%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর ১৬তম আসর ৬-৭ মে
ডেনিম জগতের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ’বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’র ১৬তম আসর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ৬ ও ৭ মে।
ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় আয়োজন করা হয়েছে এবারের প্রদর্শনীর।
এবারের সংস্করণের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘রিইমাজিন’ বা নতুন করে ভেবে দেখা।
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন, “বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর প্রতিপাদ্য হিসেবে ‘রিইমাজিন’ বেছে নিয়েছি। কারণ এর মাধ্যমে কেবল ডেনিম শিল্পের রূপান্তরের বিষয়টি বোঝানো হয় তা নয়, বরং ডেনিমের মূল ধারাকে পুনরায় সংজ্ঞায়িত করার বিষয়টিও প্রকাশ পায়।”
তিনি আরও বলেন, প্রচলিত প্রথা থেকে বের হয়ে ডেনিম সম্পর্কে দূরদর্শী ও যুগান্তকারী অভিজ্ঞতা তৈরির পাশাপাশি এ শিল্পে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলোর অন্বেষণ চলছে। সাসটেইনেবল প্র্যাকটিস থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক ডিজাইনের কৌশলগুলো নিয়ে ডেনিম শিল্পে যুগান্তকারী পরির্বতনে কাজ করছে ডেনিম এক্সপো।
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানসহ কয়েকটি প্যানেল আলোচনা, ট্রেন্ড সেমিনার এবং একটি ট্রেন্ড জোন থাকবে।
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর ট্রেন্ড জোনে বিভিন্ন উদ্ভাবনী ডেনিম পণ্য প্রদর্শন করা হবে।
দুদিনব্যাপী এ প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, ইতালি, ফ্রান্স, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, ভিয়েতনাম, জাপানসহ ১১টি দেশের ৬০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে।
এর মধ্যে রয়েছে ডেনিম ফেব্রিক মিলস এবং নন-ডেনিম, পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান, ওয়াশিং লন্ড্রি, এক্সেসরিজ ও ট্রিমস, কেমিক্যালস, মেশিনারি বা প্রযুক্তি এবং লজিস্টিক ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠান।
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোতে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- অরক্রোমা ম্যানেজমেন্ট এল এল সি, আর্গন ডেনিমস লিমিটেড, এ.আর.এম কিমিয়া, আর্টিস্টিক মিলিনার্স (প্রা.) লিমিটেড, আসুটেক্স, ব্ল্যাক পিওনি টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ব্লু-সাইন টেকনলজিস এ.জি, কেয়ার এপ্লিকেশন্স, এস. এল, ইউ., চ্যাংজু ডেই প্রিন্টিং এন্ড ডাইং লিমিটেড, চ্যাংজু তাওশেং টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, চ্যাংজু তেহোম টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, চেরি বাটন লিমিটেড, ক্লিয়ারিটি – কিমিয়া টেক্সটিল পাজারলামা সানায়ি দিস টিকারেত কো. লিমিটেড এসটিআই, সি.এম.এ সি.জি.এম, ডেনিম সলিউশন লিমিটেড, ডাবল উয়িনস ডেনিম কো. লিমিটেড, ডাইসিন গ্রুপ, এক্সপেরিয়ান্স গ্রুপ লিমিটেড, ফোশান আইলিকুন টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান ফয়জন টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান গাবা টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান জে.কে.এল টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান হটলাইন টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান এম-জে.আই.টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান নানহাই দাইয়্যু টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান নানহাই হংজিনদা টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফোশান ইউতাই টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ফ্রীডম ডেনিম, গোয়াংডং দাসেন ইমপোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট কো. লিমিটেড, গোয়াংডং শিনহুসন (হুইসেং) টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, গুয়াংজু ফেংগু টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, গুয়াংঝো এইচ এন্ড এইচ টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, গুয়াংঝো হংটাই ইম্পঃ অ্যান্ড এক্সপঃ ট্রেড কো. লিমিটেড, গুয়াংঝো হুয়াজিয়ান টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিয়াল কো. লিমিটেড, জিয়ানজিন হেংলিয়াং টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, কান ইন্ডাস্ট্রি মুহেন্দিসলিক সান. ভিই টি.আই.সি. লিমিটেড এস.টি.আই, কাইসার, লিবার্টি মিলস লিমিটেড, লায়ন ফেব্রিক্স প্রাইভেট লিমিটেড, লাকি টেক্সটাইল গ্রুপ কোং লিমিটেড, মেসার্স এল.এন.জে ডেনিম, ম্যাকড্রাই ডেসিক্যান্ট লিমিটেড, মেটোড মেকাইন সান. ভিই. টিক. লিমিটেড এসটিআই, নিয়ারকিমিকা এস.পি.এ, অফিসিনা +৩৯ এস.আর.এল, ওজোনডেনিম টেক্সটিল ভে টেক্সটিল ওয়াইআইকে. পাজ, দান. সান. টিক. এল এইচ আর. লিমিটেড এস.টি.আই, রেমন্ড ইউ.সি.ও ডেনিম প্রা. লিমিটেড, রেসপা কিম্যা বয়া সান. ভি টিক. লিমিটেড এস.টি.আই, আর.এ.নটি (বিডি) লিমিটেড, সোকো কিমিকা এস.এল. আর, স্কয়ার ডেনিমস লিমিটেড, টেক্স ফাস্টেনারস, ফ্ল্যাক্স কোম্পানি এস.এ.এস, ভেভ টেকনোলজি বিলিসিম সান. ভিই টিক. এ. এস., ভিটা টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, এক্স.ডিডি টেক্সটাইল কোম্পানি লিমিটেড, ওয়াই_কে.কে বাংলাদেশ পি.টি.ই লিমিটেড, ঝেজিয়াং জিনসুও টেক্সটাইল কো. লিমিটেড, ঝেজিয়াং উইক্সিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড, এবং ঝেজিয়াং জিনলান টেক্সটাইল কো. লিমিটেড।
১৫০০ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড ছাড়বে বেক্সিমকো
বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড (বেক্সিমকো) তাদের বেক্সিমকো প্রথম আনসিকিউরড জিরো কুপন বন্ড'-এর সাবস্ক্রিপশন শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে।
আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে এই সাবস্ক্রিপশনের প্রথম ধাপ শেষ হবে চলতি বছরের ১৫ মে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গত ৩ এপ্রিল বেক্সিমকোকে মোট ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করার অনুমোদন দিয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এই বন্ডের অ্যারেঞ্জার আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং এর ট্রাস্টি হিসেবে রয়েছে সন্ধানী লাইফ।
‘বেক্সিমকো প্রথম আনসিকিউরড জিরো কুপন বন্ড’-এর ডিসকাউন্ট রেট ১৫ শতাংশ, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এতে প্রতি ১ লাখ টাকায় মাসিক রিটার্ন আসবে ১ হাজার ২৫০ টাকা।
এই অ-পরিবর্তনযোগ্য, পুনরুদ্ধারযোগ্য, আনসিকিউরড বন্ডের লক্ষ্য বাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করা, যার মধ্যে ১ কোটি টাকা শ্রীপুর টাউনশিপ লিমিটেডকে মায়ানগর প্রকল্প উন্নয়নের জন্য ঋণ হিসেবে প্রদানের জন্য ব্যবহার করা হবে। বাকি ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে বেক্সিমকো লিমিটেডের বিদ্যমান ব্যাংক ঋণ পরিশোধে।
আরও পড়ুন: কাতারের সঙ্গে যৌথ বাণিজ্য কাউন্সিল গঠনে এফবিসিসিআইয়ের চুক্তি
এক লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে মূলধনসহ পাঁচ বছরে মোট রিটার্ন আসবে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
এই বন্ড সাবস্ক্রিপশনে বিনিয়োগের নিম্নসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা এবং এটির সর্বোচ্চ সীমা নেই। ফলে সব ধরণের বিনিয়োগকারীরা এতে বিনিয়োগ করতে পারবেন।
আগ্রহীরা ১৬৯০০ নম্বরে কল করে অথবা এ সংশ্লিষ্ট প্রচারণায় ব্যবহৃত কিউআর কোড স্ক্যান করে এই বন্ড সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ফের সোনার দাম কমাল বাজুস
ফের সোনার দাম কমাল বাজুস
বাংলাদেশের স্বর্ণের বাজারে অস্থিরতার মধ্যে আবারও প্রতি ভরি স্বর্ণে দাম কমেছে দুই হাজার ৯৯ টাকা।
বুধবার(২৪ এপ্রিল) নতুন দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
নতুন দাম অনুযায়ী ভালো মানের ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯১ টাকা করা হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি মাসে সপ্তমবারের মতো স্বর্ণের দাম পরিবর্তন করল স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনটি।
গত ৬, ৮, ১৮ ও ২১ এপ্রিল চার দফায় স্বর্ণের দাম ৫ হাজার ১৯০ টাকা বাড়ায় এবং তিন দফায় ২০, ২৩ ও ২৪ এপ্রিল স্বর্ণের দাম ৬ হাজার ৭৭ টাকা কমায় সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের ভরিতে কমল ৮৪০ টাকা
বাজুস ৬ এপ্রিল স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১ হাজার ৭৫০ টাকা, ১৮ এপ্রিল ২ হাজার ৬৫ টাকা এবং ২১ এপ্রিল ৬৩০ টাকা বাড়ায়। অন্যদিকে গত ২০ এপ্রিল স্বর্ণের দাম ৮৪০ টাকা, ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা এবং সর্বশেষ ২৪ এপ্রিল ২৯৯ টাকা কমায় সংস্থাটি।
বুধবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য মনিটরিং স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি মাসুদুর রহমান দাম কমানোর প্রজ্ঞাপন জারি করেন।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের দাম কমলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
ক্যাটাগরি অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেট রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেট ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
আরও পড়ুন: ২১ দিনে চারবার স্বর্ণের দাম বাড়াল বাজুস
কাতারের সঙ্গে যৌথ বাণিজ্য কাউন্সিল গঠনে এফবিসিসিআইয়ের চুক্তি
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও মজবুত ও জোরদার করার পাশাপাশি ব্যবসায়িক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে জয়েন্ট বিজনেস কাউন্সিল (জেবিসি) প্রতিষ্ঠায় চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ ও কাতার।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনা ও কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির উপস্থিতিতে এ চুক্তি সই হয়। দুই দেশের পক্ষে চুক্তিতে সই করেছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং কাতার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (কিউসিসিআই)।
এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম এবং কিউসিসিআই চেয়ারম্যান শেখ খলিফা বিন জসিম আল থানি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। মূলত বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে দুই দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বাণিজ্য জোরদার করতে এই চুক্তি সই হয়।
এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম এই প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে জেবিসি প্রতিষ্ঠা দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন সম্ভাবনা উন্মোচন করেছে। এ চুক্তির আওতায় কাতারের ব্যবসায়ীরা যেমন উপকৃত হবে, তেমনি বাংলাদেশি ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের পক্ষেও কাতারের রপ্তানি বাজারে প্রবেশ করা আরও সহজতর হবে। এছাড়া কাতার থেকে জ্বালানিসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিও সহজ হবে। একইসঙ্গে জেবিসির মাধ্যমে কাতারের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এফবিসিসিআই ও কিউবিসিসিআইয়ের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও কাতারের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি হস্তান্তর, সেবা ও অন্যান্য শিল্প খাতে বাণিজ্য কার্যক্রম জোরদারের প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠবে জয়েন্ট বিজনেস কাউন্সিল।
এফবিসিসিআই ও কিউসিসিআই উভয়ই দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও পরিষেবা সম্পর্কিত তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে উপকৃত হবে। পাশাপাশি দুই দেশের ব্যবসায়িক তথ্যের আদান-প্রদান, সংশ্লিষ্ট সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেওয়া, প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করাসহ অন্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে জেবিসি।
এছাড়া উভয় পক্ষই বাণিজ্য উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য যৌথ বৈঠক আয়োজন করতে পারবে। চুক্তি অনুযায়ী প্রয়োজনে এফবিসিসিআই ও কিউসিসিআই সাব-কমিটি ও টাস্কফোর্স গঠন করতে পারবে।
প্রচণ্ড গরমে চাহিদার সঙ্গে বেড়েছে ডাবের দাম
চলমান তাপপ্রবাহে তৃষ্ণা নিবারণের জন্য চাহিদা বেড়েছে ডাবের। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে গেছে দামও।
রাজধানীতে ৩০ থেকে ৬০ টাকা বেড়ে ছোট আকারের ডাব বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা পর্যন্ত। আর মাঝারি ও বড় আকারের ডাব প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়। এটি এ বছরের রেকর্ডমূল্য।
মতিঝিল এলাকায় ভ্যানে করে ডাব বিক্রি করেন জুসিনুর। তিনি ইউএনবিকে বলেন, ঈদের ছুটির পর পাইকাররা ডাবের দাম ৩০ থেকে ৬০ টাকা বাড়িয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পাঁচ বছরে ব্যবসায় এত বেশি দাম কখনো দেখেননি। এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির সময়ও নয়।
সদরঘাটের বাদামতলীতে ডাব ও ফলের পাইকারি বিক্রেতা ইব্রাহিম সরদার এ প্রতিবেদককে জানান, সবসময় ঈদের পরপর চাহিদা কম থাকত কিন্তু এবার তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে চাহিদা বেড়ে গেছে।
উৎপাদকদের কাছ থেকে সরবরাহকারীরা বেশি দামে ডাব কিনেছেন আর সেই কারণে পাইকারি বাজারে ডাবের দাম বাড়ছে বলে জানান এই বিক্রেতা। সে কারণেই তাকেও সরবরাহকারীদের কাছ থেকে বেশি দামেই ডাব কিনতে হয়েছে।
রবিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ, গুলিস্তান, পল্টন ও শাহবাগ এলাকায় ডাবের দাম বেশ বাড়তি দেখা গেছে।
ঢাকার অন্যতম পাইকারি বাজার কারওয়ান বাজারেও দেখা গেছে ডাবের দাম বেশি। ব্যবসায়ীদের দাবি, বরিশাল, ভোলা, বাগেরহাট, নোয়াখালী, ফরিদপুর, যশোর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের সরবরাহ পয়েন্টেও বেড়েছে ডাবের দাম।
গত ১০ দিনের ব্যবধানে সরবরাহ পর্যায়ে ডাবের দাম প্রতিটিতে ৩০ টাকা বেড়েছে।
পাইকারি বিক্রেতা সূর্য আলী ইউএনবিকে জানান, ১০০টি ডাবের দাম এখন দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। এত চড়া দাম আগে দেখা যায়নি।
গত রমজান মাসেও ডাবের দাম ২ থেকে ৩ হাজার টাকার কম ছিল বলে জানান তিনি।
ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালে ঢাকায় একটি ডাবের দাম ছিল গড়ে ২২ টাকা। ২০২০ সালে প্রতিটির দাম উঠেছিল ৭৪ টাকা।
ক্যাবের সহসভাপতি এস এম নাজের হোসেন বলেন, বর্তমানে প্রতিটি ডাবের গড় দাম ১০০ টাকার নিচে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৬ হাজার ৯৬০ হেক্টর জমিতে নারিকেলের উৎপাদন ৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৯১ টন থেকে কমে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৮ হাজার ২২১ হেক্টর জমিতে ৫ লাখ ১০ হাজার ৩৬০ টনে নেমে এসেছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের পর থেকে নারকেলের উৎপাদন কমতে শুরু করে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৮৫১ টন, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৬ লাখ ৫০ হাজার ৯৩২ টন, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৫২০ টন, ২০২০-২১ অর্থবছরে ৫ লাখ ১৯ হাজার ৪৫৮ টন এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫ লাখ ১০ হাজার ৩৬০ টন নারকেল উৎপাদন হয়েছে।
ভোলা জেলায় ২০২১-২২ অর্থবছরে সর্বোচ্চ ৮৮ হাজার টন নারিকেল উৎপাদিত হয় এবং ২০১৬-১৭ অর্থবছরে জেলায় উৎপাদন হয় ১ লাখ ২৩ হাজার ৯৫০ টন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন বছরব্যাপী ফল উৎপাদন ও পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মেহেদী মাসুদ বলেন, দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে নারিকেলের চাষ বাড়ছে না।
দেশে চাহিদা বাড়ায় ডাব ও নারকেলের উভয়ের দামই বেড়েছে বলে জানান তিনি।
২১ দিনে চারবার স্বর্ণের দাম বাড়াল বাজুস
অস্থির স্বর্ণের বাজারে প্রতি ভরিতে ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পরই রবিবার (২১ এপ্রিল) ৬৩০ টাকা দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
এ নিয়ে এপ্রিল মাসে স্বর্ণের দাম ভরিতে ৫ হাজার ১৯০ টাকা বাড়িয়েছে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনটি।
শনিবার (২০ এপ্রিল) বাজুস স্বর্ণের দাম ভরিতে ৮৪০ টাকা কমিয়েছিল। আর চলতি এপ্রিলের ৬, ৮, ১৮ ও ২১ তারিখে মোট চারবার স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে।
রবিবার (২১ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে বাজুসের নতুন দর কার্যকর হয়। বাংলাদেশে স্বর্ণের বাজারে চরম অস্থিরতা চলছে। প্রথমবারের মতো প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকার রেকর্ড গড়ল।
বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পরিবীক্ষণ স্থায়ী কমিটির সভাপতি মাসুদুর রহমানের সই কর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ ৪২৮ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার তিন টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা।
স্বর্ণের দাম বাড়লেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
ক্যাটাগরি অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেট রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেট ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের ভরিতে কমল ৮৪০ টাকা
স্বর্ণের ভরিতে কমল ৮৪০ টাকা
চলতি এপ্রিলে কয়েক দফায় স্বর্ণের দাম ভড়ি প্রতি মোট ৪ হাজার ৫৬০ টাকা বাড়ানোর পর মাত্র ৮৪০ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
শনিবার (২০ এপ্রিল) স্বর্ণের দাম কমানোর নতুন এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় (বাজুস।
সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, আজ বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে বাজুস সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করেছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা।
এর আগে গত বুধবার বাজুস জানিয়েছিল, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হবে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা, যা এ যাবৎকালের মধ্যে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। চলতি এপ্রিলে বাজুস এ পর্যন্ত তিনবার (৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল) স্বর্ণের দাম বাড়ানোর রেকর্ড করে।
আরও পড়ুন: স্বর্ণ চোরাচালানে বছরে ৭৩ হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে: বাজুস
শনিবার বাংলাদেশ জুয়েলার্সের বাজার মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য মনিটরিং স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি মাসুদুর রহমান দাম বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা। এছাড়া প্রতি ভরি স্বর্ণ ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ১৯৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের দাম কমলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেট রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেট ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
আরও পড়ুন: স্বর্ণ শোধনাগার শিল্পে ১০ বছরের কর মওকূফ চায় বাজুস
সয়াবিনের খোলা তেলের দাম কমলেও বেড়েছে বোতলজাত তেলের
প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা বাড়িয়ে ১৬৭ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১০ টাকা বাড়াতে পরিশোধনকারীদের দাবি জানানোর একদিন পরই এ দাম নির্ধারণ করা হলো।
বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্যতেলের দাম পুনর্মূল্যায়ন সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু এ তথ্য জানান।
সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে একজন ভোক্তাকে এখন পাঁচ লিটারের ভোজ্যতেলের বোতল কিনতে অতিরিক্ত ১৮ টাকা দিতে হবে অর্থাৎ ৮১৮ টাকা পরিশোধ করতে হবে। আগে এর দাম ছিল ৮০০ টাকা।
আরও পড়ুন: খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করা যাবে আরও ৬ মাস
অন্যদিকে প্রতি লিটার খোলা তেলের দাম ২ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪৭ টাকা।
এর আগে গত বুধবার ভোজ্যতেল শোধনাগার কোম্পানিগুলো লিটারপ্রতি ১০ টাকা দাম বাড়ানোর দাবি জানিয়ে বলেন, গত দুই মাস ধরে যে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) কমানো হয়েছিল, তা গত সোমবার শেষ হয়েছে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন লিটারে কমল ৫ টাকা, কার্যকর রবিবার
বিদেশি ব্যাংক আলফালাহকে অধিগ্রহণ করবে ব্যাংক এশিয়া
আর কোনো ব্যাংককে একীভূতকরণের সুযোগ দেওয়া হবে না এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে বিদেশি ব্যাংক আলফালাহকে অধিগ্রহণের জন্য ব্যাংক এশিয়াকে অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
নতুন মাত্রার অংশ হিসেবে বাংলাদেশের বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক এশিয়া বিদেশি ব্যাংক আলফালাহকে অধিগ্রহণের পরিকল্পনা করছে।
করাচিভিত্তিক ব্যাংক আলফালাহ ১৭ এপ্রিল পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জকে এ তথ্য জানায়।
আরও পড়ুন: বিডিবিএল সোনালী ব্যাংকে এবং রাকাব বিকেবির সঙ্গে একীভূত হতে যাচ্ছে
প্রকাশিত তথ্যে জানা যায়, ব্যাংক আলফালাহ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের বাংলাদেশ পরিচালনা, সম্পদ ও দায় অধিগ্রহণের জন্য প্রাপ্ত বাধ্যবাধকতামুক্ত ইঙ্গিতমূলক প্রস্তাবের ক্ষেত্রে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে।
এতে বলা হয়, ব্যাংক আলফালাহ বাংলাদেশের ব্যাংক এশিয়ার জন্য যথাযত কার্যক্রম শুরুর জন্য স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের অনুমোদন চাইছে।
ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহেল আর কে হুসেইন বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি একীভূতকরণ নিয়ে খুব বেশি আলোচনার অংশ নয়।
আগামী সপ্তাহে দুই ব্যাংকের নির্বাহীদের সঙ্গে বৈঠকে অধিগ্রহণের বিষয়টি চূড়ান্ত রূপ পাবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে বেসিক ব্যাংক
ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব ব্যবসায়ীদের
গত ১৫ এপ্রিল ভোজ্যতেলের ওপর শুল্ক অব্যাহতির সময়সীমা শেষ হওয়ায় ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন ব্যবসায়ীরা।
সোমবার(১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিভিওআরভিএমএফএ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছে।
বিভিওআরভিএমএফএর নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম মোল্লা চিঠিটি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে বলা হয়, কাঁচামাল আমদানি ও ভোজ্যপণ্য উৎপাদনে কর অব্যাহতি থাকায় গত ১৫ এপ্রিল ভ্যাট অব্যাহতির আগের নির্ধারিত মূল্যে সরবরাহ করা হবে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের বোতল ১৭৩ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৮৪৫ টাকা ও এক লিটার পাম তেল ১৩২ টাকায় বিক্রি করা হবে।
গত ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড পরিশোধিত ও অপরিশোধিত (অপরিশোধিত) সয়াবিন ও পাম তেলের মূল্য সংযোজন কর ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন লিটারে কমল ৫ টাকা, কার্যকর রবিবার
তবে মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, ভোজ্যতেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজার দরের সঙ্গে সমন্বয় করা যেতে পারে, তবে সময় লাগবে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ভোজ্যতেলের নতুন চালান আমদানির ক্ষেত্রে দাম বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
আরও পড়ুন: খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করা যাবে আরও ৬ মাস