রবিবার জেনেভা থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা দাবি করেন, ৫ আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সাক্ষাতকার দেয়ার কয়েক ঘণ্টা পর ঢাকার বাসা থেকে শহিদুল আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। পর দিন তিনি আদালতে হাজির হন এবং সেখানে নির্যাতনের চিহ্ন দেখান বলে খবরে প্রকাশ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে শহিদুল আলমকে রিমান্ডে পাঠানো হয় এবং এখন তিনি কারাগারে আছেন।
শহিদুল আলমকে গ্রেপ্তার এবং তার সাথে দুর্ব্যবহার অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেন মানবাধিকার বিশেষজ্ঞরা।
‘আমরা অবিলম্বে শহিদুল আলমের মুক্তি এবং নির্যাতনের সব ঘটনার দ্রুত, কার্যকর ও পক্ষপাতহীন তদন্তের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাই। সেই সাথে আমরা তাদের প্রতি গণমাধ্যমে কর্মীদের জন্য নিরাপদ ও যথাযথ পরিবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানাই,’ যোগ করেন তারা।
বিবৃতিদাতা বিশেষজ্ঞরা হলেন- মানবাধিকার রক্ষাকর্মীদের পরিস্থিতিবিষয়ক বিশেষ দূত মাইকেল ফর্স্ট, মত প্রকাশের স্বাধীনতার প্রসার ও সুরক্ষাবিষয়ক বিশেষ দূত ডেভিড কি এবং নির্বিচারে আটকবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের সভাপতি-দূত সিউং-ফিল হং।