বঙ্গবন্ধু
টোকিওতে বৈশাখী মেলায় সাড়া ফেলেছে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা মাঙ্গা বই
জাপানের টোকিওতে আয়োজিত ২৩তম বৈশাখী মেলা ও কারি ফেস্টিভ্যালে সাড়া ফেলেছে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা মাঙ্গা বই।
গত ২১ এপ্রিল তোশিমা সিটির ইকেবুকুরো নিশিগুচি পার্কে এই মেলার আয়োজন করা হয়।
মেলায় বাংলাদেশ থেকে এনআরবি স্কলার্স পাবলিশার্স লিমিটেড জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রামী জীবন নিয়ে জাপানি গ্রাফিকস নোবেল জাপানিজ 'মাঙ্গা' ফর্মে প্রকাশিত 'ফাদার অব দ্য নেশন বঙ্গবন্ধু' বইটি নিয়ে অংশ নেয়।
বইটির লেখক, প্রকাশক ও সেন্টার ফর এনআরবি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এম ই চৌধুরী শামীম এই মেলায় ছিলেন।
তিনি বলেন, জাপানের ১৭তম আন্তর্জাতিক মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড আসরে ব্রোঞ্জ পুরস্কার প্রাপ্ত এই বইটির বাংলা, ইংরেজি এবং জাপানিস ভার্সন এই মেলার স্টলে বিক্রি করা হয়। সেখানে সর্বোচ্চ সংখ্যক জাপানি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা জানার জন্য জাপানিজ ভাষায় বইটি কিনেছেন। জাপানিজ ভাষাতেই বইটির বিক্রি বেশি হয়েছে।
এছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা জাপানে বসবাসরত তাদের দ্বিতীয় প্রজন্মের পরিবারের সদস্যদের জন্য বইটি সংগ্রহ করেন বলে জানান তিনি।
সকালে টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ জাপানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের শিশু-কিশোরদের মধ্যে বিনামূল্যে বইটি বিতরণ করেন।
এ সময় এম ই চৌধুরী শামীম জানান, বইটির ব্যাপারে জাপানিজরাও প্রচুর আগ্রহ দেখিয়েছেন। এই বইটি আগামী মাস থেকে জাপানের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে।
লেখক আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু’ বইটিতে আমরা বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে তুলে ধরেছি। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষ্যে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের কথা বলা হয়েছে।’
দিনব্যাপী এই মেলায় জাপানে বসবাসরত প্রায় ১০ হাজারেরও বেশি প্রবাসী বাঙালি সমবেত হন।
মেলায় বাঙালিদের নানা রকমের ঐতিহ্যবাহী খাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ পরিবেশন করা হয়। মেলাটি ঘিরে জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাপক উচ্ছ্বসিত ছিলেন।
মেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহামেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন তোশিমা সিটি মেয়র মিয়ুকি তাকাগিওয়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া বিভাগের সচিব ইয়াসুহিরো শিনতো, জাপান-বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক হিরোয়ুকি সাকুরাই।
এর আগে গত বছরের ৫ এপ্রিল বাংলাদেশ-জাপান বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রামী জীবন নিয়ে জাপানিজ 'মাঙ্গা' ফর্মে এই কমিক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
পরে ২৮ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফরের সময় জাপানের রাজধানী টোকিওর আকাসাকা প্যালেসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার বোন শেখ রেহানার হাতে বইটি তুলে দেন এর লেখক এম ই চৌধুরী শামীম।
মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে তিনি রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচি শুরু
১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পরবর্তীতে স্থানটির নাম পরিবর্তন করে মুজিবনগর রাখা হয়। প্রথম সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তাজউদ্দীন আহমদকে প্রথম প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানকে মন্ত্রিসভার সদস্য করা হয়।
মূল মন্ত্রিসভার সফল নেতৃত্ব সেই বছরের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধকে বিজয়ের দিকে নিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: আগামীকাল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস
ভুটানি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
ভুটানের জংখা ভাষায় অনূদিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
রবিবার (৩১ মার্চ) ভুটানের থিম্পুস্থ জিচেনখার মিলনায়তনে গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভুটান সফররত বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আরও পড়ুন: সাংবাদিককে দণ্ড: তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে অগ্রগতি জানালেন প্রধান তথ্য কমিশনার
ভুটানের প্রিন্সেস ডেচেন ইয়াংজোম ওয়াংচুক এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ জাতির পিতার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনীর’ ভুটানিজ সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন করেন।
থিম্পুস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে এবং ভুটানের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ভুটান স্টাডিজের (সিবিএস) কমিশনার ও ভুটানের প্রখ্যাত লেখক দাশো কর্মা উড়ার নেতৃত্বে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটি জংখা ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
অনূদিত গ্রন্থটি থিম্পুর পিটি প্রিন্টিং থেকে প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দেন- ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তান্ডিন ওয়াংচুক, কৃষি ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ইয়ন্তেন ফুন্টশো, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লিয়েনপো শেরিং, শিল্প, বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী নামগিয়াল দরজি, ভুটানে নিযুক্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূ্ত।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন- ভুটানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শিব নাথ রায়।
অনুষ্ঠানে থিম্পুস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর সুজন দেবনাথ বাংলাদেশি ও ভুটানি শিক্ষার্থীদের নিয়ে গ্রন্থটির সারমর্ম উপস্থাপন করেন।
আরও পড়ুন: থিম্পুতে ডি-সুং স্কিলিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের বীরদের সাহসিকতার প্রতি সজীব ওয়াজেদের সম্মান
স্বাধীনতা দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক আবেগঘন পোস্টে সজীব ওয়াজেদ পাঁচ দশক আগে ২৬ মার্চের ঐতিহাসিক রাতের কথা স্মরণ করেন, যেদিন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হাতে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার কয়েক মুহূর্ত আগে স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষণা দিয়েছিলেন।
তিনি লিখেছেন, ‘২৬ মার্চ, আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ৫৩ বছর আগে আজকের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মধ্য রাতে পাকবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার আগেই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।’
সেই ভয়াল রাতে ওয়্যারলেসে বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ বার্তার কথা তুলে ধরেন সজীব ওয়াজেদ, ‘এটাই সম্ভবত আমার শেষ বার্তা। আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।... পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন।’
বঙ্গবন্ধুর ডাককে হৃদয়ে ধারণ করা বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েদের সংকল্প ও সাহসিকতার কথা, মাত্র নয় মাসে অর্জিত মুক্তিযুদ্ধে তাদের বিজয়ের কথা স্মরণ করেন সজীব ওয়াজেদ।
সজীব ওয়াজেদ লিখেছেন, ‘আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছিলেন এবং মাত্র ৯ মাসেই বিজয় অর্জন করেছিলেন। আজ স্মরণ করি বঙ্গবন্ধু এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাকে।’
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানান তিনি।
বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ ও অবদানের কথা শিশুদের সামনে তুলে ধরুন: রাষ্ট্রদূত ইমরান
বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ ও অবদানের কথা শিশুদের সামনে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইমরান।
রবিবার (১৭ মার্চ) ওয়াশিংটন ডিসির বাংলাদেশ দূতাবাসে বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ এর আলোচনায় তিনি এই আহ্বান জানান।
দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনাসভা, শিশুদের জন্য রচনা ও চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
সকালে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান কর্তৃক দূতাবাস প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে রাষ্ট্রদূত মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু কর্নারে জাতির পিতার আবক্ষ প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, মিনিস্টার (কর্মাস) মো. সেলিম রেজা এবং মিনিস্টার (ইকোনমিক) ড. মো. ফজলে রাব্বি।আরও পড়ুন: জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন আয়ারল্যান্ডের মন্ত্রী সাইমন কোভেনি
রাষ্ট্রদূত ইমরান বলেন, জাতিকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে এবং বিশ্বে আরও মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে যেতে ভবিষ্যতে নতুন প্রজন্মই হবে প্রধান চালিকা শক্তি। বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পাশাপাশি স্বাধীনতা এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ ও অবদানের কথা শিশুদের সামনে তুলে ধরার জন্য অভিভাবকদের অনুরোধ করেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দেশকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ আবাসস্থল হিসেবে গড়ে তুলতে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে সকালের অনুষ্ঠান শেষ হয়।
পরে সন্ধ্যার অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে কেক কাটেন এবং রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
দূতাবাসের এই দুই পর্বের অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ফার্স্ট সেক্রেটারি (পাসপোর্ট ও ভিসা উইং) মুহাম্মদ আব্দুল হাই মিলটন ও ফার্স্ট সেক্রেটারি আতাউর রহমান।
আরও পড়ুন: কয়লাভর্তি জিম্মি জাহাজ আব্দুল্লায় বিস্ফোরণের আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পাঁচ হাজার বছরের জাতি স্বাধীনতা অর্জন করেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পাঁচ হাজার বছর আগে উন্মেষ ঘটা বাঙালি জাতি কখনো স্বাধীন ছিল না উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অবিস্মরণীয় নেতৃত্বে জাতি স্বাধীনতা অর্জন করেছে। সেজন্যই তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি।
রবিবার (১৭ মার্চ) বিকালে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে সুগন্ধা ভবনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর প্রথম অফিস পরিদর্শন, ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ও আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নাগরিকত্ব আইন ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি বলেন, স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায় তিতুমীর, সূর্যসেন, প্রীতিলতা, সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে বিদ্রোহ হয়েছে, মুক্তি আসেনি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতাকে প্রায় ভুলতে বসা বাঙালিকে পলে পলে আন্দোলিত করে জাগিয়ে নিরস্ত্র জাতিকে মন্ত্র শেখালেন- বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। তারপর হ্যামিলনের বংশীবাদকের মতো তার ডাকে এক নদী রক্ত পেরিয়ে বাঙালি স্বাধীনতা পেয়েছে। সেজন্যই তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা।
গাজায় নিহত হাজার হাজার শিশুর কথা স্মরণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আমাদের জাতীয় শিশু দিবসটিকে ফিলিস্তিনের গাজায় নিহত হাজার শিশুর স্মৃতির প্রতি উৎসর্গ করতে চাই।
