রবিবার রাজধানীর ডিআরইউ-তে সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘অনেক প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্রের সাথে যথাযথ কাগজপত্র জমা দেয়নি। কমিশনের এই বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা উচিত।’ ‘পাশাপাশি নির্বাচনের দিন আরও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এসেছে, যেগুলো নির্বাচন কমিশনের তদন্ত করা প্রয়োজন,’ যোগ করেন তিনি।
বদিউল আলম আবারও বলেন, ‘যতদূর জানা যায়, কমিশন দৃশ্যমান অনেকগুলো অভিযোগেরও তদন্ত করেনি। এমনকি ব্যালটের আসনের তুলনায় ইভিএমের আসনগুলোতে ভোট কম পড়ারও কোনো ব্যাখ্যা দেননি।’
এর আগে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংগঠনের আহ্বায়ক দিলিপ কুমার সরকার একটি মাল্টিমিডিয়া উপস্থাপনার পাশাপাশি একটি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, সকল রাজনৈতিক দলগুলোতে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের আধিক্য নজরে এসেছে। নির্বাচনে যারা বিজয়ী হয়েছেন তাদের মধ্যেও পেশার দিক থেকে ৬১ শতাংশ এমপি (১৭৪জন) ব্যবসায়ী রয়েছেন।
সুজন আহ্বায়কের দাবি, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অন্তত ১৭ জন নিহতের পাশাপাশি ২০০ জন আহত হয়েছে। এছাড়াও ভোট জালিয়াতি, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের ওপর হামলা, গণ গ্রেপ্তারসহ বিভিন্ন অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে।’