করোনাভাইরাস
করোনাভাইরাস: বিশ্বে আক্রান্ত ৬৬ কোটি ৫৫ লাখ ছাড়াল
বিশ্বে বিভিন্ন দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৬ কোটি ৫৫ লাখ ছাড়াল।
সর্বশেষ বৈশ্বিক তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৬ কোটি ৫৫ লাখ ৪৬ হাজার ১৮৩ জনে ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ৬৬ লাখ ৯৯ হাজার ১৫ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৫২ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ১৮ হাজার ৪৭৮ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্ব করোনা: আক্রান্ত ৬২ কোটি ৬০ লাখ ছাড়াল
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট চার কোটি ৪৬ লাখ ৮০ হাজার ৯৮ জনের সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার ৭০৭ জনে।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে দেশ মৃত্যুহীন দিন পার করলেও নতুন করে ১৪ জনের শরীরে ভাইরাস শনাক্ত হয়।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ১৫৬ জনে পৌঁছেছে।
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৬৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪২ শতাংশ।
শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১০২ জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৩ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বিশ্ব করোনা: আক্রান্ত বেড়ে ৬২ কোটি ৫৫ লাখ ছাড়াল
বিশ্ব করোনা: মৃত্যু ৬৪ লাখ ২০ হাজারের কাছাকাছি
দেশে করোনায় মৃত্যু নেই, শনাক্ত ১৪
২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে দেশ মৃত্যুহীন দিন পার করলেও নতুন করে ১৪ জনের শরীরে ভাইরাস শনাক্ত হয়।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ১৫৬ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু নেই, শনাক্ত ১৩
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৬৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪২ শতাংশ।
শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১০২ জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৩ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বছরের প্রথম দিনে করোনায় শনাক্ত ১৭, মৃত্যু নেই
দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ২৩
বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে পাঠ্যবই পাবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার বলেছেন, করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী সঙ্কটের মধ্যে সরকার জনগণের অর্থ সাশ্রয়ের জন্য কিছু কঠোরতামূলক ব্যবস্থা আরোপ করলেও, শিশুদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপার বিষয়ে কোনো আপস করেনি সরকার।
তিনি বলেন, ‘...আমরা শিশুদের বিষয়গুলো ভুলে যাইনি, আমরা তাদের পাঠ্যবই ছাপানোর ক্ষেত্রে আপস করিনি। হ্যাঁ, আমরা অন্যান্য খাত থেকে অর্থ সঞ্চয় করার চেষ্টা করছি (মিতব্যয়ী ব্যবস্থা আরোপ করার মাধ্যমে), তবে আমরা তাদের (শিশুদের) বই ছাপানোর দিকে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ২০২৩ সালের বিনামূল্যে পাঠ্যবউ বিতরণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সবকিছুর দাম বেড়েছে, যার কারণে সরকার সরকারি ব্যয়ে কিছু কঠোরতামূলক ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে। তবে এতে বছরের প্রথম দিনেই শিশুদের জন্য পাঠ্যবই মুদ্রণ ও বিতরণে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
তিনি উল্লেখ করেন, সরকার করোনাভাইরাস, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং সব পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ সব বাধা উপেক্ষা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে শিশুদের সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে, কারণ তারাই লক্ষ্য অর্জনের চালিকাশক্তি।
আরও পড়ুন: আগামী বছরে পরিক্ষামূলকভাবে কয়েকটি শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী বই আসছে
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের বাচ্চাদের এমনভাবে বড় করব যাতে তারা আগামী দিনে প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে এবং যা তাদের আসন্ন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করার জন্য প্রস্তুত করতে পারে।’
তিনি শিশুদের কৌতূহলকে উদ্দীপিত করে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে বিশেষ মনোযোগ দেয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘সেদিকে দৃষ্টি রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য তাদেরকে (শিশুদের) দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে কারিগরি ও প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করাই সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পূর্ণ জনসংখ্যা প্রযুক্তিগতভাবে স্মার্ট হবে, তারা পিছিয়ে থাকবে না।’
তিনি বলেন, দেশের শিশুদের আন্তরিকতার সঙ্গে গড়ে তুলতে পারলে বিশ্বের কোনো শক্তি দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি ঠেকাতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের সময় থেকে এখন পর্যন্ত সরকার টেলিভিশনের মাধ্যমে ‘আমার স্কুল আমার ঘরে’ উদ্যোগ নেয়ায় শিশুরা ঘরে বসেই পড়াশোনা করছে।
তিনি বলেন, ‘সংসদ টিভির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে একাডেমিক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়েছে। এগুলো বিটিভির মাধ্যমেও পরিচালিত হয়েছে। আমি মনে করি শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় সংসদ টিভি ব্যবহার করতে পারে।’
তিনি আরও প্রকাশ করেছেন যে শিক্ষার জন্য সরকারের একটি পৃথক টেরেস্ট্রিয়াল টিভি চ্যানেল চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা এদেশের মানুষকে নিরক্ষরতামুক্ত করার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে আবার শিক্ষা কমিশন গঠন করে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর
তিনি আরও বলেছেন, তারা সাক্ষরতার হার বাড়ানোর জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছে এবং বয়স্ক লোকদের সাক্ষরতার বিষয়টিও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, শিক্ষা মানুষকে দারিদ্রমুক্ত রাখার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। ‘সুতরাং, সমগ্র জাতিকে শিক্ষিত করার জন্য আমরা নতুন পদক্ষেপ নিয়েছি এবং আমরা একটি নতুন শিক্ষা কমিশন গঠন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, কিন্তু ৫ বছরের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগ সরকার এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর তারা দেশকে আবার অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে এবং এটাই বাস্তবতা।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে মানুষ নৌকায় ভোট দিয়েছিল, আমরা আবার সরকার গঠন করেছি। তারপর থেকে আমরা আবার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি কিভাবে আমরা এই দেশের মানুষকে নিরক্ষরতা থেকে মুক্ত করব এবং ২০১০ সাল থেকে আমরা বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ শুরু করেছি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র্যাঙ্কিংয়ে স্থান পেয়েছে যেসব বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়
করোনাভাইরাস শনাক্ত: ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ৪ চীনা নাগরিক আইসোলেশনে
কোভিড -১৯ শনাক্ত হওয়ায় চীন থেকে ফিরে আসা চারজনকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকালে তারা ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।
বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী পরিচালক ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ ইউএনবিকে বলেন, ‘চার যাত্রীর মুখ লাল হওয়ায় তাদের অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হয় এবং রিপোর্ট পজিটিভ আসে। পরে তাদের আইসোলেশনে রাখার জন্য মহাখালী ডিএনসিসি হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
চীন ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণের নতুন সাব-ভেরিয়েন্ট (ওমিক্রন বিএফ.৭) বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার সকল বিমানবন্দর, স্থলবন্দর ও সারা দেশে নদী বন্দরে স্বাস্থ্য নির্দেশিকা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলেছে।
আরও পড়ুন: করোনা: শনাক্ত ৭, মৃত্যু নেই
দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ৬
করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৮
দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ৬
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে নতুন করে ৬ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ২৪ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২০
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৩৭২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৪ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৭৩ জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ২৯৭ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৮
দেশে করোনায় শনাক্ত ১৬
করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৮
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে কারও মৃত্যু হয়নি। এই সময়ে নতুন করে আটজনের শরীরে ভাইরাস শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৩৮জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ১১ জনে পৌঁছেছে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ১৭৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ২১
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৬৮ জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ১৫৮ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২০
করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৯
করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২০
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে কেউ মারা যায়নি। এই সময়ে নতুন করে ২০ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৬ হাজার ৯৮৭ জনে পৌঁছেছে।
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২০
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ৪৩৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৮১ জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ২৮ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১০৮
ডেঙ্গু: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১৩
করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৯
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে কেউ মারা যায়নি। এই সময়ে নতুন করে ১৯ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৬ হাজার ৯৬৭ জনে পৌঁছেছে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ১৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ৫৩৬জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৯০জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৬ হাজার ৯৪৭ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২০
করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৭
সারাদেশে করোনা টিকার ৪র্থ ডোজ দেয়া শুরু
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে টিকার দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ (চতুর্থ ডোজ) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর।এসময় আহমেদুল কবীর বলেন, টিকার অ্যান্টিবডি বেশিদিন থাকে না। এজন্য সরকার চতুর্থ ডোজ দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে।তিনি বলেন, চার কোটি মানুষ ৪র্থ ডোজ নেবার উপযোগী। তবে আপাতত আমরা ৫টি ক্যাটাগরিতে এই টিকা দিব। এক্ষেত্রে আমাদের উদ্দিষ্ট মানুষ আছে ৮০ লাখ মানুষ।তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যেই পরিক্ষামূলকভাবে ৪৬০ জনকে চতুর্থ ডোজ দেয়া হয়েছে। আর আজ থেকে সারাদেশে এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। আমাদের প্রায়োরিটি থাকবে সম্মুখসারীর যোদ্ধা, গর্ভবতী মায়েরা আছে।
আরও পড়ুন: ১ ডিসেম্বর থেকে ৭ দিনব্যাপী করোনার টিকাদান কর্মসূচি
তিনি বলেন, আজ অনেকেই টিকা নিয়েছেন, ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনতে চাই। বাংলাদেশ টিকায় মাইলফলক অর্জন করেছেন, দেশের মানুষ টিকায় আগ্রহী। হাসপাতালে ভর্তি কম, মৃত্যু কম।টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. শামসুল হক বলেন, ইতোমধ্যে আমরা ১৫ কোটি মানুষকে প্রথম ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ সাড়ে ১২ কোটি এবং তৃতীয় ডোজ দিয়েছি সাড়ে ছয় কোটি মানুষকে। এখনও আমাদের কাছে এক কোটি ৩৩ লাখ টিকা আছে। মন্ত্রী মহোদয় টিকা ব্যাপারে কনসার্ন আছেন।তিনি বলেন, যেই টিকা আছে, এগুলো শেষ হলে আবারও টিকা আসবে। টিকা নিয়ে আমাদের কোন সমস্যা নেই। ১৮ বছরের উর্ধে সাড়ে ১১ কোটি মানুষ আছে। পর্যায়ক্রমে আমরা সবাইকেই সেকেন্ড বুস্টার ডোজ (চতুর্থ ডোজ) দিব।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উপলক্ষে আবারও ৭ দিনের টিকা ক্যাম্পেইন
প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকার ক্যাম্পেইন বাড়ল আরও ৩ দিন
করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২০
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে কেউ মারা যায়নি। এই সময়ে নতুন করে ২০ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৩৮জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৬ হাজার ৯৪৮জনে পৌঁছেছে।
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৬
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ৩৫৪জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৬৩জন।
এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৭ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৭
দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ১৪