পরিবেশ-ও-কৃষি
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, দূষণের শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরগুলোর তালিকায় আবারও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে জনবহুল শহর ঢাকা। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ২৫৫ নিয়ে তালিকার শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছে রাজধানীটি।
এদিন বায়ুমান নির্ধারণের এই সূচকে বলা হয়েছে, মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকিসহ আজকের বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর।’
ভিয়েতনামের হ্যানয়, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ২৩৪, ২০১ ও ১৮৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ওচতুর্থ স্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: দূষণে দ্বিতীয় ঢাকার বাতাসে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে ও বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: দূষণে শীর্ষে ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
৯ ঘণ্টা আগে
দূষণে দ্বিতীয় ঢাকার বাতাসে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি
অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে জনবহুল ঢাকা শহর। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ১৬ মিনিটে এই শহরের বায়ুমান সূচক (একিউআই) স্কোর ২৪০। গতকাল বুধবার ২৫৪ স্কোর নিয়ে সবাইকে টপকে গিয়েছিল ঢাকা।
আজকের একিউআই সূচক অনুযায়ী ঢাকাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থাৎ তিলোত্তমা এই শহরটির বাতাস এতই দূষিত যে এতে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে।
ভারতের কলকাতা, মুম্বাই ও পাকিস্তানের করাচি যথাক্রমে ২৪৩, ২২৩ ও ২১৫ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: দূষণে শীর্ষে ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
যখন অতি ক্ষুদ্রকণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।
সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে বায়ুদূষণে ‘শীর্ষ শহর ঢাকা’
১ দিন আগে
দূষণে শীর্ষে ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আবারও সবাইকে টপকে গেছে তিলোত্তমা শহর ঢাকা। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাংলাদেশের এই রাজধানীর একিউআই স্কোর ছিল ২৫৪।
এই সূচক অনুযায়ী, আজকের বাতাসকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
মিশরের কায়রো, ভারতের দিল্লি ও ভিয়েতনামের হ্যানয় যথাক্রমে ২৪২, ২৩৯ ও ২৩০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে। যখন অতি ক্ষুদ্রকণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বে বায়ুদূষণে ‘শীর্ষ শহর ঢাকা’
সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
আরও পড়ুন: ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা
২ দিন আগে
বিশ্বে বায়ুদূষণে ‘শীর্ষ শহর ঢাকা’
বিশ্বে দূষিত বায়ুমান নিয়ে আবারও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে জনবহুল শহর ঢাকা। একিউআই স্কোর অনুযায়ী মঙ্গলবার(১৪ জানুয়ারি) সকালে ঢাকার বাতাসকে সবচেয়ে দূষিত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এদিন সকাল ৮টা ৩৩ মিনিটে একিউআই স্কোর ২৩৯ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে।
বায়ুমান নির্ধারণের এই সূচকে বলা হয়েছে, মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকিসহ আজকের বাতাস 'অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর।'
ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি, ভারতের দিল্লি ও ভিয়েতনামের হ্যানয় যথাক্রমে ২১৪, ১৯৮ ও ১৯২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে।
যখন অতি ক্ষুদ্রকণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।
সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাস নিয়ে বিশ্বে ‘দ্বিতীয়’ শহর ঢাকা
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
আরও পড়ুন: ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা
৩ দিন আগে
‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা
বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকায় সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে একিউআই স্কোর ২৫২ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
একিউআই সূচক অনুযায়ী, আজকের বাতাসকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
মঙ্গোলিয়ার উলানবাটোর ও ভিয়েতনামের হ্যানয় যথাক্রমে ২৫৫ ও ২৪৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
যখন অতি ক্ষুদ্রকণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাস নিয়ে বিশ্বে ‘দ্বিতীয়’ শহর ঢাকা
সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
আরও পড়ুন: ছুটির দিনের সকালে ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
৪ দিন আগে
দূষিত বাতাস নিয়ে বিশ্বে ‘দ্বিতীয়’ শহর ঢাকা
ঢাকা, ১১ জানুয়ারি (ইউএনবি)- বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরগুলোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশের ঢাকা শহর।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৫৮ মিনিটে একিউআই স্কোর ২৪৩ নিয়ে তালিকার এই স্থানে উঠে এসেছে জনবহুল এই রাজধানীটি।
এদিন একিউআই সূচক অনুযায়ী ঢাকার বাতাসকে 'অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
ভারতের কলকাতা, দিল্লি ও মুম্বাই যথাক্রমে ২৯৯, ২১৫ ও ২১০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
৬ দিন আগে
ছুটির দিনের সকালে ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বিশ্বের শীর্ষ দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশের নাম থেকেই যাচ্ছে। এটা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বিগত দিনের মতো আজও ঢাকার বাতাস একিউআই মানদণ্ডে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ২১৯ নিয়ে ‘চতুর্থ’ অবস্থানে উঠে আসে শহরটি। মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কথা উল্লেখ করে একিউআই সূচকে বলা হয়েছে, আজকের বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’।
মিশরের কায়রো, দিল্লি ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ৩৫২, ২৪২ ও ২৩১ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
আরও পড়ুন: অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
১ সপ্তাহ আগে
শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা কমেছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
চুয়াডাঙ্গায় একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইসঙ্গে শুরু হয়েছে চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় শৈত্যপ্রবাহ।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
এদিকে হাড় কাঁপানো শীত ও উত্তরের হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে চুয়াডাঙ্গার জনপদ। ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, বুধবার (৮ জানুয়ারি) এ জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে একদিনের ব্যবধানে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে জেলার তাপমাত্রার পারদ নেমে এসেছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এ অবস্থায় কষ্টে আছেন শ্রমজীবী ও নিম্নআয়ের মানুষেরা।
চুয়াডাঙ্গা শহরের চৌরাস্তার মোড়ের চা দোকানি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘জব্বর (খুব) শীত পড়ছে। সবকিছু ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। সকাল-সন্ধ্যা কুয়াশা আর শীত। বেচা-কেনা নেই। খুব কষ্টে আছি।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট মোড় এলাকার পুরোনো কাপড় বিক্রেতা হাবু মিয়া বলেন, ‘শীতের শুরুতে বেচা-কেনা তেমন ছিল না। এখন বিক্রি বাড়ছে।’
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বিশ্বে ‘দ্বিতীয়’ ঢাকা
শীতার্ত ও অসহায় মানুষের মধ্যে কম্বলসহ শীতের গরম কাপড় বিতরণ অব্যাহত রয়েছে বলে জানান চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জহিরুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, এ মৌসুমে এ জেলায় সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আর ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি এ যাবতকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি।
১ সপ্তাহ আগে
মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে নওগাঁ, জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে উত্তরের জেলা নওগাঁ। জানুয়ারির প্রথমে তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকলেও এক দিনের ব্যবধানে শীতের তীব্রতা বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে বুধবার (৮ জানুয়ারি) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
নওগাঁয় তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার থেকেই সূর্যের দেখা মিললেও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলায় কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে।
হিমেল বাতাসে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক কাজকর্ম। সূর্য পশ্চিম দিকে গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে শীত। এর ফলে কিছুটা বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। এর আগে গতকাল বুধবার বেলা ১২টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলেনি। সকালে বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে কুয়াশা পড়ে।
আরও পড়ুন: অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, সকাল ৯টায় জেলায় ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তাপমাত্রা কমে যাওয়া বর্তমানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে।
এছাড়া তাপমাত্রা আগামী কয়েকদিন এই রকমই থাকবে এবং তাপমাত্রা আরও নিচের দিকে নেমে যেতে পারে বলেও জানান তিনি।
১ সপ্তাহ আগে
অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
বিশ্বের শীর্ষ দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশের নাম থেকেই যাচ্ছে। এটা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বিগত দিনের মতো আজও ঢাকার বাতাস একিউআই মানদণ্ডে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ২৪ মিনিটে একিউআই স্কোর ১৮৬ নিয়ে ‘ষষ্ঠ’ অবস্থানে উঠে আসে শহরটি।
একিউআই সূচকে বলা হয়েছে, মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কথা উল্লেখ করে আজকের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও উগান্ডার কাম্পালা যথাক্রমে ২৮৭, ২০৩ ও ১৯০ স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
দেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বিশ্বে ‘দ্বিতীয়’ ঢাকা
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
১ সপ্তাহ আগে