শোক
আ’ লীগ নেতা জয়নাল হাজারীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য জয়নাল হাজারীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
সোমবার এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী ফেনীর সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
৭৬ বছর বয়সী প্রবীণ এই নেতা সোমবার বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে রাজধানীর ল্যাবএইড বিশেষায়িত হাসপাতালে প্রবীণ এই নেতা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। হাসপাতালের এক কর্মকর্তা জানান, জয়নাল হাজারী হৃদযন্ত্র, কিডনি ও ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
আরও পড়ুন: শহীদজায়া মুশতারী শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে প্রেসক্লাব ও ডিআরইউ’র শোক
আ’লীগ নেতা গোলাম হাসনাইনের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ডেসমন্ড টুটুর মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
দক্ষিণ আফ্রিকার আর্চবিশপ শান্তিতে নোবেলজয়ী ডেসমন্ড টুটুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ. কে. আব্দুল মোমেন।
রবিবার এক শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্ণবৈষম্যের প্রথা বিলুপ্ত করার সংগ্রামে ডেসমন্ড টুটুর ভূমিকা বিশ্ববাসী চিরকাল স্মরণ করবে। তিনি বলেন, স্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা অর্জনে ডেসমন্ড টুটুর অবদান অবিস্মরণীয়।
ড. মোমেন বলেন, ডেসমণ্ড টুটুর মৃত্যুতে বিশ্ববাসী একজন আইকনিক বর্ণবাদবিরোধী কর্মী ও মানবাধিকারের প্রচারককে হারালো।
তিনি ডেসমণ্ড টুটুর বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে প্রেসক্লাব ও ডিআরইউ’র শোক
ঝালকাঠিতে লঞ্চে আগুনে হতাহতের ঘটনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
শহীদজায়া মুশতারী শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে প্রেসক্লাব ও ডিআরইউ’র শোক
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি,ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ও দি ফিনান্সিয়াল হেরাল্ড পত্রিকার সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে জাতীয় প্রেসক্লাব ও ডিআরইউ’র পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করা হয়েছে।
শনিবার দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন। রবিবার দুপুরে নামাজে জানাযা শেষে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।
জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান এক বিবৃতিতে সাবেক সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। বিবৃতিতে তারা বলেন, প্রখ্যাত সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে সাংবাদিকতা পেশার অপূরণীয় ক্ষতি হল। তিনি ছিলেন সাংবাদিক সমাজের অভিভাবক। নেতারা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
অন্যদিকে, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে এক পৃথক বিবৃতিতে ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক ডা. নূরুল ইসলাম হাসিব গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
বিবৃতিতে ডিআরইউ নেতারা তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: শহীদজায়া মুশতারী শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ গত শনিবার (১১ ডিসেম্বর) করোনা আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় আইসিইউতে স্থানান্তরিত করা হয়।
উল্লেখ্য,রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ১৯৪৫ সালের ৩০ নভেম্বর নরসিংদীর মনোহরদীতে জন্মগ্রহণ করেন। খ্যাতিমান এই সাংবাদিক ১৯৬৮ সালে পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকা দিয়ে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এ ছাড়াও তিনি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ও দি নিউজ টুডে পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি একুশে পদক, মওলানা আকরম খাঁ পদক, অতীশ দীপঙ্কর পদক লাভ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা হচ্ছে ‘সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন’। রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সত্তর ও আশির দশকে অবিভক্ত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ও সভাপতি ছিলেন। ১৯৯৫ সাল থেকে ১৯৯৮ এবং ২০০৩ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত মোট চার মেয়াদে আট বছর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া সাউথ এশিয়ান ফ্রি মিডিয়া এসোসিয়েশন (সাফমা) সভাপতি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের সদস্য ছিলেন।
আরও পড়ুন: আ’লীগ নেতা গোলাম হাসনাইনের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
লঞ্চে আগুন: হতাহতের ঘটনায় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর শোক
লঞ্চে আগুনে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
শুক্রবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম খান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়ে জানানো হয়।
এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
এদিকে, এই ঘটনায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী শোকবার্তার মাধ্যমে পৃথকভাবে শোক প্রকাশ করেছেন।
প্রসঙ্গত, ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীর দিয়াবাড়ি এলাকায় একটি লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৩৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার ভোরে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা বরগুনাগামী এমভি অভিযান আগুনের ঘটনা আহত হয়েছে আরও ৭২ জনকে।
আরও পড়ুন: অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শহীদজায়া মুশতারী শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সদস্য শহীদজায়া বেগম মুশতারী শফীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার এক শোক বার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সদস্য হিসাবে মুশতারী শফীর অবদানের কথা স্মরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
এসময় তিনি মৃতের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
৭১’র মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বামী-ভাই হারানো বীর মুক্তিযোদ্ধা ও উদীচী চট্টগ্রামের সভাপতি শহীদ জায়া বেগম মুশতারী শফী সোমবার বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় মারা যান।
আরও পড়ুন: শহীদজায়া বেগম মুশতারী শফী আর নেই
৮৩ বছর বয়সী বেগম মুশতারী শফী দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছেন। রক্তে হিমগ্লোবিনের মাত্রা কমে যাওয়ায় শ্বাসকষ্ট আরও বেড়েছে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় গত ১ ডিসেম্বর ভোরে তাঁকে ঢাকায় নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
