ঝুঁকিপূর্ণ
কেসিসি নির্বাচন: ২৮৯ কেন্দ্রের মধ্যে ১৬১ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) আগামী ১২ জুন অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে পাঁচটি ওয়ার্ডের ১৬১টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও খুলনা মহানগর পুলিশ (কেএমপি) সূত্রে জানা গেছে, খুলনা মহানগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের অধীনে ২৮৯টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব কেন্দ্রগুলোকে 'গুরুত্বপূর্ণ' ও 'সাধারণ' এই দুই ভাগে ভাগ করেছে।
এ বছর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ১৬১টি ভোটকেন্দ্রকে 'গুরুত্বপূর্ণ' এবং বাকি ১২৮টি কেন্দ্রকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
জানা গেছে, নগরীর ৪, ৬, ৭, ১০ ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ এবং ১৬, ১৯ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রগুলোকে 'গুরুত্বপূর্ণ' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
৪নং ওয়ার্ডে ছয়টি, ৬নং ওয়ার্ডে ৯টি, ১০নং ওয়ার্ডে ১২টি, ২৮নং ওয়ার্ডে ৯টি, ১৬নং ওয়ার্ডে ১০টি, ১৯নং ওয়ার্ডে সাতটি এবং ২২নং ওয়ার্ডে সাতটি ভোটকেন্দ্র রয়েছে।
আরও পড়ুন: কেসিসি ভোট: মেয়র পদে ৭ জনসহ ২২২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
খুলনা মহানগর পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, বিভিন্ন বিষয় মাথায় রেখে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে 'গুরুত্বপূর্ণ' হিসেবে ঘোষিত প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সাতজন পুলিশ সদস্য ও ১৭ জন আনসার সদস্য এবং ‘সাধারণ’ ঘোষিত ভোটকেন্দ্রে সাতজন পুলিশ সদস্য ও ১৫ জন আনসার সদস্য মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে খুলনা মহানগরীতে তিন হাজার ৫৬৭ জন পুলিশ, ৩০০ সশস্ত্র পুলিশ ও চার হাজার ৬৫৭ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি নির্বাচন: মেয়র পদে ৪ মনোনয়নপত্র বাতিল, বৈধ ৩
ঢাকার গাউসিয়া, রাজশাহী সুপারসহ কয়েকটি বাজার ঝুঁকিপূর্ণ মনে হচ্ছে: ডিজি
গাউসিয়া মার্কেট ও রাজধানী সুপার মার্কেটসহ ঢাকার কয়েকটি মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ মনে হওয়ায় জরিপ করা হবে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন।
বুধবার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের প্রধান ফটকে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
ডিজি বলেন, ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) এবং অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা অনুসরণ করে এসব মার্কেটে প্রবেশ ও প্রস্থান পয়েন্ট আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে আগামীকাল থেকে আমরা একটি জরিপ শুরু করব।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবাজার মার্কেটের আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
তিনি আরও বলেন, মার্কেটের মালিকদের নিয়ে জরিপ করা হবে এবং তাদের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে অবহিত করা হবে।
বঙ্গবাজার মার্কেটের অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, বঙ্গবাজার মার্কেটের আগুন পুরোপুরি নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট এখনও কাজ করছে।
আড়ও পড়ুন: বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ড: চোখের সামনে আগুনে পুড়ল শহিদুল ও মঈনুদ্দিনের স্বপ্ন
টানা চতুর্থ দিনের মতো বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় টানা চতুর্থ দিনের মতো রবিবার সকালে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে। সকাল ৯টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩২২ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ অবস্থায় ছিল।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
চীনের বেইজিং, পাকিস্তানের লাহোর ও ভারতের মুম্বাই যথাক্রমে ২১৪, ২১০ ও ১৯৭ স্কোর নিয়ে তালিকার পরবর্তী দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত বাতাস ঢাকার
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের তালিকায় আজকেও শীর্ষে ঢাকা
ঝুঁকিপূর্ণ টেংরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার ৪৭ নম্বর টেংরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খোলা আকাশের নিচে পাঠ নিচ্ছে। কারণ জয়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মূল ভবনটি ফাটল, জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ধসে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
তাই শিক্ষার্থীদের কখনও খোলা মাঠে আবার কখনও গাছ তলায় ক্লাস নেয়া হচ্ছে। ফলে ব্যাহত হচ্ছে শ্রেণি কার্যক্রম। আর এ কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
এছাড়া হরিপুর উপজেলায় বেশ কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন হলেও ৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়নের ৪৭নং টেংরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি পড়ে রয়েছে অবহেলায় আর অব্যবস্থাপনায়।
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ১৯৮৮ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর জন্য ১৯৯৩ সালে একটি ভবন নির্মিত হয়। এরপর বিদ্যালয়টিতে ৩৪ বছর ধরে কোনো উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রখর রোদে সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে খোলা আকাশের নিচে ধুলাবালির মধ্যে ক্লাস করে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বৃষ্টির দিনে বিদ্যালয়ে পাঠদান চালু রাখলে আরও দুর্ভোগ পোহাতে হয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়া আখড়ায় শনিবার শুরু হচ্ছে ৩ দিনব্যাপী সাধুরহাট
‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শনিবার সকালে ঢাকা শীর্ষে উঠে এসেছে। সকাল ৯টা ৭ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩২৯ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ছিল ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ঘানার আক্রা, চীনের বেইজিং ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে একিউআই স্কোর ২৬৬, ২২৩ ও ২০০ নিয়ে তালিকার পরবর্তী তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বাতাস নিয়ে ঢাকা শীর্ষে
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম ১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়: একিউআই
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বুধবার সকালে ঢাকা তৃতীয়
‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বাতাস নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শনিবার সকালে ঢাকা শীর্ষে উঠে এসেছে। সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩৭০ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ভারতের দিল্লি ও মুম্বাই যথাক্রমে ২৫১ ও ২২০ একিউআই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুক্রবার সকালে ঢাকা দ্বিতীয়
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম ১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ন: সারাদেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বাতাস নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ফের শীর্ষে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে। সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩৭২ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে
উজবেকিস্তানের তাশখন্দ ও মঙ্গোলিয়ার উলানবাটর যথাক্রমে ২৮৮ ও ২১৯ একিউআই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর', দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয়
ঢাকার বাতাস ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বুধবার সকালে ঢাকা আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে। সকাল ৯টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩১৯ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন যথাক্রমে ২১১ ও ১৭৭ একিউআই নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর', দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয়
শ্রীমঙ্গল ও তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
ঢাকার বাতাসের মান মঙ্গলবার সকালেও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। সকাল ৯টা ৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২৩৪ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয় স্থানে আছে।
উজবেকিস্তানের তাসখন্দ এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সারায়েভো যথাক্রমে ২৪৭ এবং ২২৩ একিইআই স্কোর নিয়ে প্রথম এবং তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যের স্কোর ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান প্রথম
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর', দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয়
ঢাকার বাতাস ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুক্রবার সকালে ঢাকা আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে। সকাল ৮টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩১৭ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ভারতের কলকাতা ও মুম্বাই যথাক্রমে ১৯৬ ও ১৮৯ একিউআই নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বুধবার সকালে ঢাকা চতুর্থ
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম