্কুলসমূহ চূড়ান্তপর্বের খেলায় অংশ নিচ্ছে।
বিশেষ অতিথি থাকবেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ এবং সভাপতিত্ব করবেন- প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত।
আরও পড়ুন: ফিফা নারী আন্তর্জাতিক ফুটবল: সিঙ্গাপুরকে ৮-০ ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ
স্বাধীনতা কাপ ফুটবলের কোয়ার্টার ফাইনাল শুরু রবিবার
বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধা লন্ডন মিশনের
বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব ও বায়ান্নোর অমর ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে লন্ডনের বাংলাদেশ হাই কমিশন।
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ উপলক্ষে লন্ডনের রয়্যাল বারা অব কেন্জিংটনে এক কনফারেন্স সেন্টারে আয়োজিত ‘মাল্টিলিঙ্গুয়াল এডওকেশন, দ্যা পিলার অবদ লার্নিং’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এতে ইউকে ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কো, কমনওয়েলথ,আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশন ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রতিনিধিবর্গ এবং যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত আর্জেন্টিনা, বাহামা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিস্তিন, গ্রীস, গুয়েতেমালা, কেনিয়া, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, মিশর, রোমানিয়া, সাইপ্রাস, সার্বিয়া, শ্রীলঙ্কা ও ইউক্রেনসহ বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনার, রাষ্ট্রদূত ও উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন ও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইউক্রেন, সার্বিয়া, মালয়েশিয়া, মরোক্কো, সাইপ্রাস ও শ্রীলঙ্কা দূতাবাসের প্রতিনিধিত্বকারী শিল্পীরা মহান ভাষা শহিদদের উৎসর্গ করে নিজ নিজ ভাষায় মনোজ্ঞ সঙ্গীত, আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করেন।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল ব্রিটিশ-বাংলাদেশি শিশু-কিশোর শিল্পীদের সমবেত কন্ঠে জাতিসংঘের ৬টি ভাষায় ‘আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ অমর সঙ্গীতটির পরিবেশনা।
লন্ডনে বসবাসকারী ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটিসহ বিভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন ভাষাভাষীর প্রায় পাঁচশ নারী, পুরুষ ও শিশু-কিশোর অংশ নেন অনুষ্ঠানে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম।
এতে আরও বক্তব্য দেন ইউকে ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কোর প্রধান নির্বাহী জেমস ব্রিজ, আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশন-এর কাউন্সিল চেয়ার ভিক্টর জিমেনেজ, যুক্তরাজ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত ইউন ইওচিয়ল, বাহামার হাইকমিশনার প’ল এ গোমেজ, ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার সুজিত ঘোষ, ব্রিটিশ কাউন্সিলের দক্ষিণ এশিয়া রিজিওন্যাল ম্যানেজার মিজ সাম হারভি এবং ব্রিটিশ বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক প্রমুখ।
ইউকে ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কোর প্রধান নির্বাহী জেমস ব্রিজ বলেন, বাংলাদেশের উদ্যোগেই ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। এরপর ২০০০ সাল থেকে সারা বিশ্বে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।
এর আগে মহান একুশের প্রথম প্রহরে হাইকমিশনার ও টাওয়ার হ্যামলেটস -এর মেয়র লুৎফুর রহমান একসঙ্গে এবং পরে মিশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে পূর্ব লন্ডনের শহীদ আলতাব আলি পার্কে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে বায়ান্নোর ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতি নতুন মন্ত্রিসভার শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নতুন মন্ত্রিসভা শপথ গ্রহণ করেছে। ফলে আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবার সরকার গঠন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা প্রথমে সকাল ৯টা ৫৯ মিনিটে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
মন্ত্রিসভার নতুন সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তারা স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতির প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী ও তার মন্ত্রিসভার নতুন সদস্যরা সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানাও উপস্থিত ছিলেন।
৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৯৮টি আসনের মধ্যে ২২২টি আসনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের ৪ দিন পর পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা ৬ মিনিটে বঙ্গভবনের দরবার হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার নতুন মন্ত্রীদের শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
মন্ত্রিপরিষদে ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ের পর বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার (১০ জানুয়ারি) তিনি ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা। উভয়ই ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন।
জ্যৈষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের পক্ষ থেকে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
১৯৭২ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে সাড়ে ৯ মাসেরও বেশি সময় বন্দী থাকার পর স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
এরপর থেকে দিনটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ের পর বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
নির্বাচনে জয়ের পর বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
রবিবারের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা পৃথকভাবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে: প্রধানমন্ত্রী
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন শেখ হাসিনা।
এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রী তার ছোট বোন শেখ রেহানা ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদকে সঙ্গে নিয়ে বনানী কবরস্থানে যান এবং ১৫ আগস্টের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। তারা সেখানে ফুলের পাপড়ি বিছিয়ে দেন।
শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ফাতেহা পাঠ করেন এবং ১৫ আগস্টের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
এ সময় সায়মা ওয়াজেদ ও রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন ২০২৪: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীনের অভিনন্দন
নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের অভিনন্দন
দেশের উন্নয়ন দর্শনের মূল কারিগর বঙ্গবন্ধু: পলক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশের উন্নয়ন দর্শনের মূল কারিগর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ২৯তম অধিবেশনে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন বঙ্গবন্ধু।
তিনি বলেন, সেই ভাষণে- বঙ্গবন্ধু বিশ্বের সব নেতৃত্বের প্রতি সব সম্পদ, কারিগরি জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সবার জন্য সঠিক ও সমান ব্যবহার এবং প্রয়োগের মাধ্যমে মানবিক বিশ্ব প্রতিষ্ঠা করার উপর আহ্বান জানিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: দেশের প্রতিটি ডায়াবেটিস হাসপাতাল ইন্টারনেটের আওতায় আসবে: পলক
রবিবার (১৯ নভেম্বর) আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি (আইডিয়া) ফ্লোরে এটুআই এর উদ্যোগে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে অংশীজনদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় উপদেশ, পরামর্শ, সুপারিশ, লিখিত ও মৌখিক প্রস্তাব প্রদান শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, বঙ্গবন্ধুর দর্শন অনুসরণ করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের তত্ত্বাবধানে দক্ষ মানবসম্পদ, সবার জন্য সুলভমূল্যে ইন্টারনেট, প্রযুক্তিনির্ভর সরকারি সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া এবং আইসিটি শিল্পের বিকাশ ঘটানো; এই চারটি মূল লক্ষ্যে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে আমরা সক্ষম হয়েছি।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ ডিসেম্বর ২০২২ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসে স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজ এ চারটি স্তম্ভের উপর ভিত্তি করে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দেন। স্মার্ট বাংলাদেশের এ চার পিলার নির্ধারণ করে দিয়েছেন আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেমন হবে, তা এ চার স্তম্ভের কথা চিন্তা করলেই বোঝা যায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশে একজন স্মার্ট নাগরিক হবে- বুদ্ধিদীপ্ত, দক্ষ, উদ্ভাবনী, সৃজনশীল, প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক চেতনাসম্পন্ন দেশপ্রেমিক এবং সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী মানসিকতা সম্পন্ন।
তিনি আরও বলেন, স্মার্ট অর্থনীতি হবে ক্যাশলেস, সার্কুলার, উদ্যোক্তামুখী, গবেষণা ও উদ্ভাবন নির্ভর এবং জ্ঞানভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। স্মার্ট সরকার হবে নাগরিককেন্দ্রিক, আরও বেশি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট সরকার-ব্যবস্থায় সব ধরনের সেবা প্রদান ও কার্যসম্পাদন করা হবে- কাগজবিহীন, ডেটানির্ভর, আন্তঃসংযুক্ত, আন্তঃচালিত, সমন্বিত এবং স্বয়ংক্রিয়, অর্থাৎ যখন যেখানে দরকার, সেখানেই থাকবে সরকার এবং স্মার্ট সমাজব্যবস্থা হবে সব ধরনের বৈষম্যবিহীন, অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায়ভিত্তিক।
তিনি আরও বলেন, ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ হবে সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ ও সহনশীল, সমাজ হবে উন্নত, নিরাপদ ও টেকসই।
আরও পড়ুন: টোকিওতে জাতীয় সংবিধান দিবস উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সেমিনার
শহর গড়তে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান ডিএনসিসি মেয়রের
শহর গড়তে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে লাল সবুজের পতাকা এনে দিতে তরুণরাই সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল। আমি নিশ্চিত তরুণরা এগিয়ে এলে এই দেশ বদলে যাবে, এই শহর বদলে যাবে। তাই শহর গড়তে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। বাঙালিকে দাবায়ে রাখা যায়নি। তরুণরা দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে এলে আজও দাবায়ে রাখা যাবে না।'
দ্রুত কাজ শেষ করে রাস্তা-ঘাট খুলে দেওয়ার নির্দেশ মেয়র আতিকের
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয় সরণি বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে দ্য আর্থ ও ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশ আয়োজিত গ্লোবাল ইয়ুথ সামিট-২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ডিএনসিসি মেয়র এসব কথা বলেন।
মেয়র বলেন, 'ক্লাইমেট চেঞ্জ, কোভিড ও কনফ্লিক্ট তিনটি সি এর কারণে পুরো বিশ্ব আজ কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ হচ্ছে, ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ হচ্ছে। যুদ্ধে যে বিপুল অর্থ ব্যয় হচ্ছে এই অর্থ যদি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যবহার হতো তবে পৃথিবী অনেক সুন্দর ও নিরাপদ হয়ে যেত। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরুর বরফ গলে যাচ্ছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের জেলাগুলোতে লবণাক্ততা বেড়েছে। সেখানে চাষাবাদ করা যায় না। মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য ঢাকায় চলে আসছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঢাকাশহ পুরো দেশ চ্যালেঞ্জের মুখে। তাই এই ধরনের সামিটের মাধ্যমে ভয়েস রেইজ করতে হবে।'
পরিবেশের ক্ষতি করে উন্নয়ন করা যাবে না: মেয়র আতিক
তিনি বলেন, 'টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে আমাদের সিটি কর্পোরেশনের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। ডিএনসিসি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে অনেকগুলো লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে। ঢাকায় একসময় ৬৩টি খাল ছিল। আমরা গত দুই বছর আগে ওয়াসা থেকে মাত্র ২৯টি খাল বুঝে পেয়েছি, সেগুলোও অবৈধ দখলে। ঢাকা শহরে প্রতি বর্গ প্রায় ৪৯ হাজার মানুষের বসবাস। যদি আমরা প্রশ্ন করি এত নাগরিকের মধ্যে আসলে সুনাগরিক কত জন। নগরের জন্য সুনাগরিকের বিকল্প নেই।'
শহরের সমস্যা সমাধানে যুবসমাজকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়ে মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, 'আমি চাই আমাদের যুবসমাজ প্রত্যেকে একেকজন মেয়রের ভূমিকা রাখবে। শহরের কোথাও সমস্যা দেখলে সিটি কর্পোরেশকে জানাও। আমাদের সবার ঢাকা অ্যাপে অভিযোগ জানাও। কথা দিচ্ছি দ্রুত সময়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিছুদিন আগে কয়েকজন যুবক মিলে মোহাম্মদপুরে খালের ময়লা পরিষ্কার করে ফেলেছে। যুবকরা দেখিয়ে দিয়েছে খালে মাছ চাষ হবে, খাল দখলমুক্ত হবে। অসাধারণ উদ্যোগ। তরুণরা এভাবে এগিয়ে এস। তোমরা আমার সঙ্গে থাকলে এই শহরের সব খাল মাঠ অবৈধ দখল ও দূষণমুক্ত করব ইনশাআল্লাহ।
