সূত্র মতে, ভুট্টা, সয়াবিন খৈল ও ভেটেনারি ওষুধের কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে অতি মুনাফালোভী চক্র অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি করেছে। এতে মাছ, মুরগি ও গরু খামারিরা চরম বিপর্যয়ে পড়েছে। খাদ্য ও ওষুধের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মুরগির ডিম, মাংস, দুধ ও মাছের উৎপাদন খরচ বেড়েছে ৩০ শতাংশ।
অন্যদিকে, মুরগির বাচ্চা, ব্রয়লার মাংসের দাম কমেছে। এতে প্রান্তিক খামারি-ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে শ্রমের মূল্য ও লাভের মুখ দেখছে না। অতি মুনাফালোভী চক্রটি প্রতিহত করতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা জানান, এক সপ্তাহ আগে এক কেজি ভুট্টার মূল্য ছিল ১৮ টাকা, এক কেজি সয়াবিন খৈলের মূল্য ছিল ৩৫ টাকা। শুক্রবার ভুট্টা ২৩ টাকা ও সয়াবিন ৪৩ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
এদিকে, ভুট্টা, সয়াবিন খৈল ও ভেটেনারি ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি, বাচ্চা, ব্রয়লার মাংসের মূল্য কমানোর এবং বাজার তদারকির জোর দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের খুলনা বিভাগীয় শাখা ও খুলনা পোল্ট্রি ফিশ ফিড শিল্প মালিক সমিতির নেতারা।