স্থানীয়রা জানায়, খবর পেয়ে মুন্নি (৩৮), তার ছেলে ফারহান (১২) ও মেয়ে লাইভার (৩) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মুন্নির স্বামী লিটন বাংলাদেশ টেলিগ্রাম এন্ড টেলিফোন বোর্ডের প্রকৌশলী।
দক্ষিণখান থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) শিল্পী জানান, ঘটনার পর লিটনকে আর দেখা যায়নি। এ বিষয়ে ওই বাড়ির মালিক এবং তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
পরিবারটি ২০১১ সাল থেকে প্রেম বাগান এলাকার কেসি স্কুলের পাশে অবস্থিত পাঁচ তলা একটি বাড়ির তৃতীয় তলায় বসবাস করে আসছিল।
স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার থেকেই মুন্নির এক আত্মীয় তাকে খোঁজ করছিল। তিনি মুন্নিকে ফোনেও পাচ্ছিলেন না। এরপর শুক্রবার সন্ধ্যায় ওই আত্মীয় মুন্নিদের অ্যাপার্টমেন্টে গিয়ে দরজা বন্ধ পায়। বারবার কল দিয়েও কারো সাড়া না পাওয়ায় তিনি পুলিশের সাথে যোগাযোগ করেন। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে তিনজনের মরদেহ পায়।
তবে কীভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয়।