প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল শুক্রবার মধ্যরাতে ফল ঘোষণা করেন।
নির্বাচনে ২৭টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১৮টি পদেই জয়ী হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীরা। অপরদিকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেল সিনিয়র সহ-সভাপতিসহ নয়টি পদ পেয়েছে।
সাদা প্যানেল থেকে সভাপতি পদে গাজী শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক পদে মো. আসাদুজ্জামান খান রচি, সহ-সভাপতি পদে মো. জাহাঙ্গীর হোসেন দুলাল, সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে মোহাম্মাদ জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা, সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে মোহাম্মাদ ওমর ফারুক আসিফ, দপ্তর সম্পাদক পদে মো. জাহিদুল ইসলাম কাদির, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে হুমায়ুন খন্দকার টগর ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. উজ্জ্বল মিয়া নির্বাচিত হন।
নীল প্যানেল থেকে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে আব্দুস সালাম দেওয়ান, গ্রন্থাগার সম্পাদক পদে মো. জিয়াউল হক জিয়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মোরশেদা খাতুন শিল্পী জয়লাভ করেন।
নীল প্যানেলে সভাপতি পদে মো. ইকবাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক পদে মো. হোসেন আলী খান হাসান এবং সাদা প্যানেলে সভাপতি পদে গাজী শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক পদে মো. আসাদুজ্জামান খান রচি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
নির্বাচনে এবার ১৭ হাজার ৮৯৭ জনের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার কথা ছিল। তবে দুই দিনব্যাপী ভোটগ্রহণে ৯ হাজার ৩৬৪ জন ভোট দিয়েছেন।
এর আগে ২০১৮-১৯ কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনেও সাদা প্যানেল জয়লাভ করেছিল। এতে ২৭টি পদের মধ্যে সাধারণ সম্পাদকসহ ১৪টি পদ পায় তারা। অপরদিকে সভাপতিসহ ১৩টি পদ পান বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীরা।