মনোনয়ন
চুয়াডাঙ্গা-১ আসন: মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগ
চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার অনেক সমর্থকের বাড়ি ও অফিসে হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
রবিবার (২৬ নভেম্বর) মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে এই হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
দিলীপ কুমারের সমর্থকদের অভিযোগ, চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষক লীগের সভাপতির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর, আলমডাঙ্গা উপজেলার একটি ইউনিয়নের সভাপতিসহ ৯ নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) নাজিম উদ্দিন আল আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: ‘আরেকটি একতরফা জাতীয় নির্বাচন আ.লীগকে নির্বাসনে পাঠাবে’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মনোনয়ন পাওয়া নৌকা প্রতীকের নেতা-কর্মীরা বিনা কারণে তার নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে, বাড়িঘর ও অফিস ভাঙচুর করছে।
এএসপি নাজিম উদ্দিন আল আজাদ জানান, চুয়াডাঙ্গা সদরের মমিনপুরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ৪-৫টি চেয়ার ভাঙচুর করা হয়েছে।
আলমডাঙ্গায় মিছিল চলাকালে গালিগালাজ ও পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে।
কারা এই অপরাধ করেছে জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, তিনি জানতে পেরেছেন, 'আওয়ামী লীগের অন্য গ্রুপ' (যারা মনোনয়ন পেয়েছে) এটা করেছে। পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে রয়েছে। ভুক্তভোগীদের আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন অপরিবর্তিত রয়েছে বর্তমান সংসদ সদস্য সোলায়মান জোয়ার্দারের।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ৯টি আসনে নতুন মুখকে মনোনয়ন দিয়েছে আ.লীগ
শ্রম প্রতিমন্ত্রী মনোনয়ন না পাওয়ায় খুলনায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান মনোনয়ন না পাওয়ায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন তার সমর্থকরা।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় পুলিশের সঙ্গে যুবদল কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আটক ১০
রবিবার (২৬ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে খুলনা-যশোর মহাসড়কের রেলগেটে প্রতিমন্ত্রীর বাস ভবনের সামনের সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করেন তারা।
সড়ক অবরোধের খবর পেয়ে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু তারা নেতা-কর্মীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দিতে ব্যর্থ হয়। এসময় সড়কের দুই পাশে প্রচুর সংখ্যক যানবাহন আটকা পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা সড়কে অবস্থান নেওয়ার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নেতা-কর্মীদের সরিয়ে নেন আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা।
আরও পড়ুন: বিএনপি-পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া: পুলিশের ফাঁকা গুলি, আটক ৩
রবিবার মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে বৈঠক করবে আ. লীগ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে রবিবার (২৬ নভেম্বর) মতবিনিময় সভা করবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
সকাল ১০টায় গণভবনে আওয়ামী লীগ ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সকল সদস্য ও মনোনয়ন প্রত্যাশীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও প্রাপ্ত মনোনয়ন ফরমের কপি নিয়ে সভায় উপস্থিত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন কিনেছেন যেসব তারকা
মনোনয়ন ফরম বিক্রিতে আ. লীগের আয় ৪ দিনে ১৬.৮১ কোটি টাকা
রংপুর-৩ আসনে জাপার মনোনয়ন ফরম নিলেন জিএম কাদের
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সাংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে তার পক্ষে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্ববায়ক আজমল হোসেন লেবু।
আরও পড়ুন: টাকা বা ক্ষমতার জন্য নিজেকে বিক্রি করতে পারব না: জিএম কাদের
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাফিউল ইসলাম শাফী।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ শেষে আজমল হোসেন লেবু সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। আমাদের মাঝে কোনো কোন্দল নেই। রংপুর জাতীয় পার্টির ঘাঁটি।
তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশে আমরা জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি। জাপা চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করায় আনন্দিত তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।
উল্লেখ্য, রংপুর-৩ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ছেলে রাহগির আলমাহি সাদ এরশাদ।
আরও পড়ুন: জনগণ আগামী নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে উদ্বিগ্ন: জিএম কাদের
দুইটি দল শুধু পূজা-নির্বাচনের সময় সংখ্যালঘুদের নিয়ে চিন্তা করে: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু আজ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে আজ সোমবার থেকে। যদিও তাদের অংশগ্রহণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে বিবেচনাধীন রয়েছে।
জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মনোনয়ন ফরম বিক্রি আগামী ২১ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করা হবে।
আরও পড়ুন: জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না কয়েকদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবে: চুন্নু
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১-৪ ডিসেম্বর এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর।
টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন সিইসি।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জাতীয় পার্টি: রওশন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: অনলাইনে পাওয়া যাবে আ. লীগের মনোনয়ন ফরম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম অনলাইনে পাওয়া যাবে।
এ জন্য ‘স্মার্ট নমিনেশন অ্যাপ’ নামে একটি অ্যাপ চালু করেছে ক্ষমতাসীন দল।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর বা আইওএস অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড ও ইনস্টল করা যাবে।
এ ছাড়া, nomination.albd.org ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অনলাইনেও মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়া যাবে। অনলাইনে ফর্ম পূরণ এবং জমা দেওয়ার জন্য, প্রথমে একজন মনোনয়নপ্রার্থীকে অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে এবং নিবন্ধন করতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লগ ইন করার পর, নিয়মানুযায়ী ইলেকট্রনিকভাবে ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করে মনোনয়ন ফরম পূরণ ও জমা দেওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: শনিবার থেকে মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু করবে আওয়ামী লীগ
আ. লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরুল্লাহ
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে আরাফাতকে মনোনয়ন দিয়েছে আ. লীগ
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের জন্য শুক্রবার মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে (মোহাম্মদ এ আরাফাত) মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
আরও পড়ুন: উপনির্বাচন: ৬ আসনে আ.লীগের ৩ প্রার্থীর জয়
১৫ মে ঢাকা-১৭ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও কিংবদন্তি অভিনেতা আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক নামে পরিচিত) মারা যান।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচন ৩০ জুলাই
৬টি উপনির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ৫% এর বেশি হয়নি: ফখরুল
চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনে আ.লীগের মনোনয়ন পেলেন নোমান আল মাহমুদ
চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনে নোমান আল মাহমুদকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ (শনিবার) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
নোমান চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোছলেম উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।
আগামী ২৭ এপ্রিল চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: উপ-নির্বাচনে সিসিটিভি মনিটরিংয়ের জন্য বাজেট নেই: ইসি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উপ-নির্বাচন: নিখোঁজ প্রার্থীর সন্ধান চেয়ে স্ত্রীর আবেদন
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আ.লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা
আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বিভিন্ন উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়নের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও স্থানীয় সরকার জন প্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় উপস্থিত ছিলেন- আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, কাজী জাফর উল্যাহ, আব্দুর রাজ্জাক, ফারুক খান, ওবায়দুল কাদের, রমেশ চন্দ্র সেন, রাশিদুল আলম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, মাহবুব-উল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও আবদুস সোবহান গোলাপ।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা
আরও পড়ুন: স্মার্ট সিটি গড়তে প্রয়োজন স্মার্ট নাগরিক: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
উপজেলা পরিষদ: আমতলী থেকে এম এ কাদের, নাজিরপুর থেকে মোশারেফ হোসেন, টঙ্গিবারী থেকে ইঞ্জিনিয়ার কাজী আবদুল ওয়াহিদ, রায়পুরা থেকে লায়লা কানিজ, লালমাই থেকে কামরুল হাসান এবং বোয়ালখালী থেকে রেজাউল করিম মনোনয়ন পেয়েছেন।
পৌরসভা: দর্শনা থেকে আতিয়ার রহমান, এলেঙ্গা থেকে নুর-এ আলম সিদ্দিকী, কোটালিপাড়া থেকে মতিয়ার রহমান হাজরা, হালুয়াঘাট থেকে খায়রুল আলম ভূঞা এবং নাজিরহাট থেকে এ কে জাহেদ মনোনয়ন পেয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদ: গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়ন থেকে আফছার উদ্দিন, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ডিমলা ইউনিয়ন থেকে এ এইচ এম ফিরোজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়ন থেকে ইসমাইল হক, মেহেরপুরের সদর উপজেলার আমদহ ইউনিয়ন থেকে রওশন আলী, চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়ন থেকে আব্দুল হান্নান, কে ডি কে ইউনিয়ন থেকে খায়রুল বাসার, মনোহর ইউনিয়ন থেকে সোহরাব হোসেন খান।
এদিকে, বাঁকা ইউনিয়ন থেকে আব্দুল কাদের প্রধান, হাসাদহ ইউনিয়ন থেকে রবিউল ইসলাম, রায়পুর ইউনিয়ন থেকে তাহাজ্জত হোসেন, আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়ন থেকে হায়াত আলী, আইলহাঁস ইউনিয়ন থেকে জাহিদুল ইসলাম, ঘাটাইল উপজেলার সাগরদিঘী ইউনিয়ন থেকে হেকমত সিকদার, নাগরপুর উপজেলার ভারড়া ইউনিয়ন থেকে রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার, গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়ন থেকে মোশারফ হোসেন দুলাল, ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন থেকে সালাহউদ্দিন সরকার, পিরুজালী ইউনিয়ন থেকে জালাল উদ্দিন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু মোকাবিলায় আন্তরিকভাবে কাজ করছে সরকার: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
আরও যারা আছেন- মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার পাঁচগাঁও ইউনিয়ন থেকে এইচ এম সুমন, নরসিংদীর সদর উপজেলার মহিষাশুড়া ইউনিয়ন থেকে এনামুল হক, নুরালাপুর ইউনিয়ন থেকে জাকারিয়া, রায়পুরা উপজেলার মির্জারচর ইউনিয়ন থেকে মোসা: মাহফুজা আক্তার, ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশানগোপালপুর ইউনিয়ন থেকে সহীদুল ইসলাম, চর মাধবদিয়া ইউনিয়ন থেকে তুহিনুর রহমান, নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন থেকে মোফাজ্জেল হোসেন, আলিয়াবাদ ইউনিয়ন থেকে ওমর ফারুক, ডিক্রীরচর ইউনিয়ন থেকে আনোয়ার হোসেন (আবু), মাচ্চর ইউনিয়ন থেকে রিজন মোল্যা, অম্বিকাপুর ইউনিয়ন থেকে আবু সাইদ চৌধুরী (বারী), কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন থেকে এ কে এম বাদশা মিয়া, কানাইপুর ইউনিয়ন থেকে ফকির বেলায়েত হোসেন।
বাকিদের মধ্যে যারা আছেন- কৈজুরী ইউনিয়ন থেকে ফকির ছিদ্দিকুর রহমান, গেরদা ইউনিয়ন থেকে শাহ এমার হক, বরগুনার তালতলী উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়ন থেকে আবুল বাসার তালুকদার, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধানখালী ইউনিয়ন থেকে টিনু মৃধা, চম্পাপুর ইউনিয়ন থেকে রিন্টু তালুকদার, বালিয়াতলী ইউনিয়ন থেকে এ বি এম হুমায়ূন কবির, মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন থেকে কাজী হেমায়েত উদ্দিন হিরন, ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন থেকে দেলওয়ার হোসেন, ময়মনসিংহ সদর উপজেলার খাগড়হর ইউনিয়ন থেকে মাহমুদুল হক কামরুল, নেত্রকনার দুর্গাপুর উপজেলার বাকলজোড়া ইউনিয়ন থেকে সফিকুল ইসলাম, সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন থেকে তৈয়ফুর রহমান, মাইজগাঁও ইউনিয়ন থেকে জুবেদ আহমদ চৌধুরী।
ঘিলাছড়া ইউনিয়ন থেকে সাইফুল ইসলাম, উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়ন থেকে লুদু মিয়া, উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন থেকে জুনেদ আহমদ, সদর উপজেলার খাদিমনগর ইউনিয়ন থেকে ইকলাল আহমদ, খাদিমপাড়া ইউনিয়ন থেকে নজরুল ইসলাম, টুকেরবাজার ইউনিয়ন থেকে রাজু গোয়ালা, কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার শিলমুড়ি (দক্ষিণ) ইউনিয়ন থেকে ফারুক হোসেন ভূইয়া, শিলমুড়ি (উত্তর) ইউনিয়ন থেকে আবু ইসহাক, দাউদকান্দি উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়ন থেকে মনির হোসেন তালুকদার, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার দ্বাদশ ইউনিয়ন থেকে খোরশেদ আলম বকাউল, মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়ন থেকে কাজী মিজানুর রহমান, নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার চর কিং ইউনিয়ন থেকে নাইম উদ্দিন আহমেদ, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পার্বতীনগর ইউনিয়ন থেকে সালাউদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া এবং রামগতি উপজেলার চর আলগী ইউনিয়ন থেকে জাকির হোসেন চৌধুরী মনোনয়ন পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: এসডিজি অর্জনে সকলের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
একজন অসাধারণ ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রপতি পদে একজন অসাধারণ ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিয়েছে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা একজন অসাধারণ ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দিয়েছেন। এমন একজনকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছে, যিনি ঝুঁকি নিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদ করেছেন। যার মধ্যে ভদ্রতা, নম্রতা ও রাজনৈতিক বিজ্ঞতা রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না : তথ্যমন্ত্রী
রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের সংসদীয় দলের বৈঠক বসেছিল শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি)। তখন রাষ্ট্রপতি পদের মনোনয়নের জন্য সংসদীয় দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দায়িত্ব দেয়া হয়। সেই ক্ষমতাবলে তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তাকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তখন পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অসত্য মিথ্যা অভিযোগ তুলে দুদককে যে চাপ দেয়া হচ্ছিল, তা মোকাবিলায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, পদ্মা সেতুতে যে দুর্নীতি হয়নি, কানাডার আদালতে তা প্রমাণিত হয়েছে। কানাডার আদালতে কিন্তু বিশ্বব্যাংক গিয়েছিল এবং বিশ্বব্যাংক সেখানে হেরে গিয়েছে। কানাডার আদালত রায় দিয়েছে, পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ গাল-গল্প ছাড়া কিছু না। কিন্তু তারপরেও দুদকের কমিশনারের দায়িত্ব পালনকালে তার ওপর অনেক চাপ ছিল। সেক্ষেত্রে তিনি দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি আন্দোলন নয়, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে: তথ্যমন্ত্রী
শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকবে আ. লীগ: তথ্যমন্ত্রী