একাত্তরের ঘাতক-দালাল বিরোধী আন্দোলন, চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক-নাগরিক আন্দোলনে সামনের সারির সংগঠক এবং মুক্তিযুদ্ধে স্বামী-ভাই হারানো বেগম মুশতারী শফীর নগরীর এনায়েতবাজারের ডাক্তার শফীর ‘মুশতারী লজ’ নামের বাড়িটি ছিল ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সূতিকাগার।’ এই বেতার কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার প্রধান উদ্যোক্তা বেলাল মোহাম্মদ তার কতিপয় সহকর্মীসহ এ বাড়িতে থেকে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম রণাঙ্গন চট্টগ্রামের কালুরঘাট ট্রান্সমিটার ভবন থেকে প্রচার কাজ চালিয়েছিলেন ২৯ মার্চ পর্যন্ত।
মুশতারী শফীর জন্ম ১৯৩৮ সালের ১৫ জানুয়ারি। জন্মস্থান ভারতের মালদহ জেলার কালিয়াচকে। বাবার বাড়ি ফরিদপুরের গেরদায়। খন্দকার নাজমুল হক আনসারী অবিভক্ত ভারতবর্ষের পুলিশের ডিএসপি ছিলেন। মা আরেফা খাতুন।
আরও পড়ুন: শাহরাস্তিতে ১০ মুক্তিযোদ্ধা পাচ্ছেন ‘বীর নিবাস’
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় কুমারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট নজরুল গবেষক, জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
মঙ্গলবার এক শোক বার্তায় ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশ একজন মহান শিক্ষক ও অভিভাবককে হারালো।
তিনি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এদিকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো শাহরিয়ার আলমও গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, সর্বজন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। এসময় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের অবদান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সম্প্রতি তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশত বার্ষিকী উদযাপন সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন সে জন্য বাংলাদেশের জনগণ তাঁকে আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ রাখবে।
তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: বিশ্ব বাণিজ্যকে সুসংহত করতে হবে: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
প্রবাসীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা
ঢাকা মেডিকেলে হাই ফ্লো নাসাল ক্যানুলা মেশিন দিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
নিজের শিক্ষক ও জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বাংলা সাহিত্য ও গবেষণায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক এক শোক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণের পর প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে ড. রফিকুল ইসলাম যে ইতিহাস রচনা করেছেন তা বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।
একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদক বিজয়ী লেখক ও বিশিষ্ট নজরুল গবেষক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম (৮৭) মঙ্গলবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বাংলা একাডেমির চেয়ারম্যান এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতিও ছিলেন।
আরও পড়ুন: হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, নজরুল গবেষণায় তার অসামান্য অবদান রয়েছে। বিশিষ্ট এই লেখক ও গবেষকের সাহিত্যকর্ম বাঙালি জাতিকে সর্বদা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে। তিনি বাংলা সাহিত্য ও গবেষণায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।
শেখ হাসিনা আর বলেন, তার মৃত্যুতে আমি আমার একজন শিক্ষক, পরামর্শদাতা এবং অভিভাবককে হারালাম। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে আমার প্রিয় শিক্ষকের অনুপ্রেরণা এবং অনুপ্রেরণা আমাকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস ও শক্তি জুগিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: আব্দুল বাসেত মজুমদারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় কুমারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ওমানে ঘূর্ণিঝড়ে নিহত ৩ প্রবাসীর গ্রামের বাড়িতে শোক
ওমানে ঘূর্ণিঝড় শাহিনের আঘাতে নিহত তিন বাংলাদেশির লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার মধ্যম মকরধ্বজ গ্রামে নিজ বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।
নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের শামছুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন হ্নদয় ও জিল্লাল হোসেন। এরা তিনজন পরস্পর নিকটাত্মীয় বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: নিউজিল্যান্ডে নিহত মোজাম্মেলের বাড়িতে শোকের মাতম
নিহতদের পারিবারিক সূত্র জানায়, ওমানের মাস্কাট শহরের কাছে উপকূলীয় সাহাম এলাকায় একটি খেজুঁর বাগানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুরের আমজাদ। তার নিকটাত্মীয় অপর দুই জন একই এলাকায় কাজ করতেন। গত ৩ অক্টোবর ওমানে ঘূর্ণিঝড় শাহীন আঘাত হানলে প্রাণ হারান তারা।
নিহতদের ক্ষতিপূরণসহ দ্রুত লাশ ফেরত আনতে জোর দাবি জানিয়েছেন স্বজনরা।
আরও পড়ুন: নিউজিল্যান্ডে নিহত ড. সামাদের গ্রামের বাড়িতে শোকের ছায়া
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় কুমারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক বাবু বিজয় কুমার রায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রবিবার এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত বাবু বিজয় কুমার রায়ের আত্মার শান্তি কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক বাবু বিজয় কুমার রায় গতরাতে নিজ বাসভবনে মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি ২ ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
এদিকে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক শোক বিবৃতিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক বাবু বিজয় কুমার রায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
পড়ুন: বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক বাবু বিজয় কুমার মারা গেছেন
জাপা নেতা জিয়াউদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাপা নেতা জিয়াউদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার প্রকাশিত শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য শনিবার সকাল ৯ টা ১২ মিনিটে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
আরও পড়ুন: জাপা নেতা জিয়াউদ্দিন বাবলুর মৃত্যু
৭ সেপ্টেম্বর বাবলুকে করোনা উপসর্গ নিয়ে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার ল্যাবএইড বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।তিনি একই দিন করোনা পরীক্ষা করেছিলেন এবং পজিটিভ শনাক্ত হয়েছিলেন। এর এক সপ্তাহ পর বাবলুকে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছিল।