শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের ৪৬তম ক্ষমতাধর নারী: ফোর্বস
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৩ সালের বিশ্বের ক্ষমতাধর নারীদের তালিকায় ৪৬তম অবস্থানে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ফোর্বসের এই তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছেন ইইউ কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন, দ্বিতীয় স্থানে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লেগার্ড, তৃতীয় স্থানে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি।
এছাড়া পঞ্চম স্থানে রয়েছেন আমেরিকান সংগীতশিল্পী-গীতিকার টেইলর সুইফট। এর মাধ্যমে এই তালিকার শুরু থেকে প্রথমবারের মতো কোনো বিনোদন তারকা শীর্ষ পাঁচে জায়গা করে নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ফোর্বসে এশিয়ার ১০০ ডিজিটাল তারকার তালিকায় পরীমনি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে আমেরিকান বিজনেস ম্যাগাজিনে বলা হয়েছে, 'শেখ হাসিনা ওয়াজেদ বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি নারী সরকার প্রধান।’
ফোর্বস বলছে, 'তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে দায়িত্ব পালন করা প্রধানমন্ত্রী, বর্তমানে তিনি চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন।’
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিরোধী দলগুলোর পদত্যাগের আহ্বানের কথাও ম্যাগাজিনে তুলে ধরা হয়েছে।
ম্যাগাজিনে লেখা হয়েছে, 'বিরোধী দলের পক্ষ থেকে পদত্যাগের আহ্বান জানানো সত্ত্বেও ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে শেখ হাসিনা পঞ্চম মেয়াদে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।’
ভারতের অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (৩২তম) সহ দেশটির চারজন নারীর নাম সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নারীর তালিকায় রয়েছে। তালিকার অন্য তিনজন হলেন: এইচসিএল কর্পোরেশনের সিইও রোশনি নাদার মালহোত্রা (৬০তম); স্টিল অথরিটি অব ইন্ডিয়ার চেয়ারপার্সন সোমা মণ্ডল (৭০তম) এবং বায়োকনের প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিরণ মজুমদার শ (৭৬তম)।
আরও পড়ুন: সামিটের আজিজ খান সিঙ্গাপুরের ৫০ ধনীর মধ্যে ৪১তম: ফোর্বস
ফোর্বসের ‘থার্টি আন্ডার থার্টি’তে বাংলাদেশের প্রকৌশলী বাশিমা
ঢাকার খাল-বিল ও নদীগুলো দ্রুত সংস্কারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
রাজধানী ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকার সব খাল এবং বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদী যত দ্রুত সম্ভব পুনরুদ্ধার করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) তিনি তার কার্যালয়ের মন্ত্রিসভা কক্ষে ঢাকার চারপাশের নদ-নদীর নাব্য রক্ষা ও দূষণ রোধে প্রণীত মহাপরিকল্পনার আলোকে সমীক্ষা প্রতিবেদন উপস্থাপন এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্প গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়ে এক সভায় এ নির্দেশনা দেন।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বৈঠকে ঢাকা ও আশপাশের নদী ও খাল পুনরুদ্ধারের জন্য সাতটি হটস্পট চিহ্নিত করা হয়েছে।
এগুলো হলো- গাজীপুর, গড়চটবাড়ী, সাভার, পূর্বাচল, কল্যাণপুর, নারায়ণগঞ্জ ও কামরাঙ্গীরচর।
আরও পড়ুন: উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের সময় পরিবেশের বিষয় মাথায় রাখতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী এই সাতটি চিহ্নিত হটস্পটে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমন্বিত প্রকল্প গ্রহণের নির্দেশ দেন এবং পর্যায়ক্রমে সারাদেশে এই হটস্পট কৌশল বাস্তবায়নের পরামর্শ দেন।
বৈঠকে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।
এর আগে বৈঠকে শেখ হাসিনা নদী দূষণ বন্ধের নির্দেশনা দিয়ে বলেন, দেশকে রক্ষা করতে হলে নদী বাঁচাতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে আমাদের নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, নদ-নদীগুলো বাংলাদেশের জন্য রক্ত সঞ্চালনের জন্য শরীরের শিরার মতো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের টিকে থাকাও এই নদীর ওপর নির্ভরশীল।
বিগত বছরগুলোতে নদী দূষণ, দখল ও নাব্য পুনরুদ্ধারে তার সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতায় আসার পর তারা সব সময় নদী রক্ষা ও নাব্য ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছে।
তিনি বলেন, অপরিকল্পিত নিচু সেতু নৌ চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘...সেই সেতুগুলো মানুষের জন্য উপকারী হয়েছে। কিন্তু নির্মাণের সময় নৌযান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এ কারণেই আমরা নদীগুলো ড্রেজিং শুরু করার পর নৌ চলাচলের সমস্যা দেখা দেয় এবং এই সেতুগুলো বাধা হয়ে দাঁড়ায়।’
আরও পড়ুন: জলবায়ু বাস্তুচ্যুতি মানবিক সংকটে পরিণত হওয়ার আগে বিশ্বকে পদক্ষেপ নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই: প্রধানমন্ত্রী
টিএসসিতে মেট্রো স্টেশনের জন্য শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্রলীগ
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্র কেন্দ্রের (টিএসসি) পাশে মেট্রোরেলের স্টেশন নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখার নেতা-কর্মীরা।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু স্মৃতি ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে ‘টিএসসিতে মেট্রো: ধন্যবাদ শেখ হাসিনা’- শীর্ষক দিনব্যাপী ধন্যবাদ জ্ঞাপন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানবীর হাসান সৈকত।
ঢাবি ছাত্রলীগের জিএস সৈকত বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি মেট্রোরেল ঢাবি শিক্ষার্থীদের পরিবহন চ্যালেঞ্জগুলো দূর করবে।’
উদ্বোধনের পর দেশাত্মবোধক গান, প্ল্যাকার্ড, পোস্টার প্রদর্শন ও সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ভিজ্যুয়াল প্রদর্শনী, ছবি আঁকা, গণস্বাক্ষর গ্রহণ অভিযান এবং শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে গানসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ভূমিকম্প থেকে বাঁচতে দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিলেন ঢাবি শিক্ষার্থী
ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড পেলেন শেখ হাসিনা
জলবায়ু বিষয়ে কর্মকাণ্ডের নেতৃত্বে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হিসেবে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিযুক্ত মানুষের পক্ষে বিশ্বব্যাপী অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে 'ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড' দিয়েছে আইওএম ও জাতিসংঘ সমর্থিত গ্লোবাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট মোবিলিটি সংস্থা।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে দুবাইতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন-কপ ২৮ এর সাইডলাইনে একটি উচ্চ-পর্যায়ের প্যানেল অধিবেশনে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি রাষ্ট্রদূত ডেনিস ফ্রান্সিস এবং ইন্টারন্যাশনাল অর্গাইনাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের (আইওএম) মহাপরিচালক অ্যামি পোপের কাছ থেকে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন।
কপ-২৮ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের প্রধান তথ্যমন্ত্রী ও পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহমুদ এ সময় 'অভিযোজন ও সহনশীলতার জন্য জলবায়ু গতিশীলতা নিয়ন্ত্রণ'-শীর্ষক উচ্চ-পর্যায়ের এ প্যানেল অধিবেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
হাছান মাহমুদ জানান, জলবায়ু গতিশীলতার বিষয়টিকে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আলোচনার মূলধারায় আনার এখনই উপযুক্ত সময়।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের ক্লাইমেট মোবিলিটি সামিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুজনিত কারণে বাধ্য হয়ে অভিবাসন ও বাস্তুচ্যুতির দিকটি বিশ্ব নেতাদের নজরে নিয়ে আসেন। এর আগেও বাংলাদেশ গত কয়েক বছর ধরে ঢাকায় আইওএমের সহযোগিতায় আয়োজিত দুটি সংলাপ এবং গত বছর মিশরের শার্ম এল শাইখে কপ-২৭ সম্মেলনে বিষয়টি তুলে ধরেছে।
একইসঙ্গে কক্সবাজারে বাস্তুচ্যুত, ৪০০ পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম বহুতল সামাজিক আবাসন প্রকল্প নির্মাণসহ জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উদ্যোগের নানা দিক তুলে ধরেন তিনি।
আরও পড়ুন: জলবায়ু বাস্তুচ্যুতি মানবিক সংকটে পরিণত হওয়ার আগে বিশ্বকে পদক্ষেপ নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
মন্ত্রী হাছান বলেন, ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি উল্লেখযোগ্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং জলবায়ু গতিশীলতা এবং এ থেকে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের ক্রমাগত নেতৃত্বের প্রতি বিশ্বের সমর্থন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সন্তুষ্ট যে এখন জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর একটি বিস্তৃত জোট এই ইস্যুতে একযোগে কাজ করছে।
