বাংলাদেশ
২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ১০ পদক পেল বাংলাদেশ
২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ২টি স্বর্ণপদকসহ মোট ১০টি পদক অর্জন করেছে বাংলাদেশ দল। এর মধ্যে ২টি স্বর্ণপদক, ৪টি রৌপ্যপদক ও ৪টি ব্রোঞ্জপদক। রোবটিক্সের আন্তর্জাতিক এই উৎসবে বাংলাদেশের ১০ সদস্যের দল অংশ নেয়। ২৬টি দেশের প্রতিযোগী এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
গত ১৭ থেকে ২০ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে বুসান এক্সিবিশন এন্ড কনভেনশন সেন্টারে (বেক্সকো) ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) অলিম্পিয়াডের সমাপনী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পদক তুলে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ দলের পক্ষে ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদক অর্জন করেছে ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি জুনিয়র গ্রুপে আনাড়ি দলের আরিয়েত্তি ইসলাম ও ক্রিয়েটিভ মুভি ক্যাটাগরি সিনিয়র গ্রুপে সিরিয়াসলি ক্লুলেস দলের সদস্য নামিয়া রওজাত নুবালা।
আরও পড়ুন: 'জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য রোবটিক্স' প্রতিযোগিতার আয়োজন করল আইইইই বাংলাদেশ সেকশন
পাশাপাশি এই প্রতিযোগিতায় রৌপ্যপদক অর্জন করেছে ফিজিক্যাল কম্পিউটিং জুনিয়র গ্রুপে আনাড়ি দলের আরিয়েত্তি ইসলাম, ক্রিয়েটিভ মুভি ক্যাটাগরি সিনিয়র গ্রুপে জিরোথ দলের সদস্য নুসাইবা তাজরিন তানিশা ও টিম শিফু দলের সদস্য প্রিয়ন্তী দাস এবং ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি সিনিয়র গ্রুপে স্যাফ.এআই দলের ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী হাসিন ইশরাক চৌধুরী তাহা, এ জেড এম ইমতেনান কবির ও আবরার আবির।
বাংলাদেশ দলের পক্ষে ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেছে ফিজিক্যাল কম্পিউটিং জুনিয়র গ্রুপে দ্যা স্ক্রু লুজ দলের সদস্য নাফিয়া বাসার সুহানী, একই ক্যাটাগরির সিনিয়র গ্রুপে জিরোথ দলের সদস্য নুসাইবা তাজরিন তানিশা ও সিরিয়াসলি ক্লুলেস দলের সদস্য নামিয়া রওজাত নুবালা এবং ক্রিয়েটিভ মুভি সিনিয়র গ্রুপে স্যাফ.এআই দলের ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী হাসিন ইশরাক চৌধুরী তাহা, এ জেড এম ইমতেনান কবির ও আবরার আবির।
৫ ঘণ্টা আগে
আর্জেন্টিনার সঙ্গে ফুটবল সম্পর্ককে অন্যান্য ক্ষেত্রেও এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আর্জেন্টিনার সঙ্গে বাংলাদেশের আবেগময় ফুটবল সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়াতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বাংলাদেশে নিযুক্ত আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেজা রবিবার (১৯ জানুয়ারি) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই আহ্বান জানান।
আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের বিপুল সমর্থনের কথা উল্লেখ ড. ইউনূস বলেন, ‘আমাদের মধ্যে আবেগপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমরা এর ওপর ভিত্তি করে সামনে এগোতে পারি। ক্ষেত্র প্রস্তুত রয়েছে। আমরা আবেগপূর্ণ সম্পর্ককে অন্যান্য ক্ষেত্রেও এগিয়ে নিতে পারি।’
এক্ষেত্রে আর্জেন্টিনার ব্যবসায়ীদের একক বা যৌথ মালিকানায় তুলাভিত্তিক শিল্পে বিনিয়োগের সুযোগ খোঁজার পাশাপাশি জ্বালানি সহযোগিতার সম্ভাবনা খতিয়ে দেখার কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: আর্জেন্টিনার সঙ্গে বহুমাত্রিক সম্পর্কের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রণয়নের আহ্বান বাংলাদেশের
রাষ্ট্রদূত সেজা প্রধান উপদেষ্টাকে বলেন, আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতার অনেক ক্ষেত্র অনাবিষ্কৃত রয়েছে, যা দুই দেশের জন্য বিশাল সম্ভাবনাময় হতে পারে। তিনি আর্জেন্টিনার বুয়েনস আইরেসে বাংলাদেশের দূতাবাস খোলার বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ জানান।
তিনি বলেন, ‘আমাদের মধ্যকার সুসম্পর্ককে আমরা দুই দেশের উপকারের জন্য ব্যবহার করতে পারি।’
রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, বর্তমানে আর্জেন্টিনার প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য তাদের অনুকূলে রয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকে আমদানি বাড়িয়ে তারা এই সম্পর্ককে ভারসাম্যপূর্ণ করতে চান।
আর্জেন্টিনা থেকে সয়াবিন, গম, ভুট্টা ও কাঁচা তুলাসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। এর বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে বছরে প্রায় ২২ লাখ ডলারের পোশাক আমদানি করে।
তুলা, যৌথ বিনিয়োগ, ওষুধ, বস্ত্র, ফুটবল সহযোগিতা (নারী ফুটবলসহ), ক্ষুদ্রঋণ, এলএনজি, ধানের রোগ সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে দুই দেশের ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার ওপর জোর দেন মার্সেলো সেজা।
আর্জেন্টিনায় ক্ষুদ্রঋণ চালুর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সহযোগিতাও কামনা করেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত ২০২৪ সালের ২৯ আগস্ট গুম প্রতিরোধে আর্জেন্টিনার সক্রিয়ভাবে গৃহীত গুম থেকে সব মানুষের সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনভেনশনে (আইসিপিপিইডি) সইয়ের মাধ্যমে জোরপূর্বক গুম প্রতিরোধে বাংলাদেশের অঙ্গীকারের প্রশংসা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
১ দিন আগে
ভারত-পাকিস্তান থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ
ভারত ও পাকিস্তান থেকে মোট ৫৮১ কোটি ৪১ লাখ টাকা ব্যয়ে এক লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি) বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পাকিস্তান থেকে আমদানি বিবরণ
কমিটি সরকার টু সরকার (জিটুজি) চুক্তির আওতায় পাকিস্তান থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে।
শুল্ক ও ভ্যাট ছাড়াই ৩০৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তান (টিসিপি) থেকে এ চাল কেনা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতি মেট্রিক টনের দাম পড়বে ৪৯৯ ডলার।
ভারত থেকে আমদানির বিবরণ
আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানি করা হবে।
মেসার্স গুরুদিও এক্সপোর্ট করপোরেশন প্রাইভেট লিমিটেড প্যাকেজ-৬ এর আওতায় প্রতি মেট্রিক টন ৪৫৪ দশমিক ১৪ মার্কিন ডলার হারে চাল সরবরাহ করবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ অনুযায়ী এই লেনদেনে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭৭ কোটি ২ লাখ টাকা।
অন্যান্য আমদানি অনুমোদন
সিসিজিপি সভায় অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে চিনি, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি), সয়াবিন তেল, পাম তেল এবং মসুর ডাল আমদানিরও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
৪ দিন আগে
চীনের ঋণের শর্ত শিথিল-পরিশোধের সময় বাড়ানোর প্রস্তাব দেবে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঋণের শর্ত শিথিলসহ সুদহার কমানো ও পরিশোধের সময় বাড়ানোর বিষয়ে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশ আলোচনা করবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘চীনের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমাদের দেশের অনেক প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ আছে। সেগুলো প্রধানত ঋণভিত্তিক। কিছু প্রকল্প চলমান আছে। আমাদের আরও কিছু বিষয় আছে। এর মধ্যে ঋণের শর্তাবলি নিয়ে আমরা কথাবার্তা বলব। যেমন ঋণের সুদের হার কমানো এবং পরিশোধের সময় বাড়ানোর বিষয়ে কথা বলব।’
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে আসন্ন চীন সফর নিয়ে ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ভারত-চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে বাংলাদেশের: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ বলেন, ‘আমরা চাইব যখন এলডিসি থেকে গ্রাজুয়েট করবে বাংলাদেশ তখন চীন যেন ইউরোপের মতো আগামী তিন বছর আমাদের কোটা ও শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়। তবে এখনো চীন আমাদের সব পণ্যেই শুল্কমুক্ত সুবিধা দিচ্ছে। আমাদের গ্রাজুয়েশনের পরে তাদের কাছে থেকে আলাদাভাবে সেই সুবিধাটা নিতে হবে।’
তিনি বলেন, এই সফরে আলোচনায় প্রাধান্য পাবে অর্থনৈতিক বিষয়। এরমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্যবসা ও বাণিজ্য। অফিসিয়ালি চীন আমাদের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়িক বন্ধু। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ভারতকে বড় ব্যবসায়িক অংশীদার বলা হয়। কারণ আন-অফিসিয়াল ব্যবসা আছে প্রচুর।
উপদেষ্টা বলেন, প্রধানত আমদানিভিত্তিক প্রচুর ব্যবসা আছে আমাদের। আমদানিগুলো এজন্য প্রয়োজনীয়, যা আমাদের রপ্তানির জন্য সেগুলোর ওপর নির্ভরশীল। এজন্য চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ।
কালচারাল বিষয় উল্লেখ করেন উপদেষ্টা বলেন, চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০ বছর পূতি উপলক্ষে চীন ও বাংলাদেশে কিছু অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা হবে।
চীনের ৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তার প্রশ্নে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে কথাবার্তা বলব। দেখি তারা কতটুকু সহায়তা দিতে পারে। যদি প্রকল্প ঋণ ত্বরান্বিত করা যায়, তাহলে সেটাও সুবিধা হতে পারে। আলোচনায় অর্থনৈতিক বিষয়াবলি আসবে। আর পাঁচ বিলিয়ন ডলারের আলোচনা আছে তা বহাল থাকবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: প্রবাসীদের দেশে বিনিয়োগে দক্ষতা ও নেটওয়ার্ক কাজে লাগানোর আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকল্প ঋণের বিষয়ে কমিটমেন্ট ফি তুলে দেওয়া ও সুদহার নিয়েও আলোচনা করা হবে। বিভিন্ন প্রকল্প ঋণে সুদের হার ভিন্ন ভিন্ন হলেও সাধারণভাবে এটি কমানোর অনুরোধ করবে বাংলাদেশ। অর্থনীতির উপর চাপ কমাতে প্রকল্প ঋণগুলো পরিশোধের সময়সীমা ১৫ থেকে ২০ বছরের পরিবর্তে বাড়িয়ে ৩০ বছর করার চেষ্টা করা হবে। আর কমিটমেন্ট ফি যাতে তুলে দেওয়া যায়, সেই চেষ্টা করব।’
গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট নিয়ে চীনের উদ্যোগের বিষয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, আলোচনা চলমান আছে, তা আমরা ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখব।
জেডিআই নিয়ে তিনি বলেন, এটি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তবে এখনি সমঝোতা স্মারক হবে কিনা, তা বলতে পারছি না।
বেইজিংয়ে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। বেইজিং ও সাংহাইয়ে পৃথক গবেষণা সংগঠনে বক্তব্য দেবেন তিনি। এছাড়া কয়েকটি প্রযুক্তি কারখানা পরিদর্শনও করবেন তিনি।
আরও পড়ুন: প্রবাসীদের বাংলাদেশের নয় স্থানীয় রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
৫ দিন আগে
বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ করতে জাপানের প্রতি রাষ্টপতির আহ্বান
বাংলাদেশের অবকাঠামো, অটোমোবাইল, আইসিটিসহ উদীয়মান বিভিন্ন খাতে আরও বিনিয়োগ করতে জাপানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
এদিন বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের পক্ষ থেকে নতুন রাষ্ট্রদূতকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।
সাইদা শিনিচিকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, জাপান বাংলাদেশের একক সর্ববৃহৎ দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদার। দুদেশের সম্পর্ক স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে (কৌশলগত অংশীদারত্ব) উন্নীত হয়েছে।
সাক্ষাতকালে বিগ বি ইনিশিয়েটিভের অধীনে বাংলাদেশের উন্নয়নে ঋণ ও অনুদান হিসেবে জাপানের ২৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি সহায়তার কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি এ সহযোগিতা আরও জোরদার করার আহ্বান জানান।
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করে মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, জাপানের ৩৫০টির বেশি কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কাজ করছে। বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নিতে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণ করতে তিনি রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ জানান।
রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা প্রদানে জাপানের ভূমিকার প্রশংসা করে রোহিঙ্গারা যাতে নিরাপদে এবং সম্মানজনকভাবে নিজ দেশে ফিরে যেতে পারে—সে বিষয়ে জাপান আগামীতেও সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় জাপানের রাজা, রানী ও রাজপরিবারের সদস্যদের বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান তিনি।
বাংলাদেশের বড় বড় অবকাঠামো খাতে জাপানের বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করে জাপানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত বলেন, আগামীতে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আরও বিনিয়োগ করতে আগ্রহী জাপান। তিনি বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী, প্রেস সচিব মো. সরওয়ার আলম এবং পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
৫ দিন আগে
গণভবনে কে বসবেন, সেই সিদ্ধান্ত দিল্লি থেকে আসবে না: হাসনাত
ভারতের দাদাগিরি বাংলাদেশে আর চলবে না বলে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘গণভবনে কে বসবেন, সেই সিদ্ধান্ত আর দিল্লি থেকে আসবে না। বাংলাদেশ প্রশ্নে আমরা আপসহীন।’
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর দিকে চাষাড়া শহীদ মিনারে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে পথসভা ও গণসংযোগে তিনি এ কথা বলেন।
‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে যেসব মিডিয়া কথা বলবে, সেসব মিডিয়ার বিপক্ষে অবস্থান অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগ প্রশ্নে সর্বপ্রথম যে বিষয়টি আসবে সেটা হচ্ছে, তাদের আগে বিচার হতে হবে,’ বলেন এই ছাত্রনেতা।
এ সময়ে ফ্যাসিবাদের পক্ষে লিখলে কলম ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হাসনাত। তিনি বলেন, ‘যেসব টকশোজীবী ও বুদ্ধিজীবী এখন আওয়ামী লীগের মানবাধিকারের জন্য সরব হয়েছেন, আপনারাই এতদিন ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। এছাড়া ফ্যাসিবাদের পক্ষে যেসব মিডিয়া, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী কথা বলবে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেব।’
আরও পড়ুন: ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দিতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি—আপনারা যদি তরুণ প্রজন্মের কথা বুঝতে ব্যর্থ হন, তাহলে আওয়ামী লীগের যে পরিণতি হয়েছে, পরবর্তী সময়ে যারাই নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আসবে তাদের পরিণতিও একই হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই আহ্বায়ক বলেন, ‘আজকে তরুণ প্রজন্মকে রাস্তায় নেমে আসতে হয়েছে। আমাদের রক্ত দিতে হয়েছে। ভয়কে জয় করতে হয়েছে। কারণ, আমাদের দুর্বৃত্তায়ন ও প্রতিহিংসার রাজনীতির সংস্কৃতি আশাহত করেছে। আমরা জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র করতে পারিনি।’
‘আপনারা যদি কোনো কারণে মনে করেন প্রোক্লেমেশন দিতে ও জন আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে আপনাদের রাষ্ট্রীয় কোনো বাধা রয়েছে সেটি আপনারা জনগণের সামনে প্রকাশ করুন। আমরা যেভাবে আগস্ট মাসে রাস্তায় নেমেছেন একইভাবে আবার রাস্তায় নেমে আসবেন। এই প্রোক্লেমেশন দিতে আপনাদের বাধা কোথায়? কারা বাধা দিচ্ছে সেগুলো আপনারা জনগণের সামনে প্রকাশ করুন। যদি আপনারা ব্যর্থ হন তাহলে উপদেষ্টার কাতার থেকে জনগণের কাতারে নেমে আসুন। আমরা একসঙ্গে মিলে যেভাবে হাসিনার পতন ঘটিয়েছি, প্রয়োজন হলে সেভাবে আবার আমাদের প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব।’
আরও পড়ুন: শিক্ষকদের সর্বোচ্চ মর্যাদায় ভূষিত করতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জোনায়েদ, মুখপাত্র আরেফীন মুহাম্মাদ হিজবুল্লাহ, কেন্দ্রীয় সদস্য শওকত আলী, তামিম আহমেদ প্রমুখ।
৬ দিন আগে
পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ
পাকিস্তান থেকে জি টু জি-ভিত্তিতে আতপ চাল আমদানি করবে সরকার। এ লক্ষ্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তান ও খাদ্য অধিদপ্তরের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ চুক্তি সই হয়।
ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তানের চেয়ারম্যান সৈয়দ রাফিও বশির শাহ এবং খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আব্দুল খালেক সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য-সম্পর্ক বৃদ্ধি এবং শক্তিশালী করতে এই সমঝোতা স্মারক এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এ সময় খাদ্য সচিব মো. মাসুদুল হাসান, পাকিস্তানের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিব শাকিল আহমেদ, হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফসহ উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৬ দিন আগে
দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত
চীনে আতঙ্ক ছড়ানো হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) জাপান, মালয়েশিয়া ও ভারতে ছড়িয়ে পড়ার পর এবার বাংলাদেশেও একজনের দেহে শনাক্ত হয়েছে।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ভাইরাসটিতে একজন নারী আক্রান্ত হয়েছেন, যার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব এলাকায় বলে জানা গেছে।
আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, ‘এইচএমপিভি নামক ভাইরাসটিতে প্রতিবছরই দু-চারজন রোগী আক্রান্ত হচ্ছেন।’
আরও পড়ুন: এইচএমপিভি ভাইরাস: কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
গত ৮ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, কোভিড-১৯ মহামারির পর চীনে বাড়ছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)-এর সংক্রমণ, যা আরেক স্বাস্থ্য সংকটের উদ্বেগ সৃষ্টি করছে।
তাহমিনা শিরিন বলেন, ‘হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসটি নতুন কোনো ভাইরাস নয়। তবে এটা শুধু চীনেই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের উপস্থিতি আরও আগে থেকেই আমরা পেয়েছি। কাজেই এটা নতুন কোনো ভাইরাস নয়।’
১ সপ্তাহ আগে
দেশে প্রথমবারের মতো ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত
দেশে প্রথমবারের মতো রিওভাইরাস শনাক্ত করেছে ইনস্টিটিউট অব এপিডেমিওলজি, ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড রিসার্চ (আইইডিসিআর)। ৫ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হলেও কারও অবস্থাই গুরুতর ছিল না।
২০২৪ সালে নিপা ভাইরাসের লক্ষ্মণ নিয়ে আসা রোগীদের পরীক্ষা করে ৫ জনের শরীরে এটি পাওয়া যায়।
তবে এ নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই জানিয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন ইউএনবিকে বলেন, ‘এটি আমরা ২০২৪ সালে পেয়েছি। আক্রান্তদের মধ্যে কেউই গুরুতর অসুস্থ হননি। চিকিৎসার পর সবাই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।’
আরও পড়ুন: এইচএমপিভি ভাইরাস: কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
তিনি বলেন, শীতে খেজুরের কাঁচা রস পান করে প্রতি বছর অনেকেই নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হন। যে ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস পাওয়া গেছে তারা সবাই নিপা ভাইরাস নেগেটিভ ছিলেন। এই রোগটি তেমন বিস্তার লাভ করেনি। দেশে ওই ৫ জনই প্রথম এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির সহযোগিতায় আইইডিসিআরের নিয়মিত গবেষণার মাধ্যমে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়।
১ সপ্তাহ আগে
তুরস্ককে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান ড. ইউনূসের
তুরস্ককে তাদের প্রযুক্তি বাংলাদেশে আনা, আরও বেশি বিনিয়োগ, কারখানা স্থানান্তর এবং বাংলাদেশের যুব শক্তিকে কাজে লাগাতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, ‘আপনারা প্রযুক্তির নেতা, এখানে আপনাদের প্রতিরক্ষা শিল্প গড়ে তুলতে পারেন। আসুন শুরু করুন..।’
তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বোলাতের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশকে বিশ্বের ৮ম জনবহুল দেশ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের যুবকদের কাজের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করছে এবং এ ক্ষেত্রে তুরস্কের সহায়তা কামনা করেন।
তিনি বলেন, 'আমাদের তরুণদের সুযোগ দিতে হবে, তাই আমরা আপনাদের সহযোগিতা চাই। আপনাদের দেশের কাছে এটাই আমার আবেদন। আমাদের তরুণদের কাজে লাগিয়ে এখানে আপনাদের কারখানা চালু করুন। যাতে আপনারা এ অঞ্চলে আপনাদের পণ্য সরবরাহ করতে পারেন।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে একটি স্বপ্নের সম্পর্ক গড়ে তোলার সম্ভাবনা রয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে সম্পর্ক খুবই উষ্ণ। আমরা সব খাতে এটি গড়ে তুলতে চাই।’
আরও পড়ুন: বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তিনি বলেন, অনেক কিছু করার আছে, কিছু কিছু কাজ করার জন্য আমরা আপনাদের সমর্থন প্রয়োজন, আপনাদের প্রযুক্তি এবং আপনাদের বিনিয়োগ চাই।
তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বোলাত বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্ক টেক্সটাইল শিল্পের বাইরেও তাদের সহযোগিতাকে বহুমুখী করতে পারে। বাংলাদেশ থেকে এটি তুরস্কের প্রধান আমদানি পণ্য।
তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা শিল্প, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং কৃষি যন্ত্রপাতির ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সহযোগিতা হতে পারে। তিনি বলেন, 'আমরা বাংলাদেশের আমদানির ক্ষেত্রে ভারতসহ অন্যান্য বাজারকে প্রতিস্থাপন করতে পারি। অর্থনৈতিক ও সামাজিক সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা থাকতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পারস্পরিক সহযোগিতা করতে পারে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে তুরস্কে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৮ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার এবং আমদানির পরিমাণ ছিল প্রায় ৪২ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার।
বর্তমানে পোশাক ও টেক্সটাইল, এক্সেসরিজ, কেমিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং, নির্মাণ এবং জ্বালানি খাতে তুরস্কের প্রায় ২০টি বড় কোম্পানি বাংলাদেশে কাজ করছে।
বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী তুর্কি কোম্পানিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো তুর্কি এলপিজি কোম্পানি আয়গাজ, কোকা-কোলা আইসেক এবং রেফ্রিজারেটর ও এসি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আর্কিলিক (যা সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডকে অধিগ্রহণ করেছে)।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা গত আগস্টে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের সঙ্গে তার টেলিফোন আলাপের কথা স্মরণ করেন। এরপর অক্টোবরে তুরস্কের আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করেছেন।
এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন ও মাহফুজ আলম, বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব লামিয়া মোর্শেদ, বিডার চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ের ঘোষণা ১৫ জানুয়ারি নাও হতে পারে: উপদেষ্টা মাহফুজ
১ সপ্তাহ আগে