মঙ্গলবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানান, তারা এই পরীক্ষাগুলো চালুর পরপরই বাংলাদেশে কোভিড-১৯ টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু করতে প্রস্তুত।
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের একটি সূত্র ইউএনবিকে জানায়, প্রস্তাবটিতে বাংলাদেশ নীতিগতভাবে একমত হয়েছে।
ভারতের মন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষাগুলো আমাদের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার, ভবিষ্যতে বিতরণ এবং টিকাগুলোর যৌথ উৎপাদনের জন্য প্রক্রিয়াগুলো সহজ করতে সহায়তা করবে।’
এসময় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলন, কোভিড-১৯ টিকা তৈরিতে সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গলবার বাংলাদেশের সাথে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠককালে ড. জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা টিকা পরীক্ষার পাশাপাশি বিতরণ ও উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করার প্রত্যাশা করছি।এই সকল প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হবে। ’
দুদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের এ বৈঠকে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশের বিভিন্ন উদ্যোগের প্রশংসা করে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এদিকে, ইউএনবির সাথে আলাপকালে ভারতীয় দূতাবাসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সীমান্ত ইস্যু ও কনস্যুলার বিষয়ে আলোচনা করতে ভারতের স্বরাষ্ট্রসচিব নভেম্বরে ঢাকা সফর করবেন।