বিকালে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি গত ৪ জুলাই করোনার উপসর্গ নিয়ে ল্যাব এইড হাসপাতালে ভর্তি হন।
এরপর পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ আসলে তাকে প্লাজমা দেয়া হয়। পাশাপাশি তার শরীরে বিভিন্ন জটিলতাও ছিল। তিনি মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই কন্যাসহ অসংখ্য সহকর্মী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান ১৯৪৮ সালে রংপুর শহরে জন্মগ্রহণ করেন। প্রায় পঞ্চাশ বছরের সাংবাদিকতা জীবনে তিনি বাংলাদেশ টাইমস, দি ডেইলি স্টার, দি ডেইলি সান, বাংলাদেশ টুডে, নিউ নেশন, দি টেলিগ্রাফসহ বিভিন্ন ইংরেজী সংবাদপত্রে কাজ করেন। বর্ষীয়ান সাংবাদিক মরহুম এবিএম মুসা ছিলেন তার ভায়রা। প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় তিনি দি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসে বার্তা সম্পাদক ছিলেন।
জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন এক বিবৃতিতে আবদুল্লাহ মোহাম্মদ হাসানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তারা বলেন, আবদুল্লাহ মোহাম্মদ হাসানের মৃত্যুতে সাংবাদিক সমাজের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। তিনি ছিলেন মৃদুভাষী ও পেশার প্রতি অত্যন্ত নিষ্ঠাবান।
তারা মরহুমের শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।