তিনি বলেন, ‘আবাসন ব্যবসা একটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। বিশেষ করে সাত-আট বছর আগে। এখন সে কালো মেঘ অনেকটা কেটে গেছে। আমি এর ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছি।’
বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর স্থানীয় একটি হোটেলে আবাসন মালিকদের প্রতিষ্ঠান রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) আয়োজিত চার দিনব্যাপী রিহ্যাব ফেয়ার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, আবাসন ব্যবসা দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর। একসময় বিশ্বের সবচেয়ে ধনীরা ছিল আবাসন ব্যবসায়ী। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এ ব্যবসার শুরু বেশি দিন নয়।
‘আমাদের জাতিসংঘের এ্যামেনিচি গোল তথা মিলিনিয়াম ডেভেলোপমেন্ট গোল সেখানে বাংলাদেশ বেশ সফল হয়েছে। বাংলাদেশের রেফারেন্স বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশে দেয়া হয়,’ যোগ করেন তিনি।
রিহ্যাব কেন্দ্রীয় প্রেসিডেন্ট আলমগীর সামশুল আল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি আশা করবো রিয়েল এস্টেট ব্যবসা সামনের দিকে শক্ত অবস্থান নিয়ে এগিয়ে যাবে। তাদের মূল উদ্দেশ্য থাকবে কম খরচে আবাসনের ব্যবস্থা করা। মনে রাখতে হবে কম খরচে বেশি ব্যবসা করতে আপনাদের মন মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। উন্নত দেশের মতো মাইক্রো হাউজিং মাইক্রো অ্যাপার্টমেন্টের চিন্তা করতে হবে।’
তবে চট্টগ্রামে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা এখনও ঢাকার চেয়ে পেছনে পড়ে রয়েছে বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী।