রাষ্ট্রদূত
২০২৩ সালকে বাংলাদেশ-দ.কোরিয়া সম্পর্কের মাইলফলক বছর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই: রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বলেছেন, বাংলাদেশ-কোরিয়া সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই বছরটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বছর হবে এবং যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে সম্পর্ক আরও জোরদার করার প্রচেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, আমরা এটিকে (২০২৩ সালকে) একটি মাইলফলক বছর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
বুধবার দূতাবাসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সাথে সহযোগিতায় বৈচিত্র্য চান দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং
এসময় রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপনের জন্য বাংলাদেশে কোরিয়ান সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ জানান।
অর্থনৈতিক সাফল্য উদযাপন ও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে এবং কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ তম বার্ষিকী উদযাপন করতে কোরিয়ান কমিউনিটি অ্যাসোসিয়েশন ‘স্টে স্ট্রং, মার্চ টুগেদার’- থিম নিয়ে ‘কোরিয়া সপ্তাহ ২০২৩’- এর প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩ মার্চ পর্যন্ত ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি) এবং কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে ‘কোরিয়া সপ্তাহ ২০২৩’।
১ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগসহ দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের ৫ম বৃহত্তম এফডিআই প্রদানকারী দেশ।
প্রায় ২০০ কোরিয়ান কোম্পানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ‘পরবর্তী পর্যায়ে’ নিয়ে যেতে আগ্রাহী কোরিয়া
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন একমাত্র সমাধান: দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, বৈঠকে রাষ্ট্রপ্রধান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে সুইজারল্যান্ডের অব্যাহত সহযোগিতা কামনা করেন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কথা উল্লেখ করে হামিদ বলেন, এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ড একসঙ্গে কাজ করবে।
আরও পড়ুন: দ. কোরিয়ায় পদদলিত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় রাষ্ট্রপতির শোক
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যু সম্পর্কে তিনি বলেন, রোহিঙ্গারা বিভিন্ন দাতা দেশ ও সংস্থার কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের সহায়তা পাচ্ছে, তবে এই মানুষদের শান্তিপূর্ণ প্রত্যাবাসন একটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। এই সংকট অবসানে সুইজারল্যান্ডের অব্যাহত সহযোগিতা কামনা করেছেন তিনি।
বিদায়ী রাষ্ট্রদূত বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে তার মেয়াদকালে সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
রাষ্ট্রপতি হামিদের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত
গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ ও নেপালের সম্পর্ক সব ক্ষেত্রেই বিস্তৃত হয়েছে: রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম
বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী বলেছেন, ১৯৭২ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে অর্থনীতি, যোগাযোগ, বাণিজ্য, শিক্ষা এবং সংস্কৃতিসহ সব ক্ষেত্রই বিস্তৃত হয়েছে।
শুক্রবার বাংলাদেশ-নেপাল কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঢাকায় নেপাল দূতাবাস, বাংলাদেশ-নেপাল ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি এবং বাংলাদেশ বুক ক্লাব আয়োজিত শিল্প প্রতিযোগিতায় তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নেপাল-ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি: বাংলাদেশে ভারতীয় সহযোগিতা 'দৃশ্যমান', বললেন নসরুল
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের সংস্কৃতির মধ্যে অনেক মিল রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এছাড়াও, ভারত ও ভুটানের পর ১৯৭২ সালের ১৬ জানুয়ারি সপ্তম দেশ হিসেবে নেপাল বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আপাতত ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করবে নেপাল: রাষ্ট্রদূত
নেপালের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক
প্রকল্প বাস্তবায়নে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তার জন্য জাপানকে ধন্যবাদ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা দেয়ায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
বাংলাদেশে জাপানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরিকে স্বাগত জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, জাপান বাংলাদেশের একক বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ।
মঙ্গলবার সকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেনের সঙ্গে রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
উভয় পক্ষ বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য, বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ, বিশেষ করে বাংলাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, মানবসম্পদ উন্নয়ন, কক্সবাজার ও ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের প্রতি জাপানি সহায়তা এবং রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনসহ পারস্পরিক স্বার্থের দ্বিপক্ষীয়, বহুপক্ষীয় ও আঞ্চলিক বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: পায়ে হেঁটে ১৫ হাজার কি.মি. পাড়ি দিয়ে রোহান এখন হিলিতে
পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে জাপানের অব্যাহত সমর্থনের প্রশংসা করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনে জাপান তার সহায়তা অব্যাহত রাখবে।
নতুন রাষ্ট্রদূতের মেয়াদে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূতের সফল মেয়াদ কামনা করেন এবং তার দায়িত্ব পালনে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বিনিয়োগের বৃহত্তম উৎস: দূতাবাস
রাষ্ট্রপতি হামিদের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত
নবনিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে তার পরিচয়পত্র পেশ করেন। সোমবার চীনের নতুন রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, চীন বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী এবং বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নসহ বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ।
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে চীনের সহযোগিতার কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
করোনা মোকাবিলায় চীন সরকারকে সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি হামিদ।
আরও পড়ুন: সম্পর্ককে আরও গভীর করতে অপশক্তিকে পরাজিত করবে ঢাকা-নয়াদিল্লি: শাহরিয়ার
জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা যাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মর্যাদার সঙ্গে তাদের মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে সে বিষয়ে চীন জোরালো ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশা করেন।
সাক্ষাৎকালে চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত তার দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ২০২৯ সালের পরেও জিএসপি+ সুবিধায় ফ্রান্সের সমর্থনের আশা বাংলাদেশের
২০২২ সালে রেকর্ড ৫ হাজার ৮৯১ বাংলাদেশি কর্মী দ.কোরিয়ায় গেছেন
কেইপিজেডের অগ্রগতি হচ্ছে: দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জাং-কেউন বলেছেন, চট্টগ্রামে কোরিয়ান এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন (কেইপিজেড) বিভিন্ন প্রচেষ্টার মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে ধারাবাহিক অগ্রগতি ঘটাচ্ছে।
তিনি বলেন, কেইপিজেড আরও কারখানা নির্মাণ, আইসিটি জোন স্থাপন, নকশা ও উন্নয়ন কেন্দ্র খোলা, দেশের বৃহত্তম রুফটপ সোলার প্যানেল বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্বোধন এবং বিদেশি কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানিয়ে এলাকার উন্নয়ন করছে।
শনিবার (৭ জানুয়ারি) দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে জার্মান রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রয়েস্টারের সঙ্গে কেইপিজেড পরিদর্শন করেন এবং জার্মান কোম্পানি স্ট্রাসের নতুন খোলা ইউনিটসহ কম্পাউন্ডের কারখানা এবং অন্যান্য ব্যবস্থাপনাগুলো ঘুরে দেখেন।
জার্মানির বিখ্যাত আউটডোর ও স্পোর্টসওয়্যার কোম্পানি স্ট্রস আনুষ্ঠানিকভাবে গত বছরের ২৪ অক্টোবর কেইপিজেড-এ তাদের ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট সেন্টার স্ট্রস সিআই ফ্যাক্টরি, চট্টগ্রাম খুলেছে।
বর্তমানে চট্টগ্রামে পণ্য উন্নয়ন থেকে বিক্রয় ও বিপণনে প্রায় ২০০ জন নিয়োজিত আছেন।
আরও পড়ুন: ২০২৯ সালের পরেও জিএসপি+ সুবিধায় ফ্রান্সের সমর্থনের আশা বাংলাদেশের
রবিবার ঢাকায় দ. কোরিয়ার দূতাবাস জানিয়েছে, কেইপিজেড সফলভাবে ২২ মেগাওয়াট ক্ষমতার দেশের বৃহত্তম একক ছাদে সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন এবং পরিচালনা করছে।
রবিবার ঢাকায় দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাস জানিয়েছে, তবে শুধুমাত্র এটি জোনের (কেইপিজেড) বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট নয় বরং এটি বাংলাদেশের জাতীয় বিদ্যুত গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে ২০২১ সালের ২০ জুন কেইপিজেডের ছাদে সোলার প্যানেল প্ল্যান্টের উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রদূত লি।
রাষ্ট্রদূত লি আরও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী কেইপিজেডের আইসিটি জোন ভালোভাবে চলছে। গত বছরের এপ্রিল থেকে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের উপস্থিতিতে একটি গ্রাউন্ড ব্রেকিং অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আইসিটি জোন নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং এর দুটি কারখানা ভবন নির্মাণ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
কেইপিজেড অনুসারে, বর্তমানে ৪৩টি অপারেটিং কারখানায় ২২ হাজার কর্মী কর্মরত রয়েছেন। এছাড়া আরও আটটি কারখানা নির্মাণাধীন রয়েছে।
কেইপিজেড হল কোরিয়ান ইয়ংওন করপোরেশন দ্বারা পরিচালিত দেশের একমাত্র ব্যক্তি মালিকানাধীন ইপিজেড। এটি বাংলাদেশের আরএমজি সেক্টরে প্রথম এবং বৃহত্তম বিদেশি বিনিয়োগকারী।
আরও পড়ুন: চসিক নির্বাচন: সাধারণ ছুটি না থাকলেও বন্ধ থাকছে ইপিজেড, কেইপিজেড
সর্বোচ্চ রপ্তানি, বিনিয়োগ ও চাকরি দেখলো ইপিজেড: বেপজা
তুরস্কে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত আমানুল হক
এম আমানুল হককে তুরস্ক প্রজাতন্ত্রে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার
সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আমানুল এই পদে রাষ্ট্রদূত মসউদ মান্নানের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
সদ্য নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আমানুল হক আমানুল হক বিসিএস (পররাষ্ট্র ক্যাডার) ১৮তম ব্যাচের একজন কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: পেট্রোবাংলার নতুন চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার
তিনি ২০২০ সাল থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রাষ্ট্রাচারপ্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৯৯ সালে চাকরিতে যোগদান করে হক দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন পদে সরকারের দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনসাল এবং ডেপুটি হেড অব মিশন হিসেবে কূটনৈতিক জীবন শুরু করেন।
পরবর্তীতে, তিনি জেদ্দায় অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) সদর দপ্তরে মহাসচিবের উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।
ফিরে এসে তিনি মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালকের পদ গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়
নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল
প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা চান প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদায়ী তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরানকে বলেছেন, উভয় দেশ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সহযোগিতা ছাড়াও প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল নতুন বিনিয়োগের জন্য আরও তুরস্কের বিনিয়োগকে আকর্ষণ করছে।
মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য লেখক এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, তুরস্কের রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন যে ইতোমধ্যেই তার দেশের দুটি কোম্পানি অর্থনৈতিক অঞ্চলে চলতি বছর ৮৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে জ্বালানি সরবরাহে ট্রানজিট দেশ হতে পারলে তুরস্ক যথেষ্ট খুশি হবে: তুরস্কের রাষ্ট্রদূত
রাষ্ট্রদূতকে উদ্ধৃত করে নজরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশেষ করে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, বাংলাদেশে তুরস্কের বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করছে।’
প্রধানমন্ত্রী বিদায়ী রাষ্ট্রদূতকে দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে বাংলাদেশে তুরস্কের বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার অনুরোধ জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন রয়েছে।’
