���������������������-������������������-���������������������
রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে ৯০ দিনের ঋণ দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আসন্ন রমজান মাসে সরবরাহ বাড়ানোর কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে আটটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ৯০ দিনের ঋণ অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ ও স্থিতিশীল মূল্য নিশ্চিত করতে বৃহস্পতিবার(১১ জানুয়ারি) ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্টের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ উদ্যোগের কথা জানানো হয়েছে।
এই প্রকল্পের অধীনে অনুমোদিত আমদানির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে- ভোজ্য তেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মশলা, চিনি ও খেজুর। তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হওয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় এসব আমদানিতে বিলম্বিত অর্থ পরিশোধের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এটি চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আমদানি ও রপ্তানির জন্য কার্যকর থাকবে।
আরও পড়ুন: ইসাবের নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব গ্রহণ
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এ সিদ্ধান্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, ‘রমজানে এসব নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে এই পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সরবরাহ শৃঙ্খল বজায় রাখার জন্য সময়মতো এসব পণ্য আমদানি নিশ্চিত করা অপরিহার্য।’
নতুন নির্দেশিকা অনুসারে, অনুমোদিত ডিলাররা (এডি) সময়মতো পণ্য পৌঁছানোর নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রত্যয়নপত্র (এলসি) খোলার গতি ত্বরান্বিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই পদ্ধতিটি রমজানের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর নিরবচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করবে, ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে এবং এই পবিত্র সময়ে সম্প্রদায়ের সামগ্রিক কল্যাণে অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন: ২ দিন বন্ধের পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
নির্বাচন: ২ দিন বন্ধের পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দুইদিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকাল থেকে আবারও চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন আর-রশিদ জানান, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে ৬ ও ৭ জানুয়ারি (শনিবার ও রবিবার) সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে অবহিত করা হয়।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উপলক্ষে ৬ ও ৭ জানুয়ারি সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে চিঠি দেয় যুগ্ম কামিশনার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান।
আজ সোমবার ছুটি শেষে যথারীতি সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম চালু হয়েছে।
ইসাবের নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব গ্রহণ
ইলেকট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইসাব) নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব গ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশান ক্লাবে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসাবের নতুন সভাপতি মো. নিয়াজ আলী চিশতি এবং মহাসচিব জাকির উদ্দিন আহমেদ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
ইসাবের আগের কমিটির সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর ও মহাসচিব এম মাহমুদুর রশিদ নতুন পরিচালনা পর্ষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদে রয়েছে জেষ্ঠ সহসভাপতি এসএম শাহজাহান সাজু, সহসভাপতি মতিন খান ও মোহাম্মদ ফয়সাল মাহমুদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. মঞ্জুর আলম ও এম মাহমুদুর রশিদ।
এছাড়াও ইসাবের যুগ্ম মহাসচিব মো. মাহমুদ-ই-খোদা, সহকারী মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. মাহাবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ মো. নূর-নবী, প্রচার সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, পরিচালক মো. ওয়াহিদ উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার মো. আল-এমরান হোসেন, মেজর মোহাম্মদ আশেক কামাল (অবসরপ্রাপ্ত) এবং মো. রফিকুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক কার্যক্রমও সম্প্রসারিত হচ্ছে। আমাদের এখন নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই শিল্পায়নের দিকে অগ্রসর হতে হবে। শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ বাসা-বাড়িতেও বৈদ্যুতিক এবং অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সম্পদ ও জানমালের সুরক্ষা দিতে হবে। শুধু রপ্তানি খাত নয়, অভ্যন্তরীণ বাজারের জন্যও আমাদের কমপ্লায়েন্স হওয়া জরুরি। এক্ষেত্রে ইসাবের ব্যাপকভাকে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।’
আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্সের ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ৩.০ অনুষ্ঠিত
ইসাবের নতুন সভাপতি মো. নিয়াজ আলী চিশতি বলেন, টেকসই উন্নয়ন, শিল্পের বিকাশ এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্নিনিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কোন বিকপ্ল নেই।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএর এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ হাতেম, এফবিসিসিআইর পরিচালক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
এর আগে ইসাবের নতুন সভাপতি মো. নিয়াজ আলী চিশতি সংগঠনটির বিদায়ী পরিচালনা পর্ষদে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
আরও পড়ুন: দেশের সেরা হাউজওয়্যার ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল আরএফএল
'রপ্তানি উন্নয়নে মৎস্য খাতে ই-ট্রেসেবিলিটি সিস্টেম চালুর আহ্বান'
মৎস্য খাতের উন্নয়নে ই-ট্রেসেবিলিটি সিস্টেম(ইলেকট্রনিক যাচাই/শনাক্তকরণ পদ্ধতি) চালুর আহ্বান জানিয়েছে মৎস্য খাতের অংশীজনরা।
সম্প্রতি খুলনার নতুন বাজার লঞ্চঘাট রোডে অনুষ্ঠিত সভা থেকে এই আহ্বান জানানো হয়।
সভায় তারা একমত হন যে, দেশে স্মার্ট ফিশারিজ সম্প্রসারণ এবং বিশ্ববাজারে মৎস্য রপ্তানিতে সুনাম অর্জনের জন্য ই-ট্রেসেবিলিটি অপরিহার্য।
ফিশ ফার্ম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এফওএবি) ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ফিশারি প্রোডাক্টস বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল যৌথভাবে এ সভার আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: দুর্গা পূজার আগে ভারতে ৩৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
স্মার্ট ফিশারিজ ই-ট্রেসেবিলিটি পাইলট প্রকল্পের সমন্বয়ক মো. মনিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল, মৎস্য খামার মালিক সমিতির সভাপতি মোল্লা শামসুর রহমান শাহীন, খুলনা মান নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ের পরিদর্শক মো. মিজানুর রহমান, ক্রিসমন রোজেলা কোম্পানির পরিচালক সৈয়দ আবু মোর্শেদ, খুলনা চিংড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়াহিদুজ্জামান মনজির, সহ-সভাপতি শেখ সিদ্দিকুর রহমান, নিউ মেঘনা ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. হারুন অর রশীদ এবং এফওএবি খুলনা জেলা শাখার সদস্য সচিব শেখ শাকিল হোসেন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি: চলতি বছর এক কোটি ৩৬ লাখ ডলার আয় বাংলাদেশের
বক্তারা বলেন, ই-ট্রেসিবিলিটি সিস্টেম চালুর মাধ্যমে বিশ্ববাজারে চিংড়ি শিল্পের সুনাম ধরে রাখা সম্ভব হবে।
এজন্য সাপ্লাই চেইনের সঙ্গে জড়িত মধ্যস্থতাকারী অংশীজনদের চিহ্নিত করে প্রকৃত লাইসেন্সের আওতাভুক্ত করে মাছের সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
তারা আরও বলেন, কৃষক এবং মৎস্য সংগ্রহকারীদের একটি ডিজিটাল স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনা গুরুত্বপূর্ণ, যা কৃষকদের নিরাপদ পণ্য শনাক্ত করতে সহায়তা করবে। এর ফলে মাছ বিপণনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তরুণ ও নারীদের টেকসই কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন: সরকারি নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ
দেশের সেরা হাউজওয়্যার ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল আরএফএল
দেশের সেরা হাউজওয়্যার ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি অর্জন করেছে গৃহস্থালী পণ্যের ব্র্যান্ড আরএফএল হাউজওয়্যার। দেশসেরা ব্র্যান্ডের মধ্যে আরএফএল হাউজওয়্যার সব ক্যাটাগরিতে তৃতীয় ও প্লাস্টিক পণ্য ক্যাটাগরিতে সেরা ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের ১৫তম আসরে দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোকে পুরস্কার ও সম্মাননা দেওয়া হয়।
এনসার্চের অংশীদারিত্বে ও ডেইলি স্টারের সহযোগিতায় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম।
আরও পড়ুন: সেরা ভ্যাটদাতা সম্মাননা পেল প্রাণ-আরএফএলের ৪ প্রতিষ্ঠান
দেশজুড়ে ভোক্তাদের অংশগ্রহণে পরিচালিত জরিপের ওপর ভিত্তি করে এবছর পুরস্কার দেওয়া হয়। এবার ৪০টি ক্যাটাগরিতে ১১০টি ব্র্যান্ডকে পুরষ্কার দেওয়া হয়। এরমধ্যে প্রতিটি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ ব্র্যান্ড ও সব ক্যাটগরি মিলে সেরা ১৫ ব্র্যান্ডকে পুরষ্কার দেওয়া হয়।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘আরএফএল হাউজওয়্যার এ নিয়ে টানা ১৩ বার দেশের সেরা ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। নিঃসন্দেহে এটি আমাদের জন্য বড় অর্জন। ভোক্তাদের আস্থা ও ভালবাসায় এ সম্মান অর্জন করায় তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমরা সবসময় মনে করি, সম্মুখে এগিয়ে যাওয়ার পথে ভোক্তার আস্থা ও ভালবাসাই আমাদের প্রেরণা।’
আরও পড়ুন: ‘বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড’ পেল প্রাণ-আরএফএল
ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্সের ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ৩.০ অনুষ্ঠিত
ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ৩.০।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে নেসলে প্রেজেন্টস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ৩.০ পাওয়ার্ড বাই বেকম্যান'স অ্যান্ড পুষ্টি, ইন এ্যাসোসিয়েশন উইথ মোজো শীর্ষক এই আয়োজনটি।
এই আয়োজনে খাদ্য এবং পানীয় ব্যবসায় বর্তমান অবস্থায় টিকে থাকা এবং আগামীর সম্ভাবনা নিয়ে ৯টি গুরুত্বপূর্ণ ইনসাইট, কি-নোট এবং প্যানেল আলোচনা করেছেন দেশের খাদ্য ও পানীয় প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং
ডিরেক্টর, প্রধান নির্বাহী, চিফ মার্কেটিং অফিসার, সেলস ডিরেক্টর, সাপ্লাই চেইন হেড, মার্কেট রিসার্চার এবং কমিউনিকেশন ক্ষেত্রের পেশাজীবীরা।
২৫০ জনেরও অধিক মার্কেটিং এবং সেলস পেশাজীবী এই আয়োজনে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: ফুড ব্লগার বা ভ্লগার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার উপায়
অনুষ্ঠানের কি-নোট স্পিকার ছিলেন এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি আশরাফ বিন তাজ। বৈশ্বিক এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে খাদ্যপণ্য উৎপাদন, সরবরাহ, এবং ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে ব্যয়ের সমন্বয় করা, বিক্রয় ও ব্যাবসা বৃদ্ধি বিষয়ে আলোচনা করেন তিনি।
এছাড়া এসিআই গ্রুপের চেয়ারম্যান আনিস উদ দৌলার সঙ্গে ‘কনভার্সেশন অব এ বিজনেস মায়েস্ত্রো অ্যান্ড এ মার্কেটিং মায়েস্ত্রো’ সেশনটি মডারেট করেন তিনি।
পরে টেকসই এবং সহনীয় মার্কেট অপারেশন নিয়ে প্যানেল আলোচনায় যোগ দেন টি.কে. গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ডিরেক্টর অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মো. মোফাচ্ছেল হক, আকিজ বেকার্স লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম তুষার, গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দীপেশ নাগ, সিটি গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জাফর উদ্দিন সিদ্দিকী, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট পিএলসির চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার শাখাওয়াত হোসেন। প্যানেলটি মডারেট করেন মেঘনা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজের হেড অব স্ট্র্যাটেজিক বিজনেস ইউনিট গালীব বিন মোহাম্মদ।
এরপর প্রতিযোগিতাপূর্ণ মার্কেটে ক্রেতা ধরে রাখার স্ট্র্যাটেজি নিয়ে কথা বলেন মার্কেটিং জগতের প্রাজ্ঞ ব্যক্তিরা। মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার (ব্র্যান্ড) কাজী মহিউদ্দিন এর মডারেশনে এই প্যানেলে অংশগ্রহণ করেন ডট বার্থরে ম্যানেজিং ডিরেক্টর
সৈয়দ গাউসুল আলম শাওন, মাইন্ডশেয়ার বাংলাদেশের ম্যানেজিং পার্টনার তাসনুভা আহমেদ টিন, এনগেজ ৩৬০ এর সিইও সৈয়দা উম্মে সালমা ঝুমুর এবং প্রথম আলোর চিফ ডিজিটাল বিজনেস অফিসার এ বি এম জাবেদ সুলতান।
খাদ্য ও পানীয় মার্কেটের চ্যালেঞ্জ বিষয়ক প্যানেলে কাজী অ্যান্ড কাজী টি এস্টেট লিমিটেডের সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং জেনারেল ম্যানেজার এস. এম. এম. ইব্রাহীম মাহমুদের মডারেশনে কথা বলেন ইমরানুল কবির ক্যাটাগরি হেড, মার্কেটিং বসুন্ধরা গ্রুপ, ইফতেখারুল ইসলাম দস্তগীর বিজনেস ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট ইন্টারন্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি বাংলাদেশ পিএলসি এবং ফারাজ হোসেন রুম্মান ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্ট ম্যানেজার (লিড) নাভানা গ্রুপ।
এরপর একটি ইনসাইট সেশন পরিচালনা করেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির সেলস ডিরেক্টর সৈয়দ ইকবাল মাহমুদ হোসেন।
কাঁচামালের সোর্সিং থেকে শুরু করে ভোক্তাদের কাছে পণ্য পৌঁছানো পর্যন্ত কমিউনিকেশন চ্যানেল, কোয়ালিটি মেইনটেন এবং ক্রেতা সন্তুষ্টি ধরে রাখার বিষয়ে কথা বলেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি কোম্পানি সেক্রেটারি অ্যান্ড হেড অব লিগাল অ্যান্ড ট্যাক্সেশন দেবব্রত রায় চৌধুরী, একমি কনজ্যুমার প্রোডাক্টস লিমিটেডের চিফ বিজনেস অফিসার আশফাকুর রহমান, পারটেক্স স্টার গ্রুপের হেড অব বিজনেস সাইদুল আজহার সারওয়ার, পারফেটি ভ্যান ম্যালে-এরত এসোসিয়েট হেড অব কর্মাশিয়াল (এইচআর) রিফাকত রাশেদ। এই প্যানেলটি মডারেট করেছেন এসিআই লিমিটেডের বিজনেস ডিরেক্টর কামরুল হাসান।
এছাড়াও তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করা কনটেন্ট ক্রিয়েটর ‘রাফসান দ্যা ছোটভাই’ খ্যাত ইফতেখার রাফসান আলোচনা করেন কন্টেন্ট ক্রিয়েশন থেকে নিজম্ব ড্রিংকস ব্র্যান্ড তৈরির পেছনের গল্প।
সমাপনী সেশনে মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন টুল আর টেকনিক ব্যবহার করে কিভাবে খাদ্য ব্যবসা সফলতার দিকে এগিয়ে যাবে সে বিষযে আলোচনা করেন বক্তারা। এই সেশনের মডারেটর ছিলেন সুরাইয়া সিদ্দীকা, ডিরেক্টর মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস, গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেড। সেশনে প্যানেলে আলোচক হিসেবে ছিলেন মো. মাইদুল ইসলাম চিফ মার্কেটিং অফিসার আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, শরফুদ্দিন ভূঁইয়া শ্যামল হেড অব মার্কেটিং, ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড এবং শহীদ বিন সরোয়ার, হেড অব মার্কেটিং, ড্যান ফুড বাংলাদেশ, সামিদ বিন সালাম ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কিভা হান গ্রুপ্পো এবং আবু ওবায়েদ ইমন, কান্ট্রি মার্কেটিং লিড, ডমিনো’জ পিজ্জা বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: করপোরেট সেবার জন্য ফুডপ্যান্ডা’র সঙ্গে ব্র্যাক আইটি’র চুক্তি
ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
সুশাসনের অভাব ও দুর্বল আর্থিক অবস্থার অভিযোগে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক জানান, নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে।
সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার নতুন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বর্তমানে তিনি মেঘনা ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ১৫.৮২ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে: সূত্র
নতুন বোর্ডে রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম, সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামাল হোসেন, খলিলুর রহমান, পারভীন হক সিকদার, শফিকুর রহমান ও মোয়াজ্জেম হোসেন।
আগের বোর্ডের তিনজন পরিচালক নতুন বোর্ডে জায়গা পেয়েছেন।
মেজবাউল আরও জানান, আগের বোর্ডে মোট পরিচালকের সংখ্যা ছিল আটজন।
আরও পড়ুন: সেরা করদাতা সম্মাননা-ট্যাক্স কার্ড পেলেন সালমান এফ রহমান
সেরা করদাতা সম্মাননা-ট্যাক্স কার্ড পেলেন সালমান এফ রহমান
সেরা করদাতা সম্মাননা ও ট্যাক্স কার্ড পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। ও তার ভাই এ এস এফ রহমান।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়োজিত করদাতা সম্মাননা অনুষ্ঠানে তাদের প্রতিনিধি সম্মাননা গ্রহণ করেন।
সম্মাননা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ সচিব ডক্টর খায়েরুজ্জামান মজুমদার ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
বৃহৎ করদাতা ইউনিট এলটিইউ ট্যাক্সে নিবন্ধিত সালমান এফ রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা-১ আসন (নবাবগঞ্জ - দোহারের) সংসদ সদস্য। আর এ এস এফ রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান।
আরও পড়ুন: বিএনপি ভোটে না এলেও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হচ্ছে: সালমান এফ রহমান
তারা দুজনই ২০২২-২৩ করবর্ষে ঢাকা সিটি করপোরেশন শ্রেণিতে সর্বোচ্চ করদাতা নির্বাচিত হয়েছেন।
দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প বেক্সিমকো গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন সালমান এফ রহমান ও এ এস এফ রহমান।
তৈরি পোশাক, ওষুধ, জ্বালানি, সিরামিক, প্রযুক্তি, গণমাধ্যম, ব্যাংকসহ নানা খাতে বিনিয়োগ আছে বেক্সিমকোর। দেশের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশে পণ্য রপ্তানি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ৬০ হাজারের বেশি কর্মসংস্থান করেছে বেক্সিমকো।
এবার সর্বোচ্চ কর দেয়ায় সারা দেশের ১৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা দিয়েছে এনবিআর। আয়কর প্রদানে নাগরিকদের উৎসাহিত করতে এ সম্মাননা দিচ্ছে সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: সৌদি বিনিয়োগ দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদাহরণ: সালমান এফ রহমান
ডিসেম্বরে রিজার্ভ ২১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক ঋণের টাকায় ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) এক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আইএমএফ’র কাছ থেকে ৬৯ কোটি ডলার, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে ৪০ কোটি ডলার, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ৯ কোটি ডলার এবং অন্যান্য উৎস থেকে অতিরিক্ত ১৩ কোটি ডলার পাওয়ায় ডিসেম্বরে আইএমএফের ফর্মুলা অনুযায়ী রিজার্ভ ২১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ‘প্রতিটি বাংলাদেশি ভয়ভীতিমুক্তভাবে ভোট দিতে পারে তা দেখতে চায় জাতিসংঘ’
চলতি বছরের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার।
এ বিষয়ে আইএমএফের সাবেক জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর ইউএনবিকে বলেন, স্বল্পমেয়াদে এই ঋণের অর্থ বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহে কিছুটা স্বস্তি দেবে।
তবে দীর্ঘমেয়াদে রেমিট্যান্স ও পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে টেকসই নীতির দিকে সরকারকে মনোনিবেশ করতে হবে।
তিনি নমনীয় বিনিময় হারের উপরও জোর দিয়েছিলেন যা অর্থ পাচার এবং বাণিজ্য-ভিত্তিক মূলধন সড়িয়ে নেওয়া রোধে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুন: ৬৯০ মিলিয়ন ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তিতে শর্তারোপ আইএমএফের
৬৯০ মিলিয়ন ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তিতে শর্তারোপ আইএমএফের
বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯০ মিলিয়ন ডলার ছাড়ের অনুমোদনের সময় বেশ কয়েকটি পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আইএমএফ স্বল্পমেয়াদে সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি সতর্ক মুদ্রানীতির পরামর্শ দিয়েছে। পাশাপাশি নীতিমালার সমর্থন হিসেবে মুদ্রা বিনিময় হারে আরও নমনীয় রাজস্ব নীতি গ্রহণের কথা বলেছে বৈশ্বিক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানটি।
আইএমএফ বাহ্যিক ধাক্কার বিরুদ্ধে সহনশীলতা বাড়ানোর পাশাপাশি এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরে আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার আশা বাংলাদেশ ব্যাংকের
আইএমএফ মুদ্রানীতি কাঠামো আরও আধুনিকীকরণে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগের প্রশংসা করেছে।
বৈঠকে আইএমএফ’র পক্ষ থেকে বলা হয়, মুদ্রানীতি আধুনিক হলে মুদ্রাস্ফীতি কমবে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতির প্রভাব শক্তিশালী হবে।
আইএমএফ বলেছে, ‘একক বিনিময় হার গ্রহণের মুদ্রার সিদ্ধান্তের প্রশংসা করে ধীরে ধীরে আরও নমনীয়তার উপর জোর দিয়েছে আইএমএফ। তারা মনে করে অর্থনীতিতে বাহ্যিক ঝুঁকি মোকাবিলা করা প্রয়োজন।’
তবে ৬৯০ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে প্রায় ৪৬৮ দশমিক ৩ মিলিয়ন ডলার ইসিএফ/ইএফএফ ব্যবস্থার অধীনে এবং ২২১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার আরএসএফ ব্যবস্থার অধীনে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের অনুমোদন আইএমএফ বোর্ডের
২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি নির্বাহী বোর্ডের অনুমোদিত ইসিএফ/ইএফএফ এবং আরএসএফ ব্যবস্থার পরিমাণ বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৪৭৬ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কিস্তি ছাড় করা হয়েছিল।
আইএমএফ বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইসিএফ/ইএফএফ ব্যবস্থা সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করতে এবং শক্তিশালী, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশগতভাবে টেকসই প্রবৃদ্ধির ভিত্তি স্থাপনের সময় দুর্বলদের সুরক্ষার জন্য অনৈক্যজনিত সমন্বয় রোধে সহায়তা করেছে।’
সমসাময়িক আরএসএফ ব্যবস্থা ইসিএফ/ইএফএফ এর অধীনে উপলব্ধ সংস্থানগুলোকে পরিপূরক করেছে। আইএমএফ বলেছে, এই তহবিল অতিরিক্ত অর্থায়নকে অনুপ্রাণিত করতে এবং দীর্ঘমেয়াদি জলবায়ু ঝুঁকির বিরুদ্ধে সহনশীলতা গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে তরুণরা দৃঢ়ভাবে কাজ করছে: রাষ্ট্রদূত মাসদুপুই