������������������
মিউজিক ভিডিওতে প্রথমবার দিঘী
শিশুশিল্পী হিসেবে প্রথমবার পর্দায় হাজির হয়েছিলেন অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দিঘী। পরবর্তীতে ফিরলেন নায়িকা হয়ে। এখন পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত শুটিং নিয়ে চলছে তার ব্যস্ততা।
দিঘীর ভক্তদের জন্য নতুন খবর, এবার মিউজিক ভিডিওর মডেল হিসেবে অভিষেক হতে যাচ্ছে এই চিত্রনায়িকার। আরটিভি মিউজিকের ব্যানের ‘আউলা ঝাউলা’ শিরোনামের গানটি সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শওকত আলী ইমন।
গীতিকার মিজানুর রহমানের লেখা গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন আরটিভির বাংলার গায়েনের শিল্পী লাবনী। ভিডিও নির্মাণ করেছেন উজ্জল রহমান। কোরিওগ্রাফিতে ছিলেন আসাদ খান।
আরটিভির স্টুডিওতে জমকালো আয়োজনে নির্মাণ হয় ভিডিওটি। এই সম্পর্কে দিঘী বলেন, ‘কাজটি খুব ব্যতিক্রম ধরনের হয়েছে। মনে হচ্ছিল যেন মিউজিক ভিডিও নয় সিনেমার গানের শুটিং করছি। ভিডিওটি নিয়ে আমি খুব আশাবাদী।’
নাচনির্ভর এই মিউজিক ভিডিওটি ঈদুল ফিতরে আরটিভির বিশেষ অনুষ্ঠানে এবং আরটিভি মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে রিলিজ হবে।
আরও পড়ুন: ঈদে মুক্তির মিছিলে ৪ সিনেমা, হল মালিকদের সংশয়
সিয়াম-পূজা জুটির বৈশাখ চমক
কেজিএফ চ্যাপ্টার ২: মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ব্যয়বহুল কন্নড় চলচ্চিত্রের বাজিমাত
১৪ এপ্রিল ২০২২ তথা বৈশাখের প্রথম দিনে রীতিমত ঝড়ো আবির্ভাব ঘটলো বহুল প্রত্যাশিত কন্নড় অ্যাকশন চলচ্চিত্র কেজিএফ চ্যাপ্টার ২-এর। প্রথম কন্নড় সিনেমা হিসেবে অতিকায় আইম্যাক্সের পর্দায় মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্রটির অভিজাত সূচনায় ভাসছে গোটা ভারতীয় উপমহাদেশ। কেজিএফ চ্যাপ্টার ১-এর সফলতার ধারাবাহিকতায় এই দ্বিতীয় কিস্তিটির অত্যধিক বাজেট মোটেই ঝুঁকির মধ্যে ফেলেনি ফিল্ম সিরিজটিকে। বরং রাতারাতি বিশ্ব জুড়ে অ্যাকশন মুভি ম্যানিয়াতে হিট করা মুভিটি তৃতীয় সংস্করণেরও মাইলফলক দিয়ে রেখেছে। প্রথম ছবির বাজিমাতের তিন বছরের মাথায় নির্মিত এই মুভিটি বর্তমানে বলিউড ব্লকবাস্টারগুলোর সাথে একই মঞ্চ ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। ক্রাইম জনরার এই অসামান্য চলচ্চিত্র নিয়েই আজকের বিনোদন বিষয়ক ফিচার।
কেজিএফ চ্যাপ্টার ২ মুভির কাহিনী
কেজিএফ-এর পূর্ণ রূপ কোলার গোল্ড ফিল্ড্স, যেটি হচ্ছে ভারতের কর্নটক প্রদেশের অন্তর্গত কোলার জেলার একটি প্রখ্যাত স্বর্ণ উত্তোলনের অঞ্চল। এই এলাকার সবচেয়ে দুর্ধর্ষ নাম রকি, যে তার বিপরীত মতাদর্শের প্রত্যেকের জন্য রীতিমত এক দুঃস্বপ্ন। স্বভাবতই তার শত্রুদের বিচরণ শুধুমাত্র তার দৃষ্টিসীমার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। স্বর্ণখনির সরকারি আধিকারিগণের কাছেও রকি একটি জলজ্যান্ত হুমকি। অন্যদিকে কালক্রমে রকির সামনে উন্মোচিত হয় নিজের এক অজানা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত অতীত। এমন চতুর্মুখী চ্যালেঞ্জের মুখে নিজের কিংবদন্তির সুবিচার করতে নিজেকে আপাদমস্তক এক দুর্গ বানিয়ে তোলে রকি।
পড়ুন: ঈদের বিশেষ ‘ছায়াছন্দ’ উপস্থাপনায় এইচ এম রানা
এমনি উত্তেজনাপূর্ণ কাহিনী নিয়ে ছবিটি গল্প লেখা ও পরিচালনায় অপরিবর্তিত আছেন কেজিএফ ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম কিস্তির প্রশান্ত নীল।
ব্লকবাস্টার কেজিএফ চ্যাপ্টার ২-এর পর্দার পেছনের ও সামনের তারকারা
হোম্বেল ফিল্মসের ব্যানারে কেজিএফ ফ্র্যাঞ্চাইজির এই দ্বিতীয় সংস্করণটিরও প্রযোজনা করেছেন বিজয় কিরাগান্দুর। নজরকাড়া সিনেমাটোগ্রাফিতে কাজ করেছেন ভুবন গৌড়া। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে তিনি প্রশান্ত নীলের সাথেই কাজ করে আসছেন। মুভি সম্পাদনায় নিজের অসামান্য কৃতিত্বের সাক্ষর রেখেছেন উজ্জ্বল কুলকার্নি। সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন দক্ষিণ ভারতের উদীয়মান গীতিকার ও সুরকার রবি বসরুর। সর্বপরি তরুণ ও মেধাবী টিমের পরিশ্রমের ফসল কেজিএফ-এর এই দুটি মুভি। ৪১ বছর বয়সী সিনেমা নির্দেশক প্রশান্ত নীলেরও ছবি নির্মাণে বেশি দিন হয়নি। ২০১৪ সালে তিনি তার প্রথম পরিচালিত মুভি উগ্রাম নিয়ে মুভি নির্দেশনায় আত্মপ্রকাশ করেন।
ঈদের বিশেষ ‘ছায়াছন্দ’ উপস্থাপনায় এইচ এম রানা
চার দশক ধরে প্রচার হয়ে আসছে সিনেমার গান নিয়ে বিটিভির জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ছায়াছন্দ’। এই আয়োজনের উপস্থাপনায় ছিলেন দেশ বরেণ্য অনেকে। আর প্রতিবারের ধারাবাহিকতায় ঈদ মানেই ‘ছায়াছন্দ’র বিশেষ পর্ব।
আসন্ন ঈদে বিশেষ ‘ছায়াছন্দ’ উপস্থাপনা করবেন সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক এইচ এম রানা।
অনুষ্ঠানটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এমন একটি অনুষ্ঠান উপস্থাপনার জন্য বিটিভি কর্তৃপক্ষ আমাকে যেই সুযোগ আর সম্মান দিয়েছেন তাতে আমি ভীষণ আপ্লুত ও অনুপ্রাণিত। ইতোমধ্যে বিটিভির নিজস্ব অডিটরিয়ামের বিশাল এক সেটে এর রেকডিং ও শুটিংয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।’
এইচ এম রানার গ্রন্থনা ও উপস্থাপনায় এবং সৈয়দা ফারহানা হাসানের প্রযোজনায় ছায়াছন্দ অনুষ্ঠানটি বিটিভির ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালায় ঈদের তৃতীয় দিন রাত ৮ টার বাংলা সংবাদের পর প্রচারিত হবে।
আরও পড়ুন: বলিউড: অবশেষে গাঁটছড়া বাঁধলেন রণবীর, আলিয়া!
১৮ বছরে পা দিলো শিশুদের প্রিয় সিসিমপুর
নারায়ণগঞ্জে এসে ভক্তদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিমা
নারায়ণগঞ্জে একটি প্রতিষ্ঠানের শাখা উদ্বোধন করতে এসে ভক্তদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিমা।
শনিবার বিকেল তিনটায় নগরীর দুই নম্বর রেল গেট এলাকায় বঙ্গবন্ধু রোডস্থ এইচ আর প্লাজার তৃতীয় তলায় একটি কসমেসিউটিক্যালস প্রতিষ্ঠানের এগারোতম শাখা উদ্বোধন করেন অভিনেত্রী পূর্ণিমা।
ফিতা ও কেক কেটে তিনি প্রতিষ্ঠানটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কাছ থেকে এই অভিনেত্রীকে দেখতে বিভিন্ন এলাকার মানুষ অনুষ্ঠানে এসে ভিড় করেন। প্রিয় অভিনেত্রীকে কাছ থেকে দেখে তার সঙ্গে সেলফিও তোলেন ভক্তদের অনেকেই। তবে রমজান মাসে রোজা পালনের সময় এতো মানুষের ভিড়ে একটুও বিরক্ত হননি অভিনেত্রী পূর্ণিমা। বরং শত শত ভক্তের মাঝখানে দাঁড়িয়ে তাদের আনন্দ দেখে অনুষ্ঠানটি বেশ উপভোগ করেছেন তিনি। ভক্তদের ভিড়ে পূর্ণিমাকে খুবই উৎফুল্লই দেখা গেছে।
উদ্বোধন শেষে নারায়ণগঞ্জে ভক্তদের কাছে এসে নিজের অনুভূতির কথা প্রকাশ করেন পূর্ণিমা। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও ত্বকের যত্নে নারীদের পাশাপাশি পুরুষদেরও সমান গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন এই অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন: বলিউড: অবশেষে গাঁটছড়া বাঁধলেন রণবীর, আলিয়া!
তিনি বলেন, পুরুষরাও এখন মডেল হচ্ছেন। অভিনয় করছেন। তাই নারীদের পাশাপাশি পুরুষরাও সমান তালে ত্বকের প্রতি যত্নবান হচ্ছেন।
নারায়ণগঞ্জে আসার ব্যাপারে অভিনেত্রী পূর্ণিমা বলেন, আমি এর আগেও কয়েকবার কয়েকটি অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জে এসেছি। ভক্তদের কাছাকাছি কিছু সময় থাকতে পেরে আমার খুব ভালো লেগেছে। সবার আন্তরিকতা ও আতিথেয়তা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
নারায়ণগঞ্জবাসীর উদ্দেশ্যে পূর্ণিমা বলেন, আপনারা স্বাস্থ্য সচেতনতার পাশাপাশি ত্বকের প্রতিও যত্নশীল হোন। মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে ত্বকেরও পরিচর্যার প্রয়োজন আছে। আপনারা এই প্রতিষ্ঠানে আসবেন। এখানে চিকিৎসক দ্বারা সেবা গ্রহণের পাশাপাশি ত্বকের যত্নে সব ধরনের ভালো পণ্য পাবেন।
এদিকে শাখা উদ্বোধন ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জবাসীর জন্য শতকরা ৫০ শতাংশ বিশেষ ছাড় দিয়েছে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। ঈদ পর্যন্ত চলবে এই আকর্ষণীয় মূল্যহ্রাস।
এর আগে গত ১৪ এপ্রিল অভিনেত্রী পূর্ণিমা নিজের ফেসবুক পেইজে লাইভে এসে ১৬ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জে আসার কথা ভক্তদের জানান। তার এই ভিডিও’র সাড়ে ছয় লাখের বেশি ভিউ হয় এবং নারায়ণগঞ্জেও খবরটি ছড়িয়ে পড়ে। তাই নির্ধারিত সময়ে অভিনেত্রী পূর্ণিমাকে সরাসরি দেখতে অনুষ্ঠানে ছুটে আসেন বিভিন্ন বয়সের শত শত মানুষ।
আরও পড়ুন: সিনেমার ব্যস্ততার মধ্যে বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে জাহারা মিতু
বলিউড: অবশেষে গাঁটছড়া বাঁধলেন রণবীর, আলিয়া!
বলিউডের হার্টথ্রব অভিনেতা রণবীর কাপুর এবং অভিনেত্রী আলিয়া ভাট এখন স্বামী-স্ত্রী। তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে ডেট করার পরে বৃহস্পতিবার ৩৯ বছর বয়সী রণবীর এবং ২৯ বছর বয়সী আলিয়া ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ের অভিজাত এলাকা বান্দ্রায় রণবীরের বাড়িতে একটি অনুষ্ঠানে গাঁটছড়া বাঁধেন।
বিয়ের পর এই দম্পতি ফটোসেশনের জন্য বেরিয়েছিলেন যেখানে তাদের ভক্ত ও পাপারাজ্জিরা এই দুই তারকাকে এক ঝলক দেখার জন্য সকাল থেকে অপেক্ষা করছিলেন। রণবীর আলিয়াকে কোলে করে অনুষ্ঠানস্থলে নিয়ে যান।
ফটোসেশনের কিছুক্ষণ আগে আলিয়া তার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে বিয়ের অনুষ্ঠানের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘আজ আমাদের পরিবার এবং বন্ধুদের দ্বারা ঘেরা বাড়িতে ... আমাদের প্রিয় জায়গা– বারান্দায় যেখানে আমরা আমাদের সম্পর্কের শেষ পাঁচ বছর কাটিয়েছি -- আমরা বিয়ে করেছি।’
‘আমাদের পিছনে ইতোমধ্যেই অনেক কিছু আছে, আমরা একসঙ্গে আরও স্মৃতি তৈরি করার জন্য আর অপেক্ষা করতে পারি না... স্মৃতি যা ভালবাসা, হাসি, নীরবতা, সিনেমার রাত, খুঁনশুটি , ওয়াইন আনন্দ, চাইনিজ খাওয়ায় পূর্ণ। সকল কিছুর জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।’
অভিনেতা ঋষি কাপুর এবং নীতু সিং-এর ছেলে এবং প্রবীণ অভিনেতা-পরিচালক রাজ কাপুরের নাতি রণবীর ২০০৭ সালে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানসালির ট্র্যাজিক রোম্যান্স 'সাওয়ারিয়া' দিয়ে তার অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন, একটি বাণিজ্যিক ব্যর্থতা।
আরও পড়ুন: ১৪ এপ্রিল গাঁটছড়া বাঁধবেন রণবীর ও আলিয়া
রণবীর ২০০৯ সালে 'ওয়েক আপ সিড', রোমান্টিক কমেডি 'আজব প্রেম কি গজব কাহানি' এবং নাটক 'রকেট সিং: সেলসম্যান অব দ্য ইয়ার'-এ অভিনয়ের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা রণবীর বিভিন্ন দাতব্য সংস্থাকেও সহায়তা করে থাকেন।
অন্যদিকে, আলিয়া চলচ্চিত্র নির্মাতা মহেশ ভাট এবং অভিনেত্রী সোনি রাজদানের মেয়ে। তিনি ১৯৯৯ সালের থ্রিলার 'সংঘর্ষ'-এর মাধ্যমে শিশুশিল্পী হিসাবে তার অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। একজন প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসাবে তার অভিষেক হয়েছিল ২০১২ সালে চলচ্চিত্র নির্মাতা করণ জোহরের 'স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার' দিয়ে।
রোড ড্রামা 'হাইওয়ে'-তে অপহরণের শিকার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ২০১৪ সালে আলিয়া সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছিলেন।
সিয়াম-পূজা জুটির বৈশাখ চমক
ঈদে মুক্তি পাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমা ‘শান’। এর আগে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে প্রকাশ হলো এর গান ‘চলো পাখি হই’। প্রসেনের কথায় গানটির সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন আহমেদ হুমায়ূন। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন বলিউডের দুই জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আরমান মালিক ও পলক মুচ্ছল।
‘শান’-এর পরিচালক এম রাহিম জানান, গানটি মূলত 'শান' এর পক্ষ থেকে দর্শকদের জন্য নববর্ষের উপহার।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে সাধারণত যেকোনো বড় কন্টেন্ট (টিজার, ট্রেলার, গান) সন্ধ্যার সময় প্রকাশ পায়। কিন্তু প্রথা ভেঙে এবার গানটি সকাল ১০টায় ইউটিউবে প্রকাশ করা হলো। কারণ গানটি যেহেতু নববর্ষের উপহার, তাই নববর্ষের দিনের শুরুর ভাগেই গানটি মুক্তি দেয়া।’
সিয়াম ও পূজা জুটির তৃতীয় সিনেমা ‘শান’। পুলিশি অ্যাকশ থ্রিলার গল্প হওয়ায় শুটিংয়ের শুরু থেকেই দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল সিনেমাটি। আজাদ খানের গল্পে ‘শান’-এর চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন যৌথভাবে আজাদ খান ও নাজিম উদ দৌলা। ফিল্মম্যান প্রডাকশনের ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন ওয়াহিদুর রহমান এবং এম আতিকুর রহমান।
সিনেমায় অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর, ডন, নাদের চৌধুরী, তাসকিন রহমান, সৈয়দ হাসান ইমাম, চম্পা, অরুনা বিশ্বাসসহ অনেকেই।
পড়ুন: ১৮ বছরে পা দিলো শিশুদের প্রিয় সিসিমপুর
সিনেমার ব্যস্ততার মধ্যে বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে জাহারা মিতু
১৮ বছরে পা দিলো শিশুদের প্রিয় সিসিমপুর
প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শেখাকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্য নিয়ে ‘সিসিমপুর’ নামে যে কার্যক্রমটির প্রচার শুরু হয়েছিল ২০০৫ সালে, তা ১৭ পেরিয়ে পা রাখছে ১৮তম বছরে।
সিসিমপুরের প্রথম প্রচারের দিন হিসেবে প্রতি বছর ১৫ এপ্রিল তারিখটিকে ‘সিসিমপুর দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়।
সিসিমপুর তার টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও মুদ্রিত বিভিন্ন উপকরণের মাধ্যমে শিশুকে বর্ণ চেনা, শব্দ থেকে বর্ণ চিহ্নিত করা, বর্ণ দিয়ে শব্দ মেলানো, শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি করতে সাহায্য করে। চারপাশের পরিবেশ থেকে উপকরণ খুঁজে নিয়ে সেগুলোর মাধ্যমে বর্ণ ও শব্দ চিনতে সাহায্য করে। যেমন: ঘর, কলা, আম, টেবিল, ঘড়ি, গরু, গাছ, পাতা, কলম, বই ইত্যাদি শিশুর পরিচিতি বিভিন্ন শব্দ কোন বর্ণ দিয়ে শুরু হয়, তা খেলার ছলে শেখানো হয়।
সিসিমপুরের চরিত্রগুলোর মাধ্যমে পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান থেকে বিভিন্ন আকার-আকৃতির নাম, রঙের নাম ইত্যাদি শেখানো হয়।
আরও পড়ুন: শিশুদের নিরাপদ ইন্টারনেট নিশ্চিতে সিসিমপুরের নতুন প্রকল্প
বাংলাভাষার শুদ্ধ উচ্চারণের বিষয়টিকে সিসিমপুর সবসময়ই গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকে। আর তাই সিসিমপুরের মাপেট, মানবচরিত্র, এমনকি অ্যানিমেশন সব ধরনের টেলিভিশন পর্বে চরিত্র অনুযায়ী প্রত্যেকের শুদ্ধ উচ্চারণকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়। যাতে শিশুরা এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রমিত বাংলা শোনার ও চর্চা করার সুযোগ পায়।
আবার একইসঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চলের ভাষা, ঐতিহ্য আর জীবনযাপনকেও তুলে ধরা হয়। যাতে করে শিশুরা সমানভাবে আঞ্চলিক ভাষা-সংস্কৃতি এবং ভিন্ন ভাষা-সংস্কৃতির মানুষের প্রতিও শ্রদ্ধাশীল হয়।
বর্তমানে সিসিমপুরের ১৪তম সিজনের প্রচার চলছে।
জনপ্রিয় এই অনুষ্ঠানটি দুরন্ত, মাছরাঙা এবং বিটিভিতে প্রচারিত হচ্ছে। তবে শুরু থেকেই বাংলাদেশ টেলিভিশনে বিগত ১৭ বছর বিরতিহীনভাবে সিসিমপুর সম্প্রচার একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা, যা বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং সিসিমপুরের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফল। তিনটি টেলিভিশনের মাধ্যমে সারা দেশের প্রায় এক কোটি দর্শক অনুষ্ঠানটি উপভোগ করছেন।
প্রতি বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় শিশুদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বিষয়ে পরিণত হয়েছে সিসিমপুর। মেলায় প্রতি শুক্র-শনি আর ছুটির দিনগুলোতে ইকরি, হালুম, টুকটুকি আর শিকুর সঙ্গে মজার সময় কাটাতে শিশুদের ঢল নামে। যা ইতোমধ্যেই অমর একুশে গ্রন্থমেলার অন্যতম অনুষঙ্গে পরিণত হয়েছে। করোনাকালীন সময় পেরিয়ে এবারের বইমেলাতেও সিসিমপুর শিশুচত্বরে দেখা গেছে সেই একই চিত্র।
আরও পড়ুন: কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডসে মনোনয়ন পেলো সিসিমপুর
সিসিমপুরের ১৭ বছর পূর্তি উপলক্ষে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ১৭ বছর ধরে শিশুতোষ এই অনুষ্ঠানটি নির্মিত হচ্ছে তিন থেকে আট বছর বয়সী শিশুর প্রারম্ভিক শিক্ষার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যকে সামনে রেখে। সেইসঙ্গে সিসিমপুরের লক্ষ্য শিশুর পিতা-মাতা, যত্নকারী এবং শিক্ষকরাও। আনন্দ আর খেলার ছলে সিসিমপুর ভূমিকা রেখে চলেছে শিশুর সামগ্রিক বিকাশে। ভাষা-বর্ণ; গণিত; পরিবেশ; সুষম ও পুষ্টিকর খাবার; স্বাস্থ্যসুরক্ষার মতো মৌলিক বিষয়গুলো ছাড়াও সিসিমপুর জেন্ডার সমতা; সামাজিক মূল্যবোধ; নিরাপদে খেলাধুলা করা, দুর্যোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্যকর অভ্যাসচর্চা; ভূমিকম্প; রাস্তা পারাপার ও পানিডুবি-বিষয়ক নিরাপত্তা; বিভিন্ন আঘাত প্রতিরোধে সচেতনতা; সঞ্চয় করা, পরিকল্পনা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া এবং বাংলাদেশের শিল্প-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ইত্যাদি নানা বিষয় শিশুদের শিখতে সাহায্য করেছে সিসিমপুর। পাশাপাশি পারস্পরিক শ্রদ্ধা, মমত্ববোধ, অভিন্নত্ব ও বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধাসহ দেশের সকল মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করার বিষয়েও গুরুত্ব দিচ্ছে সিসিমপুর।
সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ তার সব কার্যক্রমই সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে যৌথভাবে পরিচালনা করে থাকে।
গত ১৭ বছরে সিসিমপুর বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করেছে। ইউএসএআইডির অর্থায়নে সিসিমপুরের পথচলা শুরু এবং ইউএসএআইডি-র এই সহায়তা অদ্যাবধি অব্যাহত রয়েছে। নিউইয়র্কভিত্তিক সিসেমি স্ট্রিট নামক শিক্ষামূলক টেলিভিশন-ধারাবাহিকের সহপ্রযোজনা সিসিমপুরের কার্যক্রম বাংলাদেশে পরিচালনা করছে সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: শিল্পী সংঘের সদস্যদের সেবা প্রদান করবে ১১ প্রতিষ্ঠান
সিনেমার ব্যস্ততার মধ্যে বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে জাহারা মিতু
চলতি সময়ে ব্যস্ত চিত্রনায়িকাদের একজন জাহারা মিতু। এই বছরে তার হাতে আছে একাধিক সিনেমার শুটিং। সেগুলো শেষ করছেন একে একে। কিন্তু এরমধ্যেই দীর্ঘদিন পর অংশ নিলেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে।
১১ এপ্রিল সোমবার দেশের জনপ্রিয় এক ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন জাহারা মিতু। এটি নির্মাণ করেছেন ইসরার আহমেদ আদনান।
জাহারা মিতু বলেন, ‘সিনেমা নিয়ে ব্যস্ততা এখন বেশি যাচ্ছে। মাঝে করোনার জন্য যে কাজগুলো আটকে ছিল সেগুলো একে একে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। আর সিনেমার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি নিয়েও ব্যস্ত থাকতে হয়। সব মিলিয়ে বিজ্ঞাপনে কাজ চাইলেও করা হয়নি। তবে ইচ্ছা ছিল। শেষ পর্যন্ত এই কাজটি দিয়ে বিজ্ঞাপনে কাজ করা হলো।’
আরও পড়ুন: ১৪ এপ্রিল গাঁটছড়া বাঁধবেন রণবীর ও আলিয়া
বিজ্ঞাপনের শুটিং শেষ করে মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) থেকে ‘শত্রু’ সিনেমার শুটিংয়ে অংশ নেবেন জাহারা মিতু। থ্রিলার ঘরানার এই সিনেমা পরিচালনা করেছেন সুমন ধর। যেখানে চিত্রনায়ক বাপ্পী চৌধুরীর সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন তিনি।
জাহারা মিতুর এখনও আর পাঁচটি সিনেমার শুটিং শেষ করা বাকি রয়েছে। সেগুলো হলো ‘আগুন’, ‘কমান্ডো’, ‘জয় বাংলা’, ‘যন্ত্রণা’ ও ‘কুস্তিগীর’।
সিনেমাগুলো নিয়ে মিতু আরো বলেন, ‘প্রতিটি সিনেমার গল্প এবং আমার চরিত্রের ভিন্নতা দর্শক খুঁজে পাবেন। সিনেমাগুলো যারা পরিচালনা করছেন সবাই এদেশের গুণী পরিচালক। তাই প্রোডাকশনের মান নিয়েও আমার ভরসা রয়েছে। কাজ করতে গিয়ে অনেক নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। আশা করি দর্শকদের ভালো কিছু উপহার দিতে পারব।’
আরও পড়ুন: ঈদে মুক্তির মিছিলে ৪ সিনেমা, হল মালিকদের সংশয়
এক দশক পর আবার প্লেব্যাকে গাইবেন লুৎফর
গায়ক, গীতিকার ও জনপ্রিয় লেখক লুৎফর হাসান দীর্ঘ এক দশক পর আবারও সিনেমার প্লেব্যাকে গান গাইবেন।
সম্প্রতি এই গায়ক তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেই এ তথ্য জানিয়েছেন।
লুৎফরের শেষ প্লেব্যাক ছিল বাংলাদেশের প্রখ্যাত পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত ‘টেলিভিশন’ সিনেমার জন্য। সেই গানের শিরোনাম ছিল ‘ভাবনার রেলগাড়ি’। সেই গানটির সুর করেছিলেন প্রয়াত সংগীতশিল্পী আইয়ুব বাচ্চু।
লুৎফর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত ১০ বছরে আমাকে কেউ ফোন করেনি।’
আরও পড়ুন: ইত্যাদির দেশের গানে ৫ সংগীত তারকা
তিনি আরও বলেন, ‘তবে এখন আমি গান করার জন্য একটি দুর্দান্ত লিরিক পেয়েছি। আশা করছি গানটি সঙ্গীতপ্রেমীদের ভালো লাগবে।’
লুৎফর যে সিনেমার জন্য গেয়েছেন তার নাম ‘নাকফুল’।
গানটির কথা লিখেছেন ফেরারি ফরহাদ এবং সুর করেছেন জাবেদ আহমেদ কিসলু। অলোক হাসান পরিচালিত সিনেমাটির গল্পও লিখেছেন ফেরারি ফরহাদ। তবে কবে নাগাদ সিনেমাটি মুক্তি পাবে, তা স্পষ্ট নয়।
লুৎফর তার প্রথম অ্যালবাম ‘ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো’- দিয়ে আলোচনায় আসেন।
আরও পড়ুন: শিল্পী সংঘের সদস্যদের সেবা প্রদান করবে ১১ প্রতিষ্ঠান
শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হয়েছে স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব
১৪ এপ্রিল গাঁটছড়া বাঁধবেন রণবীর ও আলিয়া
বলিউড হার্টথ্রব রণবীর কাপুর এবং তার বান্ধবী অভিনেত্রী আলিয়া ভাট আগামী ১৪ এপ্রিল বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। একটি শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় বিনোদন নিউজ পোর্টাল ‘বলিউডহাঙ্গামা ডটকম’ এ তথ্য জানিয়েছে।
৩৯ বছর বয়সী রণবীর ও ২৯ বছর বয়সী আলিয়া তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে একে অপরের সঙ্গে প্রেম করছেন।
বলিউডহাঙ্গামা জানায়, মুম্বাইয়ের পশ বান্দ্রা এলাকায় রণবীরের বাড়িতে এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হবে।
অভিনেতা ঋষি কাপুর এবং নীতু সিং-এর ছেলে এবং প্রবীণ অভিনেতা-পরিচালক রাজ কাপুরের নাতি রণবীর ২০০৭ সালে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানসালির ট্র্যাজিক রোম্যান্স সিনেমা ‘সাওয়ারিয়া’ দিয়ে অভিনয়ে অভিষেক ঘটে। যদিও ছবিটি তেমন ব্যবসা সফল হয়নি।
আরও পড়ুন: শাহরুখপুত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিতে আরও সময় চায় এনসিবি
এরপর ২০০৯ সালে রণবীর ‘ওয়েক আপ সিড’, রোমান্টিক কমেডি সিনেমা ‘আজব প্রেম কি গজব কাহানি’ এবং ‘রকেট সিং: সেলসম্যান অব দ্য ইয়ার’- নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি বলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতাদের একজন। তিনি একাধিক দাতব্য সংস্থার সঙ্গে যুক্ত।
অন্যদিকে, আলিয়া চলচ্চিত্র নির্মাতা মহেশ ভাট এবং অভিনেত্রী সোনি রাজদানের মেয়ে। ১৯৯৯ সালে থ্রিলার ‘সংঘর্ষ’-এর মাধ্যমে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়ে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। তবে প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিষেক হয়েছিল ২০১২ সালে চলচ্চিত্র নির্মাতা করণ জোহরের বহুল আলোচিত ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’ সিনেমা দিয়ে।
পথচলচ্চিত্র ‘হাইওয়ে’ সিনেমায় অপহরণের শিকার এক কিশোরীর চরিত্রে অভিনয় করে ২০১৪ সালে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছিলেন আলিয়া। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি আলিয়া ভাট তার পোশাক এবং হ্যান্ডব্যাগগুলোতে নিজস্ব ধারার স্বাক্ষর রেখেছেন। এছাড়াও তিনি পরিবেশগত উদ্যোগ কোএক্সজিস্ট এর প্রতিষ্ঠা।
আরও পড়ুন: ঢাকায় পৌঁছেছেন বলিউড অভিনেত্রী সানি লিওন
রুদ্র দ্য এইজ অব ডার্কনেস: ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সুপারস্টার অজয় দেবগন