পরিবেশমন্ত্রী
প্লাস্টিক দূষণ রোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে করণীয় নির্ধারণ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, সরকার প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে 'মাল্টিসেক্টোরাল অ্যাকশন প্লান ফর সাসটেইন্যাবল প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ বাস্তবায়ন করছে।
তিনি বলেন, অবৈধ পলিথিন শপিং ব্যাগ উৎপাদন, পরিবহন, বিক্রয়, মজুদদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সরকারের পাশাপাশি জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, এনজিও, বেসরকারি খাত, পরিবেশবাদী সংগঠন এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের ১২ জেলার ৪০টি উপজেলায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে তিন বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। সমুদ্র সৈকত ও তৎসংলগ্ন হোটেল-মোটেলে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের বিভিন্ন আইটেম পর্যায়ক্রমে বন্ধের বিষয়ে কার্যক্রম চলমান।
আরও পড়ুন: জাহাজ ভাঙ্গা শিল্পকে নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব করতে কাজ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ ৫০ শতাংশ ‘ভার্জিন ম্যাটেরিয়াল’ ব্যবহার হ্রাস করা, ২০২৬ সালের মধ্যে ৯০ শতাংশ সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করা, ২০২৫ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়ন নিশ্চিতকরা, ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদন হ্রাস করার কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
এ ছাড়াও, এক্সেন্ডেড প্রডিউসার রেসপনসিবিলিটি বাস্তবায়নে গাইডলাইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সকলে একসঙ্গে কাজ করলে প্লাস্টিক দূষণ রোধে সফল হওয়া যাবে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণায় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ।
আরও পড়ুন: পরিবেশদূষণ রোধে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
কোকা-কোলা বাংলাদেশ বেভারেজেস-এর বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ সচেতনতা কর্মসূচি আয়োজন
পরিবেশদূষণ রোধে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ওয়ান টাইম প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে হবে। পুনঃব্যবহার সম্ভব না হলে বর্জন করার বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে স্কাউটদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
শুক্রবার (২১ জুলাই) বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ স্কাউটসের সমাজ উন্নয়ন অ্যাওয়ার্ড বিতরণ এবং প্লাস্টিক টাইড টার্নার ব্যাজ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শাহাব উদ্দিন জানান, স্কাউট ও রোভার স্কাউটদের ভালো কাজের স্বীকৃতির স্বীকৃতি হিসেবে ‘প্লাস্টিক টাইড টার্নারস চ্যালেঞ্জ ব্যাজ’ প্রদান করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অনুসরণে দেশে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, স্কাউটদের অনুকরণে সবাই প্লাস্টিক ব্যবহার কমানো ও পুনঃব্যবহার বিষয়ে কাজ করলে দেশে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্কাউটস এই মৌসুমে ৫০ লাখ গাছের চারা রোপণ করার উদ্যোগ নিয়েছে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। স্কাউটদের এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা হবে। স্কাউট আগামী বছর ১ কোটি চারা রোপণ করবে বলে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, পানিদূষণ রোধ করে ও জলবায়ুর পরিবর্তনের রাশ টেনে ধরতে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় কমিশনার (সমাজ উন্নয়ন ও স্বাস্থ্য) কাজী নাজমূল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্কাউটসের সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ, প্রধান জাতীয় কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, কোষাধ্যক্ষ ড. মো. শাহ কামাল এবং প্লাস্টিক টাইড টার্নার প্রোগ্রামের সমন্বয়ক জামাল উদ্দিন সিকদার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পরিবেশমন্ত্রী ২৪১ জনকে সমাজ উন্নয়ন অ্যাওয়ার্ড দেন। এ ছাড়াও, সারাদেশে প্লাস্টিক দূষণ রোধে কাজ করা ‘প্লাস্টিক টাইড টার্নারস চ্যালেঞ্জ ব্যাজ’ অর্জনকারী ৫ হাজার ৬৪২ জনের মধ্যে ২৪ জনকে ব্যাজ পরিয়ে দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন চায়: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্রিটেনের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশ জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন চায়: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সহযোগীদের নিকট হতে জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন প্রত্যাশা করে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে জলবায়ু বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়তাকারী অর্থায়নের উপকরণ ও কাঠামোতে অংশগ্রহণ করতে গভীরভাবে আগ্রহী। আমরা সহযোগিতার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং টেকসই ও রূপান্তরমূলক পরিবর্তনের জন্য বহুপক্ষীয় প্রতিষ্ঠান এবং সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বাঘ সংরক্ষণে ভারতের সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
শুক্রবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত আইএমএফের রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ট্রাস্ট (আরএসটি) তহবিল সংক্রান্ত বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য আইএমএফ থেকে নীতি পরামর্শ এবং সক্ষমতা উন্নয়ন সহায়তা পেয়ে আমরা সন্তুষ্ট।
মন্ত্রী বলেন, আইএমএফ কিভাবে বাংলাদেশকে তার জলবায়ু এজেন্ডাকে এগিয়ে নিতে এবং জলবায়ু অর্থায়নকে গতিশীল করতে সহায়তা করতে পারে সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করার সুযোগ চাই।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শনে বাংলাদেশ বৈশ্বিক নেতৃত্ব হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (ন্যাপ), মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা এবং বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ প্রস্তুত করেছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ বাস্তবায়নে অগ্রণী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্রিটেনের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অনুসরণে দেশে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্রিটেনের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্রিটেনের সহযোগিতা চায়।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার তার সীমিত সম্পদ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় যথাসাধ্য চেষ্টা করছে।
আরও পড়ুন: দেশকে দূষণমুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সোমবার বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার প্রণীত জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় (ন্যাপ) মোতাবেক ১১৩টি কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা ছাড়া জলবায়ু সহিষ্ণুতা বাস্তবায়ন এবং অর্জন করা বাংলাদেশের পক্ষে কঠিন। তাই আমরা যুক্তরাজ্যের মতো উন্নত দেশ থেকে সহযোগিতা ও সমর্থন প্রত্যাশা করছি।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, মোট বৈশ্বিক গ্রিনহাউস গ্যাসের শূন্য দশমিক ৪৮ শতাংশের কম নির্গমণ করলেও বাংলাদেশ বিশ্বের ৭ম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য যুক্তরাজ্য সরকারের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, গ্লোবাল গোল অন এডাপটেশন, মিটিগেশন ওয়ার্ক প্রোগ্রাম এবং লস এন্ড ড্যামেজ এর জন্য তহবিল ব্যবস্থার বৈশ্বিক লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ ব্রিটেনের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গৃহীত কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের অনেক সাদৃশ্য রয়েছে।
বাংলাদেশের এনডিসি এবং ন্যাপ এর প্রশংসা করে হাইকমিশনার বলেন, সদ্যপ্রণীত মুজিব ক্লাইমেট প্রসপ্যারিটি প্ল্যান বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ বিশ্বে জলবায়ু কর্মকাণ্ডে রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হবে।
তিনি এসময় বাংলাদেশের ইকোসিস্টেম বেইজড এডাপটেশনের প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, জলবায়ু কর্মকাণ্ডে ব্রিটেনের চলমান সহযোগিতা ক্রমবর্ধমান গতিতে অব্যাহত থাকবে।
বৈঠকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, উপসচিব মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনের জলবায়ু ও পরিবেশ টিমের টিম লিডার এলেক্স হারভেসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অনুসরণে দেশে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশে বাঘ সংরক্ষণে ভারতের সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অনুসরণে দেশে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চীনে ও জাপানে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চীন ও জাপানে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ দেখে এসেছিলেন।
তিনি বলেন, দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাদের দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হলে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সেই পরিকল্পনা আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন করছেন।
আরও পড়ুন: দেশকে শব্দদূষণমুক্ত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে মৌলভীবাজারের বড়লেখায় কৃষি সম্প্রাসরণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আয়োজিত সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় ভর্তুকি মূল্যে কৃষকদের মাঝে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ভর্তুকি মূল্যে ৩টি কম্বাইন হারভেস্টার ও ১০টি পাওয়ার থ্রেশার বিতরণ করা হয়।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এখন আর কৃষকরা গরু দিয়ে হাল চাষ ও মাড়াই করেন না। তারা যান্ত্রিক পদ্ধতিতে হাল চাষ ও মাড়াই করছেন। এজন্য বর্তমান সরকার দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে ভর্তুকি মূল্যে কৃষকদের মাঝে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ করছে।
উপজেলা পরিষদ হলরুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনজিত কুমার চন্দ।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনোয়ার হোসেন এবং উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুল লতিফ প্রমুখ।
পরে মন্ত্রী হাকালুকি হাওরে কৃষকের উৎপাদিত বোরো ধান দেখতে যান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বাঘ সংরক্ষণে ভারতের সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
দেশকে দূষণমুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