তিনি আরও বলেন, গত অক্টোবর থেকে সেখানে ৩২ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই শিশু-কিশোর।
এ সময় অনুষ্ঠানে অংশ নেন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের শিক্ষায়তন ‘মনু মিয়ার স্কুলের’ শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: এনডিআই-আইআরআই স্বীকার করেছে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে সহিংসতা কম হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
'জিম্মি নাবিক ও জাহাজ বিষয়ে সংবাদ প্রচারে সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
বিমানে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
নানা কর্মসূচির মাধ্যমে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
রবিবার (১৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এবং ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিমানের অতিরিক্ত ফ্লাইট
এসময় বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
১৭ মার্চ উপলক্ষে বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন ও ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বিমানের সব অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ইন ফ্লাইট এন্টারটেইনমেন্টে (আইএফই) প্রচার করা হয়।
বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় বঙ্গবন্ধুর গৌরবময় কর্মজীবন নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন এবং সভাপতিত্ব করেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব শফিউল আজিম।
আলোচনা সভা শেষে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী সকল শিশুর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটের আসন ফাঁকা পোস্টের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
বিমানের নতুন গ্রাউন্ড সাপোর্ট ইক্যুইপমেন্ট কমিশনিং ও যানবাহন প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
দেশ ও জাতির কল্যাণে বঙ্গবন্ধু বারবার কারাবরণ করেছেন: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, দেশ ও জাতির কল্যাণে বঙ্গবন্ধু বারবার কারাবরণ করেছেন, কিন্তু পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেটের ভয়ে কখনো পালিয়ে যাননি।
রবিবার (১৭ মার্চ) এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। এর আগে মেয়র সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে এবং নগর ভবনস্থ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আরও পড়ুন: অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ঘুরে দাঁড়াতে পর্যাপ্ত অনুদান দেবেন প্রধানমন্ত্রী: ডিএসসিসি মেয়র
মেয়র বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনো ভয় পেতেন না। যত রকম অত্যাচার-নির্যাতনই করা হোক না কেন। তিনি সেটা স্বাচ্ছন্দে্য গ্রহণ করতেন। কিন্তু কখনোই অন্যায়ের সঙ্গে আপস করতেন না।
মেয়র আরও বলেন, ‘তিনি অনেকবার কারাবরণ করেছেন, কিন্তু একবারও পালাননি। তিনি জানতেন যে পুলিশ আসছে, ম্যাজিস্ট্রেট আসছে। উনাকে ধরে কারাগারে নিয়ে যাবে। তিনি স্ত্রীকে বলতেন, রেনু আমার কাপড় গুছিয়ে দাও, ওরা আসছে। উনার এমন সাহস ছিল।’
অনুষ্ঠানে মেয়র চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় ‘ক (প্রাথমিক শ্রেণি)’ ও ‘খ (মাধ্যমিক শ্রেণি)’ বিভাগে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
আরও পড়ুন: জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার নজির স্থাপন করেছি: ডিএসসিসি মেয়র
ড্যাপের অনুসরণে নতুন ১৮ ওয়ার্ডের সড়ক অন্তর্জাল সৃষ্টি করা হবে: ডিএসসিসি মেয়র
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার (১৭ মার্চ) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় চিরনিদ্রায় শায়িত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
প্রথমে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন, পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তারা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জ্যৈষ্ঠ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মোঃ সাহাবুদ্দিন ও শেখ হাসিনা সেখানে ফাতেহা পাঠ করেন এবং বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাতে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
সমাধিসৌধ প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সই করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন সমাধিসৌধ প্রাঙ্গণে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে স্বাগত জানান।
পরে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানাও উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর হেলিকপ্টারে করে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনটি অনেক বছর ধরে সারা দেশে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকেসহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের হত্যা করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন দুই ডেপুটি গভর্নরের
জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার (১৭ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন দুই ডেপুটি গভর্নরের
এরপর প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারযোগে টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন এবং বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও তার জন্য দোয়া করবেন।
জাতীয় শিশু দিবসের একটি অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকেসহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের হত্যা করা হয়।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতাবিরোধীরা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ মুছে ফেলতে ব্যর্থ হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী