রাষ্ট্রপতির-কার্যালয়
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন সিইসি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল।
আজ বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) সাক্ষাৎকালে সিইসি আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
তিনি বলেন, ‘সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নির্বাহী বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
উক্ত সাক্ষাৎ সম্পর্কে জানান রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় জনগণের মতামত প্রতিফলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেন এবং প্রতিনিধির মাধ্যমেই জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হয়ে থাকে।
সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একসঙ্গে চলে। দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হলে দেশের গণতান্ত্রিক ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান সিইসির
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালক নির্বাচিত হওয়ায় সায়মা ওয়াজেদকে রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক নির্বাচিত হওয়ায় সায়মা ওয়াজেদকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) এক অভিনন্দন বার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, এ বিজয় শুধু তার একার বিজয় নয়, বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের বিজয়। এ বিজয়ে আমরা গর্বিত।
আরও পড়ুন: মালদ্বীপের নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, সায়মা ওয়াজেদ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নির্বাচিত হওয়ায় এ অঞ্চলের দেশগুলোর মানসিক স্বাস্থ্য ও অটিজমসহ সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করে বলেন, অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে বাংলাদেশে যে নবযাত্রা শুরু হয়েছে, এ বিজয়ের ফলে তা আরও বেগবান হবে।
আরও পড়ুন: পাঠদান পদ্ধতিকে আন্তর্জাতিক মানের করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
সিঙ্গাপুর থেকে বুধবার দেশে ফিরছেন রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বুধবার (১ নভেম্বর) দেশে ফিরবেন।
রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট ভালো।
সোমবার (৩০ অক্টোবর) সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।
আরও পড়ুন: তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন
প্রেস সচিব আরও জানান, রিপোর্ট পর্যালোচনা শেষে চিকিৎসকরা রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরে অস্ত্রোপচারের পর রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনার জন্য চিকিৎসকদের একটি বোর্ড সভা গঠন করা হয়। বিভিন্ন রিপোর্ট ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ১ নভেম্বরের মধ্যে রাষ্ট্রপতি উড়োজাহাজে ভ্রমণ করতে পারবেন বলে অভিমত ব্যক্ত করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৮ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতির বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
আরও পড়ুন: চিকিৎসা শেষে ১ নভেম্বর দেশে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি
সিঙ্গাপুরে হোটেল থেকে দাপ্তরিক কাজ করছেন রাষ্ট্রপতি: প্রেস সচিব
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন হোটেল থেকে এখন দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পন্ন করছেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বলেছেন, সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে বাইপাস সার্জারির পর রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে আরও উন্নতি হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি এখন হাঁটাচলা ও স্বাভাবিক কাজ করছেন।
আরও পড়ুন: হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
এদিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট থারমান শানমুগারাতনাম।
রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো এক চিঠিতে সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট তার সুস্থতা ও আশু আরোগ্য কামনা করেন।
শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে রাষ্ট্রপতিকে ফুল ও ফলের ঝুড়ি পাঠান সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি বুধবার হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরবেন
রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরা করতে পারছেন: প্রেস সচিব
সতর্ক থাকুন, আগামী নির্বাচন যাতে বানচাল না হয়: প্রধানমন্ত্রী
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে কেউ বানচাল করতে না পারে বা প্রশ্নবিদ্ধ করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) কমিউনিটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন আসন্ন। 'কেউ যাতে নির্বাচন বানচাল করতে না পারে বা প্রশ্নবিদ্ধ করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বেলজিয়ামে তার হোটেল থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আর্টস থিয়েটার 'ইস্পেস লুমেন'-এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বেলজিয়াম শাখার আয়োজনে অনুষ্ঠানে বেলজিয়ামসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশ নেন।
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্জিত ব্যাপক উন্নয়ন সাফল্য ও অর্জন জনগণের সামনে তুলে ধরতে এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের বিরুদ্ধে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তাতে কান না দিতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু নির্বাচন আসন্ন, তাই বাংলাদেশের বিগত ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড জনগণের সামনে তুলে ধরুন। অপপ্রচারে কান দেবেন না।’
খুনি ও সন্ত্রাসীদের কেউ যেন জনগণের ভাগ্য নিয়ে আর ছিনিমিনি খেলতে না পারে, তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
শেখ হাসিনা কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারা যদি আবার অগ্নিসংযোগে লিপ্ত হয়, তাহলে একজন মানুষও রেহাই পাবে না।’
আরও পড়ুন: গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে যোগ দিতে ব্রাসেলসের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী প্রবাসী বাংলাদেশিদের ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, সরকার এখন রেমিট্যান্স প্রবাহে ৫ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়ন পেয়েছে। তাই দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগকে ভোট দিন।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে বসবাসরত জনগণের সঙ্গে কথা বলার সময় প্রবাসীদের নৌকা প্রতীকে ভোট চাওয়ার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেছে।
তিনি বলেন, আন্তরিকতা, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং সে অনুযায়ী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কারণে আমরা বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়ন করেছি।
১৯৭৫-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৯ সাল পর্যন্ত ২৯ বছরে বিএনপি-জামায়াতসহ অন্যান্য সরকার বাংলাদেশের উন্নয়নে কী করেছে সেই প্রশ্নও তোলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন,‘২৯ বছর মানুষ অন্ধকার ও দুর্ভোগের মধ্যে ছিল।’
আরও পড়ুন: আঞ্চলিক শান্তি-স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে ইইউ’র সমর্থন চান প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, 'তাদের হাতে বাংলাদেশের কোনো ভবিষ্যত নেই এবং তারা বাংলাদেশের জনগণের কথা চিন্তা করে না।’
প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ সকল সংগ্রামে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানের কথা স্মরণ করেন।
তিনি বলেন, দারিদ্র্যের হার ২০০৬ সালে ৪১ শতাংশ থেকে কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এসেছে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ২৫ দশমিক ১ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে এসেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে কোনো চরম দরিদ্র থাকবে না, কারণ সরকার চরম দরিদ্রদের কষ্ট লাঘব করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে উন্নতমানের জাহাজ নির্মাণে বেলজিয়ামকে আমন্ত্রণ প্রধানমন্ত্রীর
হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
বাইপাস সার্জারির পর হাসপাতাল থেকে আজ বুধবার (২৫ অক্টোবর) হোটেলে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
সকালে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরেছেন তিনি।
রাষ্ট্রপতির ব্যক্তিগত চিকিৎসক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন জানিয়েছেন- রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা এখন বেশ ভালো। হোটেলে রাষ্ট্রপতি তার দাপ্তরিক কার্যক্রমও সম্পাদন করছেন।
রাষ্ট্রপতির ব্যক্তিগত চিকিৎসক আরও জানান, রাষ্ট্রপতির চিকিৎসাসহ সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করতে ৩০ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড বসবে। পর্যালোচনা শেষে বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি বুধবার হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরবেন
রাষ্ট্রপতি বুধবার হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরবেন
বাইপাস সার্জারির পর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতাল থেকে বুধবার (১৫ অক্টোবর) হোটেলে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদিন জানান, রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার আরও উন্নতি হয়েছে। তিনি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরার পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শে হালকা শরীরচর্চা করছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতির বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
এদিকে, সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন সৌদি সরকার ও জনগণ।
সৌদি সরকার ও জনগণের পক্ষে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো এক বার্তায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হয়।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার উন্নতি
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির সফল অস্ত্রোপচার
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরা করতে পারছেন: প্রেস সচিব
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।
সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে বাইপাস সার্জারির পর রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে রয়েছেন।
রবিবার (২২ অক্টোবর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর তার প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানিয়েছেন, রাষ্ট্রপতি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরা করতে পারছেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন ভারতের প্রেসিডেন্ট
বিশিষ্ট কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডাক্তার কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত্বাবধানে বুধবার সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
এর আগে চিকিৎসার জন্য ১৬ অক্টোবর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানাসহ সিঙ্গাপুরে যান তিনি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার উন্নতি
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার উন্নতি
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) তাকে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
গত বুধবার সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বাই পাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
হাসপাতালের বিশিষ্ট কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডা. কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত্বাবধানে সার্জারির পর একদিন তাকে আইসিইউতে ডাক্তারের নিবিড় পরিচর্যায় রাখা হয়।
উল্লেখ্য, চিকিৎসার জন্য গত ১৬ অক্টোবর সিঙ্গাপুর যান রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির সফল অস্ত্রোপচার
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির সফল অস্ত্রোপচার
সিঙ্গাপুরে বুধবার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে তার জ্ঞানও ফিরেছে।
বুধবার(১৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রেস সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বর্তমানে রাষ্ট্রপতি নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
বুধবার সকালে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের বিশিষ্ট কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডাক্তার কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বাইপাস সার্জারি করা হয়।
তার আশু আরোগ্য কামনায় দেশবাসীসহ সবার দোয়া চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা