অন্যান্য
দেশের মানুষের কল্যাণেই ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও স্বাস্থ্যকর জায়াগায় নিতে হবে: প্রেস সচিব
বাংলাদেশের ট্যাক্স-জিডিপির যে অনুপাত ছিল সেটি ২০২১ সালের পর থেকে নেমে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানিয়েছেন, করোনার পর থেকে এটি এমন জায়গায় এসেছে যে গত ৫ মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৪২ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজস্ব আদায়ের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা। সেখানে সংগ্রহ হয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার একটু বেশি।’
‘আরেকটা বিষয় হচ্ছে, বিশ্বে বাংলাদেশের ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও (অনুপাত) নিচের দিকে। অনুপাতের হার এমন জায়গায় চলে যাচ্ছে যে সেটি টেকসই নয়।’
তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষের ভালো থাকার জন্য ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও একটা জায়গায় আমাদের নিতেই হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে কিছু ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভ্যাটের অনেক ফারাক ছিল। কোথাও ৩ শতাংশ আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৪ শতাংশের একটু বেশি, পুরোটাকেই আমরা চাইছি সরলীকরণ করে ১৫ শতাংশ করতে। সরলীকরণ করার লাভ হচ্ছে, এতে লিকেজ (ফাঁক) কমে আসে। এই লিকেজ কমানো আমাদের খুবই দরকার। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চেষ্টা করছে, খরচ কত কমানো যায়।’
‘আগে বিদেশ সফরে ২৫০-৩০০ জনের বহর যেত, আর এখন প্রধান উপদেষ্টা বিদেশে গেলে ৪০-৫০ জন যায়। তার মধ্যে নিরাপত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লোকই বেশি যাচ্ছে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতিতে দেখবেন সব জায়গায় কী পরিমাণ অপচয় করা হয়েছে। কর্ণফুলী টানেল করা হলো কত টাকা খরচ করে। তার ওই পাড়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের বিশ্রামের জন্য ৪৫০ কোটি টাকা দিয়ে সেভেন স্টার হোটেল করা হয়েছে, এটা কার টাকায়? এদেশের জনগণের ভ্যাটের টাকায়। জনগণের টাকা কীভাবে লুটপাট আর অপচয় হয়েছে তার কিছু নমুনা আপনারা এখন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলোতে দেখছেন।’
তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে আমরা চাইছি, দেশের ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও এমন একটা হেলদি (স্বাস্থ্যকর) জায়গায় যাক যাতে ইকোনমিক গ্রোথ (অর্থনীতির উন্নয়ন) হয়। ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও কমে যাওয়া মানে হচ্ছে, আপনি ঋণ শোধ করতে পারবেন না। সেই জায়গা থেকে বিচার করে এটা করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নে এই টাকা ব্যয় হবে।’
জনগণের ওপর করের বোঝা কতটুকু প্রভাব ফেলতে পারে— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়গুলো নিয় আমরা কাজ করছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে একটা টাক্স ফোর্স কাজ করছে। এছাড়া কীভাবে টাকাগুলো আনা যায়। এটা হচ্ছে আমাদের প্রথম প্রায়রিটি (অগ্রাধিকার)।’
‘চুরি তো আনলিমিটেড হয়েছে, সেই চুরিটাকে আগে ট্রেস (শনাক্ত) করা দরকার। কোথায় কোথায় টাকা রেখেছে। আপনারা আজকেও দেখেছেন যে, এই যে ৬০ কাঠার জমির ওপর পূর্বাচলে যে জমিগুলো নিয়েছে সেটার ওপর আজকে একটা মামলা হয়েছে। যেহেতু আমরা সরকার তাই আমদের দেখতে হয় টাকাগুলো কীভাবে নিয়ে গেছে। সেই জন্য যা যা করা দরকার আমরা সেই কাজটা করব। আপনারা দেখেছেন আমরা অ্যান্টি করাপশনকে (দুর্নীতি দমন) উন্নত করেছি, সেন্ট্রাল ব্যাংকে (কেন্দ্রীয় ব্যাংক) আমরা মেইনটেন করেছি, মানি লন্ডরিং টিমকে উন্নত করেছি।’
ভ্যাট–ট্যাক্স বৃদ্ধির ফলে মূল্যস্ফীতি ও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে কিনা জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা মনে করছি তা খুবই মিনিমাম হবে, ম্যাসিভ প্রভাব পড়বে না। এখানে অজনপ্রিয় হওয়ার কোনো প্রশ্নই দেখছি না। বরং সরকার দেশের অর্থনীতির অবস্থা যাতে ঠিক থাকে সেই দিকে লক্ষ রাখছে। আমি মনে করি, বিষয়টির প্রেক্ষাপট ও কেন করা হয়েছে তা মানুষকে বোঝানো সাংবাদিক ও সবার কর্তব্য।’
তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক জনপ্রিয় (পপুলিস্ট) কথা বলতে পারি, কিন্তু জনপ্রিয় হওয়ার চেয়ে আমার মনে হয় বাস্তবতাটা কী? যে ধরনের ভঙ্গুর একটি অর্থনীতি রেখে গেছে, আপনি দেখেন কোথায় কোথায় অপচয় হয়েছে, ইয়ত্তা নেই।’
ভ্যাট–ট্যাক্স বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের পেছনের যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘সেটা না হলে টাকার মান কমে যাবে। এখন ১২৫ টাকায় ডলার কিনছেন, কিন্তু একটা সময় আসবে ১৯০ টাকা দিয়ে কিনতে হবে। ম্যাক্রো ইকোনমিক স্ট্যাবিলিটি বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স জিডিপি রেশিও বাড়াতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগে
তেল মারা বন্ধ করেন: সরকারি কর্মচারীদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, তেল মারা বন্ধ করেন, ভবিষ্যতে কে আসবে সেটা পরে দেখা যাবে। আপনারা কঠোর হোন, এখনই হচ্ছে আপনাদের সবচেয়ে বড় সুযোগ। কোনো অবস্থাতেই কাউকে ছাড় দেবেন না।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের কুসুমপুর মাঠে বেসরকারি ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচি অংশ হিসেবে ৩০টি পাওয়ার টিলার, ৩০টি টিউবওয়েল বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রাজনীতি করেন আপত্তি নেই, কিন্তু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্ন ঘটলে বা ভঙ্গ করলে কোনো অবস্থায়ই কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
শ্রীনগর থানা থেকে আসামি যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনার প্রতি ইঙ্গিত করে পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, ‘সে যেই হোক, যদি আমার ভাইও হয় তাকেও ছাড় নেই; আগে ১৪ শিকের ভেতর ঢোকান।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এমপি হোক বা যে যা-ই হোক, সেই সময় হবেন। এখন আইনশৃঙ্খলার ব্যাপারে তাদের কোনো হাত নেই।’
রাজনীতিবিদদের দেশের কাজ করার পরামর্শ দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন— জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মো. মারুফ, সিরাজদিখান উপজেলা কৃষি অফিসার আবু সাঈদ শুভ্র প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে অংশ নেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. মাহমুদুর রহমান, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শামসুল আলম সরকার ও ঢাকা ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম হায়াতুজ্জমান খান, পরিচালক রাশেদুর রহমান শাহীন, সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা আক্তার প্রমুখ।
২ ঘণ্টা আগে
কেরানীগঞ্জের অস্থায়ী আদালতে হবে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার
ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা মাঠের বদলে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংশ্লিষ্ট অস্থায়ী আদালতে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে বলে জানিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, ঢাকার বকশীবাজার এলাকার সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন মাঠে অবস্থিত অস্থায়ী আদালতের পরিবর্কেতে রানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংশ্লিষ্ট অস্থায়ী আদালতে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে।
এর আগে, গত ৯ জানুয়ারি পুরান ঢাকার বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে অস্থায়ী আদালত বসানোর প্রতিবাদে সড়কে নামেন শিক্ষার্থীরা। তখন মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী আদালতের এজলাসও পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমাদের মাঠ দীর্ঘদিন ধরে সিটি করপোরেশন দখল করে রেখেছিল। আমরা বিশ্বাস করি, জুলাই বিপ্লবের পর এই মাঠ আমাদেরই থেকে যাবে।’
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সংস্কার কাজ শেষে আলিয়া মাদ্রাসার মাঠকে ‘বকশীবাজার কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ’ হিসেবে উদ্বোধন করতে গিয়ে তোপের মুখে পড়েন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। মাঠটি সিটি করপোরেশন দখল করছে—অভিযোগ তুলে উদ্বোধনের আগেই বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তোলে ওই ঘটনা।
৫ ঘণ্টা আগে
সামরিক বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল আরও ৬০ দিন
সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দ্বিতীয়বারের মতো আগামী ১৪ জানুয়ারি থেকে আরও ৬০ দিন বাড়ানো হয়েছে। রবিবার (১২ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
তাদের পাশাপাশি কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে কর্মরত সামরিক কর্মকর্তারাও একই ক্ষমতা পেয়েছেন।
এই ক্ষমতা প্রজ্ঞাপনের তারিখ থেকে ৬০ দিনের জন্য অর্পণ করা হয়।
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারা অনুযায়ী এই এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীর গাড়িবহরের কামানের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথচারীর
এর আগে গেল বছরের ১৬ নভেম্বর সামরিক বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা ৬০ দিন বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়। এর কয়েকদিন পর ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় নৌ-বাহিনী ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের।
৭ ঘণ্টা আগে
পাঁচ দেশের দূতাবাস থেকে পাঁচ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার
পাঁচটি দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস-হাইকমিশনে কর্মরত ৫ কর্মকর্তাকে পদ ও কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাদেরকে দেশে ফিরে আসার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৫ কর্মকর্তা হলেন, পাকিস্তানের ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাউন্সেলর (প্রেস) তৈয়ব আলী, মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফ, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে কন্স্যুলেট জেনারেল অফিস অব বাংলাদেশ-এর প্রথম সচিব (প্রেস) আরিফুর রহমান, সৌদি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব (প্রেস) আসাদুজ্জামান খান এবং জাপানের টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব (প্রেস) ইমরানুল হাসান।
আরও পড়ুন: চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ভারসাম্য বাংলাদেশের অনুকূলে না: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়াধীন প্রেস উইংগুলোতে কর্মরত এসব কর্মকর্তাকে তাদের বর্তমান পদ ও কর্মস্থল হতে প্রত্যাহার করে পরবর্তী পদায়নের জন্য আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
এরআগে গেল ২৪ নভেম্বর ভারতের নয়াদিল্লি এবং যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস উইংয়ে দুই সাংবাদিককে প্রেস মিনিস্টার নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
বাংলাদেশ হাইকমিশনের যুক্তরাজ্য মিশনে নিয়োগ পেয়েছেন বিবিসি ঢাকা ব্যুরোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আকবর হোসেন মজুমদার। আর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে নিয়োগ পেয়েছেন ফয়সাল মাহমুদ।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাদের দুই বছরের চুক্তিতে ওই পদে নিয়োগ দিয়ে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
আমাদের ফোকাস জাতীয় নির্বাচনেই: ইসি
জাতীয় নির্বাচনকে মূল কেন্দ্রবিন্দুতে রেখেই এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন। তবে সব স্থানীয় নির্বাচন একসাথে করাও সম্ভব না বলে জানিয়েছেন তারা।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের সভা শেষে সাংবাদিকদের এমন তথ্যই দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সামগ্রিক ফোকাস (মনোযোগ) জাতীয় নির্বাচন নিয়ে, অন্য কোনো নির্বাচন নিয়ে নয়। জাতীয় নির্বাচনের আগের রি-অ্যাকশন টাইম দিতে হবে। তাই জাতীয় নির্বাচনকে ব্যাহত করে এমন ইভেন্ট আসা ঠিক হবে না।’
১৪তম নির্বাচন কমিশনের এই দ্বিতীয় সভায় আগামী জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। চার নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিব সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘ইসি জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে। এছাড়া জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি থাকলে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা ‘সময় বলে দিবে’: সিইসি
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটা সংস্কার কমিশন কাজ করছে। এটাকে ধারণ করে আইন-বিধিমালায় কোনো সংশোধন দরকার হলে, সেটা করতে একটা সময়ও লাগবে।’
দেশের আবহাওয়া একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেও জানান তিনি। আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘তারপরেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সংস্কার কমিশন যে সিদ্ধান্ত নেবে, তারা তা বাস্তবায়ন করবেন। তবে সরকার যদি চায় আমাদের দিয়ে সব নির্বাচন একসঙ্গে করাবে, সেই ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান হলো সব নির্বাচন একসঙ্গে করা ঠিক হবে না।’
‘সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভবও নয়। এখনও পর্যন্ত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এই বিষয়ে চিঠিও দেওয়া হয়নি। আলোচনার আলোকে স্বপ্রণোদিতভাবে এটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে,’ যোগ করেন এই ইসি কমিশনার।
৮ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারকে সহায়তার দাবিতে মানববন্ধন
জুলাই অভ্যুত্থানে নিহতদের পরিবারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সহায়তা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাসির উদ্দিন আহমেদ। রবিবার (১২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এদেশের ইতিহাস খুবই লজ্জাজনক। মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশের স্বাধীনতার জন্য অগণিত মানুষ যুদ্ধ ও সংগ্রাম করেছিলেন। অথচ একটি পরিবার সে যুদ্ধের ফল কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছে।’‘কিন্তু জনগণ সে সুযোগ দেয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর অনেকেই নিজেদেরকে এই বিপ্লবের ভ্যানগার্ড ছিলেন বলে দাবি করেছেন, অথচ সত্য হলো—কেউই ভ্যানগার্ড ছিলেন না। জুলাই আন্দোলন একদিনে হয়নি, সুতরাং যারা বলতে চাচ্ছেন, আপনাদের কারণেই আন্দোলন হয়েছে, তাদের কারোরই এই কথা বলার অধিকার নেই,’ যোগ করেন এই শিক্ষক।তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শিক্ষক, শ্রমিক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষরাই ছিলেন। একটি প্রশাসনের নির্যাতন-নিপীড়নের মুখে দাঁড়িয়ে তারা আন্দোলন করেছেন। জুলাই অভ্যুত্থানে নিহতদের পরিবারকে সাহায্য ও আহতদের দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।’‘জুলাই অভ্যুথানে যে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, তার প্রতিটির প্রমাণ রয়েছে। আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই—যত দ্রুত সম্ভব বিচারকাজ সম্পন্ন করুন। আন্দোলনে যারা মারা গেছেন, তাদের খোঁজ বের করা কঠিন কিছু নয়, কিন্তু আপনারা তা করছেন না।’তিনি বলেন, ‘যারা আহত হয়ে হাসপাতালে ভুগছেন আপনারা, তাদের খবর আপনার নিচ্ছেন না। আপনারা ভুলে গেছেন, এই মানুষের ত্যাগের বিনিময়েই আপনারা ক্ষমতায় গিয়েছেন।’‘দেশটাকে সঠিক পথে নিয়ে যাওয়ার সময় এসেছে। আর সে জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু নীতিমালা তৈরি করা ও জনগণকে স্বস্তি দেওয়া। কারণ জনগণকে স্বস্তি না দেওয়া হলে তারা আপনাদের এই মসৃণ পথচলাকে রুদ্ধ করবে। সুতরাং দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি নির্বাচন দিয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করুন,’ বলেন জবি শিক্ষক নাসির।
১০ ঘণ্টা আগে
মুঠোফোন-ইন্টারনেটের ভ্যাট না কমালে এনবিআর ঘেরাও
মুঠোফোন ও ইন্টারনেট সেবায় নতুন করে আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করা না হলে এনবিআর ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশনের নেতারা।
রবিবার(১২ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এই হুঁশিয়ারি দেন তারা।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম ও আইআইজির সভাপতি আমিনুল হাকিম বলেন, শতভাগ দেশীয় উদ্যোক্তার মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা দেওয়া হয়। এই সেবা খাত ধ্বংস করার অপচেষ্টা আগেও করা হয়েছে এখন আবার নতুন করে ১০ শতাংশ এসডি ও ভ্যাট যুক্ত করায় গ্রাহকের ভোগান্তি বাড়বে। একইভাবে এই সেবাখাত ধ্বংস হয়ে যাবে।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে যদি এই ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা হয় তাহলে আমরা গ্রাহক এবং সেবা খাতের সবাইকে নিয়ে এনবিআর কার্যালয় ঘেরাও করব।
আইএসপিএবি’র সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, আমাদের ছোট ছোট উদ্যোক্তা যেভাবে হুমকির মুখে পড়বে ঠিক একইভাবে গ্রাহকদের উপর অতিরিক্ত করের বোঝার চাপ পড়বে। ফোনে ইন্টারনেট সেবা বিমুখ হবে জনগণ, যা নতুন করে বৈষম্য তৈরি করবে।
বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক খালিদ আবু নাসের বলেন, নতুন করে করের বোঝা জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলবে না, সরকারকে ১০ নম্বর সংকেতে ফেলবে। হঠকারী সিদ্ধান্ত দ্রুত প্রত্যাহারের দাবি জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আইএমএফের শর্ত নয়, রাজস্ব বৃদ্ধির জন্য ভ্যাট বাড়ানো হবে: অর্থ উপদেষ্টা
প্রযুক্তিবিদ ও প্রযুক্তি শিল্প উদ্যোক্তা বেসিসের সাবেক সভাপতি ফাহিম মাশরুর বলেন, কারো সঙ্গে আলোচনা না করে নতুন করে ইন্টারনেট সেবার উপর কর আরোপ করা এক ধরনের স্বৈরাতান্ত্রিক আচরণ। নতুন করে কর বৃদ্ধি করলে টেলিযোগাযোগ ইন্টারনেট সেবা খাত হুমকির মুখে পড়বে। নতুন উদ্যোক্তা তৈরি তো দূরে থাক, গ্রাহকরা এই সেবা গ্রহণ করতে পারবে না। এতে নতুন করে কর আদায় করার যে সিদ্ধান্ত, তা হোঁচট খাবে।
সভাপতির বক্তব্যে মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দুর্নীতিবাজ রাজস্ব কর্মকর্তাদের খুশি করতেই তাদের পরামর্শে এই ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
তিনি বলেন, আমরা ভেবেছিলাম ৫ আগস্টের পর আর রাজপথে দাঁড়াতে হবে না। কিন্তু আজ দুঃখের সঙ্গে আমাদের রাজপথে দাঁড়াতে হলো। গ্রাহকদের স্বার্থ বিবেচনা না করে কারো সঙ্গে আলোচনা না করেই রাতের আঁধারে এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে নতুন করে বৈষম্য সৃষ্টি করল। সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করলে কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, প্রযুক্তিবিদ ফিদা হক, ফ্রিল্যান্সারদের প্রতিনিধি আনিস, রিচার্জ ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন, পাঠাওয়ের সিইও ফাহিম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: মেট্রো রেলের ভাড়ায় ভ্যাট মওকুফ
১১ ঘণ্টা আগে
অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের চতুর্থ দূষিত শহর ঢাকা
ফের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চার নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা শহর। রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে তিলোত্তম এই শহরের বাতাসের মান সূচক ১৮৫।একিউআই সূচক অনুসারে, আজকের ঢাকার বাতাসকে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। অর্থাৎ এই বাতাস মানুষের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।ঢাকার বায়ুদূষণের স্থানীয় উৎসগুলোর মধ্যে আছে যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া, নির্মাণকাজের দূষণ, আশপাশের ইটভাটার ধোঁয়া।একিউআই স্কোর অনুসারে বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার দূষণের মান ৫০ থেকে ১০০ হলে সেটাকে মাঝারি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে স্পর্শকাতর ব্যক্তিদের দীর্ঘসময়ে ঘরের বাইরে থাকতে বারণ করা হয়েছে।আর বাতাসে দূষণের মান ১০১ থেকে ১৫০ হলে তা ‘স্পর্শকাতর মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরে নেওয়া হয়। ১৫০ থেকে ২০০ হলে সেই বায়ু অস্বাস্থ্যকর। ২০১ থেকে ৩০০ খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু। ৩০১ ছাড়িয়ে গেলে সেটা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ, যাতে বাসিন্দাদের জন্য ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে।দূষিত শহরের তালিকায় পশ্চিম আফ্যিকার দেশ ঘানার আক্রা, ভারতের কলকাতা ও দিল্লি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। তাদের দূষণের স্কোর যথাক্রমে ২০৫, ২০৩ ও ১৯৬।প্রতিদিনের বায়ুমান প্রকাশ করে শহরগুলো কতটা দূষিত কিংবা পরিচ্ছন্ন তা নাগরিকদের জানিয়ে দেয় একিউআই। এতে যে শহরটিতে তারা বসবাস করছেন, সেটি তাদের জন্য কতটা স্বাস্থ্যকর সেই বিষয়েও ধারণা নিতে পারছেন লোকজন।বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজন--এই পাঁচটি দূষকের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের বায়ুর গুণমান সূচক নির্ধারণ করা হয়।দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকা শহরের দূষিত বায়ুর ধকল সহ্য করে জীবন-যাপন করতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। প্রতিবছর বায়ূদূষণের কারণে বিশ্বজুড়ে ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি (সিওপিডি), ফুসফুস ক্যানসার ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত কারণে মানুষের মৃত্যুহার বাড়ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
তেজগাঁওয়ের ট্রাকস্ট্যান্ডের গ্যারেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাজধানীর তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ডের একটি গ্যারেজে লাগা আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স (এফএসসিডি) সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জাসিম জানান, সকাল ৮টার দিকে গ্যারেজে আগুনের সূত্রপাত হয়। তবে গ্যারেজের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু তিনি জানাননি।
আরও পড়ুন: পল্টনের মানিকগঞ্জ হাউজের আগুন নিয়ন্ত্রণে
খবর পেয়ে তেজগাঁও ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: বিএনপির দুই পক্ষের বিরোধে বাগেরহাটে ৮ বাড়িতে আগুন, আহত ২০
১৫ ঘণ্টা আগে