আজকের খবর - 19-03-2024
আয়ারল্যান্ডের মন্ত্রীকে ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার অনুরোধ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশে বিশেষ করে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ, ওষুধ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আইরিশদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি কয়েক হাজার বাংলাদেশিকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ডকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি তিনি আরও বেশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পেশাদারদের আয়ারল্যান্ডে উচ্চতর পড়াশোনা এবং কাজ করার জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করতে দেশটির এন্টারপ্রাইজ, বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী সাইমন কোভেনিকে অনুরোধ করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বাংলাদেশ সফরে আসার জন্য আয়ারল্যান্ডের মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে পণ্য ও সেবায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আরও বাড়ানোর পরামর্শ দেন এবং ২০৩২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) এভরিথিং বাট আর্মস (ইবিএ) বাণিজ্য অগ্রাধিকার ও ২০৩২ সালের পর জিএসপি+ সুবিধার জন্য আয়ারল্যান্ডের সমর্থন কামনা করেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে ইউএনডিপির প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
সোমবার (১৮ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মন্ত্রী সাইমন কোভেনি।
আয়ারল্যান্ডের এই মন্ত্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তার নতুন নিয়োগের জন্য অভিনন্দন জানান।
বাংলাদেশের টেকসই উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি প্রযুক্তি, ওষুধ ও জ্বালানি খাতে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও সহযোগিতার ওপর বিশেষ মনোযোগ দিয়ে প্রতিনিধি দলের সফর বিনিময়ের পরামর্শ দেন।
তিনি ২০৩২ সাল পর্যন্ত ইবিএ সুবিধা এবং ২০৩২ সালের পর জিএসপি+ সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য বাংলাদেশের আবেদনের পক্ষে আইরিশ সমর্থনের আশ্বাস দেন।
আয়ারল্যান্ড সরকারের অভিবাসনবান্ধব নীতির কথা উল্লেখ করে সাইমন আরও বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবীদের আয়ারল্যান্ডে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পরও ইবিএ-জিএসপি প্লাস সুবিধা চান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আয়ারল্যান্ডের মন্ত্রী রোহিঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধানের আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের জন্য অতিরিক্ত ১৫ লাখ ইউরো মানবিক সহায়তা দেওয়া হবে।
দুই মন্ত্রী গাজায় যুদ্ধ নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন এবং সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নারী ও শিশু হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান ওই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি বয়ে আনতে পারে বলে তারা একমত হন।
এর আগে আয়ারল্যান্ডের মন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকায় আয়ারল্যান্ডের প্রথম অনারারি কনস্যুলেট উদ্বোধন করেন। এই পদক্ষেপকে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ডের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি 'গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক' হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে আয়ারল্যান্ড সম্প্রতি কসমস গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ জামিল খানকে বাংলাদেশে তাদের অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভারতে নিযুক্ত আয়ারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত কেভিন কেলি ও মাসুদ জামিল খান।
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে দুই দিনের সরকারি সফরে রবিবার ঢাকায় আসেন আইরিশ মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ঢাকায় প্রথম অনারারি কনস্যুলেট উদ্বোধন করলেন আইরিশ মন্ত্রী সাইমন কোভেনি
লস অ্যাঞ্জেলেসে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
লস অ্যাঞ্জেলেসে অবস্থিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল যথাযোগ্য মর্যাদা, উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উদযাপন করেছে।
এ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কনস্যুলেট শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাসরত শিশু-কিশোররা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তাদের আবেগ ও অনুভূতি আঁকা ছবি, কবিতা, রচনা ও বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরে।
এছাড়া বঙ্গবন্ধুর ছেলেবেলা, ৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৭ মার্চের ভাষণ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর অবদানের ওপর নির্মিত শিশুতোষ প্রামাণ্যচিত্র অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়।
কনসাল জেনারেল সামিয়া আঞ্জুম তার স্বাগত বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ গঠনে তার অবিস্মরণীয় অবদানের কথা স্মরণ করেন।
আরও পড়ুন: বিমানে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
তিনি জাতির পিতার ছেলেবেলার বিভিন্ন ঘটনা উল্লেখ করে পরবর্তী প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মূল্যবোধে অনুপ্রাণিত করার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান।
উপস্থিত শিশুদের নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে এই বিশেষ অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের শহীদ সদস্য ও সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রূহের মাগফেরাত এবং দেশের শান্তি, মঙ্গল ও উন্নয়ন কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
এ দিন সকালে কনস্যুলেট জেনারেলের সকল সদস্য ও বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে কনসাল জেনারেল জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
আরও পড়ুন: রিয়াদে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত
গাইবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধ, সংঘর্ষে নিহত ১
গাইবান্ধায় ফুলছড়িতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত নুরুন্নবীর মৃত্যু ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ মঙ্গলবার সকালে লাশ নিয়ে গ্রামবাসী ও স্বজনরা বিচারের দাবিতে থানা ঘেরাও করে। এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করে গ্রামবাসীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় এবং লাশ তাদের হেভাজতে নেয়। এ ঘটনায় এলাকায় টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফুলছড়ি উপজেলার দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের বাসিন্দা নুরুন্নবী মিয়ার সঙ্গে পাশের বাড়ির গোলজার মিয়ার দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সকালে নুরুন্নবী মিয়া বিবাদমান জমিতে গেলে প্রতিপক্ষ গোলজার মিয়া ও তার লোকজন নিয়ে নুরুন্নবী মিয়ার উপর হামলা চালায় ।
এতে নুরন্নবী মিয়াসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। আহত নুরুন্নবী মিয়াকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন আজ মঙ্গলবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: যশোর-বেনাপোল মহাসড়কে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
নিহতের স্বজনরা বিচারের দাবিতে লাশ নিয়ে আজ সকালে ফুলছড়ি থানায় গেলে পুলিশের সঙ্গে তাদের তর্কবিতর্ক ও হাতাহাতি হয়। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে লাশ নিজেদের হেফাজতে নেওয় এবং ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
এ ব্যাপারে নিহতের ভাই দুলা মিয়া বাদী হয়ে ফুলছড়ি থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ আব্দুল গোফফার ও জহুরুল মিয়া নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করে।
ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাফিকুজ্জামান বসুনিয়া বলেন, নিহতের স্বজন ও গ্রামবাসীরা লাশ নিয়ে থানায় এলে পুলিশের সঙ্গে কথাকাটি হয়। পরে পুলিশ লাশ হেফাজতে নিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় ট্রাকচাপায় স্কুলছাত্র নিহত
সোনারগাঁওয়ে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনি, ৪ যুবক নিহত
খুলনার কয়রায় সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া
সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া এখন খুলনার উপকূলীয় উপজেলা কয়রায় অবস্থান করছেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকাল ৮টায় তিনি মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের গিলাবাড়ি এলাকার নয়নী মাঠে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন।
খুলনার জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন বলেন, তিনি পর্যায়ক্রমে মহেশ্বরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ, মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও মদিনাবাদ ডিজিটাল পোস্ট অফিসসহ ৬টি স্থান পরিদর্শন শেষে দুপুর ১২টায় কপোতাক্ষ কলেজ মাঠে যাবেন। এখানে নির্মিত হেলিপ্যাড থেকে তিনি কয়রা ত্যাগ করবেন।
সংক্ষিপ্ত সময়ে তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিতে থাকা ২টি এলাকা পরিদর্শন করবেন ও ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের অনুভূতি শুনবেন ও জীবন-জীবিকা কার্যক্রম অবলোকন করবেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আসছেন ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া
কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় অতিথি কয়রায় আগমন উপলক্ষ্যে ৫শ স্থানে ১ হাজার ৬০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্ট গার্ড, গোয়েন্দা নজরদারিসহ সকল নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্থানীয় লোকজনের জীবনমান নিজ চোখে দেখা, লিঙ্গ সমতা, মহারাজপুর ও মহেশ্বরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ ডিজিটালাইজেশনে রূপান্তর কার্যক্রম নিজ চোখে দেখা, মদিনাবাদ স্মার্ট পোস্ট সেন্টারের উদ্বোধন এবং ব্যবসায়িক খাতের ভূমিকার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এসডিজি বাস্তবায়নে অগ্রগতি এবং চলমান কয়রার দুর্যোগকবলিত চ্যালেঞ্জগুলো পরিদর্শন করবেন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে ইউএনডিপির প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
অস্বাভাবিক বেশি দাম, ক্রেতা নেই কেরাণীগঞ্জের পাইকারি কাপড় বাজারে
ক্রেতা খরায় ভুগছে কেরাণীগঞ্জের কাপড়ের পাইকারি মার্কেট। সাধারণত শবে-বরাতের আগে থেকেই ঈদ বাজারের ব্যস্ততা শুরু হয় বিক্রেতাদের। কিন্তু এ বছর বেচাকেনা জমেনি এখনো। ব্যবসায়ীদের দাবি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব পড়েছে ঈদ বাজারেও। কাপড়ের দাম বেড়ে যাওয়ায় কমেছে খুচরা ক্রেতা। যারা আসছেন তারাও কিনছেন প্রয়োজনের তুলনায় কম কাপড়।
এদিকে পাইকারি দোকানগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গেঞ্জি, শার্ট, প্যান্ট, শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, থ্রি পিস, বোরকা ও থান কাপড় মান ভেদে পাইকারি বিক্রিতে ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০-৪০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, মানভেদে প্রতিটি শার্ট ও প্যান্টে দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। সাধারণ গেঞ্জিতে দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা এবং চায়না গেঞ্জিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। এদিকে প্রতিটি শাড়িতে গজপ্রতি দাম বেড়েছে ১৫-২০ টাকা করে। অর্থাৎ প্রতিটি শাড়িতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা করে দাম বেড়েছে। আবার পাঞ্জাবি ও পায়জামাতে পিস প্রতি ৫০ থেকে ৮০ টাকা করে দাম বেড়েছে।
থান কাপড় ও থ্রি পিসে গজ প্রতি দাম বেড়েছে ১২-১৫ টাকা করে। বোরকায় প্রতি পিসে দাম বেড়েছে ১৫০-৩০০ টাকা।
আরও পড়ুন: রমজানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ধাক্কায় শহরাঞ্চলে 'সঙ্কুচিত মধ্যবিত্ত'
চাকরির ইন্টারভিউয়ে প্রত্যাশিত বেতন নিয়ে যেভাবে কথা বলবেন
পেশাগত জীবন গঠনের সব থেকে সংবেদনশীল পর্যায়টি হচ্ছে চাকরির ইন্টারভিউ। যেখানে মাত্র ১০ থেকে ১৫ মিনিটের ওপর নির্ভর করে পুরো ক্যারিয়ার, বিশেষ করে চাকরিটি যদি হয় খুব প্রয়োজনীয় অথবা বহু প্রত্যাশিত। নিয়োগকর্তার সঙ্গে এই আলাপচারিতায় প্রতিটা বাক্য তাৎক্ষণিকভাবে গড়ে দেয় চাকরি পাওয়ার মাইলফলক।
এই আলাপের শেষ পর্বে থাকে বেতন সম্পর্কিত কথোপকথন, যে মুহূর্তটি চাকরি প্রার্থীদের জন্য আরও উত্তেজনার। প্রত্যাশিত বেতন নিয়ে কথা বলার এই ছোট্ট পর্বটি কীভাবে সফলভাবে সম্পন্ন করা যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
প্রত্যাশিত বেতন বলতে আসলে কী বোঝায়
কোনো সুনির্দিষ্ট কাজের জন্য সম্মানী হিসেবে নিয়োগর্কতার কাছে প্রার্থীর যে পরিমাণ অর্থের দাবি থাকে সেটিই প্রত্যাশিত বেতন নামে অভিহিত। কাজের ধরন ও ক্ষেত্র, দেশ, ও সময়ের ভিত্তিতে এই সম্মানী পরিবর্তিত হয়। আর প্রত্যাশার সঙ্গে মৌলিকভাবে জড়িয়ে থাকে প্রার্থীর দক্ষতা, যার পরিপূরকভাবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় অভিজ্ঞতা। এর সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে কাজ করে কাজটির চাহিদা, উপলব্ধতা এবং দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা।
আরও পড়ুন: চাকরির জন্য সিভি তৈরিতে যে বিষয়গুলো পরিহার করবেন
এই সব উপাদানের সাপেক্ষে যে পরিমাণ অর্থ দাবি করা হচ্ছে প্রার্থী আসলেই তার প্রাপ্য কি না তা প্রমাণ করা জরুরি। আর তারই যাচাই-বাছাই চলে চাকরির ইন্টারভিউতে।
বিষয়টি সম্পূর্ণ প্রার্থীর ঐচ্ছিক বিষয় হলেও অঙ্কটি নির্ধারণের ক্ষেত্রে যথাযথ গবেষণার প্রয়োজন। নতুবা খুব কম দাবি করার ফলে প্রার্থী সঠিক আর্থিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন। শুধু তাই নয়, এটি দীর্ঘ মেয়াদে তার ক্যারিয়ারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং একই সঙ্গে সেই কাজের বাজার নষ্ট করে। অন্যদিকে খুব বেশি দাবি করার মাধ্যমে চাকরির সুযোগটাই হাত ছাড়া হয়ে যেতে পারে।
কীভাবে প্রত্যাশিত বেতন নির্ধারণ করবেন
আত্ম-মূল্যায়ন
নিজের বাজার মূল্যটা ঠিক কত তা বুঝতে হলে নিজেকে একটি পণ্য বা সেবা হিসেবে চিন্তা করতে হবে। একটি পণ্য চূড়ান্ত ভাবে বিক্রিযোগ্য হওয়ার পূর্বে কাঁচামাল সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াকরণ পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যায়। এ সময় তার যাবতীয় খরচের সঙ্গে লাভের পরিমাণ যোগ করে তারপর ঠিক পণ্যের দাম। একজন ব্যক্তির পারদর্শিতার মূল্য নির্ধারণের ব্যাপারটিও ঠিক একই। এখানে যাচাই করতে হয় একটি কাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যেতে কতটা শ্রম এবং সময় দেওয়া হচ্ছে। শারীরিক শ্রম অপেক্ষা মানসিক শ্রমের মূল্য বেশি।
আরও পড়ুন: ফুড ব্লগার বা ভ্লগার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার উপায়
অপেক্ষাকৃত কম রসদে তুলনামূলক কম সময়ের মধ্যে গুণগত মান অক্ষুন্ন রেখে কাজটি সম্পন্ন করা। মুলত এর উপর ভিত্তি করেই প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়ে ওঠে কোনো কর্মচারী বা কর্মকর্তার বাজার মূল্য।
এই মূল্য যাচাইয়ের জন্য প্রার্থীকে প্রথমে দেখতে হবে বাজারে তার পারদর্শিতার চাহিদা কতটুকু। এই নিরীক্ষায় উতড়ে গেলে তারপরেই আসবে দক্ষতার বিষয়টি। কাজের ইন্ডাস্ট্রি ভেদে এই বিষয়টিকে বিশেষায়িত করে উচ্চ শিক্ষা, পেশাগত ট্রেনিং এবং সরাসরি কাজের অভিজ্ঞতা। ব্যবহারিক বা প্রযুক্তিগত কাজগুলোতে প্রায় ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার উপর হাতে-কলমে কাজের অভিজ্ঞতা গুরুত্ব পায়। আবার যে পারদর্শিতাগুলো খুব কম দেখা যায়, কিন্তু বাজারে চাহিদা প্রচুর, এগুলোর সম্মানী নিলামের মত বাড়তে থাকে।
নেটওয়ার্কিং
বেতন কত হওয়া উচিৎ তা জানার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো একই ইন্ডাস্ট্রির লোকদের সঙ্গে নেটওয়ার্কিং করা। ক্যারিয়ারের শুরুতে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র এবং শিক্ষকগণ এই নেটওয়ার্কিংয়ে ব্যাপক অবদান রাখে। তাদের মধ্যে যারা বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন পদের বেতনের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
স্বভাবতই তথ্য সংগ্রহের জন্য এটি খুব স্বল্প মেয়াদী উপায় নয়, কেননা বেতন নিয়ে কথা বলতে কেউই প্রস্তুত থাকেন না। দীর্ঘ দিন সম্পর্কের সুবাদে এরকম তথ্য পাওয়া সম্ভব। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুর দিন থেকেই বিভিন্ন ক্লাব, সিনিয়র ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সান্নিধ্য অর্জনের চেষ্টা শুরু করতে হবে। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে বিভিন্ন অনলাইন গ্রুপ ও ফোরামের দৌলতে নেটওয়ার্কিং অনেকটা সহজ হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: উবার ড্রাইভার অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করবেন যেভাবে
গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ১১
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ আরও একজন সোমবার সন্ধ্যায় মারা গেছেন। এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১ জনে দাঁড়িয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন তাওহিদের (৭) মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক হোসেন ইমাম।
তিনি বলেন, তাওহিদের শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে যায়। এর আগে শনিবার তার ছোট বোন তৈয়বা (৪) মারা যায়।
হোসেন ইমাম বলেন, বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও ১৭ জন।
উল্লেখ্য, বুধবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাকের তেলিরচালা এলাকার একটি বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লাগে। বাড়ির লোকজন সেটি রাস্তায় ফেলে দিলে বিস্ফোরণ ঘটে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ১০
আরও ২ জনের মৃত্যুতে গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
লক্ষ্মীপুরে উপড়ে ফেলা হয়েছে যুবলীগ নেতার চোখ
লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ নেতা কামাল হোসেনের চোখ উপড়ে ফেলেছে দৃর্বত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সদর হাসপাতাল, এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৮ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নে নন্দীগ্রাম এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত কামাল হোসেন বশিকপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও পোদ্দার বাজারের ফল ব্যবসায়ী।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, কামাল হোসেন ইফতারের পর বাড়ি থেকে পোদ্দার বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। নন্দীগ্রাম এলাকায় পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা তাকে এলোপাতাড়ি রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এক পর্যায়ে রড দিয়ে খুঁচিয়ে তার চোখ উপড়ে ফেলে পালিয়ে যায় তারা। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। তার অবস্থায় আশঙ্কাজনক হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: যুবলীগ নেতার কাছে চাঁদা দাবি, গ্রেপ্তার ৪
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন জানান, কামাল হোসেনের অবস্থায় আশঙ্কাজনক। তার ডান চোখসহ মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া মাথা, নাক-মুখ ও চোখ দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক বলেন, কামাল হোসেনের সঙ্গে বাজারের এক সার ব্যবসায়ীদের মধ্যে দ্বন্ধ চলে আসছে। এর জেরে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
আরও পড়ুন: যশোরের অভয়নগরে যুবলীগ নেতা খুন
কুমিল্লায় যুবলীগ নেতা হত্যায় ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বঙ্গবন্ধু পূর্বসেতু রেলস্টেশনে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হওয়ার প্রায় ৫ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে।
সোমবার দিবাগত রাত (১৯ মার্চ) ৩টার দিকে উদ্ধার কাজ সম্পন্ন হলে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।
এদিকে, সোমবার (১৮ মার্চ) রাত ১০টার দিকে লাইনচ্যুতির ঘটনা ঘটে।
বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার খায়রুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিভিন্ন স্টেশনে আটকা পড়া ট্রেনগুলো চলতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: বিজয় এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১৪ ঘণ্টা পর ডাউন লাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
গতকাল সোমবার (১৮ মার্চ) পঞ্চগড় থেকে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছাড়ার পর বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতির পর রাত ১০টার দিকে রওনা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একটি বগি লাইনচ্যুত হয়।
খায়রুল ইসলাম আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু রেলসেতু প্রকল্পের একটি ক্রেনের সাহায্যে বগিটি টেনে তোলা হয় এবং ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় দুইশ ফুট লাইনের মেরামত করার পর ট্রেন চলাচল শুরু হয়।
বঙ্গবন্ধু পূর্বসেতু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর আশরাফ জানান, এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। লাইনচ্যুত বগিটির চাকার কোনো ত্রুটির কারণে এমনটি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ফেনীতে ‘সাগরিকা এক্সপ্রেস’ ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
ট্রেন লাইনচ্যুত: জামালপুর-ময়মনসিংহ রুটে চলাচল বন্ধ
মঙ্গলবার সকালে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে ঢাকা বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান আজ মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টায় ১৯৭ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে শহরটি।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ২৬৫, ২৬৪ ও ১৯৩ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্বে তৃতীয়
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: ৩ জেলার উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে
আজ সকালে ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’