শোক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
শনিবার (১৬ মার্চ) শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে প্রবীণ এই রাজনীতিবিদের অবদান মানুষ চিরদিন মনে রাখবে।
আরও পড়ুন: ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
শোকবার্তায় আরও বলেন, ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল হাই বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ও আওয়ামী লীগের অনুগত সৈনিক ছিলেন।
মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (১৬ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
শনিবার থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ব্যাংককের স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
বিষয়টি থাইল্যান্ডে অবস্থান করা তার ব্যক্তিগত সহকারী শহিদুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে ও ২ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই মারা গেছেন
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই মারা গেছেন
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আব্দুল হাই এমপি মারা গেছেন। শনিবার থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ব্যাংককের স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
বিষয়টি থাইল্যান্ডে অবস্থান করা তার ব্যক্তিগত সহকারী শহিদুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে ও ২ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
আব্দুল হাই জন্মগ্রহণ করেন শৈলকুপা উপজেলার মহম্মদপুর গ্রামে। ফয়জুদ্দিন মোল্লা ও ছকিরন নেছা দম্পতির ৩ ছেলে ও ২ মেয়ের মধ্যে সবার ছোট তিনি। তার শিক্ষাজীবন শুরু পার্শ্ববর্তী মির্জাপুর গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখান থেকে পাশ করার পর ভর্তি হন বসন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। মাধ্যমিক পাশ করার পর ভর্তি হন ঝিনাইদহ কেশবচন্দ্র কলেজে। সেখান থেকে পাশ করেন বিএ।
আরও পড়ুন: সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান মারা গেছেন
বসন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অধ্যায়ন অবস্থায় তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে তৎকালীন মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান তিনি। ১৯৬৯ সালে সরকারি কেসি কলেজ ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি (ভিপি) নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি বৃহত্তর যশোর জেলা ছাত্রলীগের ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে অংশ নেন মুক্তিযুদ্ধে।
দেশ স্বাধীনের পর তিনি ঝিনাইদহ যুবলীগের আহ্বায়ক ও ১৯৭৩ সালে যুবলীগের মহকুমা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আশির দশকে জেলা আওয়ামী লীগের যুব ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন তিনি। পরে ১৯৮৭ সালে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং পরবর্তীতে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে যুগ্ম সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৯৮ সালে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
আরও পড়ুন: পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের স্ত্রী মারা গেছেন
তিনি ২০০১ সালে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। ২০০৫ সালে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হন আব্দুল হাই। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হয়ে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালের কাউন্সিলে দ্বিতীয় বারের মতো ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচনেও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০২২ সালে জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তৃতীয়বারের মতো জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন তিনি।
আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জেলা আওয়ামী লীগসহ জেলার নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। তার জানাজা ও দাফনের বিষয়টি পরিবার থেকে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন মারা গেছেন
আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৯৩ বছর বয়সে গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যু হয়।
প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান মন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার শোকবার্তায় বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় মহান মুক্তিযুদ্ধের এই প্রয়াত সংগঠক, একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক, প্রাজ্ঞ আইনজীবী গোলাম আরিফ টিপুর অবদান দেশের ইতিহাসে চির অম্লান হয়ে থাকবে।
ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব ইহসানুল করিম-এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
রবিবার(১০ মার্চ) এক শোক বিবৃতিতে দুঃখ প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
বিবৃতিতে তিনি মরহুম ইহসানুল করিম-এর পবিত্র আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
উল্লেখ্য, ইহসানুল করিম আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর এবং তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রেস সচিবের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
শোকবার্তায় ইহসানুল করিমের দায়িত্বপূর্ণ কর্মজীবনের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইহসানুল করিম প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব হিসেবেও কাজ করেছেন।
রবিবার (১০ মার্চ) রাত ৮টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস।
প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যু, প্রধানমন্ত্রীর শোক প্রকাশ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব ইহসানুল করিম মারা গেছেন। রবিবার (১০ মার্চ) রাত ৮টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস।
প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে প্রধানমন্ত্রীর শোক
এক শোকবার্তায় তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
শোক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হিসেবে তিনি অত্যন্ত সততা, দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মৃত্যুতে দেশের গণমাধ্যম হারাল একজন প্রিয় সহকর্মীকে আর আমি হারালাম একজন বিশ্বস্ত কর্মকর্তাকে।’
মৃত্যুকালে ইহসানুল করিম স্ত্রী, এক মেয়ে, এক ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সোমবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানে তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। পরে বাদ জোহর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
ইহসানুল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
করিম ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সের (বিএলএফ) সদস্য হিসেবে পশ্চিম সীমান্তে যুদ্ধ করেন।
দীর্ঘ সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে ইহসানুল করিম রাষ্ট্রপতির সাবেক প্রেস সচিব এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক ছিলেন।
২০১৫ সালের ১৫ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নিয়োগের আগে করিম ২০১৩ সালের ২১ মে থেকে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৪৯ সালের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন ইহসানুল করিম।
আরও পড়ুন: রাজশাহী মহানগর আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পিন্টুর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
চাঁদপুরের সাবেক সংসদ সদস্য শামসুল হক ভূঁইয়ার মৃত্যুতে তাপসের শোক
চাঁদপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ড. সামশুল হক ভূঁইয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
শুক্রবার(২ ফেব্রুয়ারি) এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, 'ড. মোহাম্মদ শামসুল হক ভূঁইয়া অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে পুরোপুরি সম্পৃক্ত ছিলেন এবং করপোরেশনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত করেন। তিনি করপোরেশনকে একটি জনবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছেন।
আরও পড়ুন: প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল ওয়াহেদ খান আর নেই
মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান তাপস।
শুক্রবার সকাল ৬টা ৪২ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
তিনি ২০১৪ সালে চাঁদপুর-৪ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
আরও পড়ুন: রাজশাহী মহানগর আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পিন্টুর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল ওয়াহেদ খান আর নেই
প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল ওয়াহেদ খান মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার দিকে সিলেট শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
সাহসী সম্পাদক হিসেবে পরিচিত আব্দুল ওয়াহেদ খান অধুনা লুপ্ত দৈনিক জালালাবাদী ও সাপ্তাহিক সিলেট সমাচারের সম্পাদক ছিলেন।
আশির দশকের শুরুতে তার হাত ধরেই সাপ্তাহিক সিলেট সমাচার হাউস থেকেই দৈনিক জালালাবাদী পত্রিকার যাত্রা শুরু হয়। আব্দুল ওয়াহেদ খানের সম্পাদনায় পত্রিকাটি দ্রুত প্রচার, প্রসার পায়।
সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের ( কেমুসাস) সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হয় জালালাবাদ একাডেমী, সিলেট।
আব্দুল ওয়াহেদ খান ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সিলেট ব্যুরো প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে ১৯৬২ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক ইত্তেফাকে ঢাকায় কর্মরত ছিলেন।
আরও পড়ুন: কবি আবু বকর সিদ্দিক আর নেই
সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান মারা গেছেন
রাজশাহী মহানগর আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পিন্টুর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক পিন্টুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুখ) হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি স্ত্রী ও এক শিশু কন্যা রেখে গেছেন।
তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। আহসানুল হক পিন্টু ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নিচ্ছিলেন। সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাতে (আইসিউ) নেওয়া হয়।