রোগী
উপজেলায় দগ্ধ রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার গ্রামীণ জনগণের সুবিধার্থে উপজেলায় অগ্নিদগ্ধ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা চালু করার পরিকল্পনা করছে।
তিনি বলেন, আমরা দগ্ধ রোগীদের জন্য এই সেবাটি উপজেলা পর্যায়ে চালু করতে চাই। যাতে গ্রামের মানুষ সেখানে দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসা পেতে পারে।
মঙ্গলবার শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি (এসএইচএনআইবিপিএস) এ সোসাইটি অব প্লাস্টিক সার্জনস অব বাংলাদেশের (এসপিএসবি) ‘প্লাস্টিকন ২০২২’ শীর্ষক ষষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সরকার উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা চালু করার কথা ভাবছে।
আরও পড়ুন: শত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত থাকুন: প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা দাহ্য পদার্থের ব্যবহার এবং আগুনে পোড়ার দুর্ঘটনার প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচারণার ওপর জোর দেন।
এসপিএসবি সভাপতি ও এসএইচএনআইবিপিএস পরিচালক ডা. আব্দুল কালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, এসপিএসবি-এর সাবেক সভাপতি এবং সকল বার্ন প্রকল্পের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন এবং এসপিএসবি মহাসচিব (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মো. হেদায়েত আলী খান।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে ইনস্টিটিউটে স্থাপিত মুজিব কর্নার ও বঙ্গবন্ধু গ্যালারিও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা ‘জঘন্য পদক্ষেপ’: প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশের সঙ্গে কেউ ফাউল করতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী
ফরিদপুরে অস্ত্রোপচারের ৬ দিনেও জ্ঞান ফেরেনি রোগীর
ফরিদপুরের একটি ক্লিনিকে এক নারীর অস্ত্রোপচারের ছয় দিনেও জ্ঞান ফেরেনি বলে অভিযোগ করেছেন রোগীর স্বজনরা।
বর্তমানে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন ওই নারীর ছেলে মো. শাহ আলম শেখ জানান, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) তার মা লাকী বেগমের পড়ে গিয়ে পা ভেঙে গেলে ওই দিনই ফরিদপুর শহরের দেশ ক্লিনিকে এনে ভর্তি করেন। পরদিন ২৬ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডা. অনাদি রঞ্জন মন্ডল অস্ত্রোপচার করেন।
আরও পড়ুন: মাগুরায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
তার দাবি, অস্ত্রোপচারের পর থেকে তার জ্ঞান না ফেরায় এবং অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরদিন ২৭ ফেব্রুয়ারি সকালে তড়িঘড়ি করে ক্লিনিক থেকে রিলিজ করে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। এখন পর্যন্ত তার জ্ঞান ফেরেনি।
অভিযোগের বিষয়ে অস্ত্রোপচারকারী চিকিৎসক ডা. অনাদী রঞ্জন মন্ডল জানান, অস্ত্রোপচারকালে ওই রোগীর শারীরিক অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অস্ত্রোপচার করা হয়।
রোগীর বর্তমান অবস্থার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ওই রোগী ব্রেইন ও হার্ট স্ট্রোক করে থাকতে পারে। তবে কেনো এমন হলো তা তিনি বলতে পারেননি। তবে পায়ের হাড়ভাঙা অপারেশনের কারণে এমনটি হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে দাবি করেন তিনি।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় নবজাতক মৃত্যুর অভিযোগ
এ ব্যাপারে দেশ ক্লিনিকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহামেদুল বারী বাবু জানান, রোগী অস্ত্রোপচার করার পরেও ঠিক ছিলেন। তবে, অস্ত্রোপচারের কিছু সময় পরে ওই রোগীর ভাইয়ের মৃত্যুর সংবাদ আসে, যা শোনার পর থেকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং স্ট্রোক করেন বলে ধারণা করছি।
দেশে একদিনে আরও ৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন পাঁচ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে একজন ঢাকায় এবং বাকি চার জন ঢাকার বাইরের বাসিন্দা।
কন্ট্রোল রুমের তথ্যমতে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ছয় জন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকরি ও বেসরকারি হাসপাতালে দুজন ভর্তি আছেন। ঢাকার বিইরে ভর্তি আছে চার জন ডেঙ্গু রোগী।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১৩৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ১৩২ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোন ডেঙ্গু রোগী মারা যায়নি।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: আরও ২ রোগী হাসপাতালে
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হল এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে, তাই ফুলদানি, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যবহৃত জিনিস যেমন মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে যেন পানি জমে না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
এডিস মশা সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনে ঘরের চারদিকে দরজা জানালায় নেট লাগাতে হবে। দিনে ঘুমালে মশারি টাঙিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।
আরও পড়ুন: দেশে আবারও শূন্যের কোটায় ‘ডেঙ্গু’ আক্রান্ত
ডেঙ্গু: আরও ১ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু: আরও ২ রোগী হাসপাতালে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন দুজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্ত দুজন রোগীই ঢাকার বাসিন্দা।
কন্ট্রোল রুমের তথ্যমতে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে তিন জন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকরি ও বেসরকারি হাসপাতালে দুজন ভর্তি আছেন। ঢাকার বিইরে ভর্তি আছে এক জন ডেঙ্গু রোগী।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১২৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ১২৫ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোন ডেঙ্গু রোগী মারা যায়নি।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: আরও ২ রোগী হাসপাতালে
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হল এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে, তাই ফুলদানি, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যবহৃত জিনিস যেমন মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে যেন পানি জমে না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
এডিস মশা সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনে ঘরের চারদিকে দরজা জানালায় নেট লাগাতে হবে। দিনে ঘুমালে মশারি টাঙিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: আরও ৭ রোগী হাসপাতালে
দেশে আবারও শূন্যের কোটায় ‘ডেঙ্গু’ আক্রান্ত
আরও ২ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন দুইজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে দুইজনই ঢাকা বিভাগের।
কন্ট্রোল রুমের তথ্যমতে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ছয়জন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকরি ও বেসরকারি হাসপাতালে চারজন ভর্তি আছেন। ঢাকার বাইরে ভর্তি আছেন দুইজন ডেঙ্গু রোগী।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১২৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ১১৯ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোন ডেঙ্গু রোগী মারা যায়নি।
আরও পড়ুন: আরও ৩ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে
দেশে আবারও শূন্যের কোটায় ‘ডেঙ্গু’ আক্রান্ত
ঠাকুরগাঁওয়ে করোনা শনাক্তের হার ৫৬ শতাংশ!
ঠাকুরগাঁওয়ে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১০৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৫৬ দশমিক ৩১ শতাংশ।
সিভিল সার্জন ডা. নূর নেওয়াজ আহমেদ জানান, ঠাকুরগাঁও সদরে ৭৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৩৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া, পীরগঞ্জে ১০ জনের মধ্যে ৯ জন, রাণীশংকৈলে ৯ জনের মধ্যে ছয়জনের, বালিডাঙ্গীতে তিনজনের মধ্যে দুইজনের ও হরিপুরে চারজনের মধ্যে দুইজন মিলে জেলার মোট ১০৩ জনের মধ্যে ৫৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ২০২০ সালের ১১ এপ্রিল ঠাকুরগাঁওয়ে প্রথম করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়। ওই বছর জেলায় আটহাজার ১৫৬টি নমুনা পরীক্ষা করে এক হাজার ৪৮১ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। ওই বছর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২৯ জন। ২০২১ সালে ছয়হাজার ২২৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়। ওই বছর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২১৩ জন। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলায় মোট করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ায় সাতহাজার ৭০৫। করোনায় মোট মারা যান ২৪২ জন। জেলায় এপর্যন্ত ৭৯৬৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ৭৪৬৯ জন। মোট মারা গেছেন ২৪২ জন।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে করোনা শনাক্তের হার ৫০ শতাংশ!
