এবিষয়ে জেলা নির্বাচন অফিসার এবং রিটার্নিং অফিসার শেখ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান, ১২৮ জন ভোটার গোপন ব্যালটে ভোটের মাধ্যমে আগামী চার বছরের জন্য ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তা নির্বাচিত করবেন।
চারটি সহ-সভাপতি পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ছয়জন। তারা হলেন- বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি কাজী এনায়েত হোসেন টিপু ও এএম তায়েবুর রহমান টিপু, বর্তমান কমিটির অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক মো. ইসরাফিল হোসেন এবং গত নির্বাচনে যুগ্ম সম্পাদক পদে অংশগ্রহণকারী মো. আব্দুস সালাম , নির্বাহী সদস্য পদে অংশগ্রহণকারী মো. মিজানুর রহমান নজরুল ও রফিকুল ইসলাম পরান।
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছেন দুইজন। তারা হলেন-বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুদেব কুমার সাহা এবং বর্তমান সহ-সভাপতি মোনায়েম খান।
অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক পদে দুইজন প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। তারা হলেন-বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক বাবুল সরকার ও নির্বাহী সদস্য আবু বকর সিদ্দিক খান তুষার।
দুটি যুগ্ম সম্পাদক পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন চারজন। তারা হলেন- বর্তমান কমিটির তিন সদস্য মাহাবুবুর রহমান জনি, আব্দুর রাজ্জাক রাজা ও মোহাম্মদ সেলিম পারভেজ এবং নতুন প্রার্থী মো. আব্দুল জলিল। একটি কোষাধ্যক্ষ পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন দুইজন। তারা হলেন-বর্তমান কমিটির কোষাধ্যক্ষ এহতেশাম হোসেন খান ভুনু এবং সাবেক কোষাধ্যক্ষ মো. বশির রেজা।
নির্বাহী সদস্য পদে ১৪টি পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ২৩ জন। তারা হলেন- বর্তমান কমিটির সদস্য গোলাম ছারোয়ার ছানু, মো.আনিসুর রহমান হিমু, বাসুদেব সাহা, মো. মশিউর শিমুল, শহিদুল হক খান খোকন, খোরশেদ আলম চৌধুরী লাভলু, প্রদীপ কুমার শিকদার রিপন, এ কে এম আব্বাস আকন মিল্টন।
এছাড়া দুটি সংরক্ষিত নির্বাহী সদস্য পদে রোমেজা আক্তার খান মাহিন ও রাজিয়া সুলতানা এবং দুটি সংরক্ষিত সদস্য (উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার প্রতিনিধি) পদে সিংগাইর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মো. সায়েদুল ইসলাম ও শিবালয় উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিদুজ্জামান তড়িৎ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। চারটি পদে চারজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হলেই তাদেরকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে।
উল্লেখ্য, পদাধিকার বলে জেলা প্রশাসক হলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি এবং শীর্ষ দুই সহ-সভাপতি হলেন পুলিশ সুপার এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক)।