শিক্ষামন্ত্রী
ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন করবেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ও আইটেসারেক্টের উদ্যোগে আয়োজিত বহুল প্রত্যাশিত ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াড-২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
রবিবার (২৩ জুলাই) বেলা ৩ টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এটি অনুষ্ঠিত হবে। সবার জন্য অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত থাকবে।
বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, শিল্পকলা ও গণিত (স্টিম)-এ শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী প্রতিভা প্রদর্শনের জন্য এই জমকালো অনুষ্ঠানটি সারাদেশের ছয়টি স্তরের শিক্ষার্থীদের একত্র করবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: শিক্ষামন্ত্রী
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- শিক্ষামন্ত্রী ও ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ডা. দীপু মনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন- ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের আহ্বায়ক ও প্রধান উপদেষ্টা ইউজিসি'র সদস্য প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেন।
ইনোভেটিভ এডুকেশন ইকোসিস্টেম ও স্টিম শিক্ষার প্রসারে ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার আয়োজন একটি সময়োপযোগী পদক্ষেপ বলে মনে করেন প্রফেসর সাজ্জাদ।
ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বলেন, ‘অলিম্পিয়াডটি একটি নবযাত্রার সূচনা করবে। যেখানে সকল স্তরের শিক্ষার্থীরা তাদের উদ্ভাবনী প্রকল্প, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা এবং বিভিন্ন স্টিম বিষয়ে দক্ষতা প্রদর্শন করার সুযোগ পাবে। এই প্ল্যাটফর্মটি শুধুমাত্র একাডেমিক শিক্ষাকে উৎসাহিত করে না; বরং প্রতিযোগিতা, সৃজনশীলতা ও বুদ্ধিবৃত্তিক চেতনাকেও উৎসাহিত করে’।
ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াড-২০২৩ তরুণদের প্রতিভার উন্মেষ ঘটানোর জন্য একটি অসাধারণ আয়োজন।
এছাড়া উদ্ভাবন ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার সংস্কৃতি গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন প্রয়োজন বলে শিক্ষাবিদগণ অভিমত ব্যক্ত করেন।
৬টি ভিন্ন ভিন্ন লেভেলের শিক্ষার্থীরা মোট ৮টি বিভাগে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
নিম্নোক্ত লিংকে প্রবেশ করে ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানা ও রেজিস্ট্রেশন করা যাবে:
https://nationalsteamolympiad.com
আরও পড়ুন: আগামী বছর থেকে পুনর্বিন্যাস করা সিলেবাসে এইচএসসি পরীক্ষা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
বিএনপির আন্দোলন হাঁকডাকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ: শিক্ষামন্ত্রী
আগামী বছর থেকে পুনর্বিন্যাস করা সিলেবাসে এইচএসসি পরীক্ষা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, আগামী বছর থেকে পূর্ণ সিলেবাসে না হলেও সিলেবাস পুনর্বিন্যাস করে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, আগস্টে এইচএসসি পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে। তবে আগামী বছরের পরীক্ষার্থীরা এ বছর পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে ক্লাস পাচ্ছে না। তাই যারা পুরোপুরি ক্লাস পাচ্ছে না তাদের জন্য পরবর্তী সময়ে পূর্ণাঙ্গ না হলেও কিছুটা সংক্ষিপ্তভাবে সিলেবাস পুনর্বিন্যাস করে পরীক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: আগামীতে শিক্ষাই হবে আমাদের মেগা প্রজেক্ট : শিক্ষামন্ত্রী
শুক্রবার (৭ জুলাই) দুপুরে চাঁদপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, পৌর মেয়র জিল্লুর রহমান, পৌর প্যানেল মেয়র ফরিদা ইলিাছ, ১৩ নং ওয়ারডের কাউন্সিলর মো. আলমগীর গাজী, যুব মহিলা লীগের সাধারন সম্পাদিকা রুমা পাটোয়ারি প্রমুখ।
পরে তিনি যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভা ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলমগীর গাজীর মায়ের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির আন্দোলন হাঁকডাকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: শিক্ষামন্ত্রী
সরকার বছরে ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীপ্রতি ৫.৩৪ লাখ টাকা খরচ করে: দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বৃহস্পতিবার বলেছেন, সরকার প্রতিবছর ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীপ্রতি ৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকা ব্যয় করে।
সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোজাফফর হোসেনের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, গত অর্থবছরে ক্যাডেট কলেজগুলোর জন্য সরকারি বরাদ্দ ছিল ১৯৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
বর্তমানে, ৩ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থী ক্যাডেট কলেজে পড়াশোনা করে। সে অনুযায়ী ক্যাডেট কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের মাথাপিছু বার্ষিক সরকারি ব্যয় ৫ লাখ ৩৪ হাজার ০৪৩ টাকা।
মন্ত্রী বলেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যয়ের বরাদ্দ সমন্বিতভাবে করা হয়, তাই সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাব্যয় আলাদাভাবে দেখানো হয় না।
আরও পড়ুন: ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬-১২ শ্রেণিতে ভর্তি বেড়েছে ৫২.৫%: দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীপ্রতি সরকারের বার্ষিক ব্যয় ৫০ হাজার ৫১২ টাকা।
২০২১-২২ অর্থবছরে, এই পর্যায়ের ৩৩ লাখ ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ১৬ কোটি ১৬৭ লাখ টাকা।
মাধ্যমিক-পরবর্তী স্তরের ৩ লাখ ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে সরকারি বরাদ্দ ৭০৭ কোটি টাকা। প্রতি শিক্ষার্থীর বার্ষিক খরচ ২০ হাজার ৪৮৯ টাকা।
তৃতীয় পর্যায়ে, ৩৮ লাখ ১২ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৭ কোটি ৮০৭ কোটি টাকা। সে হিসেবে শিক্ষার্থীপ্রতি সরকারের বার্ষিক ব্যয় ২০ হাজার ৪৭৮ টাকা।
মন্ত্রী বলেন, বাজেট ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও গতিশীলতা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় সুশাসন, ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধির কারণে সরকারি, বেসরকারি ও ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের বার্ষিক মাথাপিছু আয়ের ব্যবধান ক্রমশ কমছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: শিক্ষামন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রধান হাতিয়ার শিক্ষা: মন্ত্রী
বিএনপির আন্দোলন হাঁকডাকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ: শিক্ষামন্ত্রী
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিএনপির আন্দোলন হাঁকডাকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
তিনি বলেন, ওরা অবশ্য বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই ঈদের পর আন্দোলন করছে। তবে কোন ঈদের পর করবে, সেটা অবশ্য জানি না। আমরাতো জানি, আন্দোলন মানে জনগণের সম্পৃক্ততা থাকে। জনগণের সম্পৃক্ততা ছাড়া জনবিচ্ছিন্ন হয়ে এবং সত্যিকারের ইস্যু ছাড়া কোনো আন্দোলন হয় না। সে কারণেই বিএনপির সব আন্দোলনই শুধুমাত্র হাঁকডাকে সীমাবদ্ধ থাকে।
আরও পড়ুন: দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি পক্ষ সবসময় কাজ করছে: শিক্ষামন্ত্রী
মঙ্গলবার (২৭) জুন চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, যারা অতীতে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, স্বৈরশাসন চালিয়েছে, কারফিউ দিয়ে দেশ চালিয়েছে, গ্রেনেড মেরে মানুষ হত্যা করেছে; তাদের হাতে গণতন্ত্র কখনো নিরাপদ নয়, ছিলও না। কাজেই তারা আজ গণতন্ত্রের জন্য যতোই মায়াকান্না করুক, দেশবাসী জানে, গণতন্ত্র কার হাতে নিরাপদ।
দীপু মনি বলেন, জনগণ জানে, গণতন্ত্র এখন শেখ হাসিনার হাতেই নিরাপদ। জনগণ তার পাশে থেকে আবার তাকে ভোট দিয়ে গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখবে। আজ আমাদের যে উন্নয়ন-অগ্রগতি, আমরা আরও ভালো থাকতে চাই।
বঙ্গবন্ধুকণ্যা ও আওয়ামী লীগ সরকারের মাধ্যমেই তা সম্ভব। এটি জনগণ জানে। কাজেই বিএনপি অর্থাৎ যারা গণতন্ত্র এবং মানুষ হত্যাকারী, তাদের আন্দোলন হাঁকডাক এ পর্যায়েই থাকবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: শিক্ষামন্ত্রী
আগামীতে শিক্ষাই হবে আমাদের মেগা প্রজেক্ট : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভের মূল হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক। স্মার্ট নাগরিক না হলে স্মার্ট অর্থনীতি হবে না, স্মার্ট সরকার হবে না।
তিনি বলেন, স্মার্ট নাগরিক তৈরি করবেন আপনারা, যারা মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষাই হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আর শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর।
শনিবার (১৭ জুন) সকালে চাঁদপুর শহরের পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে জেলার নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহের প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ: আমাদের করণীয়’- শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: আগামীতে শিক্ষাই হবে আমাদের মেগা প্রজেক্ট : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশ এগিয়ে গেছে। এখন আগামী দিনে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। এই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষকরা বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারেন।
তিনি বলেন, তবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশ এগিয়ে গেছে। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী ওয়াদা ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার। এ পথে আমরা অনেকদূর এগিয়েছি। এখন গ্রামে বসেও ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল মিলছে।
মন্ত্রী বলেন, দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবলের বিকল্প নেই। তাই সামনের দিনে প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপর ও আমাদের প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও নীতি-আদর্শ ধরে রেখে কাজ করেছি। এরই ফলস্বরূপ দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটেছে আমাদের।
তিনি আরও বলেন, এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে দেশরত্ন শেখ হাসিনার অবিচল নেতৃত্বে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি পক্ষ সবসময় কাজ করছে: শিক্ষামন্ত্রী
মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রধান হাতিয়ার শিক্ষা: মন্ত্রী
যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে রয়েছে তাদেরকে পিএইচডি ডিগ্রি করার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি এখন এসব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) ভেবে দেখতে পারে।
সোমবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) দিনব্যাপী দেশের সবচেয়ে বড় এডুকেশন এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এ মন্তব্য করেছেন। এই শিক্ষামেলার আয়োজন করেছে এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব)।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশের অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। আমি সবগুলো নিয়ে বলছি না। অনেকগুলো নিয়ে অনেক কথা আছে। কিন্তু মানের দিক থেকে অনেক ভালো করছে এরকম ৫, ৬, ৭ কিংবা তার অধিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তাদের সক্ষমতা হয়েছে বলে আমি বিশ্বাস করি। তাদের পিএইচডি ডিগ্রি করার অনুমতির দেওয়ার বিষয়টি এখন ইউজিসির ভেবে দেখার সঠিক সময়। তা না হলে আমরা গবেষণাকে উৎসাহিত করতে পারবো না। কাজেই এটি করা খুব দরকার।
ইরাব সভাপতি মীর মোহাম্মদ জসিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসাইনের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্র, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান প্রমুখ।
শিক্ষামন্ত্রী বক্তব্যের শুরুতে এডুকেশন এক্সপো-২০২৩ এর জন্য ইরাবের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রধান হাতিয়ার শিক্ষা। তাই আমাদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের গবেষণাসহ সকল খাতে জোর দিতে হবে।
আরও পড়ুন: আগামীতে শিক্ষাই হবে আমাদের মেগা প্রজেক্ট : শিক্ষামন্ত্রী
তিনি বলেন, এখানে শিক্ষার উন্নয়নের জন্য শুধু অবকাঠামো বা বিল্ডিং বানালেই হবে না, আমাদের একাডেমিক কার্যক্রমের গতি বাড়াতে হবে। আমাদের একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান করতে হবে। একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান ঠিক করে দিবে আমাদের শিক্ষার মান কেমন হবে। একই সঙ্গে আমাদের বাড়াতে হবে গবেষণার সংস্কৃতি।
তিনি বলেন, দেশের শিক্ষাখাতে প্রতিবছরই বরাদ্দ বাড়াচ্ছে সরকার। জিডিপির হিসেবে এ হার কম হলেও সামগ্রিক হিসেবে এটি বাড়ছে। এখন আমাদের গবেষণায়ও বরাদ্দ বেড়েছে। তিনি শিক্ষার্থীদের ভালো মানুষ হয়ে ওঠার আহ্বান জানিয়ে দেশ গড়ার কাজে শিক্ষার্থীদের আত্মনিয়োগ করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
শিক্ষার্থীদের কর্মজগতে প্রবেশের জন্য নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে ডা. দীপু মনি বলেন, বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি ভাষাজ্ঞান, সফটস্কিল, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, যোগাযোগ দক্ষতাসহ সবখাতেই আমাদের তরুণদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। নিয়োগকর্তা এবং প্রার্থীর দক্ষতার সমন্বয় করতে হবে। তাহলে কর্মজগতে আমাদের তরুণরা পিছিয়ে থাকবে না। শুধু চাকরি খুঁজলে হবে না—তরুণদের তাদের দক্ষতাও বাড়াতে হবে। সেজন্য আগামী প্রজন্মকে আমরা প্রাথমিক-মাধ্যমিক থেকেই দক্ষ করে গড়ে তুলতে কাজ করছি। এর সুফল এখন না পাওয়া গেলেও ২০৪১ সালের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও জানান তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করতে ২০২৫ সালের মতো সময় লাগবে। এর সুফল তার পরবর্তী ৭ অথবা ৮ বছর পর পাওয়া যাবে এবং সেজন্য আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। দেশের উচ্চশিক্ষায় ইন্ড্রাস্ট্রির সঙ্গে একাডেমি ইয়ারের সমন্বয় করতে।