চলতি জানুয়ারি মাসে ২০৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এই সময়ে কেউ মারা যান নি।
করোনা সংক্রমণ বেড়ে গেলেও ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষের মধ্যে চরম উদাসীনতা দেখা গেছে। বেশির ভাগ মানুষ মাস্ক ব্যবহার করছেন না। অল্প কয়েকজন মাস্ক ব্যবহার করছেন, তাদের অনেকেই নিয়ম মেনে ব্যবহার করছেন না।
ঠাকুরগাঁওয়ের সিভিল সার্জন নূর নেওয়াজ আহম্মেদ বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। মানুষের মধ্যে রয়েছে উদাসীনতা। এ অবস্থা চলতে থাকলে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী ঠেকানো সম্ভব হবেনা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে একদিনে করোনায় শনাক্ত এক হাজার ছাড়াল
করোনা: রাজশাহী বিভাগে শনাক্ত ৪৪.১৯ শতাংশ
ডেঙ্গু: আরও ২ রোগী হাসপাতালে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন দুজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকায় এক জন ও ঢাকার বাইরে এক জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
কন্ট্রোল রুমের তথ্যমতে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ১৫ রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকরি ও বেসরকারি হাসপাতালে সাত জন ভর্তি আছেন। ঢাকার বিইরে ভর্তি আছে আট জন ডেঙ্গু রোগী।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১১৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ১০৩ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোন ডেঙ্গু রোগী মারা যায়নি।
আরও পড়ুন: শূন্যের কোটায় ‘ডেঙ্গু’ আক্রান্ত
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হল এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে, তাই ফুলদানি, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যবহৃত জিনিস যেমন মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে যেন পানি জমে না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
এডিস মশা সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনে ঘরের চারদিকে দরজা জানালায় নেট লাগাতে হবে। দিনে ঘুমালে মশারি টাঙিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।
আরও পড়ুন: আরও ১৪ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত নতুন ৩ রোগী হাসপাতালে
আরও ১ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন এক জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্ত এই রোগী ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
কন্ট্রোল রুমের তথ্যমতে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ২৭ রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকরি ও বেসরকারি হাসপাতালে ১৯ জন ভর্তি আছেন। ঢাকার বিইরে ভর্তি আছে আট জন ডেঙ্গু রোগী।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১১৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮৯ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোন ডেঙ্গু রোগী মারা যায়নি।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: আরও ৭ রোগী হাসপাতালে
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হল এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে, তাই ফুলদানি, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যবহৃত জিনিস যেমন মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে যেন পানি জমে না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
এডিস মশা সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনে ঘরের চারদিকে দরজা জানালায় নেট লাগাতে হবে। দিনে ঘুমালে মশারি টাঙিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু আক্রান্ত নতুন ৫ জন হাসপাতালে ভর্তি
আরও ১৪ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু: আরও ৭ রোগী হাসপাতালে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন সাত জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকায় পাঁচ জন ও ঢাকার বাইরে দুই জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
কন্ট্রোল রুমের তথ্যমতে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ২৮ রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকরি ও বেসরকারি হাসপাতালে ১৯ জন ভর্তি আছেন। ঢাকার বিইরে ভর্তি আছে ৯জন ডেঙ্গু রোগী।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১১৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮৭ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত কোন ডেঙ্গু রোগী মারা যায়নি।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু আক্রান্ত নতুন ৩ রোগী হাসপাতালে
