অনুদান
সুবিধাবঞ্চিতদের ঈদ উদযাপনে বিকাশে অনুদান দেয়া যাবে
গত বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও করোনাকালে সুবিধাবঞ্চিতদের ঈদ উদযাপন করার সুযোগ করে দিতে বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান অর্থ সহায়তা গ্রহণ করছে। গ্রাহকরা সহজেই ঘরে বসেই পছন্দের প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিয়ে সুবিধাবঞ্চিতদের ঈদ উদযাপনে পাশে দাঁড়াতে পারছেন।
বৃহস্পতিবার (১৫) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিকাশ জানায়, ইতোমধ্যে পৌনে ৯ লাখ গ্রাহক ৬০টি প্রতিষ্ঠানে ২৯ কোটি টাকা বিকাশের মাধ্যমে অনুদান দিয়েছেন যা করোনাকালীন আর্থিক সঙ্কট মোকাবিলায় সহায়তা করছে সুবিধাবঞ্চিতদের।
সামাজিক দূরত্ব বজার রাখার এই সময়েও সবাই যেন নিজ নিজ অবস্থান থেকে সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য আরও সহজে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই গত বছর বিকাশ অ্যাপে ‘ডোনেশন’ আইকন যুক্ত হয়। এর মাধ্যমে একদিকে দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অনুদান সংগ্রহ যেমন সহজ হয়েছে, অন্যদিকে গ্রাহকরা ঘরে বসেই অনুদান দেয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
পড়ুন: মেধা বিকাশে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে হুয়াওয়ে
বর্তমানে এক টাকায় আহার (বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন-এর প্রজেক্ট), অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, সাজিদা ফাউন্ডেশন, শক্তি ফাউন্ডেশন ফর ডিসঅ্যাডভান্টেজড উইমেন, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন, ব্র্যাক, সেন্টার ফর যাকাত ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন, এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজ বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, আইসিডিডিআরবি, ন্যাশনাল লিভার ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ, অলটার ইয়ুথ, এসো সবাই, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, মজার ইশকুল (একটি অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন উদ্যোগ), ফিলিস্তিন দূতাবাস ঢাকা, মির্জাপুর এক্স-ক্যাডেটস এসোসিয়েশন, তাসাউফ ফাউন্ডেশন সহ ৬০টির মতো প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিতে পারছেন বিকাশ গ্রাহকরা।
অনুদান দিতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপের ‘মোর’ আইকন অথবা সাজেশনস অংশ থেকে ‘ডোনেশন’ আইকন নির্বাচন করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিতে চান তা নির্বাচন করে অনুদানের পরিমান দিয়ে পরের ধাপে নাম, ইমেইল আইডি দিয়ে সাবমিট করতে হবে। গ্রাহক চাইলে “পরিচয় দিতে অনিচ্ছুক” অপশন নির্বাচন করে নিজের পরিচয় গোপনও রাখতে পারেন। পরের ধাপে পিন নম্বর দিয়ে অনুদান কার্যক্রম শেষ করার পর একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেয়ে যাবেন গ্রাহক।
অনুদানের জন্য নির্বাচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করে তার পরের স্ক্রিন থেকে জেনে নেয়ার সুযোগও রয়েছে। আবার অনুদানের অর্থ ব্যয়ের তথ্য সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলে শেষ স্ক্রিনে প্রদত্ত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারছেন আগ্রহী দাতারা। বিকাশ অ্যাপের পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে https://www.bkash.com/bn/donation ওয়েবসাইট থেকেও পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনুদান বিকাশ করতে পারেন এবং এই সেবার বিস্তারিত জানতে পারেন।
পড়ুন: বিকাশ-নগদ একাউন্ট হ্যাক: উপবৃত্তির টাকাসহ একজন গ্রেপ্তার
উন্নত সেবার জন্য বিকাশ থেকে অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে
মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকার বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়ে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
তিনি বলেন, 'মাদক নিয়ন্ত্রণে আমরা বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছি ।'
সোমবার সচিবালয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের আয়োজিত বেসরকারি মাদক নিরাময় কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন ।
আরও পড়ুন: ‘মাদক’ নির্মূলে বিশেষ ইউনিট গঠনের দাবি জিএম কাদেরের
মন্ত্রী বলেন, যুব সমাজকে মাদকের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এই সরকার কাজ করছে । এ জন্য সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে ।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, মাদকাসক্তদের চিকিৎসা বাড়ানোর লক্ষ্যে বেসরকারি নিরাময় কেন্দ্রে অনুদান দেয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্ত ছিল । আর এরই প্রেক্ষিতে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য সরকার অনুদান দেয়ার কাজ হাতে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: পরীমনি: নাসির উদ্দিন সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মাদক মামলা
উল্লেখ্য, বর্তমানে বাংলাদেশে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র ৩৬০ টি , যার বেড সংখ্যা ৪৬৩৮ টি। ২০২০ সালে সরকারি পর্যায়ে ১৪৯৫২ ও বেসরকারি পর্যায়ে ১৫১৮১ জন মাদকাসক্ত রোগীকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে ।
গত বছরের মতো এবারও নিরাময় কেন্দ্রে অনুদান বাবদ ১ কোটি ৫০ পঞ্চাশ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
তাইওয়ানকে ২৫ লাখ টিকা পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তাইওয়ানে মডার্নার ২৫ লাখ করোনা টিকা পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র । জনস্বাস্থ্য ও ভূ-রাজনৈতিক অনুদানের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এই টিকা পাঠাচ্ছে।
রবিবার বিকালে বিমানযোগে চালানটি পৌঁছার কথা আছে বলে মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছেন।
তাইওয়ানের আমেরিকান ইনস্টিটিউট তাদের ফেসবুক পেজে লিখেছে, "অনুদানটি বিশ্বস্ত বন্ধু এবং গণতন্ত্রের আন্তর্জাতিক পরিবারের সদস্য হিসাবে তাইওয়ানের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।"
আরও পড়ুন: দেশে আন্তর্জাতিক মানের ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট তৈরি করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
তাইওয়ান মে মাস থেকে নতুন করে করোনার তীব্র সংক্রমণের কারণে করোনা টিকা সংকটে ভুগছিল। এ সংকট থেকে উত্তরণে টিকার আবেদন জানিয়েছিল। দেশটি সরাসরি মডার্নার কাছ থেকে ৫০ লাখ করোনার টিকার অবেদন করেছিল। তবে শুক্রবারে পৌঁছে যাওয়া দ্বিতীয় চালানসহ এ পর্যন্ত কেবলমাত্র ৩ লাখ ৯০ হাজার টিকা পেয়েছে দেশটি।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশে ফের মেডিকেল সরঞ্জাম পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
চীন থেকে ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে মার্কিন অনুদান তাইওয়ানের পক্ষে তাদের সমর্থনকে ইঙ্গিত দেয়। তাইওয়ান পূর্ব উপকূলের স্ব-শাসিত দ্বীপটিকে তার অঞ্চল হিসেবে দাবি করে। তাইওয়ানের সাথে আমেরিকার আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
আরও পড়ুন: ফাইজারের টিকা নিবন্ধিত ব্যক্তিরা সিরিয়াল অনুযায়ী পাবেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র এই মাসের শুরুর দিকে তাইওয়ানের জন্য ৭ লাখ ৫০ হাজার টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
ভ্যাকসিনের অতিরিক্ত ডোজ অনুদানের আহ্বান ইউনিসেফের
ভ্যাকসিনের অতিরিক্ত ডোজ ভাগ করে নেওয়ার ওপর জোর দিয়েছেন ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিটা ফোর।
তিনি বলেন, সদস্য দেশগুলো কোভ্যাক্স অ্যাডভান্স মার্কেট কমিটমেন্টকে সম্পূর্ণ তহবিল সরবরাহ করার জন্য যখন টেকসই পরিকল্পনা করবে, তখনই বিশ্ব টিকাদান কার্যক্রম সফল হবে।
"সোমবার জুন মাসের জি-৭ সম্মেলনে জি-৭ দেশগুলো অংশ নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি পর্বের এক সভায় হেনরিটা ফোর এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘তাৎক্ষণিকভাবে অতিরিক্ত ডোজ ভাগ করে নেওয়া অন্যতম প্রয়োজনীয় এবং জরুরী পদক্ষেপ হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এটি এখনই প্রয়োজন।’
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী করোনা ভ্যাকসিন বিতরণে ইউনিসেফের সাথে কাজ করবে এমিরেটস
তিনি ভ্যাকসিন উৎপাদনের সক্ষমতা বৃদ্ধির পক্ষে এবং প্রযুক্তিগত স্থানান্তরে সমর্থন করার বিষয়েও কথা উল্লেখ করেন।
ফোর বলেছেন, কোভ্যাক্স সামনের দিনগুলোতে এর ৬৫ মিলিয়নতম ডোজ সরবরাহ করবে। তবে এটি কমপক্ষে ১৭০ মিলিয়নতম হওয়া উচিত ছিল।
তিনি বলেন, ‘জি-৭ এর নেতারা পরের মাসে যুক্তরাজ্যে একত্রিত হবে।এসময়ে করেনার চলমান দ্বিতীয় ঢেউ ভারত এবং এর দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশজুড়ে প্রকোপ বৃদ্ধি পেতে পারে। এমনটা হলে তখন ভ্যাকসিন ঘাটতি হবে ১৯০ মিলিয়ন ডোজ।"
আরও পড়ুন: দেশে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে টিকা পেয়েছে ২ কোটি ৮ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের মারাত্মক ভ্যারিয়েন্টটি বুঝিয়েছে যে সামনের দিনগুলোতে স্বাস্থ্য নির্দেশনা পালন না করলে কি হতে পারে, আর এ বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। ভারতের পরিস্থিতি দুঃখজনক হলেও, এটা নতুন নয়। ভারতের মতো নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিলের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা করোনার সাথে লড়াই করছে।
তার মতে, এসময়ে, বাচ্চাদের এবং পরিবারের জন্য অতিরিক্ত ব্যয় করতে হবে।
ফোর বলেছেন, ‘ভাইরাসটি যতবেশি ছড়াচ্ছে ততবেশি এর মারাত্মক বা সংক্রামক রূপগুলি বেড়িয়ে আসছে।’
আরও পড়ুন: স্কুল আরও এক বছর বন্ধের ক্ষতি শিশুরা বইতে পারবে না: ইউনিসেফ
এই বৈশ্বিক মহামারি থেকে রক্ষা পাবার একমাত্র সহজ পন্থা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিন এবং যাবতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থার সমবণ্টন হওয়া।
ফোর জানান, কোভ্যাক্স ভ্যাক্সিনের সমবণ্টনের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু কোভ্যাক্স প্রয়োজনীয় ভ্যাক্সিন সরবরাহ পাচ্ছে না।
ভারত ভ্যাকসিন উৎপাদনের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র। করোনার প্রকোপে ভারতের বেহাল দশার কারণে ভ্যাকসিন উৎপাদন মারাত্মকভাবে হ্রাস পেয়েছে। তাই কোভ্যাক্স প্রয়োজনীয় ভ্যাক্সিন সরবরাহ পাচ্ছে না।
মে মাসের শেষের দিকে নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলিতে ১৪০ মিলিয়ন ডোজ বিতরণের কথা থাকলেও, কোভ্যাক্স সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারছে না। এছাড়া জুনে আরও ৫০ মিলিয়ন ডোজ বিতরণেও ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
এসময় ভ্যাকসিন এর ক্ষেত্রে জাতীয়তাবাদ, সীমিত উৎপাদন ক্ষমতা এবং তহবিলের অভাবের কারণে করোনা ভ্যাকসিনের বিতরণের সময়সূচি পিছিয়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ইউনিসেফের এই কর্মকর্তা।
ব্রিটিশ সংস্থা এয়ারফিনিটি পরিচালিত এক জরিপে বলা হয়, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী সাতটি দেশ এবং ইইউ তাদের জুন, জুলাই এবং আগস্টের জন্য মজুত করা মাত্র ২০ শতাংশ টিকা একেবারে দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কোভ্যাক্সের টিকাদান কর্মসূচির সাথে ভাগ করে বিশ্বের ভ্যাকসিনের ঘাটতি পূরণ করতে সহায়তা করতে পারে।
ফোর বলেন, ‘কিছু জি-৭ সদস্যের কাছে অন্যের চেয়ে বেশি সরবরাহ রয়েছে ভ্যাকসিনের। আবার কারও কারও ঘরোয়া উৎপাদন রয়েছে। তৎক্ষণাৎ সরবরাহকৃত অতিরিক্ত ডোজ সমভাবে বণ্টন করার সম্মিলিত প্রতিশ্রুতি না নিলে পরবর্তীতে যেকোনও দেশ বিশ্বব্যাপী কোভিড আক্রান্তের ক্ষেত্রে অন্যান্যদের মত হটস্পটে পরিণত হতে পারে।’
করোনা যোদ্ধা ডা. এফতেখাইরুলের চিকিৎসায় অর্থ সহায়তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী
করোনা পজিটিভ রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে কোভিড-১৯ আক্রান্ত ডা. এফতেখাইরুল ইসলামের চিকিৎসায় ৫ লাখ টাকার অর্থ সহায়তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ডা. এফতেখাইরুল ইসলামের স্ত্রী ডা. মাহমুদা আক্তারের কাছে অনুদানের চেক হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ মহিবুল হাসান (সুমন)।
আরও পড়ুন: করোনার দুর্দিনে জনগণের পাশেই আছেন প্রধানমন্ত্রী
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এ চেক হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এবিএম মাকসুদুল আলম, উপাধ্যক্ষ ডা. মো. শাহাদাত হোসেন, পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত এবং গৃহহীনদের জন্য ১০ কোটি টাকার অনুদান প্রধানমন্ত্রীর
৩৩তম বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের কর্মকর্তা ডা. এফতেখাইরুল ইসলাম শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার হিসেবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের সরাসরি চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী কোভিড সঙ্কট: দ্রুত পুনরুদ্ধারে ইএসসিএপি-কে ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ শেখ হাসিনার
করোনা আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে গত ৭ এপ্রিল থেকে ডা. এফতেখাইরুল (Covid-19 Associated Acute Demyelinating Haemorrhagic Leukoencephalomyelitis) রোগে ভুগছেন। ১২ এপ্রিল থেকে তিনি ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতালে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে চিকিৎসাধীন আছেন। বর্তমানে তার অবস্থা শংকটাপন্ন।
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত এবং গৃহহীনদের জন্য ১০ কোটি টাকার অনুদান প্রধানমন্ত্রীর
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ও গৃহহীন জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসনের জন্য দুটি আলাদা তহবিলে ১০ কোটি টাকার অনুদান দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি ট্রাস্টে এ সহায়তা দেন তিনি।
আরও পড়ুন: করোনার দুর্দিনে জনগণের পাশেই আছেন প্রধানমন্ত্রী
এর মধ্যে ৫ কোটি টাকা দেয়া হবে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় এবং বাকি ৫ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে গৃহহীন জনগোষ্ঠীর আশ্রয় এবং পুনর্বাসনে।
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী কোভিড সঙ্কট: দ্রুত পুনরুদ্ধারে ইএসসিএপি-কে ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ শেখ হাসিনার
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, প্রধানমন্ত্রী তার ব্যাক্তিগত উদ্যোগে এই ১০ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করেছেন।
আরও পড়ুন: লিডার্স সামিট: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর ৪ পরামর্শ
দরিদ্র ও দুস্থদের সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কোভিড-১৯: সাংবাদিকদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ১০ কোটি টাকার অনুদান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার কোভিড-১৯ মহামারিতে দেশের সাংবাদিকদের সহায়তা প্রদানের জন্য ১০ কোটি টাকার অনুদান দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: কোভিড-১৯: ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্রদের জন্য সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম ইউএনবিকে বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী কোভিড-১৯ মহামারির এই কঠিন সময়ে সারা দেশে সাংবাদিকদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টকে ১০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন।'
করোনায় কর্মহীন ৯৬০০ সংস্কৃতিসেবীর মাঝে ৪.৬৬ কোটি টাকার অনুদান
করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া সারাদেশের ৯ হাজার ৬০০ জন অসচ্ছল শিল্পী ও সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে এ পর্যন্ত ৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার বিশেষ অনুদান প্রদান করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সিআরপিকে ১০ কোটি টাকা অনুদান দিলেন প্রধানমন্ত্রী
পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্রের (সিআরপি) কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা এবং জনগণের স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য সেবা চালিয়ে যেতে রবিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন।
কোভিড-১৯: বাংলাদেশকে ২.৩১ লাখ ডলার অনুদান দিচ্ছে এডিবি
দেশের ১৩৪ নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের সেবা বৃদ্ধিতে ২ লাখ ৩১ হাজার ডলার অনুদান দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।