এ সময় মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী। পরে মেলার স্টলগুলো ঘুরে দেখেন তিনি। অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিরাও তার সঙ্গে মেলা ঘুরে দেখেন।
প্রসঙ্গত, মেলায় ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের গবেষণা, প্রকাশনা ও উদ্ভাবন নিয়ে হাজির হয়েছে।
সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া মেলা রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। এটি সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
আরও পড়ুন: দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি পক্ষ সবসময় কাজ করছে: শিক্ষামন্ত্রী
২০২৬ সালে নতুন কারিকুলামে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, ২০২৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) এবং এর সমমানের পরীক্ষায় নতুন পাঠ্যক্রমের অধীনে উপস্থিত হবে।
তিনি বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাক্রম পুরোপুরি বাস্তবায়ন হবে। আর ২০২৬ সালে নতুন শিক্ষাক্রমের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রথম এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেবে।
সোমবার (২৯ মে) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিউট মিলনায়তনে ‘স্মার্ট এডুকেশন ফেস্টিভ্যাল-২০২৩’ অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে মাধ্যমিকের ষষ্ঠ ও সপ্তম এবং প্রাথমিকের প্রথম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়। আর ২০২৪ সালে অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন শুরু হবে। ২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন করা হবে। এরপর ২০২৬ সালের প্রথম এসএসসি ও সসমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘মূল্যায়ন এ বছর থেকে শুরু হচ্ছে। নানান দিক বুঝে উঠতে আমাদের সময় লাগবে। শিক্ষকদেরও অভ্যস্ত হয়ে ওঠার জন্য কিছুটা সময় লাগবে। অভিভাবকদেরও সময় লাগবে। আমরা সৌভাগ্যবান শিক্ষোক্ষার্থীদের বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা, তাদের সময় লাগছে সবচেয়ে কম। শিক্ষার্থীরা দ্রুত অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, হয়ে যাবে। আমরা এই স্মার্ট শিক্ষা, তার বিভিন্ন অংশ নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাবো। যাতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে পারি সে জন্য স্মার্ট শিক্ষার নীতি নির্ধারণ কৌশল রপ্ত করবার জন্য আমাদের এই আয়োজন।’
আরও পড়ুন: মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশে বিনির্মাণে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে স্মার্ট শিক্ষার কৌশল নির্ধারণের সূচনা উপলক্ষ্যে ‘স্মার্ট এডুকেশন ফেস্টিভ্যাল' আয়োজন করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। এই ফেস্টিভ্যালে ২০টি স্মার্ট শিক্ষা কার্যক্রম প্রদর্শন ও ১০টি সেমিনারে সব শ্রেণিপেশার মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে।
একটি কেন্দ্রীয় ‘স্মার্ট শিক্ষা’ ফ্রেমওয়ার্ক রচনার লক্ষ্যে কিছু মতামত নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে উপস্থাপন করার জন্য এই ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করা হয়।
শিক্ষামন্ত্রী ভ্যাস্টিভ্যাল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, অনেকগুলো সেমিনার করবো, সেখান থেকে অনেক উপায় বের হবে। স্মার্ট শিক্ষার কৌশল নির্ধারণের শুরু হলো।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত রক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন ও কলেজ) অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষা উপমন্ত্রী ও অন্যান্য অতিথিরা ফেস্টিভ্যালে অংশ নেওয়া স্টলগুলো পরিদর্শন করেন। এরপর বিকালে সেমিনারে অংশ নেন নির্ধারিত অতিথিরা।
আরও পড়ুন: আমরা উচ্চশিক্ষাসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে গুণগত মান অর্জন করতে চাই: শিক্ষামন্ত্রী
লিখিত পরীক্ষার পরে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: শিক্ষামন্ত্রী
দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি পক্ষ সবসময় কাজ করছে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। দেশ অস্থিতিশীল করার জন্য একটি পক্ষ সব সময় কাজ করে।
তিনি বলেন, তাই আমাদের সবাইকে সচেতন এবং অপচেষ্টাকারীদের বিরুদ্ধে সক্রিয় হতে হবে।
আরও পড়ুন: লিখিত পরীক্ষার পরে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: শিক্ষামন্ত্রী
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সকাল ১০টায় এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু হয়।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক দেশ। আমরা সব শ্রেণি-পেশার ও ধর্মের মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখব। আমাদের দেশে সব ধর্মের মানুষের একসঙ্গে বসবাস করার ঐতিহ্য রয়েছে।
আমাদের সম্পর্ক বিনষ্ট করার জন্য কিছু কিছু মানুষ কাজ করে থাকে। তাদের থেকে সচেতন হতে হবে এবং তাদের প্রতিহত করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সব ধর্মই শান্তির শিক্ষা দেয়। সবাই যেন সব ধর্মের মূলকথাগুলো মেনে চলে। আর এর অনুভবটা নিজেদের মধ্যে রাখে। আমাদের ধর্মের মূলবাণী সবার মধ্যে পৌঁছে দিতে হবে।
আরও পড়ুন: মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী
আমরা উচ্চশিক্ষাসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে গুণগত মান অর্জন করতে চাই: শিক্ষামন্ত্রী
মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, যে ভবিষ্যতের জন্য আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের তৈরি করছি, সেই ভবিষ্যতে মূল দক্ষতাই হবে শিখতে পারার দক্ষতা। সেখানে একজন শিক্ষার্থীর যোগাযোগের দক্ষতা, সূক্ষ্ম চিন্তার দক্ষতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, অনেকের সঙ্গে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে। আর যে শিক্ষার্থী যত বেশি সৃজনশীল ও মুক্তচিন্তা করবে সেই শিক্ষার্থী এসব বিষয়ে ততই দক্ষ হয়ে উঠবে। তাই মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা সম্ভব হবেনা।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁসের সুযোগ নেই, গুজব রটালে কঠোর শাস্তি: শিক্ষামন্ত্রী
সোমবার (২২ মে) বিকালে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতীয় দিবসসমূহে বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা রূপান্তর গঠানোর জন্য আমরা নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে এসেছি। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন পদ্ধতি নতুনভাবে করা হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শ্রেণীতে এই নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।
এছাড়া নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমরা একজন শিক্ষার্থীকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারব।
মাউশির পরিচালক (প্রশাসন) শাহেদুল খবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান প্রমুখ।
আরও পড়ুন: আমরা উচ্চশিক্ষাসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে গুণগত মান অর্জন করতে চাই: শিক্ষামন্ত্রী
লিখিত পরীক্ষার পরে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: শিক্ষামন্ত্রী
লিখিত পরীক্ষার পরে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, চলমান এসএসসি ও সমমানের তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হলেই ঘূর্ণিঝড় মোখা'র কারণে স্থগিত হওয়া পরীক্ষা নেওয়া হবে।
সোমবার রাজধানীর সরকারি টিচার ট্রেনিং কলেজের এক অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
তিনি বলেন, সময়সূচি অনুযায়ী ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, কারিগরি ও মাদরাসা বোর্ডের অধীনে লিখিত পরীক্ষা আগাম ২৩ মে শেষ হবে। এরপর ১৪ ও ১৫ মে’র স্থগিত পরীক্ষাগুলো নেওয়া হবে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে রবিবার (১৪ মে) চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড, যশোর শিক্ষাবোর্ড ও বরিশাল শিক্ষাবোর্ড; বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
আর সোমবার (১৫ মে) অনুষ্ঠেয় দেশের সব শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার শনি ও রবিবার এ সংক্রান্ত দুটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন।
নতুন শিক্ষাক্রমের কথা উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, দক্ষ ও স্মার্ট জাতি গঠনে কর্তৃপক্ষ নতুন পাঠ্যক্রম বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁসের সুযোগ নেই, গুজব রটালে কঠোর শাস্তি: শিক্ষামন্ত্রী
২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী