আবহাওয়া
নওগাঁয় বাড়ছে শীত, পারদ নামল ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে
দেশের উত্তরের জেলা নওগাঁয় দিন দিন শীতের দাপট প্রকট হচ্ছে। তাপমাত্রার কমার সঙ্গে সঙ্গে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণের নিত্যদিনের স্বাভাবিক কার্যক্রম।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে বদলগাছী কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত এটিই জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ। এর আগে গতকাল (মঙ্গলবার) ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
স্থানীয়রা বলেছেন, সন্ধ্যার পর থেকে হালকা কুয়াশার সঙ্গে বেশ শীত অনুভূত হয়। রাতভর হালকা কুয়াশায় ঢেকে থাকে এলাকা। তবে সকালে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কমে যায় ঠান্ডার অনুভূতি। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রোদের কারণে বেশ গরম অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
দেশে বর্ষাকাল শেষ হলেও অক্টোবরে কেন বৃষ্টি?
বাংলাদেশে সাধারণত আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসকে বর্ষাকাল হিসেবে গণ্য করা হয়। অন্যদিকে, ইংরেজি ক্যালেন্ডারে জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার মাসকে বৃষ্টিপাতের মৌসুম হিসেবে ধরা হলেও চলতি অক্টোবরের প্রথম ১০ দিনের মধ্যেই সারাদেশে বৃষ্টি হচ্ছে।
অক্টোবরের এই বৃষ্টিতে দেশের আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে অনেকের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। তবে এই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. শহীদুল ইসলাম। তিনি জানিয়েছেন, মৌসুমি বায়ুর অক্ষরেখা (মনসুন এক্সিস) এই সময় বাংলাদেশের ওপর দিয়ে অতিক্রম করার কারণে এই বৃষ্টি হচ্ছে। অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে ২৬০ থেকে ২৭০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে, যেখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ধরা হয়েছে ১৬৭ মিলিমিটার। এছাড়া, রাষ্ট্রীয় সংস্থার এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ১২ ঘণ্টায় ১০৭ মি.মি. বৃষ্টি, জলাবদ্ধতায় চরম ভোগান্তি
বার্তায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল থেকে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে।
শহীদুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, সাধারণত জুন মাসে মৌসুমি বায়ুর অক্ষরেখা বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং অক্টোবরের মাঝামাঝিতে বিদায় নেয়। চলতি বছরের এই সময় অক্ষরেখাটি দেশের ওপর দিয়ে অতিক্রম করছে, যার কারণে বৃষ্টি হচ্ছে। তিনি আরও জানান, সাধারণত অক্টোবরের ১৫ তারিখের মধ্যে মৌসুমি বায়ু বিদায় নিলে দেশের আবহাওয়া শুষ্ক হয়ে যায়।
বর্ষাকালের বৃষ্টিপাতের তুলনায় চলতি বছরে তা বেশি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে শহীদুল আলম বলেন, গড় হিসেবে গত বছরের তুলনায় বিশেষ পার্থক্য দেখা যায়নি। পুরো বছরের তথ্য এখনো হাতে নেই। তবে মাসভিত্তিক হিসাব অনুযায়ী, জুনে বৃষ্টিপাত কম ছিল, জুলাইয়ে বেশি, আর আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে স্বাভাবিক ছিল।
৫৫ দিন আগে
আগস্টে উত্তরের জেলাগুলোতে কম বৃষ্টিপাত, প্রকৃতি ও জনজীবনে প্রভাব
উত্তরের আট জেলা— রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, পঞ্চগড়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও ঠাকুরগাঁওয়ে আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করতে হচ্ছে এই অঞ্চলের মানুষকে। আর এর প্রভাব পড়ছে কৃষি সহ সব জায়গাতেই। ধীরে ধীরে রুক্ষ হয়ে উঠছে এই অঞ্চলের আবহাওয়া। তীব্র গরমে মানুষ হাঁসফাঁস করছে।
উত্তরের জেলাগুলোতে এ বছর আগস্ট মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম বৃষ্টিপাত হয়েছে। মাসজুড়ে ২৫ দিন বৃষ্টি হলেও প্রকৃতিতে ছিল খরতাপ ও রুক্ষভাব। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রংপুর বিভাগীয় আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আগস্ট মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা প্রায় ১ হাজার ৩৫০ মিলিমিটার। সেখানে গত মাসে বৃষ্টিপাত হয়েছে মাত্র ৭১৭ মিলিমিটার। মাসের প্রথম দিনে ১১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টির মাধ্যমে শুরু হয় বর্ষণ। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে ৮ আগস্ট, ৭৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার। এরপর ১৪ আগস্টে ৫৬ মিলিমিটার, ৯ আগস্টে ২৭ দশমিক ২ মিলিমিটার এবং ১৯ আগস্টে ২১ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
আরও পড়ুন: তীব্র দাবদাহে পুড়ছে সিলেট, বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ
এপ্রিল ও মে মাসেও স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম বৃষ্টি হয়েছিল, যদিও জুন মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছিল। আগস্টে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় পুরো বিভাগের কৃষিখাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আগস্টে উত্তরের জেলাগুলোতে কম বৃষ্টিপাত, প্রকৃতি ও জনজীবনে প্রভাব যাওয়া ও গরম-ঠান্ডার মিশ্র আবহাওয়ার কারণে রোগবালাইও বেড়েছে। এ সময় ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি-কাশি, হিটস্ট্রোক, চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।
৯১ দিন আগে
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা, সাগরে ৩ নম্বর সংকেত
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে, আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমানের সই করা এক বার্তা থেকে জানা যায়, দেশের ওপর দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকাল ৮টা থেকে সক্রিয় রয়েছে, যা অন্তত রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এর প্রভাবে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের সম্ভাবনাও রয়েছে।
কোনো নির্দিষ্টি এলাকায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হলে তাকে ভারী এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বর্ষণ হলে তাকে অতি ভারী বৃষ্টি হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করে আবহাওয়া অফিস।
১০৫ দিন আগে
সমুদ্রবন্দরে ফের সংকেত, সারা দেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে গতকাল সংকেত নামিয়ে ফেলতেও বললেও ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের ব্যবধানে ফের তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি আজ শুক্রবার সারা দেশে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
শুক্রবার (৪ জুলাই) আবহাওয়ার নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ ছাড়া এই বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় বিরাজ করছে।
এর প্রভাবে আগামীকাল (শনিবার) সকাল ৯টা পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এই সময়ে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
এদিকে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পাশাপাশি অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
১৫৪ দিন আগে