রাস্তা বাড়াতে জায়গা ছাড়ার আহ্বান ডিএনসিসি মেয়রের
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, 'বনানীতে দুটি মাঠে ক্ষমতাবান বড়লোকরা চেয়েছিলেন তাদের গাড়ি রাখার জন্য পার্কিং হবে। কিন্তু আমি সেটি হতে না দিয়ে খেলার মাঠ নির্মাণ করে দিয়েছি। কোনো মাঠ অবৈধভাবে দখলে থাকলে আমাকে জানাও যুবকদের সঙ্গে নিয়ে দখলমুক্ত করব। গুলশান বারিধারায় ধনী লোকেরা বসবাস করে। তারা তাদের বাড়ির পয়োবর্জ্যের সংযোগ সারফেস ড্রেনে দিয়ে খাল দূষণ করছে। আমরা অভিযান করে অনেকের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছি। অ্যাট সোর্সে পয়োবর্জ্যের ব্যবস্থা না করলে শহর পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব না। সবাইকে সচেতন হতে হবে, শহরকে ভালোবাসতে হবে।'
অনুষ্ঠানে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই, ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের সদস্য ও সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি কো-অর্ডিনেটর মো. আখতার হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টের প্রফেসর ড. কাজী মারুফুল ইসলাম, দ্য আর্থের প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ মামুন মিয়া প্রমুখ।
রাজধানীতে 'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা তুলে ধরে রাজধানীর বিজয় সরণিতে নির্মিত 'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' উদ্বোধন করেছেন।
'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' এর মাঝখানে বঙ্গবন্ধুর একটি বিশাল ভাস্কর্য ৭ দেওয়ালের ম্যুরালসহ স্থাপন করা হয়েছে।
ম্যুরালে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে।
এর আগে ২০২১ ও ২০২২ সালে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজে 'মৃত্যুঞ্জয়' নামে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যটি প্রদর্শিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে উৎসবমুখর কক্সবাজার
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতার এই ভাস্কর্যটি নিছক একটি ভাস্কর্য নয়, এটি একটি ইতিহাস। আমাদের দেশকে জানার জন্য এটি একটি ইতিহাস।’
ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে অন্যান্য আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামে জাতির পিতার নেতৃত্ব ও অবদান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মিত এই প্রাঙ্গণের দেয়ালে চিত্রিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী 'মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ' ঘুরে দেখেন এবং পরে সেখানে উপস্থিত শিক্ষার্থী এবং সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছবি তোলেন।
সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনই আমাদের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের আবিষ্কারক প্রধানমন্ত্রী: নৌপ্রতিমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু টানেলে রেস: ৫টি গাড়ি জব্দ, আটক ২
চট্টগ্রামে গত ২৯ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু টানেল খুলে দেয়ার পর অবৈধভাবে চলাচল করা পাঁচটি গাড়ি জব্দ করেছে পুলিশ।
কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহির হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার(৯ নভেম্বর) নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গাড়িগুলো জব্দ করা হয়।
জব্দকৃত যানবাহনগুলো হলো- চট্টগ্রাম মেট্রো-গ-১২-৯০৪৩, ঢাকা মেট্রো-ক-১১-৮৯৩৫, ঢাকা মেট্রো-ক-১২-১৮১৪, চট্টগ্রাম মেট্রো-গ-১৩-৩৫৭৩ এবং চট্টগ্রাম মেট্রো-গ-১৪-২২৫৪।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টানেলে গাড়ি রেস, ৭ গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দুইজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে বলেও জানান তিনি।
গ্রেপ্তাররা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানার আলকরণ হক ম্যানশনের আনসারুল হকের ছেলে আশরাফুল হক (৩৫) ও বাকলিয়া এলাকার সোলায়মান সওদাগরের ছেলে এমরান উদ্দিন (২৪)।
কর্ণফুলী নদীর পানির নিচের টানেল ব্যবহারের নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
ওসি বলেন, এ মামলার পাঁচ আসামি আদালত থেকে আগাম জামিন পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টানেলে বাস ও প্রাইভেটকার সংঘর্ষে ৩ জন আহত