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হল এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে, তাই ফুলদানি, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যবহৃত জিনিস যেমন মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে যেন পানি জমে না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
এডিস মশা সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনে ঘরের চারদিকে দরজা জানালায় নেট লাগাতে হবে। দিনে ঘুমালে মশারি টাঙিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু আক্রান্ত নতুন ২ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু: নতুন ৩ রোগী হাসপাতালে ভর্তি
দেশে করোনা রোগীর ২০ শতাংশই ওমিক্রনে আক্রান্ত
দেশে বর্তমানে করোনা রোগীর ২০ শতাংশই এই ভাইরাসের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত। চলতি মাসে দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা গুণিতক হারে বাড়ার আশঙ্কা করছেন গবেষকরা।
মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) জিনোম সিকোয়েন্সিং রিসার্চ প্রজেক্টের প্রধান পৃষ্ঠপোষক (সুপারভাইজার) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
এ সময় ডা.শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সংগৃহীত স্যাম্পলের ২০ শতাংশই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট এবং ৮০ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া যায়। পরবর্তী মাসে এই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট গুণিতক হারে বৃদ্ধির আশঙ্কা করা যাচ্ছে। প্রকৃত ফলাফল সম্পর্কে আমরা এ মাসেই আপনাদের অবগত করব।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ এর জিনোম সিকোয়েন্সিং গবেষণার উদ্দেশ্য কোভিড-১৯ এর জিনোমের চরিত্র উন্মোচন, মিউটেশনের ধরন এবং বৈশ্বিক কোভিড-১৯ ভাইরাসের জিনোমের সঙ্গে এর আন্তঃসম্পর্ক বের করা এবং বাংলাদেশি কোভিড-১৯ জিনোমের ডাটাবেজ তৈরি করা। এ প্রতিবেদন বিএসএমএমইউ-এর চলমান গবেষণার ছয় মাস ১৫ দিনের ফলাফল, আমরা আশা করি পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে হালনাগাদ করা ফলাফল জানাতে পারব।
২১ থেকে ৫৮ বছর বয়সের রোগীর সংখ্যা বেশি
ডা.শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০২১ সালের ২৯ জুন থেকে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত সারা দেশব্যাপী রোগীদের ওপর এ গবেষণা পরিচালিত হয়। গবেষণায় দেশের সব বিভাগের রিপ্রেজেন্টেটিভ স্যাম্পলিং করা হয়। গবেষণায় মোট ৭৬৯ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর নেজো ফ্যারিনজিয়াল সোয়াব স্যাম্পল থেকে নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়।
আরও পড়ুন: ফের ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে দেশের করোনা পরিস্থিতি
বিএসএমএমইউ’র গবেষণায় ৯ মাস থেকে শুরু করে ৯০ বছরের বয়স পর্যন্ত রোগী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২১ থেকে ৫৮ বছর বয়সের রোগীদের সংখ্যা বেশি। যেহেতু কোনো বয়স সীমাকেই কোভিড-১৯ এর জন্য ইমিউন করছে না, সে হিসেবে শিশুদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ রয়েছে বলে জানিয়েছেন এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ।
ষাটোর্ধ্বদের দ্বিতীয়বার সংক্রমণে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি
তিনি বলেন, গবেষণায় পাওয়া গেছে করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাদের কো-মরবিডিটি রয়েছে যেমন- ক্যানসার, শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি। পাশাপাশি ষাটোর্ধ্ব বয়সের রোগীদের দ্বিতীয়বার সংক্রমণ হলে সে ক্ষেত্রে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি।