সমুদ্রবন্দরের সংকেত নামলেও সারা দেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
লঘুচাপের কারণে গত কয়েকদিন ধরে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোতে থাকা তিন নম্বর সতর্ক সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। তবে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি আবার কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) আবহাওয়ার নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভারতের ছত্তিশগড় ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে মৌসুমী বায়ুর অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্তও বিস্তৃত।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারী অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এই সময়ে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া বৃষ্টিপাতের এই প্রবণতা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
এদিকে, সমুদ্র বন্দরসমূহ, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই জানিয়ে সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।
নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
সমুদ্রবন্দরগুলো থেকে সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হলেও দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলেরন ওপর দিয়ে পূর্ব অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
১৫৫ দিন আগে
লঘুচাপটি দুর্বল হলেও সারা দেশে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সৃষ্ট লঘুচাপটি উত্তর বঙ্গোপসাগরে এই বায়ু মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে আজ সারা দেশে মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবার (২ জুলাই) আবহাওয়া নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে বর্তমানে ভারতের ঝাড়খন্ড ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি এখন মৌসুমি বায়ুর অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এর ফলে মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
মৌসুমি বায়ুর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্তও বিস্তৃত রয়েছে এবং তা বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয়। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে এই বায়ু মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবার বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বৃষ্টিপাতে এই প্রবণতা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৫৬ দিন আগে
সাগরে ফের লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত
আবহাওয়া অধিদপ্তরের গতকালের পূর্বাভাস বাস্তবে পরিণতে করে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
রবিবার (২৯ জুন) আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের মধ্যপ্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এই বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
আগামীকাল সকাল ৯টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বৃষ্টির প্রভাবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বৃষ্টিপাতের এই প্রবণতা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে।
সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত
এদিকে, আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানার সই করা সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর সমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
সাত জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব অথবা পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদী বন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ফের লঘুচাপের সম্ভাবনা, ৮ জেলায় ঝড়, সারা দেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
১৫৯ দিন আগে
ফের লঘুচাপের সম্ভাবনা, ৮ জেলায় ঝড়, সারা দেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের সমূদ্রবন্দরগুলো থেকে সংকেত নামিয়ে ফেলতে বললেও অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য ১ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রেখেছে আবহাওয়া অফিস। এ ছাড়া, আজ (শনিবার) সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে আট জেলায় ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
শনিবার (২৮ জুন) আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবিরের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আজ সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের উপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পাঁচ বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
এদিকে, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের মধ্যপ্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত।
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এই সময়ে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৬০ দিন আগে
পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধসের সতর্কতা, সাগরে ৩ নম্বর সংকেত
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও সংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট মৌসুমি লঘুচাপটি গভীর হয়ে পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে ওই অঞ্চলে আগামী তিন দিন ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শুধু তা-ই নয় ভারী বর্ষণের কারণে দেশের পার্বত্য জেলাগুলোতে ভূমিধ্বস এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
বুধবার (১৮ জুন) আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিকের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কারণে আজ (বুধবার) সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অতি ভারী বর্ষণের কারণে দেশের পার্বত্য জেলা-চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস
এদিকে, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে নিয়মিত বুলেটিনে জানিয়ে আবহাওয়া অফিস বলেছে, এই লঘুচাপের বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষ ভারতের বিহার, সুস্পষ্ট লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাংশ হয়ে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিও হতে পারে।
আরও পড়ুন: ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের এই ধারা আগামী রবিবার (২২ জুন) পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি, তার পরের পাঁচ দিনও বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিস।
এই সময়ের মধ্যে সারা দেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা সই করা পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি এবং অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে খুলনা জেলায়। তবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বান্দবার জেলায়, ২৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ৩৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা নিয়ে সবচেয়ে বেশি গরম অনুভব করেছে সিলেটবাসী।
১৭০ দিন আগে