মামলা
পাবিপ্রবিতে ২ শ্রমিক নিহতের ঘটনায় পিডিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ১
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ২ শ্রমিক নিহতের ঘটনায় প্রকল্প পরিচালকসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে মামলা ও গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
আসামিরা হলেন- প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার নাজিরুল হক, পরিচালক হারুনুর রশিদ, প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) জিএম আজিজুর রহমান, আরেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মিজানুর রহমান, সাইট ইঞ্জিনিয়ার সুজাদৌল্লাহ এবং সাইট ইঞ্জিনিয়ার হোসাইন। এর মধ্যে হোসাইনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মহাসড়ক সংস্কারের সময় ট্রাকের ধাক্কায় কিশোর শ্রমিকের মৃত্যু
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কৃপা সিন্ধু বালা বলেন, ‘নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে তদারকি ও অবহেলাজনিত অভিযোগ দায়ের পর মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়টির নির্মাণাধীন ১২তলা শেখ রাসেল হল ভবন থেকে রশি ছিঁড়ে পড়ে তিনজন গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে পাবনার জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকিদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। রাজশাহীতে নেওয়ার পথে আরও একজনের মৃত্যু হয়। আহত অপরজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুতায়িত হয়ে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নিহতরা হলেন- চাঁপাইনবাবগঞ্জের চর মসুদেবপুর বাগানপাড়া এলাকার আনিসুর রহমানের ছেলে তুহিন ও রমনার গ্রাম ঘান্টি গেতাগাড়ী এলাকার মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে আসাদুল আলী।
ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের গাফিলতিতে বার বার পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রমিকের প্রাণ ঝরছে। সর্বশেষ দুইজনসহ এনিয়ে নির্মাণের সময় অন্তত ১৫ জন শ্রমিকের প্রাণ গেল পাবিপ্রবিতে।
বার বার শ্রমিকদের মৃত্যুর দায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ওপর চাপান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন।
আরও পড়ুন: ফতুল্লায় গরম পানির ড্রেনে পড়ে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় ২ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় মাহামুদুল হক হত্যা মামলায় ২ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ড. আবুল হাসানাতের আদালত এ রায় দেন। রায়ে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় খালাস পেয়েছেন কলিম উল্লাহর ছেলে আব্দুল মালেক।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন- লোহাগাড়া থানার আমিরাবাদ ইউনিয়নের রাজঘাটা এলাকার মৃত ইয়াকুব মিয্ঞার ছেলে শামসুল ইসলাম ও তার ভাই সৈয়দ আহম্মেদ।
আরও পড়ুন: বরিশালে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন- একই এলাকার মৃত ইয়াকুম মিয্ঞার ছেলে আইয়ুব আলী, আইয়ুব আলীর ছেলে জহিরুল ইসলাম, মো. ইউসুফের ছেলে আজম বাদশা ও আলমগীর, বেলায়েত আলীর তিন ছেলে জসিম উদ্দীন আবুল কাশেম ও নাজিম উদ্দীন এবং একই থানার পদুয়া ইউনিয়নের নোয়াপাড়া এলাকার আব্দুল হাকীমের ছেলে নুরুল আলম।
রায়ের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী নাজিম উদ্দীন।
ঘটনার বিবরণে আদালত সূত্রে জানা যায়, ২২ বছর আগে ২০০১ সালের ৩ নভেম্বর লোহাগাড়া থানার আমিরাবাদ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড রাজঘাটা এলাকায় ভুক্তভোগী মাহামুদুল হককে মারধর ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে সন্ত্রাসীরা।
৫ নভেম্বর মাহামুদুল চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
এ ঘটনায় মাহামুদুল হকের ভাই আলী আহমেদ বাদী হয়ে ১১ নভেম্বর ১৩ জনের বিরুদ্ধে লোহাগাড়া থানায় মামলা করে। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০০২ সালের ২৮ জানুয়ারি আদালতে এজাহারভুক্ত ১৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন।
২০০৬ সালের ৮ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ। মামলায় বিচার চলাকালে ২ জন আসামির মৃত্যু হয়।
মামলায় মোট ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।
আরও পড়ুন: অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাহেদের তিন বছরের কারাদণ্ড
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ানের ৩ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধ নিয়োগ: জেইউএসটি’র সাবেক ভিসির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অবৈধ নিয়োগের অভিযোগে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (জেইউএসটি) সাবেক উপাচার্য আবদুস সাত্তারসহ তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সোমবার দুদকের উপপরিচালক আল আমিন বাদী হয়ে যশোর জেলা সমন্বিত কার্যালয়ে মামলাটি করেন বলে ইউএনবিকে জানান উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক।
মামলায় ৬১ লাখ ৩১ হাজার ৭৩২ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। আবদুস সাত্তার ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবদুর রউফ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপউপাচার্য মো. কামাল উদ্দিন।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে: নবনিযুক্ত দুদক কমিশনারকে রাষ্ট্রপতি
২০০৯ সালের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) পদে আবেদন করেন আবদুর রউফ। এ নিয়োগের জন্য গঠিত তিন সদস্যের বাছাই বোর্ডের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তৎকালীন উপাচার্য মো. আব্দুস সাত্তার। বাছাই বোর্ডের আরেক সদস্য ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি কামাল উদ্দিন। ওই বছরের ২২ আগস্ট মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় আরও তিন পরীক্ষার্থীর মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু পরীক্ষায় পাস করেনি কেউ।
আরও পড়ুন: কাস্টমসের অডিট কমিশনার এনামুলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অন্যদিকে প্রজ্ঞাপনের শর্ত অনুযায়ী পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কর্মকর্তা হিসেবে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও আবদুর রউফকে সহকারী পরিচালক পদে প্রথমে নিয়োগের চেষ্টা করে সিলেকশন বোর্ড। পরে অভিজ্ঞতার অভাব বিবেচনায় সেকশন অফিসার (গ্রেড-১, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়। বোর্ড অব রিজেন্টের সভাপতি হিসেবে সাবেক উপাচার্য আবদুস সাত্তার সার্কুলার প্রদান ছাড়াই তাকে সেকশন অফিসার হিসেবে নিয়োগের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন।
অবৈধভাবে সেকশন অফিসার হিসেবে নিয়োগ পান আবদুর রউফ। এরপর সিলেকশন গ্রেডসহ বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে কাজ করার সময় ২০১৪ সালে সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) এবং ২০১৪ সালে উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) পদে নিয়োগ পান এবং আজ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত আছেন।
২০০৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত তার বেতন-ভাতা বাবদ মোট ৬১ লাখ ৩১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়।
আরও পড়ুন: নারী ফুটবল লিগের চেয়ারপারসন কিরণকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ
হবিগঞ্জে বিএনপির ৬০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জের শায়েস্তানগর এলাকায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির ৬০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে দুইটি মামলা করা হয়েছে।
সোমবার (২১ আগস্ট) পুলিশ অ্যাসল্ট ও বিস্ফোরক আইনে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দুটি করা হয়।
মামলা দুটিতে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র জি কে গউছকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) খোরশেদ আলম পুলিশ অ্যাসল্ট এবং এসআই ওয়াহেদ গাজী বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে মামলাটি করেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে আহত ২ শতাধিক
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, শনিবার (১৯ আগস্ট) বিকালে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে পদযাত্রা কর্মসূচি পালনকালে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেবসহ কমপক্ষে ১০ পুলিশ এবং ১৫০ জন বিএনপি নেতা-কর্মী আহত হন।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ বদিউজ্জামান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, এ পর্যন্ত ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষে দেড় শতাধিক আহত
হবিগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২৫
অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাহেদের তিন বছরের কারাদণ্ড
রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি সাহেদকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। এই অর্থ আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে সরকারি কোষাগারে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (২১ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক প্রদীপ কুমার রায় এর আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় সাহেদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
আরও পড়ুন: রিজেন্টের সাহেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার রায় ঘোষণা ২১ আগস্ট
গত ১০ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও আসামিপক্ষের যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ ঠিক করেন।
১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সমন্বিত ঢাকা জেলা কার্যালয়-১ এ ২০২১ সালের ১ মার্চ মামলাটি দায়ের করেন দুদকের উপপরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী।
গত বছরের ২ ফেব্রুয়ারি দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। এর পর গত বছরের ১৭ জুলাই সাহেদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর অস্ত্র মামলায় সাহেদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং গুলি উদ্ধারের ঘটনায় আরও ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন ঢাকার একটি আদালত।
আরও পড়ুন: অর্থ আত্মসাতের মামলায় রিজেন্টের সাহেদের জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত
ঋণ জালিয়াতির মামলায় রিজেন্ট সাহেদের জামিন
মাইকেল জ্যাকসনের বিরুদ্ধে আনা যৌন নির্যাতনের মামলার শুনানি শুরু আপিল বিভাগে
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার একটি আপিল আদালত শুক্রবার (১৯ আগস্ট) মাইকেল জ্যাকসনের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ আনা দুজন ভুক্তভোগীর মামলা শুনানি শুরু করেছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার দ্বিতীয় ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট অব আপিলের তিন বিচারকের একটি প্যানেল ওয়েড রবসন ও জেমস সেফচাক নামের ওই দুজনের মামলা শুনানি শুরু করেছেন।
এই বিচারকদের মতে, এই দুজনের মামলা নিম্ন আদালতের খারিজ করা উচিত নয়। তারা জ্যাকসনের মালিকানাধীন দুটি কর্পোরেশনের সঙ্গে আইনগত লড়াই চালানোর বৈধ দাবি করতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়ার নতুন একটি আইনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল আদালত যৌন নির্যাতনের ঘটনাগুলো পুনরায় বিচার শুরু করেছে।
এর আগে ২০১৩ সালে রবসন এবং পরের বছর সেফচাক এই অভিযোগ উত্থাপন করেন।
তবে ২০১৯ সালে এইচবিও ডকুমেন্টারি ‘লিভিং নেভারল্যান্ড’-এ তাদের গল্প বলার জন্য দুই তরুণ ব্যাপকভাবে পরিচিতি লাভ করে।
একজন বিচারক ২০২১ সালের মামলাগুলো খারিজ করে দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: মাইকেল জ্যাকসনের স্মৃতিমাখা ওয়েস্টলেক স্টুডিওতে চিরকুট
তিনি বলেছিলেন, এমজেজে প্রোডাকশন ইনকরপোরেশন ও এমজেজে ভেনচারস ইনকরপোরেশন বয় স্কাউট বা চার্চের মতো কাজ করবে তা আশা করা যায় না। অভিযোগকারীরা আশা করছে প্রতিষ্ঠান দুটি শিশুদের সব ধরনের সুরক্ষার দেবে।
২০০৯ সালে মারা যাওয়া জ্যাকসন কোম্পানিগুলোর একমাত্র মালিক এবং একমাত্র শেয়ারহোল্ডার ছিলেন।
উচ্চ আদালতের বিচারকরা এই মতের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন।
তাদের প্রতিবেদনে উচ্চ আদালতের বিচারকরা লিখেছেন: ‘শিশুদের যৌন নির্যাতনকারী একজন কর্মচারীকে সুবিধা দেয় একটি প্রতিষ্ঠান এবং তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় না। কারণ যৌন নির্যাতনকারী নিজেই ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক।’
তারা আরও বলেছে, ‘শুধু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারহোল্ডার হওয়ার কারণে অপরাধীর কিছুই হবে না, এটা এক ধরনের বিকৃতি। তাই আমরা করপোরেশনগুলো জন্য দেওয়া রায় বাতিল করি।”
অন্যদিকে, জ্যাকসন এস্টেটের অ্যাটর্নি জোনাথন স্টেইনসাপির জানিয়েছেন তারা ‘হতাশ’।
আরও পড়ুন: মাইকেল জ্যাকসনের বায়োপিকে অভিনয় করবেন ভাতিজা জাফর
স্টেইনসাপির অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) একটি ইমেলে বলেছেন, ‘দুইজন বিশিষ্ট বিচারক গত এক দশকে বারবার এই মামলাগুলো বহুবার খারিজ করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণরূপে বিশ্বাস করি যে মাইকেল এই অভিযোগগুলো থেকে নির্দোষ প্রমাণিত হবে। শুধুমাত্র অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে মাইকেলের মৃত্যুর কয়েক বছর পরে এসব মামলা করা হয়েছে।’
শুক্রবার স্টেইনসাপির বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি আবারও মাইকেল ন্যায়বিচার পাবেন এবং আমরা জয়লাভ করব।’
রবসন ও সেফচাকের একজন অ্যাটর্নি ভিন্স ফিনাল্ডি একটি ইমেলে বলেছেন, তারা ‘সন্তুষ্ট এবং বিস্মিত নন’ যে আদালত পূর্ববর্তী বিচারকের ‘এই মামলাগুলোতে দেওয়া ভুল রায়গুলো বাতিল করেছেন।’
তিনি বলেন, ক্যালিফোর্নিয়ায় এ ধরনের অপরাধে শাস্তির জন্য কোনো আইন ছিল না। তাই রাজ্য ও দেশজুড়ে শিশুরা বিপন্ন ছিল। আমরা ন্যায়বিচারের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
আরও পড়ুন: মাইকেল শিরোনামে নির্মিত হবে ‘কিং অফ পপ’ মাইকেল জ্যাকসনের বায়োপিক
রবসন (৪০) একজন কোরিওগ্রাফার। তিনি ৫ বছর বয়সে জ্যাকসনের সঙ্গে পরিচিত হন। তিনি তিনটি জ্যাকসন মিউজিক ভিডিওতে কাজ করেছেন।
মামলায় তিনি অভিযোগ করেছেন, জ্যাকসন তাকে সাত বছর ধরে শ্লীলতাহানি করেছেন।
সেফচাক (৪৫) বলেন, পেপসির একটি বিজ্ঞাপনের চিত্রগ্রহণের সময় তিনি জ্যাকসনের সঙ্গে দেখা করেন। সেসময় তার বয়স ছিল ৯ বছর। জ্যাকসন তাকে প্রায়ই ডাকতেন এবং নির্যাতন করার আগে তাকে উপহার দিতেন।
এপি সাধারণত যৌন নির্যাতনের শিকারদের নাম প্রেকাশ করে না। কিন্তু রবসন ও সেফচাক তাদের পরিচয় ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলায় ঢাকা থেকে যুবক গ্রেপ্তার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলার এক আসমিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) বিকালে রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে র্যাব-৫ ও র্যাব-১ এর যৌথ একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার কাউসার আলী (৩৯) জেলার নাচোল উপজেলার চৌপুকুরিয়া এলাকার সাইদুর রহমানের ছেলে।
আজ শুক্রবার (১৮ আগস্ট) সকালে র্যাব-৫ এর চাঁপাইনবাবগঞ্জ ক্যাম্পে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান র্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে বাস থেকে নামিয়ে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৩
তিনি বলেন, কাউসার আলী গত ১২ আগস্ট গভীর রাতে তার শয়নকক্ষে ঘুমিয়ে থাকা ৪ বছরের শিশুটিকে হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে। ঘটনাটি জানাজানি হলে কাউসার পালিয়ে যায়। পর দিন ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে এ ঘটনায় নাচোল থানায় মামলা দায়ের করেন।
কাউসার আলী শিশুটির আপন খালু বলে উল্লেখ করেন তিনি।
রিয়াজ শাহরিয়ার বলেন, মামলার এজাহার ও গণমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তি করে র্যাব-৫ এর একটি দল ঘটনার ছায়াতদন্ত শুরু করে। নিজস্ব গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে আসামির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। এরপর বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা থানার পূর্ব বাড্ডা কবরস্থান রোড এলাকা থেকে র্যাব-৫ এবং র্যাব-১ এর যৌথ অভিযানে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে র্যাব পরিচয়ে পর্যটককে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২
অভিযানে নেতৃত্ব দেন র্যাব-১ এর মেজর মোহাম্মদ মাসুদ হায়দার এবং র্যাব-৫ এর চাঁপাইনবাবগঞ্জ ক্যাম্পের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রুহ-ফি-তাহমিন তৌকির।
কাউসার আলীকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বরিশালে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে সাঈদীর জানাজাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, ২৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে সংর্ঘষের ঘটনায় ৬৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ২৫০ জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার (১৬ আগস্ট) নগরীর কোতোয়ালি থানায় মামলা দুটি দায়ের করেছে পুলিশ। এ ছাড়া মামলায় সংঘর্ষের সময় গ্রেপ্তার হওয়া ৪০ জনকেও আসামি করা হয়।
নগর পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) নগরের জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ থেকে আলমাস মোড় পর্যন্ত জামায়াত শিবিরের নেতা-কর্মীরা নাশকতার পরিকল্পনা নিয়ে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এরপর পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এতে বিক্ষুব্ধ অবস্থায় তারা পুলিশের উপর হামলা চালায়। এতে ৫ পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে আদালতে এপিপির উপর হামলা: ছাত্রলীগে নেতাসহ ২৫৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
তিনি আরও বলেন, এই ঘটনায় ৪০ জনকে আটক করা হয়। পরে আটক ৪০ ও পলাতক ২৫ জনসহ অজ্ঞাত ২৫০ বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবীর বলেন, গ্রেপ্তার ৪০ জনকে দুপুরের মধ্যে আদালতে তোলা হয়েছে। আদালতের কাছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ ভাই গ্রেপ্তার
সিলেটে আদালতে এপিপির উপর হামলা: ছাত্রলীগে নেতাসহ ২৫৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেট জজ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর প্রবাল চৌধুরী পূজনের উপর হামলার ঘটনায় রবিবার (১৩ আগস্ট) ৫৫ অজ্ঞাতনামা ও দুই শতাধিক জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
রবিবার (১৩ আগস্ট) ভুক্তভোগী প্রবাল চৌধুরী বাদী হয়ে সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ ও মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমেদ, সিসিক ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহেল আহমদ ও সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মিসবাউল করিম রফিকসহ ৫৫ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন।
এদিন দুপুরে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতের বিচারক সাইফুর রহমান ভূঁইয়া কোতোয়ালি থানা পুলিশকে এই আদেশ দেন।
আদেশে বলা হয়, এজাহার হিসেবে নথিভুক্ত করার পাশাপাশি মামলাটি যেন দ্রুত বিচার আইনে নথিভুক্ত করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ও মামলার বাদী আইনজীবী প্রবাল চৌধুরী পূজন।
সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ও মামলার বাদী আইনজীবী প্রবাল চৌধুরী জানান, মামলার আসামিরা সিলেটের চিনি চোরাকারবারী ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। একই সঙ্গে তারা অছাত্র দিয়ে ছাত্রলীগের কমিটি গঠন নিয়ে আমি ফেসবুকে পোস্ট করি। এরই ধারাবাহিকতায় আসামিরা আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। হামলার সময় আসামিরা গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।
আরও পড়ুন: সিলেট-তামাবিল সড়কে দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তিনি আরও জানান, সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকসহ ৫৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দাখিল করলে আদালত থানাকে অভিযোগের এজাহারটি দ্রুত বিচার আইনে নথিভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এদিকে, প্রবাল চৌধুরীর উপর হামলার ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য গত শুক্রবার (১১ আগস্ট) তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় উপদপ্তর সম্পাদক সানি মোহাম্মদ আকাশ বলেন, হামলার বিষয়ে যেসব অভিযোগ উঠেছে সেগুলো খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। চার সদস্যের কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে সত্যতা পাওয়া গেলে জড়িতদের বিরুদ্ধে দলের সিদ্ধান্ত অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কমিটির সদস্যরা হলেন- কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি ফুয়াদ হোসেন শাহাদত, সহসভপতি বরিকুল ইসলাম বাধন, সহসভাপতি মাইনুল হাওলাদার ও আইনবিষয়ক সম্পাদক তাওহিদ বনি।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য আইনজীবী প্রবাল চৌধুরী পূজনের সিলেট নগরীর দাঁড়িয়াপাড়াস্থ বাসভবনে হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় আহত হন পূজন। এমনকি তিনি স্প্লিন্টারবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা যায়।
আরও জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে অ্যাডভোকেট পূজনের সমালোচনার জেরে ওই হামলার ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: সিলেটে বাসিয়া নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
হিরো আলমকে হত্যার হুমকি: সিলেট থেকে যুবক গ্রেপ্তার
রিজেন্টের সাহেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার রায় ঘোষণা ২১ আগস্ট
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ করিমের মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২১ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক প্রদীপ কুমার রায় রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৫ নভেম্বর নির্ধারিত ২১ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পদের হিসাব জমা দিতে সাহেদকে নোটিশ দেয় দুদক।
আরও পড়ুন: অর্থ আত্মসাতের মামলায় রিজেন্টের সাহেদের জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত
এসময় তিনি সম্পদের হিসাব জমা না দেওয়ায় আরও ১৫ কার্যদিবস সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে বর্ধিত সময়ের মধ্যেও সম্পদ বিবরণী জমা না দেওয়ায় অনুসন্ধানে নামে দুদক। অনুসন্ধানে তার বিরুদ্ধে ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া যায়।
এ অভিযোগে ২০২১ সালের ১ মার্চ সাহেদের বিরুদ্ধে দুদকের সমন্বিত ঢাকা জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা দায়ের করা হয়।
২০২২ সালের ১৭ এপ্রিল মামলায় অভিযোগ গঠন করে সাহেদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেন আদালত।
এ মামলার মোট ১০জন সাক্ষীর দশজনের সাক্ষ্যগ্রহণ চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষ্য দেন।
আরও পড়ুন: ঋণ জালিয়াতির মামলায় রিজেন্ট সাহেদের জামিন
করোনার ভুয়া রিপোর্ট: সাহেদকে জামিন দেননি হাইকোর্ট