তিনি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়ে সংলাপ করতে বাংলাদেশে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক আয়োজনের ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন বাংলাদেশের নিজস্ব বিষয়, বিদেশিদের নয়: তুরস্কের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ কমিশন সভা ২০১৯ সালে ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন যে তার দেশ প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা করতে আগ্রহী।
প্রধানমন্ত্রী তুরস্ককে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার জন্য মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করার অনুরোধ জানান, কারণ ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশের জন্য গুরুতর বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জবাবে রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীকে তার দেশের অব্যাহত সমর্থনের আশ্বাস দেন।
বৈঠকে অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন ও মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: তুরস্ক ও বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক হস্তান্তর
রাষ্ট্রদূতদের প্রকাশ্য বিবৃতি দেয়ার আগে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস বুঝতে হবে: মার্কিন ডেপুটি সেক্রেটারিকে শাহরিয়ার আলম
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম যুক্তরাষ্ট্রকে বলেন, রাষ্ট্রদূতদের কোনো প্রকাশ্য বিবৃতি দেয়ার আগে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস বোঝা দরকার।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মার্কিন ডেপুটি সেক্রেটারি অব স্টেট ওয়েন্ডি শেরম্যানের সঙ্গে টেলিফোনে তার কথা হয়।
ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রতিমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের পারস্পরিক অগ্রাধিকার নিয়ে আলোচনা করেন।
শাহরিয়ার ও শেরমান কূটনৈতিক সম্পর্ক ১৯৬১-এর ভিয়েনা কনভেনশনে পারস্পরিক প্রতিশ্রুতির বিষয়েও কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন যে বাংলাদেশে কূটনৈতিক সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রদূতরা বরাবরের মতো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা পেতে থাকবেন।
আরও পড়ুন: কোনো দল নির্বাচনে অংশ না নেয়ার দায় সরকার নেবে না: শাহরিয়ার আলম
শারম্যান বাংলাদেশে তার বেশ কয়েকটি সফরের কথা উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল (ইউএনএইচআরসি) নির্বাচনে বাংলাদেশের বিজয়ের জন্য শাহরিয়ারকে অভিনন্দন জানান এবং আন্তর্জাতিক ফোরামে একে অপরকে সমর্থন করার জন্য সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে এই টেলিফোন কলটি ১২ ডিসেম্বর নির্ধারিত ছিল কিন্তু পরে তা পুনঃনির্ধারণ করা হয়।
আরও পড়ুন: বিদেশি মিশনের সঙ্গে নথি শেয়ারের কারণ জানালেন শাহরিয়ার আলম
‘বিজিবি সতর্ক, মিয়ানমার থেকে এখন কেউ ঢুকতে পারবে না’: শাহরিয়ার আলম
বিএসইজেড বিনিয়োগকারীদের সর্বোত্তম পরিবেশ প্রদান করতে পারে: ইটো নাওকি
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেছেন, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে সদ্য চালু হওয়া বাংলাদেশ স্পেশাল ইকোনমিক জোন (বিএসইজেড) নিঃসন্দেহে শুধু জাপানি কোম্পানি নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক কোম্পানি থেকেও বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে।
তিনি বলেন, বিএসইজেড সম্পূর্ণরূপে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সুবিধা এবং অবকাঠামোর ক্ষেত্রে এসইজেড’র দেয়া আছে।
নাওকি বলেন, ‘আমি আশা করি ভবিষ্যতে ১০০টিরও বেশি কোম্পানি এখানে কাজ করবে। যেখানে মোট দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে। এই অঞ্চলে বিএসইজেড সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের সর্বোত্তম সম্ভাব্য পরিবেশ সরবরাহ করতে পারে।’
মঙ্গলবার ঢাকায় সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি বিএসইজেড’র উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ইতোমধ্যেই প্রায় ৩০টি জাপানি কোম্পানি এবং ১০টি বিদেশি কোম্পানি বিএসইজেডে বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
রাষ্ট্রদূত নাওকি বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ এলডিসি মর্যাদা থেকে উন্নীত হবে এবং এই সরকারের অধীনে এটি বাংলাদেশের জন্য একটি বিস্ময়কর অর্জন।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক অঞ্চলে নারী উদ্যোক্তারা বিশেষ সুযোগ পেতে পারেন: প্রধানমন্ত্রী
বিএসইজেডের সাফল্য অবশ্যই তাদের সেখানে যেতে পথ দেখাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেশটি ভিশন ২০৪১ অর্জনের মাধ্যমে একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য রাখে। আমি আবারও বলতে চাই যে জাপান তার উন্নয়ন যাত্রায় বাংলাদেশের পাশে থাকবে এবং আমাদের সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য একটি জয়-জয়কার অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে কাজ করবে।’
রাষ্ট্রদূত বলেন, ঢাকায় তার মেয়াদ শেষ করে আগামী সপ্তাহে তিনি জাপানে ফিরবেন এবং তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নে গত তিন বছরে তার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমি আন্তরিকভাবে আশা করি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা এবং একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন এবং সুমিতোমো করপোরেশনের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মাসায়ুকি হায়োডো বক্তব্য দেন।
বিএসইজেড হল বাংলাদেশের প্রথম বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল যা জাপানি কোম্পানি দ্বারা ডিজাইন করা এবং তৈরি করা হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নে সহযোগিতার ইচ্ছা পোষণের আট বছর পেরিয়ে গেছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমি আনন্দিত যে আমাদের নেতাদের উদ্দেশ্য অবশেষে বাস্তবায়িত হয়েছে। কোভিড-১৯ সহ আমরা যে সমস্ত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি তা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।’
তিনি বলেন, ‘এটি জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল। কিন্তু বেজা নাম দিয়েছে 'বাংলাদেশ স্পেশাল ইকোনমিক জোন (বিএসইজেড)।' আমি বিশ্বাস করি বেজা এবং সরকার এটা করেছে এই প্রত্যাশা নিয়ে যে এটি বাংলাদেশে ফ্ল্যাগশিপ এসইজেড হয়ে উঠবে।’
নাওকি বলেন, এটি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ(এফডিআই) বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের প্রতীক হয়ে উঠবে।
এই মাসে বিএসইজেড উদ্বোধনের পর ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করবে।
আরও পড়ুন: সামাজিক মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতের অপকর্মের কথা তুলে ধরুন: প্রধানমন্ত্রী
জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, এমআরটি লাইন-১ এবং লাইন-৫ উত্তর আগামী ২০২৩ সালে নির্মাণ শুরু করবে। তারপর, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ টার্মিনাল-৩ এর আগামী অক্টোবরে একটি সফট-ওপেনিং করবে।
তিনি বলেন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরও নির্মাণাধীন রয়েছে। ২০২৪ সালে পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই বছরে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু চালু হবে।
তিনি বলেন, জাইকার এই মানসম্পন্ন অবকাঠামো প্রকল্পগুলো দেশকে বদলে দেবে এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সুযোগকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ব্যবসায়িক পরিবেশের উন্নতির জন্য বাংলাদেশকে ক্রমাগত কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে এবং সে লক্ষ্যে জাপান ও বাংলাদেশের উচিত হাতে হাত মেলানো।
তিনি বলেন, ‘এটি উল্লেখযোগ্য যে বিএসইজেড একটি দুর্নীতিমুক্ত স্পেশাল ইকোনোমিক জোন (এসইজেড) হিসাবে ঘোষণা করেছে। একটি ন্যায্য এবং অনুকূল বিনিয়োগ এবং ব্যবসার পরিবেশের জন্য দুর্নীতি দূর করতে তার দৃঢ় সংকল্প দেখাচ্ছে।’
বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলটি এক দশমিক পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে। এবং লক্ষাধিক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
সুমিতোমো কর্পোরেশনের সভাপতি এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাসায়ুকি হায়োডো বলেছেন যে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলটি অত্যন্ত বিশেষ এবং সরকার ও বেসরকারি দু’টি খাত দ্বারা দৃঢ়ভাবে সহযোগিতাপুষ্ট।
কর্পোরেশনের প্রেসিডেন্ট এবং সিইও বলেন, ‘আমাদের এই ব্যবসায় ৩০ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং আমরা বাংলাদেশে বিভিন্ন অবকাঠামো প্রকল্পে সক্রিয়ভাবে নিযুক্ত রয়েছি।
হায়োডো বলেন, তারা টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশে অবদান রাখছেন।
আরও পড়ুন: জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর: দেড় বিলিয়ন বিনিয়োগ ও লক্ষাধিক কর্মসংস্থানের প্রত্যাশা