পুরস্কার প্রদানকারী গ্লোবাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট মোবিলিটি সংস্থাটি জাতিসংঘ, আঞ্চলিক আন্তঃসরকারি সংস্থা এবং উন্নয়ন অর্থ সংস্থাগুলোর সঙ্গে সহযোগিতায় জলবায়ু গতিশীলতা মোকাবিলায় সহযোগিতামূলক বিস্তৃত সমাধানের জন্য কাজে ব্যাপৃত।
কমনওয়েলথ মহাসচিবের সঙ্গে তথ্যমন্ত্রীর বৈঠক
এদিন বিকালে দুবাইয়ে কপ-২৮ সম্মেলনস্থলে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ডের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
এ সময় বন ও পরিবেশ সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবু জাফরসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী হাছান সাংবাদিকদের বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতি হয়েছে, কমনওয়েলথ মহাসচিব তার ভূয়সী প্রশংসা করেন। একইসঙ্গে তার সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।'
আরও পড়ুন: গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করতে জি-২০ নেতাদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
যুক্তরাজ্য ও জার্মানিকে পেছনে ফেলে ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের ৯ম বৃহত্তম বাজার হবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন খেলাফত রাব্বানী ও নেজামে ইসলামের নেতারা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সাক্ষাৎ করেছেন খেলাফত রাব্বানী বাংলাদেশ ও নেজামে ইসলাম পার্টির নেতারা।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন তারা।
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত এই সাক্ষাতে মুফতি ফয়জুল হক জালালাবাদী ও মাওলানা আনোয়ারুল হক নিজ নিজ দলের নেতৃত্ব দেন।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ক্ষমতায় থাকতে বাইরের কারো চোখ রাঙানি সহ্য করবে না: শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, বৈঠকে নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
শেখ হাসিনা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন এবং নির্বাচনে সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রত্যাশা করেন।
নেতারা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে প্রধানমন্ত্রীর গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়নেরও প্রশংসা করেন তারা।
আরও পড়ুন: অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত আসন্ন নির্বাচন বানচাল করলে পরিণতি ভালো হবে না: প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুসরণ করে ডামি প্রার্থী দিতে বাধা নেই: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনুমতি দেওয়া ‘কৌশলগত সিদ্ধান্ত’।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সময়ের প্রয়োজনের আলোকে কৌশল পরিবর্তন করে এগিয়ে যাচ্ছে। দলীয় প্রধানের (শেখ হাসিনা) গাইডলাইন অনুসরণ করে ডামি প্রার্থী দিতে কোনো বাধা নেই।’
সোমবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শহীদ ড. মিলন দিবস উপলক্ষে ড. শামসুল আলম খান মিলনের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে দলীয় টিকিট পাননি আওয়ামী লীগের ৭১ সংসদ সদস্য
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গীর দরকার নেই, কারণ জনগণই তাদের শক্তি। আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বিএনপির অপকর্মের জন্য সহযোগী দরকার।
তিনি বলেন, দেশে নির্বাচনের মৌসুম শুরু হওয়ায় দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে দেশের মানুষ অধীর আগ্রহে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আসন্ন নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থনের জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে, যা বিক্ষিপ্ত বোমা হামলা ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে বানচাল করা যাবে না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও অভিযোগ করেন, আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার পর বিএনপি এখন নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে।
আরও পড়ুন: আ.লীগের মনোনয়ন তালিকা থেকে বাদ পড়লেন ৩ প্রতিমন্ত্রী
আ. লীগ ক্ষমতায় থাকতে বাইরের কারো চোখ রাঙানি সহ্য করবে না: শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার (২৬ নভেম্বর) বলেছেন, আওয়ামী লীগ দেশের বাইরের কাউকে তোষামোদ করে ক্ষমতায় থাকতে চায় না, কারণ জনগণই তার শক্তি।
তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ ছাড়া আমাদের আর কোনো অভিভাবক নেই। আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে। আমি ক্ষমতায় থাকার জন্য তোষামোদের রাজনীতি করি না।’
রবিবার (২৬ নভেম্বর) ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য সংসদ নির্বাচনে তার দলের মনোনয়ন চাওয়া ৩ হাজার ৩৬৯ জনের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের চেয়ারম্যানও শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসী বিপুল ত্যাগ ও রক্তপাতের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন: অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘এই মাটি আমাদের। বাইরের কোনো চোখ রাঙানি সহ্য করা হবে না। জনগণই আমাদের শক্তি, তাই আমরা অন্যের উপর নির্ভরশীল নই।’
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গত ১৫ বছরে তার সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় জনগণ শান্তি পেয়েছে।
তিনি বলেন, দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আনলে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
শেখ হাসিনা জানান, প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা হিসেবে তিনি দলমত নির্বিশেষে সবার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, তার দল গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় দেশের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান।
২৩ থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত তিনটি বৈঠকে ৩০০ আসনে দলের প্রার্থীদের নাম চূড়ান্ত করে মনোনয়ন বোর্ড।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত আসন্ন নির্বাচন বানচাল করলে পরিণতি ভালো হবে না: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত মানুষ পুড়িয়ে ক্ষমতায় যেতে চায়: প্রধানমন্ত্রী
হাসিনাকে সমর্থন দিয়ে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ভারত: রিজভী
শেখ হাসিনার ‘স্বৈরাচারী’ সরকারকে সমর্থন দিয়ে ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, ‘ভারত সরকার এবং তাদের দেশের রাজনীতিবিদদের বোঝা উচিত কেন বাংলাদেশের জনগণ তাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। স্বৈরাচারী সরকারকে সমর্থন করে তারা (ভারত) বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।’
রবিবার (২৬ নভেম্বর) রাজধানীর বনানী এলাকায় ঝটিকা মিছিল শেষে আয়োজিত সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে রিজভী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ যা চায়, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের তা সমর্থন করা উচিত।
ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান ভারতবিরোধী মনোভাব নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের জেরে রিজভী এ মন্তব্য করেন।
সীমান্ত হত্যা ও বিভিন্ন অমীমাংসিত দ্বিপক্ষীয় সমস্যার জন্যও ভারতের সমালোচনা করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।
আরও পড়ুন: বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ চলছে
তিনি বলেন, ‘এখন বিশ্বের সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্ত বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত। সেখানে প্রায় প্রতিদিনই বিএসএফ সদস্যরা গুলি করে বাংলাদেশিদের হত্যা করছে।’
রিজভী বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে একতরফা বাণিজ্য করলেও বাংলাদেশকে তাদের দেশে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ দিচ্ছে না ভারত। তারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্নভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা রেমিটেন্স নিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বর্তমান বাংলাদেশ সরকার প্রতিবেশী দেশকে যা যা প্রয়োজন সবই উদারভাবে দিয়ে গেলেও, ভারতের কাছ থেকে কিছুই পায়নি।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ অনেক রক্তের বিনিময়ে একটি যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছে। কারো গোলাম হয়ে থাকার জন্য এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেনি, রক্ত বিসর্জন দেয়নি।’
রবিবার সকাল ৬টা থেকে বিরোধী দলগুলোর ঘোষিত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের সমর্থনে সকাল ৭টার দিকে বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউতে বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে মিছিল বের করেন রিজভী।
মিছিলটি বনানী মাঠে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিরোধী দলের বিভিন্ন সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে শেষ হয়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দেওয়া তালিকা ধরে নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষণা করবে ইসি: বিএনপি
বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে রাশিয়ার ইতিবাচক ভূমিকা প্রত্যাশা বিএনপির: রিজভী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ৯ দলের ১৪ নেতার সাক্ষাৎ
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ৯টি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ ১৪ নেতার একটি প্রতিনিধি দল আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সাক্ষাৎ করেছেন।
এ সময় নেতারা জাতীয় নির্বাচনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: ফখরুলের জামিন নামঞ্জুরে সরকারের কোনো প্রভাব নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের জন্য তারা শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।
নেতারা বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনকে সামনে রেখে নাশকতা ও অপপ্রচার প্রতিহত করাই আ. লীগের মূল লক্ষ্য: কাদের
পরে প্রতিনিধিদল শেখ হাসিনার কাছে একটি ক্যালিগ্রাফি উপহার দেন।
রাজনৈতিক দলগুলো হলো- বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট, আশেকান আউলিয়া ঐক্য পরিষদ ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: বিএনপির আগুনসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কলম ধরুন: সাংবাদিকদের প্রতি তথ্যমন্ত্রী
চালের বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
চালের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে ৬০ ভাগ ধান কাটা হয়েছে। নতুন ধান বাজারে উঠতে শুরু করেছে। ধানের দামও এখন কম। এ অবস্থায় চালের দাম বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠেছে। চলতি মৌসুমে আমনের ফলনও ভালো হয়েছে। দেশে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খাদ্য মজুদ আছে। চালের বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে প্রশাসন তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছে। অজুহাত দিয়ে চালের দাম বাড়ানোর চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।’
মিল মালিকদের উদ্দেশে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, কোয়ালিটির মানদণ্ডে উত্তীর্ণ না হলে সে চাল গুদামে পাঠাবেন না। চালের কোয়ালিটির সঙ্গে কোনো আপস হবে না।
আরও পড়ুন: এ বছর বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হয়নি: খাদ্যমন্ত্রী
এসময় তিনি খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা মোতাবেক ধান-চাল সংগ্রহের পরামর্শ দেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষক যেন গুদামে ধান নিয়ে এসে হয়রানির শিকার না হয় সেটা খাদ্য কর্মকর্তাদের নিশ্চিত করতে হবে।
ফুডগ্রেইন লাইসেন্স ছাড়া কেউ যেন ধান-চালের অবৈধ ব্যবসা করতে না পারে সেদিকে প্রসাশনের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি।
একইসঙ্গে তিনি পাক্ষিক মজুত বিক্রির রিপোর্ট পাঠানোর নির্দেশনা দেন।
এর আগে, গত ৮ অক্টোবর খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় চলতি বছর আমন ধানের সরকারি ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করে খাদ্য মন্ত্রণালয়। প্রতি কেজি আমন ধান ৩০ টাকা, প্রতি কেজি আমন সেদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং আমন আতপ চালের দাম ৪৩ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হয়।
এ বছর আমন মৌসুমে দুই লাখ টন আমন ধান, চার লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চাল কেনা হবে। সরকারের ধান-চাল সংগ্রহের এই কার্যক্রম চলবে আগামী ২০২৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, পরিচালক (সংগ্রহ) মনিরুজ্জামানসহ বিভিন্ন জেলার জেলা প্রসাশক, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, মিল মালিক, কৃষক প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমকর্মীরা সংযুক্ত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আমন মৌসুমে ৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
আউশ ধানের চাষ বেশি হওযায় চাল আমদানির প্রয়োজন হবে না: খাদ্যমন্ত্রী