এই গবেষক জানান, গত বছরের জুলাইয়ে কোভিড-১৯-এর জিনোম সিকোয়েন্সিং বিশ্লেষণ গবেষণায় দেখা যায়, মোট সংক্রমণের প্রায় ৯৮ শতাংশ হচ্ছে ইন্ডিয়ান বা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। এক শতাংশ হচ্ছে সাউথ আফ্রিকান বা বেটা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা সংক্রমণ, এক শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে আমরা পেয়েছি মরিসাস ভ্যারিয়েন্ট অথবা নাইজেরিয়ান ভ্যারিয়েন্ট। গত জুলাই থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত জিনোম সিকোয়েন্স এ প্রাপ্ত ডাটা অনুযায়ী ৯৯ দশমিক ৩১ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট, একটি করে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন- আলফা বা ইউকে ভ্যারিয়েন্ট ও বেটা বা সাউথ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট এবং অন্য একটি স্যাম্পল এ শনাক্ত হয় ২০বি ভ্যারিয়েন্ট, যা সার্স কভ-২ এর একটি ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট।
আরও পড়ুন: ৫ ডিসি ও ২ বিভাগীয় কমিশনার করোনায় আক্রান্ত
তিনি বলেন,ওমিক্রন ভাইরাস ডায়াগনোসিসের জন্য আরটিপিসিআর-এর মাধ্যমে তিনটি জিন- এস, এন২, বি দেখা হয় (বিবিসরি গবেষণা)। এর মধ্যে এস জিনটি ডিটেকটেড না হলে ওমিক্রনের সম্ভাবনা বেশি, কিন্তু উইজো গাইডলাইন্স অনুসারে জিনোম সিকোয়েন্সিং-এর মাধ্যমে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট কনফার্ম করতে হবে।
ডেল্টার চেয়ে ওমিক্রন অনেক বেশি ইনফেকশন ছড়াচ্ছে
তিনি বলেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে অনেক বেশি ইনফেকশন ছড়াচ্ছে বলে প্রতীয়মান। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট ভাইরাসের জেনেটিক কোড এ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে বেশি ডিলিশন মিউটেশন পাওয়া গেছে, যার বেশির ভাগ ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন রয়েছে। এই স্পাইক প্রোটিনের ওপর ভিত্তি করে বেশির ভাগ ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়। স্পাইক প্রোটিনের বদলের জন্যই প্রচলিত ভ্যাকসিনেশনের পরেও ওমিক্রন সংক্রমণের সম্ভাবনা থেকে যায়।
তৃতীয়বারের মত সংক্রমিত রোগীও পাওয়া গেছে
তিনি বলেন, আমাদের জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের কোনো কোনো ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর দুই ডোজ টিকা দেয়া ছিল। তৃতীয়বারের মত সংক্রমিত রোগীও পাওয়া গেছে।
তিনি জানান, হাসপাতালে ভর্তি রোগী থেকে সংগৃহিত স্যাম্পলে আমার জিনোম সিকোয়েন্স করে পেয়েছি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। যেহেতু ওমিক্রন সংক্রমণে মৃদু উপসর্গ হয়েছে, সেটা হাসপাতালে ভর্তি রোগীতে ওমিক্রন না পাওয়ার কারণ হতে পারে।
এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ আরও বলেন,পাশাপাশি মৃদু উপসর্গের রোগীদের মধ্যে টেস্ট না করার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে। তাই আমাদের প্রাপ্ত ফলাফলের চেয়েও অনেক বেশি ওমিক্রন আক্রান্ত রোগী আনডিটেক্টেড অবস্থায় আছে বলে মনে করছি।
আরও পড়ুন: ২২ বিচারক করোনায় আক্রান্ত, প্রশিক্ষণ কর্মশালা স্থগিত
সবশেষে তিনি সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও টিকা গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রত্যেক করোনা ভাইরাস ভ্যারিয়েন্ট বিপজ্জনক এবং তা মারাত্মক অসুস্থতা এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে। পাশাপাশি ভাইরাসের নিয়মিত মিউটেশনের আমাদের প্রচলিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঝুঁকিপূর্ণ করতে পারে। তাই করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি ও টিকা গ্রহণ করতে হবে।
করোনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের গবেষণায় সুপারভাইজার হিসেবে ছিলেন বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ। প্রধান গবেষক ছিলেন ডা. লায়লা আনজুমান বানু, অধ্যাপক, জেনেটিক্স অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজি ও চেয়ারম্যান, এনাটমি বিভাগ, বিএসএমএমইউ।
এছাড়া গবেষণা দলের অন্য সদস্যরা হলেন- ডা. জিন্নাত আরা ইয়াসমীন, সহযোগী অধ্যাপক, এনাটমি বিভাগ, ডা. বিষ্ণু পদ দে, সহকারী অধ্যাপক, প্যাথলজি বিভাগ, ডা.মো. মহিউদ্দিন মাসুম, সহকারী অধ্যাপক, এনাটমি বিভাগ, ডা. ইলোরা শারমিন, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি বিভাগ, ডা. আবিদা সুলতানা, রেসিডেন্ট, ফেইজ- বি, এনাটমি বিভাগ, নাহিদ আজমীন, এমফিল, থিসিস, এনাটমি বিভাগ, অধ্যাপক ডা. আফজালুন নেছা, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, ভাইরোলজি বিভাগ, সোয়েব হোসেন, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, জিনোম রিসার্চ সেন্টার, বিএসএমএমইউ, শ্যামল চন্দ্র বিশ্বাস, ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট, জিনোম রিসার্চ সেন্টার, বিএসএমএমইউ, অমল গনপতি, ফ্ল্যাবোটমিষ্ট, ল্যাবরেটরি সার্ভিস সেন্টার, বিএসএমএমইউ।