বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে একটি পক্ষ মেয়েটিকে আত্মগোপনে রেখেছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, অভিযুক্ত লিটন মিয়া প্রায় ৩ বছর পূর্বে গণিগঞ্জ কুমড়াইল গ্রামে বিয়ে করেন। শ্বশুরবাড়ি পাশেই হওয়ার কারণে লিটন মিয়া প্রায় সময় শ্বশুরবাড়িতে আসা যাওয়া করতো। এক পর্যায়ে তার নজর পড়ে ১১ বছরের শিশু শ্যালিকার ওপর। তার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ফলে শিশুটি এখন ৭ মাসের অন্ত:সত্ত্বা। লিটন মিয়া গংরা এলাকায় প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না।
শিশুটির বড়বোন ও লিটন মিয়ার স্ত্রী জানান, তার স্বামী ছোট বোনকে বিয়ে করতে রাজি থাকলেও তার বোন বিয়ে বসতে রাজি নয়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মো. লিটন মিয়ার সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার ওসি কাজী মুক্তাদির হোসেন চৌধুরী জানান, বিষয়টি জানা নেই। তবে এখনই যোগাযোগ করে দেখছি। ঘটনা সত্য হলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।