পরীক্ষা
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের যেসব কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবারে উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় ২৮২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
এরমধ্যে শতভাগ পাস করেছে মাত্র ১৩টি কলেজ। গতবারের চেয়ে এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে মাত্র একটি।
আর পাঁচটি কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কেউ পাস করতে পারেননি।
গত বছর শূন্য পাস করা কলেজের সংখ্যা ছিল ৩টি। সেই হিসাবে এবার শূন্য পাস কলেজের সংখ্যা আরও ৩টি বেড়েছে।
শতভাগ পাসের তালিকায় নগরের নামদামি কোনো কলেজ নেই। এমনকি সরকারি কোনো কলেজেরও স্থান হয়নি।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) প্রকাশিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আরও পড়ুন: রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৮১.২৪ শতাংশ
পাসের হার শূন্য ৫ কলেজের মধ্যে ৩টি উপজেলার আর ২টি মহানগরের। উপজেলার মধ্যে একটি হলো হাটহাজারীর রহিমপুর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। তাদের ৫জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হন।
এরপর রয়েছে রাউজানের মোহাম্মদপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানের মাত্র ১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তিনি অকৃতকার্য হয়েছেন।
এরপরে রয়েছে চকরিয়া কর্মাস কলেজ। এই প্রতিষ্ঠানের ৭ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই ফেল করেছেন।
মহানগরের মধ্যে পাসের হার শূন্য এমন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি হলো হালিশহর সেন্ট্রাল কলেজ। এই কলেজের ১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হন এবং অন্যটি পাঁচলাইশের চট্টগ্রাম জেলা কলেজ।
এ কলেজের ৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই ফেল করেছেন।
অন্যদিকে, গতবারের চেয়ে এবার পাসের হার কম। তবে সেই তুলনায় এবার জিপিএ ৫ বেড়েছে। এ বছর পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২৬৯ জন।
গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ৩৩৯ জন।
শতভাগ পাস করে ১৩টি কলেজের মধ্যে প্রথম অবস্থানে আছে চট্টগ্রাম বন্দর মহিলা কলেজ। এ কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৩৮৭ জন।
দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ। ৩৭১ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
এ কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন ৩৪৬ জন শিক্ষার্থী।
চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে হালিশহর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ২৫৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন।
তালিকার পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে কাপ্তাইয়ের বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এ কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ১৬৮ জন শিক্ষার্থী।
এবারও পার্বত্য অঞ্চলের ২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শতভাগ পাসের রেকর্ড করেছে।
তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে বান্দরবানের লামার কোয়ান্টাম কসমো কলেজ। তাদের ৬৪ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন।
এরপরে রয়েছে সীতাকুণ্ডের বাড়বকুন্ড হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ। তাদের ৬০ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন।
শতভাগ পাসের তালিকায় পরের অবস্থানে রয়েছে সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ। এ কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ৫১ জন শিক্ষার্থী।
শতভাগ পাসের নবম তালিকায় রয়েছে রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলার শলক কলেজ। তাদের ৫০ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন।
এরপরে দশম অবস্থানে রয়েছে আনোয়ারার কাফকো স্কুল অ্যান্ড কলেজ। তাদের ২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন।
এদিকে তালিকায় ১১তম ও ১২তম অবস্থানে রয়েছে মহানগরের দুটি প্রতিষ্ঠান। একটি হলো কোতোয়ালি থানার সেন্ট্রাল পাবলিক কলেজ। তাদের ১৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। এরপরে রয়েছে সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ১০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন।
সর্বশেষে রয়েছে কক্সবাজারের বিআইএম ল্যাবরেটরি (ইংলিশ মিডিয়াম) স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ৯ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন।
আরও পড়ুন: এইচএসসির ফলাফলে এগিয়ে আছে মেয়েরা
৬ দিন আগে
এইচএসসি-সমমানের বাকি সব পরীক্ষা বাতিল
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের বাকি সব পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে সচিবালয়ে বেশ কিছু শিক্ষার্থীর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির প্রধান এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মোবাইলে ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: নতুন করে পরীক্ষা না নিয়ে এইচএসসির ফল প্রকাশের দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীদের ঢল
পরীক্ষার ফল কীভাবে প্রকাশ করা হবে সে বিষয়ে আগামী এক থেকে দুই দিনের মধ্যে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
গত ৩০ জুন থেকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। আট দিনের পরীক্ষা শেষে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর আরও তিনবার পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।
অবশেষে সব পরীক্ষা স্থগিত করে ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচি প্রকাশ করা হয়। সে অনুযায়ী আগামী ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা ছিল।
তবে শিক্ষার্থীদের গণআন্দোলন ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পদত্যাগের কারণে বর্তমান পরিস্থিতির কারণে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে বোর্ডগুলো।
আরও পড়ুন: আন্দোলনের মুখে ববির ভিসি-প্রক্টরসহ ২০ জনের পদত্যাগ
শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ঢাবির কলা ও চারুকলা অনুষদের ডিনদের পদত্যাগ
২ মাস আগে
নতুন করে পরীক্ষা না নিয়ে এইচএসসির ফল প্রকাশের দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীদের ঢল
স্থগিত হওয়া উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার বাকি বিষয়ের পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ফল প্রকাশের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান নিয়েছে শত শত শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে জিরো পয়েন্টের কাছে সচিবালয়ের গেটে পুলিশের বেষ্টনী ভেঙে সচিবালয়ে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা।
৬ ও ১১ নম্বর ভবনের মাঝে প্রতিবাদ মিছিল করতে থাকে তারা।
আওয়ামী লীগ সরকার উৎখাতের গণঅভ্যুত্থানের পর মাঝপথে স্থগিত হয়ে যায় এইচএসসি পরীক্ষা।
আরও পড়ুন: এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ১১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু
স্থগিত এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
২ মাস আগে
কীভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করবেন?
ইংরেজি ভাষা দক্ষতার জন্য একটি আন্তর্জাতিক প্রমিত নিরীক্ষণ পদ্ধতি ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম সংক্ষেপে আইইএলটিএস। বিদেশে উচ্চশিক্ষা, চাকরিসহ নানা কারণে অভিবাসনের পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তীর্ণ হতে হয় এই পরীক্ষায়। ইংরেজি ভাষাভাষি দেশগুলোর পাশাপাশি অন্যান্য ভাষার রাষ্ট্রগুলোও আইইএলটিএস স্কোরকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এছাড়া বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের বহুজাতি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রেও মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে এই যোগ্যতাকে। এই পরিপ্রেক্ষিতে চলুন জেনে নিই, কিভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করবেন।
আইইএলটিএস নিবন্ধনের জন্য যা জানা জরুরি
বাংলাদেশে আইইএলটিএস টেস্ট নিয়ে থাকে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি (ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম) এডুকেশন। দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরেই এই প্রতিষ্ঠান দুটির একাধিক কেন্দ্র রয়েছে। এগুলোতে সশরীরে নিবন্ধন করে টেস্টগুলোতে অংশগ্রহণ করা যায়। প্রতি মাসেই পূর্ব নির্ধারিত নির্দিষ্ট তারিখগুলোতে অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন মডিউলের পরীক্ষা।
মূলত একাডেমিক ও জেনারেল ট্রেনিং (জিটি)- এই দুই ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন নেওয়া হয়ে থাকে। যদি উচ্চশিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্যে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া হয়, তাহলে ক্যাটাগরি হবে একাডেমিক। আর চাকরি বা অন্য কারণে অভিবাসন প্রার্থীদের জিটি নির্বাচন করতে হবে।
আরো পড়ুন: রোমানিয়ায় উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ, স্কলারশিপ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
পরীক্ষা কম্পিউটারে অথবা সরাসরি কাগজে (চিরাচরিত পরীক্ষা পদ্ধতি) দেওয়া যায়। কম্পিউটার বেইজ্ড টেস্টের ক্ষেত্রে স্কোর পেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৫ দিন। অপরদিকে, পেপার বেইজ্ড টেস্টের ফলাফল আসতে প্রায় ২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
নিবন্ধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও বৈধ পাসপোর্ট ছাড়া আর কোনো কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় না। কম্পিউটার বা কাগুজে এবং একাডেমিক বা জেনারেল; সর্বক্ষেত্রে আইইএলটিএস টেস্টের জন্য বর্তমান নিবন্ধন ফি ২২ হাজার ৫০০ টাকা।
ধাপে ধাপে আইইএলটিএস পরীক্ষার নিবন্ধন পদ্ধতি
ব্রিটিশ কাউন্সিলে আইইএলটিএস নিবন্ধন
টেস্ট টেকার পোর্টালে অ্যাকাউন্ট তৈরি
শুরুতেই https://eamidentity.britishcouncil.org/account/login- লিংকে যেয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ওয়েবসাইটের এই অংশটির নাম টেস্ট টেকার পোর্টাল। এখানে প্রয়োজন হবে প্রার্থীর নাম, জন্ম তারিখ, এবং একটি ই-মেইল ঠিকানা। অতঃপর একটি অনন্য পাসওয়ার্ড দিয়ে এবং নিবন্ধনের শর্তাবলীতে সম্মতি সূচক টিক চিহ্ন দেওয়ার মাধ্যমে শেষ হবে অ্যাকাউন্ট তৈরির কাজ।
আরো পড়ুন: আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: আবেদনের পদ্ধতি, খরচ, স্কলারশিপ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
এই পোর্টালে অ্যাকাউন্ট করার সুবিধা হলো- পুরো নিবন্ধন একবারে না করে প্রার্থী প্রয়োজনমতো বিরতি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে সামগ্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। এছাড়া পরবর্তীতে আইইএলটিএস স্কোর চেক করা এবং উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিআরএফ (টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম) পাঠানো যাবে এই পোর্টালের মাধ্যমে।
টেস্ট ক্যাটাগরি নির্বাচন
লগইনের পর স্ক্রিনের উপরের বাম কোণে ‘বুক নিউ টেস্ট’-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর আসবে টেস্ট ক্যাটাগরি নির্বাচনের পালা। একাডেমিক বা জেনারেল ট্রেনিং থেকে যে কোনো একটি বেছে নিতে হবে।
পরের ধাপে দেশ ও বিভাগ নির্বাচনের পর ফরম্যাট হিসেবে কাগুজে বা কম্পিউটার বেইজ্ড যে কোনো একটি বাছাই করতে হবে।
আরো পড়ুন: অস্ট্রিয়াতে উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ ও স্কলারশিপসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা
প্রতিবন্ধীদের জন্য রয়েছে অ্যাক্সেসিবিলিটি রিকোয়ারমেন্ট বিকল্প। এই ক্যাটাগরিতে তাদের জন্য স্ক্রাইব, সহায়ক প্রযুক্তি, পরিবর্তিত শ্রবণ সিডি, শ্রবণ প্রতিবন্ধী সংস্করণ বা পরীক্ষার স্থানে শ্রবণসহায়ক ডিভাইস বহন করার সুযোগ থাকে।
বিভিন্ন মডিউলের টেস্টগুলো দেখার জন্য প্রথমে কাঙ্ক্ষিত তারিখটি বেছে নিতে হবে। বাছাই করা নির্দিষ্ট তারিখে ভেন্যু ও নিবন্ধন ফিসহ দিনের বিভিন্ন সময়ের টেস্টগুলো দেখা যাবে। এগুলোর মধ্য থেকে পছন্দসই সময় ও ভেন্যু অনুযায়ী ‘বুক টেস্ট’-এ ক্লিক করে টেস্ট বাছাই করা যাবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র সরবরাহ
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদনের এই মূল ধাপে ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হবে। এখানে মাতৃভাষা ও টেস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য যোগ করতে হয়। অতঃপর সংযুক্তি হিসেবে আপলোডের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে পাসপোর্ট বা এনআইডি কার্ডের স্ক্যান কপি।
আরো পড়ুন: চেক প্রজাতন্ত্রে উচ্চশিক্ষা: পড়াশোনার খরচ ও স্কলারশিপসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ যদি কাছাকাছি থাকে, তবে আইইএলটিএসে নিবন্ধনের আগেই রিনিউ করে নেওয়া আবশ্যক।
রিভিউ সেকশন
এ পর্যায়ে পরীক্ষার তারিখ, পাসপোর্ট এবং ব্যক্তিগত তথ্য সুক্ষ্মভাবে যাচাই করতে হয়। কোনো ভুল হলে এটিই সঠিক ধাপ তা পরিবর্তন করার।
নিবন্ধন ফি পরিশোধ
এখানে প্রার্থী তাৎক্ষণিকভাবে কিংবা পরবর্তীতে অন্য যে কোনো সময়ে ফি পরিশোধ করতে পারেন।
ঘরে বসেই ফি পরিশোধের জন্য রয়েছে কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিং-এর মতো অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম।
আরো পড়ুন: ডুওলিঙ্গো ইংলিশ টেস্ট কী? কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
এগুলোর মধ্য থেকে সুবিধাজনক উপায়টি নির্বাচন করে তার যাবতীয় বিবরণ উল্লেখ করতে হবে। ফি সফলভাবে পরিশোধ হলে প্রার্থীর ই-মেইল ঠিকানায় ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে একটি নিশ্চিতকরণ ই-মেইল পাঠানো হবে।
২ মাস আগে
৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু: শিক্ষামন্ত্রী
আগামী ৩০ জুন থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
তিনি বলেন, এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।
বুধবার (৫ জুন) সচিবালয়ে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠু, নকলমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে সম্পন্নের লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু আজ
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত বছরের চেয়ে এবার ৯১ হাজার ৪৪৮ জন পরীক্ষার্থী বেশি। এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ৫০ হাজার ২৮১ জন ও ছাত্রী ৭ লাখ ৫০৯ জন। মোট কেন্দ্র ২ হাজার ৭২৫টি ও মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৯ হাজার ৪৬৩টি।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, এইচএসসিতে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন। এরমধ্যে ছাত্র ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৬৮০ জন ও ছাত্রী ৫ লাখ ৯৪ হাজার ৬০১ জন।
তিনি বলেন, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় শিক্ষার্থী ৮৮ হাজার ৭৬ জন। এরমধ্যে ছাত্র ৪৭ হাজার ৫৯২ জন ও ছাত্রী ৪০ হাজার ৪৮৪ জন।
তিনি আরও বলেন, এইচএসসিতে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৩৩ জন। এরমধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯ জন ও ছাত্রী ৬৫ হাজার ৪২৪ জন।
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, এবার মোট প্রতিষ্ঠান বেড়ে ২৯৪টি ও কেন্দ্র বেড়েছে ৬৭টি। বিদেশে ৮টি কেন্দ্রে মোট ২৮১ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন শুরু হয়ে শেষ হবে ১১ আগস্ট। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে।
তিনি আরও বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১৮ জুলাই শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৯ জুলাই শুরু হয়ে ৪ আগস্ট শেষ হবে। পরীক্ষা শেষে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এবার এইচএসসি পরীক্ষায় সব পরীক্ষার্থী (নিয়মিত, অনিয়মিত, মানোন্নয়ন) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড প্রণীত পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণনম্বর ও পূর্ণসময়ে অংশগ্রহণ করবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
আরও পড়ুন: জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছেন ১০৮ জন
যেসব নিয়ম-কানুন মানতে হবে পরীক্ষার্থী-পরীক্ষকদের
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্ট্রারে লিপিবদ্ধ করে ওই দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে।
তিনি বলেন, পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন)।
পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি (যেমন পরীক্ষার্থী, কক্ষ প্রত্যবেক্ষক, মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, বোর্ডের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পরিদর্শন টিম, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য) ছাড়া অন্য কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না।
প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা যেসব সুবিধা পাবেন
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতিলেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের ও শ্রবণপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বাড়ানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম, সেরিব্রাল পালসি) পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বৃদ্ধিসহ শিক্ষক, অভিভাবক বা সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি
৪ মাস আগে
এইচএসসি পরীক্ষার জন্য ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার: শিক্ষামন্ত্রী
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার জন্য আগামী ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
তিনি বলেন, পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব মুক্ত ও নকল মুক্ত পরিবেশে সুষ্ঠু, সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানের জন্য সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির সিদ্ধান্ত নিতে স্থানীয়ভাবে বিশেষ কমিটি গঠনের লক্ষ্যে নীতিমালা করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
বুধবার (৫ জুন) সচিবালয়ে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠু, নকলমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে সম্পন্ন করতে গঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন সময়ে পরীক্ষার সময় প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে কোচিং সেন্টারগুলোর জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। এজন্য পরীক্ষার সময় কোচিং সেন্টারগুলো বন্ধ রাখে সরকার।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা বোর্ডগুলো পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রগুলো অনলাইনে সার্বক্ষণিকভাবে তথ্যাদি আদান-প্রদান করবে। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এইচএসসি, আলিম ও এইচএসসি (বিএম/বিএমটি)/এইচএসসি (ভোকেশনাল)/ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স পরীক্ষা শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবকসহ সবার জন্যই গৃহীত ব্যবস্থাগুলো অত্যন্ত সন্তোষজনক হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশবান্ধব স্থাপনা তৈরি করতে শিক্ষামন্ত্রীর আহ্বান
স্মরণশক্তিকে মেধা বলার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
৪ মাস আগে
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে
২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল আগামী ১২ মে প্রকাশ করা হবে।
এদিন সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এবারের পরীক্ষার ফলাফল তুলে দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের।
আরও পড়ুন: বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ সভাপতি প্রবেশের প্রতিবাদে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক শিক্ষার্থীদের
এ বছর সারাদেশে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি। ১২ মার্চ লিখিত পরীক্ষা এবং ২০ মার্চ ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ হয়।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: বুয়েটে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের সিদ্ধান্ত স্থগিত
৫ মাস আগে
বুয়েটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হয়েছেন মোট ৩ হাজার ৬৮৯ জন শিক্ষার্থী। তবে মেধাক্রম অনুযায়ী বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পাবেন মাত্র ১ হাজার ৩০৯ জন শিক্ষার্থী।
ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রমে প্রথম হয়েছে নটরডেম কলেজের ছাত্র আদনান আহমেদ তামিম এবং একই কলেজের আরেক শিক্ষার্থী হাবিবুল্লাহ হয়েছে।
তবে চূড়ান্ত মেধা তালিকায় তৃতীয় হয়েছে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের ছাত্র সুদীপ্ত পোদ্দার।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৩ দিন পর শীতলক্ষ্যায় মিলল বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ
মঙ্গলবার বুয়েটের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের তালিকা www.buet.ac.bd ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
গত ১০ মার্চ ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রধান ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
কেমিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার অ্যান্ড প্ল্যানিং অনুষদের অধীনে ১৩টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভর্তির মৌখিক পরীক্ষা আগামী ২৭ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ২৮ মার্চ পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: জেনেক্স’র কারিগরি সহায়তায় বুয়েটে চালু হচ্ছে পরিবেশবান্ধব সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন
৭ মাস আগে
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
এমবিবিএস ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ৩টার দিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এদিকে মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন তানজিম মুনতাকা সর্বা। পেয়েছেন ৯২ দশমিক ৫ নম্বর। এছাড়া এবার ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৯ হাজার ৯২৩ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২০ হাজার ৪৫৭ জন ও নারী ২৯ হাজার ৪৬৬ জন।
আরও পড়ুন: যশোরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এমবিবিএস ডাক্তার গ্রেপ্তার
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এবারের ফলাফল অত্যন্ত সুচারুভাবে তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া পরীক্ষায় পাস নম্বর আগের বছরের মতো ৪০ শতাংশ নির্ধারিত ছিল। এ বছর এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন পড়েছিল ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জনের। সেখান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ২ হাজার ৩৬৯ জন প্রার্থী। অনুপস্থিতির হার ছিল ১ দশমিক ৯২ শতাংশ।
মন্ত্রী বলেন, ‘এবারের পরীক্ষায় ছেলেদের থেকে মেয়েদের পাসের হার বেশি। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলেও নারীর অগ্রযাত্রা লক্ষ্য করা গেল।’
আরও পড়ুন: এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ সচিব আজিজুর রহমান, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়াসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির সময়সীমা সরকারি মেডিকেল কলেজে ১৮-২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন গ্রহনের বিজ্ঞপ্তি আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হবে।
আরও পড়ুন: এবারের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৮ মাস আগে
পরীক্ষা ও মূল্যায়ন পদ্ধতি আরও পর্যালোচনার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
পরীক্ষা ও মূল্যায়ন পদ্ধতি আরও পর্যালোচনার জন্য নীতিনির্ধারকদের কাছে সুপারিশ করতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রাজধানীর মতিঝিলে কারিকুলাম অ্যান্ড টেক্সট বুক বোর্ডে পরীক্ষা ও মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে মত বিনিময় সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলে আইনের ব্যত্যয় ঘটবে না: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
এ বিষয়ে শিক্ষাবর্ষের প্রথম মাস জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা থেকে তথ্য সংগ্রহের আহ্বান জানান তিনি।
সভায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআরের অধ্যাপক ড. তারিক আহসান প্রমুখ ছিলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনকালীন সময়ে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে জনপ্রতিনিধিদের আহবান স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর
নির্বাচনকালীন সময়ে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে জনপ্রতিনিধিদের আহবান স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর
৮ মাস আগে