দেশকে দূষণমুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবুজ বিপ্লবের ডাক দিয়ে দেশে ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপণ করেছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, তিনি পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে আইন প্রণয়ন করেছিলেন । তাকে আদর্শ ও অনুপ্রেরণা হিসেবে নিয়ে দেশকে দূষণমুক্ত সবুজ বাংলায় পরিণত করতে কাজ করা হচ্ছে।
রবিবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বন অধিদপ্তর আয়োজিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন’- শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পরিবেশ সংরক্ষণে টিলাকাটা ও পুকুর ভরাট বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মন্ত্রী জাতির পিতাসহ সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ছাড়া বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা সম্ভব নয়।
বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং দেশবাসীকে ধাপে ধাপে প্রস্তুত করেছেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তার সুযোগ্য কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিয়েছেন এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ ও অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন।
সভার আগে পরিবেশমন্ত্রী ও অতিথিরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আলোচনা শেষে বীর শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জনগণের সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: দেশকে শব্দদূষণমুক্ত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশকে দূষণমুক্ত করতে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
দেশকে শব্দদূষণমুক্ত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমাজের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। শব্দদূষণের ক্ষতিকর দিক বিবেচনায় এটি নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞবদ্ধ। এজন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি, বিধিমালা যুগোপযোগীকরণ ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অহেতুক বেশি ও উচ্চশব্দের শব্দযন্ত্র ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
এছাড়া অযথা হর্ন বাজানো, হাইড্রোলিক হর্ন পরিহার করতে গাড়িচালকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, পরিবহন মালিক ও ব্যবহারকারীরা এটি নিশ্চিত করতে পারেন।
আরও পড়ুন: তামাক চাষ বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে মন্ত্রণালয়: পরিবেশমন্ত্রী
বুধবার খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে সমন্বিত ও অংশীদারীত্বমূলক প্রকল্পের অধীনে আয়োজিত সচেতনতামূলক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
পরিবেশমন্ত্রী এসময় ইমাম ও পুরোহিত সহ সকল ধর্মীয় নেতাকে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে এ বিষয়ে বক্তব্য রাখার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকেরা জনগণকে সচেতন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন।
পরিবেশ অধিদপ্তরের লোকবল সংকট আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সকলের সহযোগিতা চাই। হাইড্রোলিক হর্নের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিআরটিএ ও পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এছাড়া যানবাহনের ফিটনেস সনদ প্রদানের সময় হাইড্রোলিক হর্ন ও অধিক মাত্রার হর্ন ব্যবহারকারী যানবাহনকে অনুমতি প্রদান না করার জন্য তিনি অনুরোধ করেন।
পরিবেশমন্ত্রী এসময় হাইড্রোলিক হর্ন ও শব্দদূষণের বিরুদ্ধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার জন্য মাঠ প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, অধিক পরিমাণে সবুজ বৃক্ষ থাকলে শব্দদূষণ কমে আসে তাই আমাদের অধিক পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে। প্রতিবেশী দেশগুলোতে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে থাকলে আমরা কেনো পারবো না। আগামী প্রজন্মের জন্য শব্দদূষণ মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সকলের সহযোগিতা চাই। মানুষের সুস্থতার স্বার্থেই আমাদেরকে শব্দদূষণ রোধে সবাইকে কাজ করতে হবে।
খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পরিবেশ, বন ও পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ।
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম, খুলনা রেঞ্জ পুলিশের এর অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক মো. ইকবাল, খুলনার জেলার জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন এবং খুলনা মেডিকেল কলেজের নাক, কান ও গলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
কর্মশালায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তরের প্রতিনিধিরা শব্দদূষণ রোধে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
এছাড়াও, কর্মশালায় উপস্থিত সকলকে শব্দদূষণ হতে রক্ষা পেতে ইয়ারপ্লাগ ও এর বিষয়ে সচেতন করতে স্টিকার প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে দূষণমুক্ত করতে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ সংরক্ষণে টিলাকাটা ও পুকুর ভরাট বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বনভূমি সংরক্ষণে বন বিভাগের কর্মচারীদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দেশের বন ও বনভূমি সংরক্ষণে বন বিভাগের কর্মচারীদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে।
বুধবার চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি কক্ষে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন যে শুধু চাকরি করার জন্য নয়, দেশপ্রেমের সঙ্গে দেশের কল্যাণে কাজ করে যেতে হবে। অবৈধ বনভূমি পুনরুদ্ধার ও বনের উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগের সঙ্গে সকল শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত করে কাজ করার নির্দেশ দেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, বন সংরক্ষণে বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী। তাই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দেশের বন রক্ষায় কাজ করতে হবে।
কোনো ভয়ভীতির কাছে নতিস্বীকার না করার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, আইন বিরোধী যেকোনো কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে দমন করতে হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে দূষণমুক্ত করতে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ সংরক্ষণে টিলাকাটা ও পুকুর ভরাট বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশকে দূষণমুক্ত করতে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশ জনবহুল হওয়ায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ কষ্টসাধ্য। তবুও দেশকে দূষণমুক্ত করতে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে।
তিনি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশ পারলে আমরা কেন দেশকে পরিবেশ দূষণমুক্ত করতে পারব না। দেশকে দূষণমুক্ত করতে সরকারের উদ্যোগের পাশাপাশি সব শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত হতে হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ সংরক্ষণে টিলাকাটা ও পুকুর ভরাট বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সোমবার বিকালে ‘এটিএন বাংলা উন্নয়নে বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড ২০২২’- এ ভূষিত হওয়ায় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পরিবেশমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানানোর জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, যেকোনো স্বীকৃতি পেলে দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়। মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের নিরলসভাবে কাজ করে পরিবেশের উন্নতি দৃশ্যমান করতে হবে।
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের আন্তরিকভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়ে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে মনোবল সহকারে দেশের পরিবেশ রক্ষায় কাজ করতে হবে।
এছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে পরিবেশ রক্ষায় স্মার্টভাবে কাজ করতে হবে।
উল্লেখ্য, রবিবার সন্ধ্যায় এক অনুষ্ঠানে পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনকে ‘বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উন্নয়ন’- ক্যাটাগরিতে ‘এটিএন বাংলা উন্নয়নে বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড ২০২২’- দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় ন্যাপ এ চিহ্নিত ১১৩ টি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
ক্ষতিকর প্লাস্টিকের ব্যবহার ৯০ শতাংশ কমানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ সংরক্ষণে টিলাকাটা ও পুকুর ভরাট বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, পরিবেশ সংরক্ষণে টিলাকাটা ও পুকুর ভরাট করা বন্ধ করতে হবে। সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য দূষণমুক্ত নির্মল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ সকলকে পরিবেশ দূষণ রোধে কাজ করতে হবে। এছাড়া পরিবেশ সুরক্ষায় সবাইকে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) নরসিংদীর সদর উপজেলার বালাপুর নবীন চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বেশি সম্মান দিয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জীবনকে পরিপূর্ণভাবে গড়ে তুলতে প্রকৃত শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে হবে।
এছাড়া জাতিকে উন্নত করতে ও স্বাবলম্বী করতে শিক্ষিত হতে হবে এবং অন্যদেরও শিক্ষা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধনের পাশাপাশি একজন সুনাগরিক ও আদর্শ মানুষ হওয়ার জন্য পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা প্রদান করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জাতির পিতার আদর্শে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
এছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা, ভাষা সংগ্রামী ও দেশের ইতিহাসের সঙ্গে সম্পর্কিত জাতীয় নেতাদের সংগ্রামী জীবন কাহিনী জানাতে হবে।
তিনি বলেন, আদর্শ মানুষ হওয়ার জন্য তাদের নৈতিক শিক্ষা প্রদান করতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য মো.নজরুল ইসলাম বাবু, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর এর ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. গিয়াস উদ্দিন বাবু; মাধবদী পৌরসভার মেয়র মোশাররফ হোসেন প্রধান, বিদ্যালয়টির সভাপতি ও পাইকারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো.আবুল হাসেম এবং বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আবদুস সবুর প্রমুখ।
আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় ন্যাপ এ চিহ্নিত ১১৩ টি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
ক্ষতিকর প্লাস্টিকের ব্যবহার ৯০ শতাংশ কমানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী