প্রধানমন্ত্রীর-কার্যালয়
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘানার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ, বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে ঐকমত্য
পারস্পরিক স্বার্থে বাংলাদেশ ও ঘানা দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে সম্মত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সফররত ঘানার পররাষ্ট্র ও আঞ্চলিক সংহতিবিষয়ক মন্ত্রী শার্লি আয়োরকর বোচওয়ে সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ ঐকমত্য হয়।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য কৃষি, ওষুধ, আইসিটি, কৃষিভিত্তিক খাদ্যপণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং টেক্সটাইল সামগ্রিকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ঘানার পররাষ্ট্র ও আঞ্চলিক সংহতিবিষয়ক মন্ত্রী শার্লি আয়োরকর বোচওয়ে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় ঘানার রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীকে পৌঁছে দেন।
তিনি উল্লেখ করেন, দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পৃক্ততা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তিনি বলেন, 'দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে তিনি কৃষি, ওষুধ, আইসিটি ও কৃষিভিত্তিক খাদ্যপণ্যের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় কমনওয়েলথ মহাসচিব নির্বাচনে তার দেশের প্রার্থিতার জন্য বাংলাদেশের সমর্থন কামনা করেন। এবার আফ্রিকার দেশগুলো থেকে জাতিসংঘ মহাসচিব নির্বাচিত হবেন।
আরও পড়ুন: ২১ বিশিষ্টজনকে একুশে পদক দিলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, বাণিজ্য বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে তিনি পাট ও পাটজাত পণ্য এবং টেক্সটাইল সামগ্রীর কথা উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আফ্রিকার দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্য আমদানি করতে পারে।
কমনওয়েলথ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, এক সময় এই সংগঠনটি নিষ্ক্রিয় ছিল।
কিন্তু সম্প্রতি এটি সক্রিয় হয়েছে এবং বিনিয়োগ ও মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণে জোরালো ভূমিকা রাখছে।
প্রধানমন্ত্রী মহাসচিব পদে যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন এবং মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
আরও পড়ুন: নিঃস্বার্থভাবে সমাজের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের তুলে ধরুন: প্রধানমন্ত্রী
নিঃস্বার্থভাবে সমাজের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের তুলে ধরুন: প্রধানমন্ত্রী
দেশের বিভিন্ন স্থানে নিঃস্বার্থভাবে সমাজ সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের উৎসাহিত করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একুশে পদক-২০২৪ বিজয়ী দই বিক্রেতা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নিবেদিতপ্রাণ জিয়াউল হকের আত্মত্যাগের প্রশংসা করে তিনি বলেন, 'আমি আপনাদের অনুরোধ করব, প্রতিটি জায়গায় এমন নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন, যাদের কোনো প্রচার নেই।’
বিভিন্ন ক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২১ জনকে 'একুশে পদক-২০২৪' প্রদানের পর প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠানিকভাবে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক বিজয়ীদের হাতে তুলে দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা শিক্ষা অর্জন করতে পারেনি, তাদের মাঝে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে জিয়াউল হক তার জীবন উৎসর্গ করেছেন।
আরও পড়ুন: ২১ বিশিষ্টজনকে একুশে পদক দিলেন প্রধানমন্ত্রী
সমাজের উচ্চবিত্তদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, 'আমরা যারা সমাজের উঁচু স্তরে রয়েছি তাদের দায়িত্ব কারা এত বড় ত্যাগ স্বীকার করছে তাদের খুঁজে বের করা।’
প্রধানমন্ত্রী পুরস্কারপ্রাপ্তদের শুভেচ্ছা জানান এবং সমাজের প্রতি তাদের নিষ্ঠার প্রশংসা করেন।
জিয়াউল হাসান সমাজসেবার জন্য একুশে পদক-২০২৪ লাভ করেন। গণগ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা এবং অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণে তার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন তিনি।
মেধাবী ছাত্র হওয়া সত্ত্বেও স্কুলে যাওয়ার পরিবর্তে আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তাকে জীবন সংগ্রাম করতে হয়েছে। মহান মানুষ দরিদ্র ছাত্রদের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ শুরু করেন। সেই ধারাবাহিকতায় প্রথমে একটি পারিবারিক পাঠাগার (১৯৬৯ সালে) এবং পরে ‘জিয়াউল হক কমন লাইব্রেরি’ নামে একটি গণগ্রন্থাগার গড়ে তুলেন।
একুশে পদক সময় জিয়াউল তার পাঠাগারের জন্য স্থায়ী জমি ও ভবন দাবি করেন। বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউলের দাবি অনুযায়ী তার গণগ্রন্থাগারের জন্য স্থায়ী জমি ও ভবনের ব্যবস্থা করবেন।
তিনি চাইলে জিয়াউলের প্রতিষ্ঠিত স্কুল জাতীয়করণের উদ্যোগ নেবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশের ইতিহাসের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে সফলভাবে জাতিকে ইতিহাস বিকৃতি থেকে মুক্ত করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আমরা অন্তত বিকৃত ইতিহাস থেকে জনগণকে মুক্ত করতে পেরেছি। আজ মানুষ ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জেনে গেছে।’
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলন করার জন্য বঙ্গবন্ধু কারাগারে ছিলেন।
‘কোনো অবদান না থাকলে তিনি কেন জেলে ছিলেন’- এমন প্রশ্নও রাখেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকারই ১৯৭৫-১৯৯৬ সময়কালে হারানো বাংলাদেশের গৌরবময় ভাবমূর্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে।
তিনি বলেন, ‘আগামীতে এই ভাবমূর্তি সমুন্নত রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। আমরা বিশ্ব দরবারে মর্যাদা সমুন্নত রেখে, মাথা উঁচু করে চলব।’
'অমর একুশে' ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উপলক্ষে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য আশরাফ উদ্দিন আহমেদ (মরণোত্তর) ও মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর) একুশে পদক পাচ্ছেন।
এছাড়া সংগীত ক্যাটগরিতে জালাল উদ্দীন খা (মরণোত্তর), মুক্তিযোদ্ধা কল্যানী ঘোষ (মরণোত্তর), বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর), শুভ্রদেব; নৃত্যকলা ক্যাটগরিতে শিবলী মোহাম্মদ; অভিনয় ক্যাটগরিতে ডলি জহুর ও এম এ আলমগীরের হাতে একুশে পদক তুলে দেওয়া হয়।
আবৃত্তি ক্যাটগরিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালিদ (শিমুল মুস্তাফা) ও রূপা চক্রবর্তী; চিত্রকলা ক্যাটগরিতে শাহজাহান আহমেদ বিকাশ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিং ক্যাটগরিতে কাওসার চৌধুরী পদকটি পেয়েছেন।
এদিকে, সমাজসেবা বিভাগে মো. জিয়াউল হক, রফিক আহামদ; ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে মুহাম্মদ সামাদ, লুৎফর রহমান রিটন, মিনার মনসুর, রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ (মরণোত্তর) এবং শিক্ষা বিভাগে অধ্যাপক ড. জিনবোধি ভিক্ষু এ পুরস্কার পেয়েছেন।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতি বাংলাদেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছে: ওবায়দুল কাদের
২১ বিশিষ্টজনকে একুশে পদক দিলেন প্রধানমন্ত্রী
বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২১ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে ‘একুশে পদক-২০২৪’ তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক প্রদান করেন তিনি।
'অমর একুশে' ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য মৌলভী আশরাফুদ্দীন আহমদ (মরণোত্তর) ও মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর) একুশে পদক পেয়েছেন।
শিল্পকলা বিভাগে সংগীত ক্যাটগরিতে জালাল উদ্দীন খা (মরণোত্তর), মুক্তিযোদ্ধা কল্যানী ঘোষ (মরণোত্তর), বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর), শুভ্রদেব; নৃত্যকলা ক্যাটগরিতে শিবলী মোহাম্মদ; অভিনয় ক্যাটগরিতে ডলি জহুর; এম এ আলমগীরের হাতে একুশে পদক তুলে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘একুশে পদক-২০২৪’ পাচ্ছেন ২১ বিশিষ্টজন
আবৃত্তি ক্যাটগরিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালিদ(শিমুল মুস্তাফা) ও রূপা চক্রবর্তী; চিত্রকলা ক্যাটগরিতে শাহজাহান আহমেদ বিকাশ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিং ক্যাটগরিতে কাওসার চৌধুরী পদকটি পেয়েছেন।
এদিকে, সমাজসেবা বিভাগে মো. জিয়াউল হক, রফিক আহামদ; ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে মুহাম্মদ সামাদ, লুৎফর রহমান রিটন, মিনার মনসুর , রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ (মরণোত্তর) এবং শিক্ষা বিভাগে অধ্যাপক ড. জিনবোধি ভিক্ষু এ পুরস্কার পেয়েছেন।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
আরও পড়ুন: শিল্পকলা পদক পাচ্ছেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
বিশিষ্ট ৫ নারীর হাতে বেগম রোকেয়া পদক ২০২৩ তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
৩ দিনের সফর শেষে মিউনিখ থেকে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
জার্মানিতে তিন দিনব্যাপী মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় দেশে ফিরেছেন তিনি।
গত মাসের (৭জানুয়ারি) জাতীয় নির্বাচনে জয়লাভের পর তার প্রথম বিদেশ সফর ছিল এটি।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৮ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় সোমবার দিবাগত রাত ২টা ১০ মিনিটে) মিউনিখের মুচেন ফ্রাঞ্জ জোসেফ স্ট্রাউস বিমানবন্দর ত্যাগ করে। বেলা ১১টায় ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের সরকারি সফরে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মিউনিখের উদ্দেশে রওনা হন।
আরও পড়ুন: দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করুন: প্রবাসীদের প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেন এবং সম্মেলনের ফাঁকে বেশ কয়েকজন বিশ্ব নেতার সঙ্গেও বৈঠক করেন।
জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল-থানি এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী।
এছাড়াও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও নারী রাজনৈতিক নেতাদের (ডব্লিউপিএল) সভাপতি সিলভানা কোচ-মেহরিন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক পেড্রোর আধানম গেব্রিয়েসাস, মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাজ্যের সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী স্যার নিক ক্লেগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
জার্মানি ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের দেওয়া একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: গাজায় গণহত্যা বন্ধ করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করুন: প্রবাসীদের প্রধানমন্ত্রী
প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঠিক তথ্য দিয়ে দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘কিছু মানুষ দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা চায় না। তারা মিথ্যা তথ্য দিয়ে দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। আপনাদের (প্রবাসী বাংলাদেশিদের) সঠিক তথ্য তুলে ধরে ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে।’
রবিবার(১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকালে জার্মানির মিউনিখে তার সফরকালীন আবাসে অল ইউরোপিয়ান প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি তাদেরকে স্বাগতিক দেশের নেতাদেরর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে এবং বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে অবহিত করার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, 'প্রত্যেক প্রবাসীকে বাংলাদেশের একজন দূত হিসেবে কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, কিছু বাংলাদেশি বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করে। তিনি বলেন, 'সতর্ক থাকুন যাতে তারা এটা করতে না পারে।’
‘তার সরকার সারা বাংলাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং বেশ কয়েকটি হাইটেক পার্ক প্রতিষ্ঠা করছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিদের বাংলাদেশে ব্যক্তিগতভাবে অথবা বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে বিনিয়োগ করুন।
তিনি বলেন,‘আপনি আপনার বিনিয়োগ অংশীদারদের খুঁজে বের করে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাংলাদেশ ও জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।
দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে তার সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, 'আমরা তৃণমূল পর্যন্ত উন্নয়ন নিশ্চিত করেছি।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে এবং ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার পথে যাত্রা শুরু করবে।
আরও পড়ুন: মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাতাই উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের যাত্রা মসৃণ করতে প্রবাসী বাংলাদেশিরাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।
১৯৭৫ সালের পর ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।
আরও পড়ুন: গাজায় গণহত্যা বন্ধ করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যা বন্ধ করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনের গাজা শহরে গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার মিউনিখ সুরক্ষা সম্মেলন-২০২৪-এর ফাঁকে তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত আনাদোলু এজেন্সিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ সব সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। আমি মনে করি গাজায় যা ঘটছে, তা গণহত্যা। সুতরাং, আমরা কখনই এটি সমর্থন করি না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের বাঁচার অধিকার রয়েছে এবং তাদের নিজস্ব রাষ্ট্র রয়েছে। ‘গাজার জনগণের বাঁচার অধিকার রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত তাদের সহায়তা করা এবং এই আক্রমণ ও যুদ্ধ বন্ধ করা।’
আরও পড়ুন: মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নির্যাতিত ফিলিস্তিনি শিশু, নারী ও জনগণের প্রতি সমর্থন ও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে তাদের জন্য কিছু সহায়তা পাঠিয়েছে বলেও জানান তিনি।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় ইসরাইলের পরিকল্পিত অভিযানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কখনই এ ধরনের আক্রমণ সমর্থন করে না। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনি জনগণের নিজস্ব রাষ্ট্রে থাকার অধিকার পাওয়া উচিত, এটা পরিষ্কার।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৬৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাবে দুই-রাষ্ট্র (টু-স্টেট) তত্ত্ব রয়েছে। এটা বাস্তবায়ন করতে হবে।'
আরও পড়ুন: মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে মনোযোগের প্রধান কেন্দ্রবিন্দুতে প্রধানমন্ত্রী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হোটেল বায়েরিসচার হোফের সম্মেলনস্থলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে দুই নেতা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শনিবার একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জার্মান অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী সভেঞ্জা শুলজে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য পর্যাপ্ত তহবিল যোগানের বিকল্প নেই: মিউনিখে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪ এ যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মিউনিখ পৌঁছান।
গত মাসে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তার প্রথম সরকারি বিদেশ সফর।
আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি তার ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে সম্মত ঢাকা ও আমস্টারডাম
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুটের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হোটেল বায়েরিসচার হোফে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষাৎকালে উভয় নেতা দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং এটিকে উচ্চতর পর্যায়ে উন্নীত করতে সম্মত হন নেতারা।
তারা উভয়েই পারস্পরিক ও বৈশ্বিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
এর আগে শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) কাতার ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে জার্মানিতে অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তার প্রথম বিদেশ সফর।
সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আর মাথা তুলে সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। কেউ যেন দেশকে পিছিয়ে ঠেলে রাজাকারদের দেশে পরিণত করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকুন।’
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জার্মানির মিউনিখে হোটেল বার্গারহাউস গার্চিংয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে কেউ যাতে ষড়যন্ত্র করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি বাংলাদেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন যেখানে প্রতিটি বিশ্বাসের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িকতার চেতনায় বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট সোনার বাংলাদেশে রূপান্তরে জাতির পিতার স্বপ্ন আমরা বাস্তবায়ন করব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সুফল প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিতে তিনি বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন, ‘আমি কখনো নিজের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করি না, বরং চিন্তা করি দেশ ও দেশের মানুষের উন্নতির জন্য আমি কী করতে পারি।’
আরও পড়ুন: জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশের মানুষ মাতৃভাষা বাংলাসহ দেশের স্বাধীনতা- সবকিছু পেয়েছে, যেহেতু আওয়ামী লীগ জনবান্ধব দল।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। আমাদের দল আছে বলেই কোভিড-১৯ মহামারির মতো বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, তিনি সব সময় জনগণের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেছেন।
জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ এবং মিউনিখের স্থানীয় মেয়র।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী আবদুর রহমান আল থানির সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মিউনিখের হোটেল বায়েরিসচার হফে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ও আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪’।
আরও পড়ুন: জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী