প্রযুক্তি
কুয়াকাটায় ধান খেত থেকে ড্রোন উদ্ধার
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ধান খেত থেকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির একটি ড্রোন ক্যামেরা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
লতাচাপলী ইউনিয়নের লক্ষ্মী গ্রামের ধান খেতে সোমবার বিকালে ড্রোনটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ড্রোনটি লক্ষ্মী গ্রামের ধান খেতে পরে থাকতে দেখতে পেয়ে লোকজন আতঙ্কিত হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আনসার উদ্দিন মোল্লাকে খবর দেয়। পরে তিনি সেটিকে উদ্ধার করে থানা পুলিশের হাতে হস্তান্তর করে।
আরও পড়ুন: ড্রোন উড্ডয়ন নিয়ে ‘ভুল’ তথ্য প্রচার: ব্যাখ্যা দিল মন্ত্রণালয়
এদিকে উদ্ধারকৃত ড্রোন ক্যামেরার মালিকানা দাবি করছে পায়রা বন্দরে কর্মরত বেলজিয়ামের নাগরিক মাইকেল। তারা ড্রোনটি গভীর সমুদ্রে জাহাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণের কাজের জন্য ব্যবহার করতেন।
তিনি জানান, ড্রোনটি পরীক্ষামূলকভাবে উড়ানোর সময় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অন্যত্র চলে যায়।
উদ্ধারকৃত ড্রোনের মালিকানা দাবির জন্য যথেষ্ট প্রমাণ তার কাছে রয়েছে বলে জানা গেছে। ড্রোনটির ওজন প্রায় দুই কেজি।
আরও পড়ুন: অনুমতি ছাড়াই খেলনা ড্রোন ওড়ানো যাবে: মন্ত্রিসভা
মহিপুর থানারভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ড্রোনটির ব্যাপারে আমরা খতিয়ে দেখছি এবং এর ভিতরে থাকা মেমোরি কার্ডের সকল কিছু খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশের সাইবার এক্সপার্টদের কাছে পাঠানো হবে।
তিনি বলেন, ‘এটি কি কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল সে ব্যাপারেও আমরা তদন্ত করব এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রমজানে ব্র্যান্ড সার্ভিস অফার নিয়ে এলো অপো
গ্রাহককে বহুমুখী সেবা দিতে রমজানে ব্র্যান্ড সার্ভিস অফার নিয়ে এসেছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্মার্ট ডিভাইস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অপো। অফারটি ২২ এপ্রিল শুরু হয়ে চলবে ২২ মে পর্যন্ত।
তবে লকডাউনের সময় বাড়লে শুধুমাত্র নিবন্ধিত গ্রাহকেরা লকডাউন শেষে ১ মাসের মধ্যে সেবাটি গ্রহণ করতে পারবেন। গ্রাহক সন্তুষ্টির বিষয়টি মাথায় রেখে এমন অফার চালু করেছে অপো।
প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাজারে আসছে নতুন অপো এফ১৯ প্রো
অফারের মধ্যে রয়েছে স্মার্টফোন মেরামত/রক্ষণাবেক্ষণে চার্জের ওপর ৩০ শতাংশ পর্যন্ত এবং সকল ইন্টারনেট অব থিংকস (আইওটি) ডিভাইস ও অ্যাকসেসরিজের (এনকো ডব্লিউ১১, ডব্লিউ৫১ ইত্যাদি) ওপর ৫ শতাংশ ছাড়। এছাড়া এই সময়ে গ্রাহকরা সার্ভিস সেন্টার থেকে বিনামূল্যে ট্রান্সপারেন্ট ব্যাক কাভার, ফ্রি স্ক্রিন প্রটেক্টর এবং ওয়াইপ ক্লথ পাবেন।
সার্ভিসটি সম্পর্কে অপো বাংলাদেশের হেড অব ব্র্যান্ড উইদার বলেন, ‘অপো শুধুমাত্র গ্রাহকের কাছে ফোনই বিক্রি করে না। একটি ডিভাইসের পুরো ‘লাইফ সাইকেল’ সময় সেবা দিতে চায়। তারই ধারাবাহিকতায় ব্র্যান্ড সার্ভিস অফার।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বাজারে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ওয়াই৫১’
অপো বাংলাদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত জনসংযোগ কর্মকর্তা তাসকিন আল আনাস জানান, ‘যখন কোন গ্রাহক আমাদের কোন ডিভাইস কিনে তখন আসলে তার সাথে আমাদের একটা পথচলা শুরু হয়। আামরা সবসময় ঝামেলামুক্ত বিক্রয়োত্তর সেবা দিয়ে গ্রাহক অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে চাই।’
অপোর ব্র্যান্ড সার্ভিস সেন্টার থেকে পাওয়া তথ্যমতে, সার্ভিস সেন্টারে আসা গ্রাহকের ৯৬ শতাংশের সেবা এক ঘণ্টার মধ্যে প্রদান করা হয়। তাছাড়া গ্রাহক চাইলে যেকোন সময় কল সেন্টার এক্সিকিউটিভ, ই-মেইল, ফেসবুক পেজ ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অপোর সাথে সবসময় যোগাযোগ রাখতে পারেন।
আরও পড়ুন: স্যামসাং বাজারে নিয়ে এলো বাজেটবান্ধব গ্যালাক্সি এম০২এস
ব্র্যান্ড সার্ভিস অফারটি পেতে আগে নিচের লিংকে গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে।
স্মার্টফোন সার্ভিসের জন্য লিংক:
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLScbpG26X68cy3MM9scRlKNi-TVtUXnEAX__xb-aLryOhEww5A/viewform?usp=sf_link
অ্যাকসেসরিজের সেবা পেতে লিংক:
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSe0HNBCQr_bZwxl9TF2mCb76OkO-Qq_JSajJJfuxY3cMpxr1g/viewform?usp=sf_link
আপনজনদের হাতে ইন্টারনেটে যৌন নিপীড়নের শিকার ৬৯ শতাংশ
ইন্টারনেটে একান্ত ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি-ভিডিও ছড়ানোর মাধ্যমে যৌন নিপীড়নে ভুক্তভোগীদের ৬৯ দশমিক ৪৮ শতাংশই আপনজনদের হাতে শিকার হন।
এর মধ্যে ৩৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী ও অপরাধীর মধ্যে প্রেম ঘটিত সম্পর্কের তথ্য উঠে এসেছে এবং ৩৫ দশমিক ৭১ শতাংশ ঘটনায় অপরাধী ভুক্তভোগীর পূর্বপরিচিত।
প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার বিষয়ে দেশের তৃণমূল পর্যায় থেকে সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা না হলে এই সামাজিক ব্যাধি মারাত্মক আকার ধারণ করবে বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
আরও পড়ুন:ইন্টারনেটে নারীর নিরাপত্তায় পুলিশের নতুন শাখা
রবিবার প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন।
‘বাংলাদেশে প্রযুক্তির অপব্যবহারের মাধ্যমে যৌন নিপীড়ন’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন তৈরি করেন সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) চ্যাপ্টারের গবেষণা সেলের সদস্যরা।
দেশের জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকাগুলো থেকে সংগৃহীত ২০২০ সালের জানুয়ারি-ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৫৪টি অপরাধের ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।
আরও পড়ুন:অশ্লীল ছবি প্রকাশের হুমকি দিয়ে চাঁদা দাবি, মাগুরায় যুবক গ্রেপ্তার
এ উপলক্ষে রবিবার সকাল ১১টায় আয়োজিত ওয়েবিনারে সংগঠনের সভাপতি কাজী মুস্তাফিজের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নূর মোহাম্মদ, ঢাবির অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান খন্দকার ফারজানা রহমান, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রকৌশলী সৈয়দ জাহিদ হোসেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার নিরাপত্তা ও অপরাধ ইউনিটের সিনিয়র সহকারী কমিশনার সাইদ নাসিরুল্লাহ ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজিম আল ইসলাম।
গবেষণা প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরেন সংগঠনের রিসার্চ সেলের আহ্বায়ক, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিরভার্সিটির সিনিয়র লেকচারার মনিরা নাজমী জাহান।
অধ্যাপক ড. নূর মোহাম্মদ বলেন, এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধে কিশোর বয়স থেকে সন্তানদের মধ্যে যথাযথ প্যারেন্টিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। পিতামাতা দুজনেই চাকরিজীবী হলে সন্তানদের মনিটরিং করা কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। তরুণ-তরুণীদের স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ধারাবাহিক যথাযথ সেক্স এডুকেশন খুব প্রয়োজন। একই সাথে ধর্মীয়-সামাজিক শিক্ষা ও সময়ের যথাযথ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত কাজ দিতে হবে তরুণদের।
খন্দকার ফারজানা রহমান বলেন, অপরাধের মাত্রায় বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে ভিন্নতা দেখা যায়। বর্তমানে কোভিড পরিস্থিতিতে লকডাউনের কারণে অনলাইন কার্যক্রম বেড়েছে। ফলে এ ধরনের অপরাধ করার জন্য সময় বেশি পাচ্ছে। এজন্য অপরাধ প্রতিরোধে বেশি বেশি সচেতনতামূলক কর্মসূচি নেয়া প্রয়োজন।
আরও পড়ুন:নওগাঁয় কলেজছাত্রীর অশ্লীল ছবি ইন্টারনেটে প্রচারের হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রকৌশলী সৈয়দ জাহিদ হোসেন বলেন, অপরাধের শিকার হওয়ার পর ভুক্তভোগীরা বেশিরভাগই সামাজিক কারণে আপনজনদের সঙ্গে আলোচনা করে না। এটি একদমই উচিত নয়। ঘটনার শুরুতেই কাউকে না জানালে পরবর্তীতে বিষয়টি আরও জটিল হয়ে যায়। এটি সচেতনতার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। নিজ নিজ জায়গা থেকে অপরাধ প্রতিরোধে আওয়াজ তুলতে হবে, তাহলে অপরাধের প্রবণতা কমবে।
সৈয়দ নাসিরুল্লাহ বলেন, আইন না জানার কারণে অনেকে অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে ব্যাপক সচেতনতামূলক কাজ করা প্রয়োজন। কারিগরী জ্ঞান যাদের রয়েছে তাদের অপরাধ করার প্রবণতা বেশি। সাধারণত মধ্যবয়সীরা এর মধ্যে পড়ে। প্রতি থানায় সাইবার ইউনিট করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এটি হলে অপরাধ আরও নিয়ন্ত্রণ হবে।
তানজিম আল ইসলাম বলেন, বিচারপ্রার্থীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পুলিশ, আইনজীবী ও বিচারকদের জন্য সাইবার অপরাধ বিষয়ক পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচি খুব প্রয়োজন। এছাড়া সাইবার অপরাধের বিচার কার্যক্রম কেন দীর্ঘায়িত হচ্ছে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই নিয়ে গবেষণা হতে পারে।
গবেষণায় গত এক বছরে পুরো দেশব্যাপী এ ধরনের অপরাধপ্রবণতা, অপরাধীর আদ্যোপান্ত, ভুক্তভোগীর অবস্থান ও হয়রানির মাত্রা এবং সামগ্রিক অর্থে সাইবার স্পেসে ব্যক্তির নিরাপত্তার মতো বিষয়গুলো উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সাইবার স্পেসে যৌন নিপীড়নের ক্ষেত্রে ৯২ দশমিক ২০ শতাংশ ভুক্তভোগীই নারী। এর মধ্যে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়স্ক ভুক্তভোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, যা প্রায় ৫৬.৪৯ শতাংশ এবং ৩২.৪৭ শতাংশ অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের নিচে)। জেন্ডারভিত্তিক ভুক্তভোগীর বয়স বিশ্লেষণে দেখা গেছে ১৮ থেকে ৩০ বছর এবং ১৮ বছরের নিচে পুরুষের তুলনায় নারী ভুক্তভোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। কিন্তু ৩০ বছরের বেশি বয়স্ক ভুক্তভোগীর ক্ষেত্রে পুরুষের সংখ্যা বেশি।
অঞ্চলভেদে ভুক্তভোগীর সংখ্যা:
সবচেয়ে বেশি যৌন নিপীড়নের সংবাদ পাওয়া গেছে ঢাকা বিভাগে, যার পরিমাণ ৩৩.১২ শতাংশ। এর পরেই ১৬.৮৮ শতাংশ নিয়েই অবস্থান করছে চট্টগ্রাম। এছাড়া জেলা অনুযায়ী যৌন নিপীড়নের অধিকাংশ ঘটনা বিভাগীয় শহরে ঘটছে।
যৌন নিপীড়নের ধরন ও পরিণতি:
ব্যক্তিগত ছবি-ভিডিও প্রচারের ভয় দেখিয়ে যৌন নিপীড়নমূলক অপরাধ প্রবণতার মধ্যে যৌন হয়রানি, ধর্ষণ, আত্মহত্যা, আত্মহত্যার চেষ্টা, যৌনপণ, হত্যা-চেষ্টার মতো ঘটনাগুলোকে পরিসংখ্যানমূলক বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, হয়রানিমূলক যৌন নিপীড়নের সংখ্যা শতকরা ৬২ দশমিক ৯৯ শতাংশ, যা সর্বাপেক্ষা বেশি। অন্যদিকে ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীর সংখ্যা শতকরা ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ, যৌনপণ ১৩.৬৪ শতাংশ, আত্মহত্যা ৩.২৫ শতাংশ, আত্মহত্যার চেষ্টা ১.৯৫ শতাংশ, খুনের চেষ্টা ০.৬৫ শতাংশ এবং অন্যান্য ১.৯৫ শতাংশ ।
সাইবার স্পেসে যৌন নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যম:
সাইবার স্পেসে যৌন নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড (ছবি ও ভিডিও) ছড়িয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে এবং ভুক্তভোগীকে নিষ্ক্রিয় কিংবা হয়রানিমূলক পরিস্থিতিতে ফেলতে নিপীড়নকারী গোপনে, চাপ প্রয়োগ করে কিংবা প্রতারণা-প্রলোভনের আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন আপত্তিকর বিকৃত কন্টেন্ট সংগ্রহ করতে যে মাধ্যমগুলো হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে তার বিশ্লেষণমূলক পরিসংখ্যান তুলে ধরলে দেখা যায় যে ভিডিও এবং স্থির চিত্র আকারে ধারনকৃত কন্টেন্টের সংখ্যা যথাক্রমে ৫১.৯১ শতাংশ এবং ৩৫.৫২ শতাংশ, যা অন্যান্য মাধ্যমের বিবেচনায় তুলনামূলক সর্বাধিক।
যৌন নিপীড়নমূলক কন্টেন্টগুলোর মধ্যে ৩৫.৭১ শতাংশ প্রকাশ্যে সাইবার স্পেসে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে, বিশেষ করে বিভিন্ন প্রকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে । ৪০.৯১ শতাংশক্ষেত্রে যৌন নিপীড়নকারী কন্টেন্ট ব্যক্তিগতভাবে ভুক্তভোগীকে দেখিয়ে তার উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা করেছে। এ ক্ষেত্রে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে সর্বাধিক সংখ্যক কন্টেন্ট সংগ্রহ করা হচ্ছে। এর জন্য নিপীড়নকারী আশ্রয় নিচ্ছে বিভিন্ন প্রকারের কূট কৌশল ও প্রতারণার।
ভুক্তভোগী এবং অপরাধীর মধ্যে সম্পর্ক:
ভুক্তভোগী এবং অপরাধীর মধ্যেকার বিদ্যমান সম্পর্ক বিবেচনায় নিলে দেখা যাচ্ছে যে, ৩৫.৭১ শতাংশ ক্ষেত্রে অপরাধী ভুক্তভোগীর পূর্বপরিচিত। এছাড়া প্রায় ৩৩.৭৭ শতাংশ ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী এবং অপরাধীর মধ্যে প্রেম ঘটিত সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল। অন্যদিকে অপরিচিত নিপীড়নকারীর দ্বারা আক্রান্ত ভুক্তভোগীর সংখ্যা শতকরা ১৪.২৯ শতাংশ।
যৌন নিপীড়নের কারণ:
যৌন নিপীড়নের ক্ষেত্রে মূল উদ্দেশ্য হিসেবে যৌন সম্পর্ক স্থাপনকে অন্যতম মুখ্য কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে গবেষণা প্রতিবেদনে, যা ৬৩.০৭ শতাংশ ঘটনায় পাওয়া গেছে। পাশাপাশি কারণ হিসেবে প্রতিশোধমূলক প্রবৃত্তি ৬.২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে, অর্থ-সম্পদ হাতিয়ে নেয়ার প্রবণতা ২৩.৮৬ শতাংশ ক্ষেত্রে।
এছাড়াও চাকরির বদলি সংক্রান্ত তদবির, খামখেয়ালিপনা এবং অন্যান্য বিবিধ কারণগুলো প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে যথাক্রমে ০.৫৭, ০.৫৭ এবং ৫.৬৮ শতাংশ ক্ষেত্রে ।
প্রযুক্তির অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণে সুপারিশ:
প্রযুক্তির অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণে উন্নত দেশগুলোর আদলে নারী ও শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহার সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ণ ও সচেতনতা তৈরিসহ ১১টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে গবেষণা প্রতিবেদনে। অন্যান্য সুপারিশের মধ্যে রয়েছে গণমাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচার, প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা, যথাযথ প্রক্রিয়ায় সেক্স-এডুকেশন বৃদ্ধি, ধর্মীয় অনুশাসন ও ধর্মীয় শিক্ষা নিশ্চিত করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে প্রশিক্ষিত জনবল বৃদ্ধি, ভুক্তভোগী ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার মধ্যে যথাযথ সমন্বয় নিশ্চিত করা, বেকারত্ব দূরীকরণ ও অপরাধপ্রবণ বয়সসীমা নির্ধারণের মাধ্যমে তরুণদের দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করা, পর্ণোগ্রাফিক আগ্রাসন ও অপসংস্কৃতির আগ্রাসন বন্ধে দেশীয় সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ ও পৃষ্ঠপোষকতা, সন্তানদের সাইবার এক্টিভিটির ওপর পিতামাতার নজরদারি।
ঈদে আরও দু’টি নতুন স্মার্টফোন আনছে রিয়েলমি
খুব শিগগরই বাংলাদশেরে র্স্মাটফোন জগতে যুক্ত হতে চলেছে রিয়েলমি ব্র্যান্ডের এইট এবং সি সিরিজের আরও দু’টি নতুন র্স্মাটফোন।
রিয়েলমি তরুণদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে গত ৩ এপ্রিল ১০৮ মগোপক্সিলের আলট্রা কোয়াড ক্যামরোর রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলমি সি ২১ নামের দুটি স্মার্টফোন বাজারে উন্মুক্ত করে। ব্যবহারকারীদের ব্যাপক সাড়া পাবার পর চাইনিজ এই প্রতিষ্ঠানটি দুটি সিরিজ থেকে আরও দুটি মোবাইল ফোন আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরে বাজারে আনতে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বাজারে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ওয়াই৫১
প্রতিষ্ঠানটি পক্ষ থেকে জানানো হয়, তরুণদরে পছন্দরে এইট সরিজি থেকে যে নতুন র্স্মাটফোন বাজারে আনতে যাচ্ছে তাতে থাকবে স্প্লটি ডিজাইন এবং স্প্লিসিং প্রসসে এর সমন্বয়। এর মাধ্যমে বাস্তব জগত এবং ডিজিটাল জগতকে একত্রতি করে এক অভনিব ডজিাইন করা হয়ছে।
দুর্দান্ত ডিজাইনের র্স্মাটফোনটি মোবাইল ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন মাইলফলক স্থাপন করবে রয়িলেমরি নতুন র্স্মাটফোনটি। পাশাপাশি নতুন র্স্মাটফোনটরি ওজন মাত্র ১৭৭ গ্রাম এবং ৮ মিমি এর চেয়েও কম পুরুত্বরে কারণে এই ফোনটি হবে খুবই হালকা।
রিয়েলমি বাংলাদশেশে তাদের ‘এন্ট্রি-লেভেল-র্স্মাটফোন’ সি সরিজি দিয়ে যাত্রা শুরু করছেলি। সি সরিজিরে ‘সি’ মূলত রঙরে প্রতীক - এমন কছিু যা তরুণ প্রজন্মরে অনুভূতি, ব্যক্তিত্ব, সংস্কৃতি, আগ্রহ, পছন্দকে উপস্থাপন করে। অন্যদিকে, রিয়েলমি এইট তাদের নম্বর সিরিজের অর্ন্তগত এবং মিড-রেঞ্জ লেভেলে ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বাজারে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ওয়াই৫১
তরুণ প্রজম্নের কাছের খুব দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠা এই ব্রান্ডের নতুন ফোন দু’টি নিয়ে বেশ আশাবাদী রিয়েলমি।
ছবি তুলে পোস্ট দিয়ে অপো এফ ১৯ প্রো জেতার সুযোগ
বাংলাদেশি ফটোগ্রাফি প্রেমীদের জন্য দারুণ অফার নিয়ে এসেছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অপো। অপোর ফেসবুক পেজে এ আইকালার পোর্ট্রেট মুডে ছবি বা ভিডিও পোস্ট করে জেতার সুযোগ রয়েছে অপো’র আকর্ষণীয় স্মার্টফোন এফ ১৯ প্রো।
৭ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ইউজিসি ক্যাম্পেইনটি চলবে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত।
প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চাইলে প্রথমে নিজের সাথে থাকা স্মার্টফোনের এআই কালার পোর্ট্রেট ক্যামেরা মোড দিয়ে কালারফুল ছবি তুলুন। তারপর অপো বাংলাদেশ এই ফেসবুক পেজে ভিজিট করে নিজের তোলা পছন্দের ছবি #AIColorPortrait #ColorYourSelf লিখে পোস্ট করতে হবে অপো’র পোস্ট করা ভিডিও এর কমেন্টবক্সে।
তারপর সেই পোস্টটি পাবলিক ও তিনজন ফেসবুক বন্ধুকে ট্যাগ করে নিজের টাইমলাইনে শেয়ার দিতে হবে। পরবর্তীতে সবার পোস্ট করা ছবি-ভিডিও থেকে অপো’র নিজস্ব টিম যাচাই-বাছাই করে ৩ জন চূড়ান্ত বিজয়ীর নাম ঘোষণা করবে। কেউ চাইলে ছবির মতো একইভাবে নিজের ধারণ করা ভিডিও শেয়ার দিতে পারেন।
ক্যাম্পেইনটি সবার জন্য উন্মক্ত। তিনজন বিজয়ীর মধ্যে একজন অপোর’র স্টাইলিশ এফ ১৯ প্রো এবং বাকি দুইজন আকর্ষণীয় পুরস্কার পাবেন। বিজয়ীদের নাম অপো’র ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয়া হবে। অপো’র নিজস্ব টিম চূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন করবেন। নগদ অর্থ বা বিকল্প কোন পুরস্কার কিংবা একজনের পুরস্কার আরেকজনের কাছে হস্তান্তর করা হবেনা। অপো বাংলাদেশ যেকোন সময় যেকোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ, বর্জন ও সংশোধন করার ক্ষমতা রাখে। এখানে অন্য কারো চ্যালেঞ্জ গ্রহণযোগ্য না।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই কালার পোর্ট্রটে ভিডিও এআই কালার ফটোর মতোই। অপো এফ ১৯ প্রো এআই কালার পোট্রেট ভিডিও ধারনে সাহায্য করে। ফিচারটি ভিডিওতে মানুষকে সাবজেক্ট হিসেবে চিহ্নিত করে ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আলাদা করে ফেলে। তারপর ভিডিও’তে সাবজেক্ট হিসেবে কালারকে ধরে রাখে। এআইকালার প্রোর্ট্রটে ভিডিও রিয়্যাল টাইম অনুযায়ী কাজ করার ফলে রেকর্ডিং এর আগে ফুটেজ দেখে নেওয়া যায়। একশটে ফিচারটি দু’জন ব্যক্তির ওপর কাজ করতে পারে এবং ফ্রন্ট ফেসিং ওরিয়্যার ক্যামেরা উভয়ই সাপোর্ট করে।
সম্প্রতি অপো এফ সিরিজের নতুন ফোন এফ ১৯ প্রো বাজারে আসার পরই তরুণদের মধ্যে সাড়া ফেলেছে। ফোনটিতে রয়েছে ডুয়েল ভিউ ভিডিও ফিচার, এআই কালার পোর্ট্রটে ক্যামেরা ফিচার, স্লিক ও স্মার্ট ডিজাইন, শক্তিশালী ব্যাটারি ও ৩০ ওয়াট ভুক ফ্ল্যাশচার্জিংসহ আরো আকর্ষণীয় নানা ফিচার। নানা ধরনের এক্সচেঞ্জ অফার সম্বলিত অপো এফ ১৯ প্রো ফোনটির দাম ধরা হয়েছে মাত্র ২৮ হাজার ৯৯০ টাকা।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য নিচের লিংকে যুক্ত হতে পারেন:
URL: https://www.oppo.com/bd/
Facebook: https://www.facebook.com/OPPOBangladesh
Youtube: https://www.youtube.com/channel/UCpo5Tfh_CIMkxvbAkXfobTw
প্রযুক্তিজ্ঞানের মাধ্যমে তরুণদের বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত করতে হবে: পলক
প্রযুক্তিজ্ঞান আহরণের মাধ্যমে তরুণদের পরিবর্তনশীল বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তির কল্যাণে পৃথিবী দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিলেই চলবে না। প্রযুক্তিজ্ঞান আহরণের মাধ্যমে নেতৃত্বের জায়গা তৈরি করে নিতে নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।’
বুধবার গ্রামীণ ফোনের ডিজিটাল স্কিলস একাডেমি ‘জিপি এক্সপ্লোরার্স ২.০’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে অনলাইন প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ‘ট্যুর ফর সোশ্যাল গুডস’ পর্যটন খাতকে জাগিয়ে তুলবে: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
মানবসম্পদকে অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ উল্লেখ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে পারলে ভবিষ্যৎ অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে।
তরুণদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জিপি এক্সপ্লোরার্স ২.০ আধুনিক প্রযুক্তি বিষয়ে বিভিন্ন স্কিলসে তরুণদের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশের তরুণদের কোডিং, প্রোগ্রামিংসহ প্রযুক্তি বিষয়ে বেসিক নলেজ প্রদানে আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২০২১ সালের মধ্যে অনলাইনে আসবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক ৪০টি সার্ভিস: পলক
তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে ৪০ লক্ষাধিক শিক্ষার্থীকে মুক্তপাঠ ডিজিটাল প্লাটফর্মে যুক্ত করা হবে। বর্তমানে ১০ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী এ প্ল্যাটফর্মে যুক্ত রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা মহামারির কারণে গ্লোবাল ভিলেজে এক দেশ হতে অন্য দেশে যাতায়াত প্রায় বন্ধ এবং প্রায় ৮০ শতাংশ যোগাযোগ কমে গেছে। এমন বৈরি পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্ব ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বাংলাদেশের জিডিপি ৫.২ শতাংশ ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করতে সক্ষম হয়েছে।’
উল্লেখ্য, জিপি এক্সপ্লোরার্স ২.০ এ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় হতে ৩৫৭ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে সাইবার নিরাপত্তা হাব হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পলক
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে গ্রামীণফোনের সিইও ইয়াসির আজমান, হিউম্যান রিসোর্স বিভাগের প্রধান আফতাব উদ্দিন মাহমুদ, হিউম্যান রিসোর্স প্রফেশনালস সোলায়মান আলম ও ফারহানা ইসলাম বক্তব্য দেন।
বাজারে এলো ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার রিয়েলমি ৮ প্রো
প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণদের চাহিদা মেটাতে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি সম্প্রতি দেশের বাজারে নিয়ে এসেছে রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলমি সি২১ এই দু’টি স্মার্টফোন। রিয়েলমি ৮ প্রো’র ১০৮ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা দিয়ে ধারণকৃত ছবির এক প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে উন্মোচন করা হয় এই স্মার্টফোনটি।
এছাড়াও সি২১-এর ৩+৩২ জিবি ভ্যারিয়েন্টটি খুব শিগগিরই সারাদেশে পাওয়া যাবে।
রিয়েলমি ৮ প্রো ৮ জিবি র্যাম + ১২৮ জিবি রম ভ্যারিয়েন্টটি ইনফিনিট ব্লু এবং ইনফিনিট ব্ল্যাক এই দুই রঙে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২৭,৯৯০ টাকায়। আর রিয়েলমি সি২১ ক্রস ব্ল্যাক এবং ক্রস ব্লু এই দুই রঙে ৪+৬৪ জিবি ভ্যারিয়েন্টটি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১১,৯৯০ টাকায়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বাজারে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ওয়াই৫১
গ্রাহকরা রিয়েলমি ৮ প্রো রিয়েলমি ব্র্যান্ডশপ থেকে প্রি-অর্ডার করতে পারবেন ৩-৯ এপ্রিল। প্রি-অর্ডারের সাথে পাওয়া যাবে লিমিটেড এডিশন গিফট বক্স, ব্যাগ, ৬ মাসের ফ্রি স্ক্রিন রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি।
এই লিংকে প্রি-অর্ডার করা যাবে: https://rebrand.ly/Pre_Order_realme_8Pro
পাশাপাশি, রিয়েলমি ৮ প্রো স্পেশাল প্রাইজে ১০০০ টাকা কমে মাত্র ২৬,৯৯০ টাকায় ৩-৯ এপ্রিল দারাজ, ইভ্যালি, পিকাবু, জিঅ্যান্ডজি (অনলাইন), ধামাকা থেকে প্রি-অর্ডার করা যাবে। প্রি-অর্ডারের সাথে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা মূল্যছাড়, ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাইফস্টাইল গিফট কার্ড এবং ইএমআই সুবিধা।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সর্বাধিক ডাউনলোড হওয়া অ্যাপ টেলিগ্রাম
এছাড়াও রিয়েলমি সি২১ শুধুমাত্র দারাজে স্পেশাল প্রাইজে মাত্র ১১,৪৯০ টাকায় কেনা যাবে ৪ এপ্রিল দুপুর আড়াইটা থেকে।
রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলমি সি২১ উভয়ই উন্মোচনের দিন, রিয়েলমি ফ্যানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দিয়ে ধারণকৃত ছবির প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ফ্যানরা রিয়েলমি ৮ প্রো দিয়ে তোলা ছবি দেখার এবং রিয়েলমি ৮ প্রো প্রথমবারের মতো এক্সপেরিয়েন্স করার সুযোগ পান।
রিয়েলমি ৮ প্রো এখন পর্যন্ত বাজারে আসা সবচেয়ে ফ্যাশন-ফরোয়ার্ড স্মার্টফোন কেননা এতে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। পাশাপাশি, ৫০ ওয়াটের সুপারডার্ট চার্জ থাকায় ফোনটি ০-৫০ শতাংশ চার্জ হতে সময় লাগে মাত্র ১৭ মিনিট।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশে শীর্ষ চারে উঠে আসলো রিয়েলমি
১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত রিয়েলমি ৮ প্রো রিয়েলমির এবং সমগ্র স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ পিক্সেলের ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোন। রিয়েলমি ৮ প্রো-র ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারী ক্যামেরায় আছে তৃতীয় প্রজন্মের আইসোকেল এইচএম২ সেন্সর, ১/১.৫২ ইঞ্চির বৃহৎ সেন্সর এবং ১২০০০×৯০০০ রেজোলিউশন।
এটি বর্তমান বাজারের আলট্রা-থিন অবয়বের সবচেয়ে ট্রেন্ডি ফোন। এছাড়া এফ/২.২৫ অ্যাপারচার, ৮মেগাপিক্সেল রেজোলিউশন এবং ১১৯° আল্ট্রা-ওয়াইড-এঙ্গেল লেন্স থাকার কারণে ছবি তুলতে পেছনে ঝোঁকার প্রয়োজন হবে না। আলট্রা-ম্যাক্রো লেন্স ব্যবহারকারীদের নিকটবর্তী অবস্থান থেকে মাইক্রো ওয়ার্ল্ডের সৌন্দর্য আবিষ্কার করতে সক্ষম করবে।
নতুন রঙের ফিল্টার সিস্টেম পোর্ট্রেট লেন্সকে আলো সনাক্ত করতে সক্ষম করে এবং প্রতিকৃতিতে টেক্সচার যুক্ত করতে প্রাইমারী লেন্সকে সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও সুপার নাইটস্কেপ, ৩এক্স ইন-সেন্সর জুম, স্টারি টাইম ল্যাপস ভিডিও এবং টিল্ট-শিফট মোডের মতো বৈশিষ্ট্যগুলো রিয়েলমি ৮ প্রো-র ক্যামেরাকে অতুলনীয় করে তুলেছে।
৬.৪ ইঞ্চি (১৬.৩ সেমি) সুপার অ্যামোলেড ফুল স্ক্রিন ডিসপ্লের সাথে রিয়েলমি ৮ প্রো-তে রয়েছে সর্বোচ্চ গতিসম্পন্ন ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার এবং স্টারি মোড ও টিল্ট শিফট মোডের সাথে ১৬ মেগা পিক্সেল ইন-ডিসপ্লে সেলফি ক্যামেরা। রিয়েলমি ৮ প্রো দেখতে যেমন স্লিম, ওজনেও তেমন হালকা। এর ওজন মাত্র ১৭৬ গ্রাম আর পুরুত্ব ৮.১ মিমি। ফোনটি ইনফিনিট বোল্ড ডিজাইনে তৈরি করা হয়েছে এবং এতে এজি-ক্রিস্টাল প্রসেস প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ফোনটির পেছনের অংশ দেখতে খুবই নান্দনিক।
রিয়েলমি ৮ প্রো প্রথম স্মার্টফোন যাতে ব্যবহার করা হয়েছে রিয়েলমি ইউআই ২.০। অ্যান্ড্রয়েড ১১ এর ভিত্তিতে এবং ৩টি বিষয়- সৃজনশীলতা, সামাজিকতা এবং উৎপাদনশীলতা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি রিয়েলমি ইউআই ২.০ আরও দ্রুতগতির, আরও বেশি মসৃণ এবং আরও বেশি সুরক্ষিত। সাথে থাকছে নতুন ইউআইতে ১০০টিরও বেশি কাস্টমাইজেশনের সুবিধা।
অপরদিকে রিয়েলমি সি২১ সি সিরিজের সর্বপ্রথম স্মার্টফোন যা অর্জন করেছে টিইউভি রাইনল্যান্ড উচ্চ নির্ভরযোগ্য মানের স্বীকৃতি। রিয়েলমি সি২১-এ রয়েছে ৫,০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি এবং এটি রিভার্স চার্জিং ক্ষমতাসম্পন্ন। সুপার সেভিং মোড চালু রাখলে ফোনটি ৪৭দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই থাকতে পারে। বিশেষ ওটিজি রিভার্স চার্জযুক্ত রিয়েলমি সি২১ হলো ব্যাটারি লাইফ সেভার।
হেলিও জি৩৫ ১২ ন্যানোমিটার অক্টা-কোর ৬৪বিট প্রসেসরযুক্ত রিয়েলমি সি২১ এ রয়েছে ১৩ মেগা পিক্সেলের এআই ট্রিপল ক্যামেরা এবং ইনস্ট্যান্ট ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। এর প্রাইমারি ক্যামেরায় রয়েছে ১৩ মেগা পিক্সেলের ইমেজ সেন্সর এবং এফ/২.২ অ্যাপারেচর, যা পর্যাপ্ত আলোর মাধ্যমে উজ্জ্বল ও ঝকঝকে ছবি তুলতে পারে।
এছাড়া সি২১ পিডিএএফ সমর্থন করে, যার ফলে ফোকাস আরও দ্রুত ও নির্ভুল হয়। ঝকঝকে সেলফি তুলতে এর রয়েছে ৫ মেগা পিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
রিয়েলমি সি২১ তরুণ গ্রাহকদের পছন্দ এবং নান্দনিকতার কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড ১০ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি স্মুথ এবং ফাস্ট রিয়েলমি ইউআই উন্নতমানের অ্যান্ড্রয়েড অভিজ্ঞতার প্রদান করবে।
আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরের জন্য রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলসি সি ২১ তরুণদের জন্য দুর্দান্ত দুইটি স্মার্টফোন। কেনার জন্য নিকটস্থ রিয়েলমি ব্র্যান্ডশপ ভিজিট করতে ক্লিক: https://realmebd.com/brandshop/
বিশ্বের প্রথম গিম্বল স্ট্যাবিলাইজার ফোন ভিভো এক্স৬০প্রো বাজারে
বিশ্বে প্রথমবারের মতো গিম্বল স্ট্যাবিলাইজার প্রযুক্তিকে স্মার্টফোনের ভেতর নিয়ে এসেছে স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো।
বাংলাদেশের বাজারে বুধবার নতুন এ প্রযুক্তির ভিভো এক্স৬০প্রো আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে।
ভিভোর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবারই প্রথম গিম্বল আর স্ট্যাবিলাইজেশন এই দুটি ক্যামেরা ফিচারের সমন্বয়ে বিশেষ এই প্রযুক্তি স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হলো। যা ছবিকে নিখুঁত, উজ্জ্বল ও স্পষ্ট করে তুলতে পেশাদার ফটো ও ভিডিওগ্রাফাররা ব্যবহার করে থাকেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সর্বাধিক ডাউনলোড হওয়া অ্যাপ টেলিগ্রাম
বাংলাদেশে ভিভো এক্স৬০প্রো’ই ভিভোর প্রথম এক্স সিরিজের ফোন। একই সাথে দেশে ভিভোর প্রথম ৫জি স্মার্টফোনও এক্স৬০প্রো। গিম্বল স্ট্যাবিলাইজার ছাড়াও ভিভো এক্স৬০প্রো’র অন্যতম আকর্ষণ এর ক্যামেরা লেন্স । জার্মান ভিত্তিক বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান কার্ল জেইসে’র তৈরি ৭টি লেন্স এক্স৬০প্রো স্মার্টফোনে যুক্ত করা হয়েছে। কার্ল জেইসের তৈরি লেন্স ব্যবহার করেই পেশাদার চলচ্চিত্র নির্মাতাদের ক্যামেরাগুলো বানানো হয়। ফলে, স্মার্টফোনটি সিনেমাটোগ্রাফির জন্যেও দারুণভাবে কাজে দিবে। ভিভো এক্স৬০প্রোর পেছনে তিনটি ও সামনে একটি ক্যামেরা রয়েছে ।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল ব্র্যান্ড রিয়েলমি: কাউন্টারপয়েন্ট
ভিভো বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মি. ডিউক বলেন, ‘ভিভো’র গ্লোবাল একটি জরিপে দেখা গেছে, স্মার্টফোনে তোলা ছবির ৬৪ শতাংশই ছবিই নষ্ট হয়ে যায় শুধুমাত্র স্মার্টফোন কেঁপে যাবার কারণে। ভিভো এক্স৬০প্রো এই সমস্যার সমাধান করবে। এছাড়া এই স্মার্টফোনের লেন্সগুলো শুধু সাধারণ ব্যবহারের জন্যই না, পেশাদার ফটোগ্রাফি ও সিনেমাটোগ্রাফিতেও কাজে লাগবে। এই স্মার্টফোনে জেইসে’র সেভেন-পি লেন্স ব্যবহার করা হয়েছে; যা বর্তমানের আর কোনো স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ব্যবহার করেনি।’
ভিভো’র এই ফাইভজি স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে কোয়ালকম স্ল্যাপড্রাগন ৮৭০ প্রসেসর । ৭ ন্যানোমিটারের চিপসেটসহ রয়েছে অ্যাডরেনো ৬৫০ জিপিইউ । ফোনটিতে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট এবং ২৪০ হার্টজ টাচ-রেসপন্স রেট পাওয়া যায় ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে পথচলার ৩ বছর পার করল ভিভো
ভিভো এক্স৬০প্রো’তে রয়েছে ১২ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি রম । তবে আরও শক্তিশালী পারফরমেন্স পেতে ফোনটিতে বাড়তি ৩ জিবি র্যাম ব্যবহারের সুযোগ থাকছে; যা গ্রাহকের পছন্দ অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত করা যাবে।
থ্রিডি কার্ভড ডিসপ্লের ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে স্যাটিন ফিনিশের এজি গ্লাস। ফলে ফোনটিতে কোনো ধরনের স্ক্র্যাচ পড়বে না । ব্লু ও ব্ল্যাক এই দু’টি কালারের ফোনটিতে রয়েছে ৬.৫৬ ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস এমোলেড ডিসপ্লে ।
৩৩ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জের সাথে ভিভো এক্স৬০প্রো’তে আছে ৪২০০ এমএএইচ ব্যাটারি; তাই স্মার্টফোনটি দ্রুত চার্জ হয় এবং গরম হয়ে গিয়ে ব্যাটারির ক্ষতি হয় না ।
আরও পড়ুন: দেশে এল ভিভো ভি২০ এসই
বাংলাদেশের গ্রাহকরা ভিভো এক্স৬০প্রো কিনতে পারবেন ৬৯ হাজার ৯৯০ টাকায়। স্মার্টফোনটির প্রি-বুকিং চলবে ১ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত।
বাজারে আসছে ১০৮ মেগাপিক্সেলের রিয়েলমি ৮ প্রো
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে ১০৮ মেগাপিক্সেলে ধারণ করা ছবি প্রদর্শনীর মাধ্যমে লঞ্চ হতে যাচ্ছে ফ্ল্যাগশিপ রিয়েলমি ৮ প্রো।
আগামী ৩ এপ্রিল রিয়েলমি ৮ প্রো ও রিয়েলমি সি২১ বাংলাদেশের বাজারে উন্মুক্ত হতে যাচ্ছে।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, বাংলাদেশে ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা থাকছে এরকম স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রথম স্মার্টফোন হলো রিয়েলমি ৮ প্রো। উন্মোচন উপলক্ষে ভক্তদের জন্য এই প্রথম ১০৮ মেগাপিক্সেলে ধারণ করা ছবিগুলো দিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রদর্শনী থেকে ভক্তরা রিয়েলমি ৮প্রো দিয়ে তোলা ছবিগুলো দেখতে পারবেন এবং তারা এই স্মার্টফোনটি সরাসরি ব্যবহারের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রিয়েলমি ৮প্রো তে রয়েছে স্যামসাং এইচএম২ সেন্সর সম্বলিত ১০৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা কোয়াড ক্যামেরা এবং ৫০ ওয়াট সুপারডার্ট চার্জার, যা ৫০ শতাংশ চার্জ হতে সময় লাগবে মাত্র ১৭ মিনিট। রিয়েলমি প্রযুক্তিগত ট্রেন্ডসেটিংয়ে বিশ্বাসী। রিয়েলমি ৮ প্রো ৮.১ মিলিমিটার স্লিম, খুবই হালকা এবং ব্র্যান্ড নিউ স্টাইলিশ আউটলুক নিয়ে আসছে।
রিয়েলমি ৮ প্রো তে থাকছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা-বর্তমানে স্মার্টফোন বাজারে ব্যবহৃত সর্বোচ্চ পিক্সেল এটি এবং ৮প্রো এমন ক্যামেরা সম্বলিত প্রথম রিয়েলমি স্মার্টফোন। ৮ প্রো-র স্মার্ট-আইএসও প্রযুক্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেরা আইএসও সেটআপ বেছে নিতে পারে, যার ফলে ব্যবহারকারীরা সবসময় (অন্ধকার বা হালকা আলোতেও) পরিষ্কার, উজ্জ্বল এবং রঙিন ছবি তুলতে পারবে।
একই সাথে রিয়েলমি তাদের সি২১ হ্যান্ডসেটও উন্মেচন করবে। এই ফোন রিয়েলমি সি সিরিজের সর্বপ্রথম ফোন যা হাই রিলায়েবিলিটি সার্টিফাইড। পাশাপাশি থাকছে ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি যা রিভার্স চার্জিংকে সমর্থন করে। সুপার পাওয়ার সেভিং মোড চালু থাকা অবস্থায় এই ফোনটি ৪৭ দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই থাকবে।
রিয়েলমি সি২১ এ আরও থাকছে হেলিও জি৩৫ বারো ন্যানোমিটারের অক্টা-কোর ৬৪ বিটস প্রসেসর, ১৩ মেগাপিক্সেল এআই ট্রিপল ক্যামেরা এবং তাৎক্ষণিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। এই ফোনের ক্যামেরার এফ/২.২ অ্যাপারচার আপনার ছবিগুলো আরও পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করে তুলতে যথেষ্ট পরিমাণ আলোর সঞ্চালন করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘বিবেকের আয়না’ নিয়ে বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরছে ‘নগদ’
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণাকে আরও পরিষ্কার করতে ‘বিবেকের আয়না’ নামের একটি আকর্ষণীয় ক্যাম্পেইন চালু করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’।